প্রতিনিধি
বোদা (পঞ্চগড়): পঞ্চগড়ের বোদায় পান্না বেগম (২০) নামে এক গৃহবধূকে গলাটিপে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। পান্নার বাবা রুহুল আমিন অভিযোগ করেছেন, তার মেয়েকে হত্যা করা হয়েছে। তবে স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজনের দাবি তিনি আত্মহত্যা করেছেন।
গতকাল বৃহম্পতিবার বিকালে উপজেলার চন্দনবাড়ি ইউনিয়নের সমসের নগর এলাকায় ওই গৃহবধূর মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। পান্না ওই এলাকার মালেকের স্ত্রী।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল দুপুরে পান্নার সাথে স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজনের কাটাকাটি হয়। এর ঘণ্টাখানেক পরে পান্না গলায় ফাঁস দিয়েছেন বলে তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় বোদা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্রেক্সে নিয়ে আসেন তার স্বামী। আনার পরপরই কর্তব্যরত চিকিৎসক পান্নাকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর পান্নার বাবা রুহুল আমিনকে খবর দেন মালেক। তিনি তাড়াতাড়ি হাসপাতালে এসে মেয়েকে মৃত অবস্থায় দেখে পুলিশে খবর দেন। পুলিশ হাসপাতালে এসে লাশের প্রাথমিক সুরতহাল করে এবং ময়নাতদন্তের জন্য লাশ পঞ্চগড় সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
পান্নার স্বামী আব্দুল মালেক দাবি করেন, কোনো কারণ ছাড়াই তার স্ত্রী গলায় ফাঁস লাগিয়েছে। ঘরে তাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পেয়ে দ্রুত হাসপাতালে নিলে আসা হয়। এসময় কর্তব্যরত চিকিৎসক পান্নাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতের বাবা রুহুল আমিন অভিযোগ করে বলেন, আমার মেয়েকে বৃহস্পতিবার সকালে স্বামী মালেক ও শাশুড়ি মালেকা মারধর করে। এ সময় মামাশ্বশুরের ছেলে আলাল ও দুলাল আমার মেয়ের গলা টিপে ধরে। বিষয়টি সকালেই আমার মেয়ে ফোন দিয়ে আমাকে জানিয়েছিল। খবর পেয়ে ওইদিন দুপুরেই মেয়ের শ্বশুরবাড়িতে যাই এবং বিষয়টি মিটমাট করে স্বামী ও শাশুড়ির হাতে মেয়েকে তুলে দিয়ে বাড়ি ফিরি। এর কিছুক্ষণ পরেই জামাই ফোন দিয়ে আমাকে হাসপাতালে আসতে বলে। হাসপাতালে এসে জানতে পারি, মেয়ে নাকি গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। কিন্তু আমি আমার মেয়ের গলায় নখের দাগ দেখেছি। আমার মেয়েকে গলাটিপে হত্যা করা হয়েছে। আমার জামাই মালেক, শাশুড়ি এবং দেবর আলাল ও দুলাল পান্নাকে হত্যা করে বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে।
বোদা থানার ওসি আবু সাঈদ চৌধুরী বলেন, ময়নাতদন্তের রিপোর্ট এলেই বিস্তারিত জানানো যাবে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু (ইউডি) মামলা দায়ের করা হয়েছে।
বোদা (পঞ্চগড়): পঞ্চগড়ের বোদায় পান্না বেগম (২০) নামে এক গৃহবধূকে গলাটিপে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। পান্নার বাবা রুহুল আমিন অভিযোগ করেছেন, তার মেয়েকে হত্যা করা হয়েছে। তবে স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজনের দাবি তিনি আত্মহত্যা করেছেন।
গতকাল বৃহম্পতিবার বিকালে উপজেলার চন্দনবাড়ি ইউনিয়নের সমসের নগর এলাকায় ওই গৃহবধূর মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। পান্না ওই এলাকার মালেকের স্ত্রী।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল দুপুরে পান্নার সাথে স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজনের কাটাকাটি হয়। এর ঘণ্টাখানেক পরে পান্না গলায় ফাঁস দিয়েছেন বলে তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় বোদা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্রেক্সে নিয়ে আসেন তার স্বামী। আনার পরপরই কর্তব্যরত চিকিৎসক পান্নাকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর পান্নার বাবা রুহুল আমিনকে খবর দেন মালেক। তিনি তাড়াতাড়ি হাসপাতালে এসে মেয়েকে মৃত অবস্থায় দেখে পুলিশে খবর দেন। পুলিশ হাসপাতালে এসে লাশের প্রাথমিক সুরতহাল করে এবং ময়নাতদন্তের জন্য লাশ পঞ্চগড় সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
পান্নার স্বামী আব্দুল মালেক দাবি করেন, কোনো কারণ ছাড়াই তার স্ত্রী গলায় ফাঁস লাগিয়েছে। ঘরে তাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পেয়ে দ্রুত হাসপাতালে নিলে আসা হয়। এসময় কর্তব্যরত চিকিৎসক পান্নাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতের বাবা রুহুল আমিন অভিযোগ করে বলেন, আমার মেয়েকে বৃহস্পতিবার সকালে স্বামী মালেক ও শাশুড়ি মালেকা মারধর করে। এ সময় মামাশ্বশুরের ছেলে আলাল ও দুলাল আমার মেয়ের গলা টিপে ধরে। বিষয়টি সকালেই আমার মেয়ে ফোন দিয়ে আমাকে জানিয়েছিল। খবর পেয়ে ওইদিন দুপুরেই মেয়ের শ্বশুরবাড়িতে যাই এবং বিষয়টি মিটমাট করে স্বামী ও শাশুড়ির হাতে মেয়েকে তুলে দিয়ে বাড়ি ফিরি। এর কিছুক্ষণ পরেই জামাই ফোন দিয়ে আমাকে হাসপাতালে আসতে বলে। হাসপাতালে এসে জানতে পারি, মেয়ে নাকি গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। কিন্তু আমি আমার মেয়ের গলায় নখের দাগ দেখেছি। আমার মেয়েকে গলাটিপে হত্যা করা হয়েছে। আমার জামাই মালেক, শাশুড়ি এবং দেবর আলাল ও দুলাল পান্নাকে হত্যা করে বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে।
বোদা থানার ওসি আবু সাঈদ চৌধুরী বলেন, ময়নাতদন্তের রিপোর্ট এলেই বিস্তারিত জানানো যাবে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু (ইউডি) মামলা দায়ের করা হয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫