আদমদীঘি (বগুড়া) প্রতিনিধি
পঞ্চগড় থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনের ভ্রাম্যমাণ টিকিট পরীক্ষককে (টিটিই) মারধরের ঘটনায় এক সেনা ও পুলিশের সদস্যকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার তাঁদের প্রত্যাহার করা হয়। এর আগে গত বৃহস্পতিবার বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার সান্তাহার রেলওয়ে থানাধীন আক্কেলপুর রেলওয়ে স্টেশনে এ মারধরের ঘটনাটি ঘটে।
প্রত্যাহার হওয়া সদস্যরা হলেন— নওগাঁর আত্রাই থানার শাহগোলা গ্রামের হেলাল উদ্দীনের ছেলে ও সেনাবাহিনীর সদস্য নাইম হোসেন (২৪) এবং বাবুল হাসানের ছেলে পুলিশ সদস্য আজিজুল ইসলাম (২৪)।
ভুক্তভোগী টিটিই আব্দুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, পঞ্চগড়-ঢাকাগামী দ্রুতযান এক্সপ্রেস আন্তনগর ট্রেনে দিনাজপুরের ফুলবাড়ী থেকে নওগাঁর আহসানগঞ্জ স্টেশনে যাচ্ছিলেন সেনা সদস্য নাইম ও পুলিশ সদস্য আজিজুল। ট্রেনটি জয়পুরহাটের আক্কেলপুর স্টেশন পৌঁছালে ওই ট্রেনে দায়িত্বরত অবস্থায় আমি টিকিট দেখতে চাই। তাঁরা টিকিট দেখাতে না পারায় জরিমানাসহ তাঁদের টিকিটের মূল্য দিতে বলা হয়। এ সময় তাঁরা জরিমানার কথা শুনে সেনা সদস্য নাইম হোসেন আমার শার্টের কলার ধরেন ও পুলিশ সদস্য আজিজুল ইসলাম কিলঘুষি দেন।
মারধর ও লাঞ্ছিতের খবর পেয়ে ট্রেনে দায়িত্বরত রেল পুলিশ তাঁদের আটক করে গত বৃহস্পতিবার সান্তাহার রেলওয়ে থানায় নিয়ে আসেন। এরপর স্টেশন মাস্টারের কক্ষে এক জরুরি বৈঠকের মাধ্যমে পুলিশ সদস্য আজিজুল ইসলামকে বগুড়া পুলিশ লাইনে ও সেনা সদস্য নাইম হোসেনকে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে পাঠানো হয়।
সান্তাহার স্টেশন মাস্টার রেজাউল করিম ডালিম গতকাল সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, সেনা ও পুলিশের ওই দুই সদস্যকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। রেল কর্মচারীকে মারধর ও লাঞ্ছিত করায় তাঁদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।
স্টেশন মাস্টার আরও বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার নির্দেশে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণসহ বিভাগীয় পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
সান্তাহার রেলওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সাকিউল আযম প্রত্যাহারের বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, অভিযুক্ত পুলিশ ও সেনা সদস্যের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তাঁদের ছুটি বাতিল করে স্ব-স্ব দপ্তরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
পঞ্চগড় থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনের ভ্রাম্যমাণ টিকিট পরীক্ষককে (টিটিই) মারধরের ঘটনায় এক সেনা ও পুলিশের সদস্যকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার তাঁদের প্রত্যাহার করা হয়। এর আগে গত বৃহস্পতিবার বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার সান্তাহার রেলওয়ে থানাধীন আক্কেলপুর রেলওয়ে স্টেশনে এ মারধরের ঘটনাটি ঘটে।
প্রত্যাহার হওয়া সদস্যরা হলেন— নওগাঁর আত্রাই থানার শাহগোলা গ্রামের হেলাল উদ্দীনের ছেলে ও সেনাবাহিনীর সদস্য নাইম হোসেন (২৪) এবং বাবুল হাসানের ছেলে পুলিশ সদস্য আজিজুল ইসলাম (২৪)।
ভুক্তভোগী টিটিই আব্দুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, পঞ্চগড়-ঢাকাগামী দ্রুতযান এক্সপ্রেস আন্তনগর ট্রেনে দিনাজপুরের ফুলবাড়ী থেকে নওগাঁর আহসানগঞ্জ স্টেশনে যাচ্ছিলেন সেনা সদস্য নাইম ও পুলিশ সদস্য আজিজুল। ট্রেনটি জয়পুরহাটের আক্কেলপুর স্টেশন পৌঁছালে ওই ট্রেনে দায়িত্বরত অবস্থায় আমি টিকিট দেখতে চাই। তাঁরা টিকিট দেখাতে না পারায় জরিমানাসহ তাঁদের টিকিটের মূল্য দিতে বলা হয়। এ সময় তাঁরা জরিমানার কথা শুনে সেনা সদস্য নাইম হোসেন আমার শার্টের কলার ধরেন ও পুলিশ সদস্য আজিজুল ইসলাম কিলঘুষি দেন।
মারধর ও লাঞ্ছিতের খবর পেয়ে ট্রেনে দায়িত্বরত রেল পুলিশ তাঁদের আটক করে গত বৃহস্পতিবার সান্তাহার রেলওয়ে থানায় নিয়ে আসেন। এরপর স্টেশন মাস্টারের কক্ষে এক জরুরি বৈঠকের মাধ্যমে পুলিশ সদস্য আজিজুল ইসলামকে বগুড়া পুলিশ লাইনে ও সেনা সদস্য নাইম হোসেনকে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে পাঠানো হয়।
সান্তাহার স্টেশন মাস্টার রেজাউল করিম ডালিম গতকাল সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, সেনা ও পুলিশের ওই দুই সদস্যকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। রেল কর্মচারীকে মারধর ও লাঞ্ছিত করায় তাঁদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।
স্টেশন মাস্টার আরও বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার নির্দেশে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণসহ বিভাগীয় পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
সান্তাহার রেলওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সাকিউল আযম প্রত্যাহারের বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, অভিযুক্ত পুলিশ ও সেনা সদস্যের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তাঁদের ছুটি বাতিল করে স্ব-স্ব দপ্তরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৯ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫