বাগমারা (রাজশাহী) প্রতিনিধি
আসন্ন রাজশাহী জেলা পরিষদ নির্বাচনে ব্যক্তিগত প্রচারণা চালাতে গিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এক নারী সদস্য প্রার্থী। এ ঘটনায় ওই নারী প্রার্থী বাগমারা থানায় পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। মামলার পর পুলিশ অভিযান চালিয়ে ধর্ষণের সঙ্গে জড়িত সবাইকে গ্রেপ্তার করেছে।
গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় (১৫ সেপ্টেম্বর) ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোট চাওয়ার সময় ধর্ষণের শিকার হন ওই নারী। ঘটনার দিনই বাগমারা থানায় মামলা করেন ভুক্তভোগী ওই প্রার্থী। রাতেই অভিযান চালিয়ে আসামিদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ। শুক্রবার সকালে আদালতের মাধ্যমে আসামিদের কারাগারে পাঠানো হয়।
এ ঘটনায় গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন বাগমারা উপজেলা মাহাবুর রহমান (২৮), আকবর হোসেন (৩৫), সোহেল রানা (২৪), দুলাল হোসেন (২৫) ও ফজলুর রহমান (৪৮)। পরে তাঁদের জেল হাজতে পাঠানো হয়।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, আসন্ন জেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রচারণার জন্য গত ১৫ সেপ্টেম্বর এক আত্মীয়কে সঙ্গে নিয়ে বাগমারা উপজেলার বিভিন্ন স্থানে প্রচারণায় যান ভুক্তভোগী প্রার্থী। প্রচারণা শেষ বাড়ি ফেরার পথে পাঁচজন যুবক তাঁর গতি রোধ করেন। এ সময় ওই নারীকে তুলে নিয়ে সংঘবদ্ধভাবে ধর্ষণ করেন তাঁরা। এ ঘটনার পরে অসুস্থ হয়ে পড়েন ওই নারী প্রার্থী। পরে তাঁকে হাসপাতাল ভর্তি করা হয়।
উপজেলার তিন এলাকার সংরক্ষিত সদস্য পদে ভোট করবেন তিনি।
ভুক্তভোগী ওই নারী বলেন, ‘বিভিন্ন ইউনিয়নে প্রচারণা করতে গিয়ে সন্ধ্যা হয়ে যায়। পরদিন অন্য ইউনিয়নে প্রচারণার জন্য ওই দিন প্রচারণা শেষ করে মেয়ের বাসায় যাচ্ছিলাম। পথে বৃষ্টি এলে ওই এলাকার মোড়ে একটি চায়ের স্টলে জায়গা নিই। সে সময় বিদ্যুৎ চলে গেলে কয়েকজন মিলে আমাকে ঘরের ভেতরে নিয়ে দরজা বন্ধ করে দেয়। ওই সময় আমার সাথে তারা এ ঘটনা ঘটায়। পরে চিৎকার দিলে স্থানীয় লোকজন উদ্ধার করে এবং তাদের সহযোগিতায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওসিসিতে ভর্তি হই। চিকিৎসকের পরামর্শে রাতেই থানায় এসে ধর্ষণ মামলা দায়ের করি।’
এ ব্যাপারে বাগমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রবিউল ইসলাম বলেন, নারী প্রার্থীকে ধর্ষণের ঘটনায় দায়েরকৃত মামলায় এরই মধ্যে সব আসামিকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, আগামী ১৭ অক্টোবর রাজশাহী জেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
আসন্ন রাজশাহী জেলা পরিষদ নির্বাচনে ব্যক্তিগত প্রচারণা চালাতে গিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এক নারী সদস্য প্রার্থী। এ ঘটনায় ওই নারী প্রার্থী বাগমারা থানায় পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। মামলার পর পুলিশ অভিযান চালিয়ে ধর্ষণের সঙ্গে জড়িত সবাইকে গ্রেপ্তার করেছে।
গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় (১৫ সেপ্টেম্বর) ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোট চাওয়ার সময় ধর্ষণের শিকার হন ওই নারী। ঘটনার দিনই বাগমারা থানায় মামলা করেন ভুক্তভোগী ওই প্রার্থী। রাতেই অভিযান চালিয়ে আসামিদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ। শুক্রবার সকালে আদালতের মাধ্যমে আসামিদের কারাগারে পাঠানো হয়।
এ ঘটনায় গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন বাগমারা উপজেলা মাহাবুর রহমান (২৮), আকবর হোসেন (৩৫), সোহেল রানা (২৪), দুলাল হোসেন (২৫) ও ফজলুর রহমান (৪৮)। পরে তাঁদের জেল হাজতে পাঠানো হয়।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, আসন্ন জেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রচারণার জন্য গত ১৫ সেপ্টেম্বর এক আত্মীয়কে সঙ্গে নিয়ে বাগমারা উপজেলার বিভিন্ন স্থানে প্রচারণায় যান ভুক্তভোগী প্রার্থী। প্রচারণা শেষ বাড়ি ফেরার পথে পাঁচজন যুবক তাঁর গতি রোধ করেন। এ সময় ওই নারীকে তুলে নিয়ে সংঘবদ্ধভাবে ধর্ষণ করেন তাঁরা। এ ঘটনার পরে অসুস্থ হয়ে পড়েন ওই নারী প্রার্থী। পরে তাঁকে হাসপাতাল ভর্তি করা হয়।
উপজেলার তিন এলাকার সংরক্ষিত সদস্য পদে ভোট করবেন তিনি।
ভুক্তভোগী ওই নারী বলেন, ‘বিভিন্ন ইউনিয়নে প্রচারণা করতে গিয়ে সন্ধ্যা হয়ে যায়। পরদিন অন্য ইউনিয়নে প্রচারণার জন্য ওই দিন প্রচারণা শেষ করে মেয়ের বাসায় যাচ্ছিলাম। পথে বৃষ্টি এলে ওই এলাকার মোড়ে একটি চায়ের স্টলে জায়গা নিই। সে সময় বিদ্যুৎ চলে গেলে কয়েকজন মিলে আমাকে ঘরের ভেতরে নিয়ে দরজা বন্ধ করে দেয়। ওই সময় আমার সাথে তারা এ ঘটনা ঘটায়। পরে চিৎকার দিলে স্থানীয় লোকজন উদ্ধার করে এবং তাদের সহযোগিতায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওসিসিতে ভর্তি হই। চিকিৎসকের পরামর্শে রাতেই থানায় এসে ধর্ষণ মামলা দায়ের করি।’
এ ব্যাপারে বাগমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রবিউল ইসলাম বলেন, নারী প্রার্থীকে ধর্ষণের ঘটনায় দায়েরকৃত মামলায় এরই মধ্যে সব আসামিকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, আগামী ১৭ অক্টোবর রাজশাহী জেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৯ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫