মাগুরা প্রতিনিধি
করোনাকালে স্কুল বন্ধের সময় প্রতিবেশীর অষ্টম শ্রেণি পড়ুয়া মেয়ের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে নবম শ্রেণি পড়ুয়া ইয়াছির আরাফাত। এক সঙ্গে প্রাইভেট পড়তে গিয়ে সম্পর্ক আরও গভীর হয়। একপর্যায়ে পালিয়ে বিয়ে করে ফেলে তারা। দুই মাস আগে ঘটে এই ঘটনা। মেয়ের পরিবার বিয়ে মেনে নিয়েছে। কিন্তু ইয়াছিরের বাবা-মা মেনে নেয়নি। এ নিয়ে মেয়ের পরিবার থেকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন ইয়াছিরের বাবা মুজিবর রহমান। আজ রোববার বাড়ি ছেড়ে চলে গেছেন তিনি।
মাত্র ১৪ বছর বয়সে ছেলের বিয়ে মেনে নিতেই পারছেন না কৃষক মুজিবর। মেয়েপক্ষ সামাজিকভাবে ক্ষমতাধর। মুজিবর বলেন, একমাত্র ছেলেকে স্বপ্ন ছিল বড় করবো, পড়াশোনা শেষ করে একটা ভালো চাকরি করবে, পরিবারের হাল ধরবে। সব কষ্ট আমার শেষ করে দিল ছেলেটা। ওই মেয়ের বয়সও তো কম, মাত্র এইটে পড়ে। তার পরিবারই বা কেমন করে এটা মেনে নিল!
মুজবির রহমান আহাজারি করে বলেন, নাকোল ইউনিয়নে এই ঘাসিয়ারা গ্রামেই আমার পৈতৃক ভিটা। কৃষি কাজ ও একটি ছোট খাবারের দোকান থেকে আয় দিয়ে তাঁর সংসার চলে। তিন ছেলে মেয়ের মধ্যে ছেলেটা বড়। এখন আমার পরিবারকে হুমকি ধামকি দেওয়া হচ্ছে।
মেয়ের বাড়ি সীমানাপ্রাচীর ঘেঁষে হওয়ায় সকাল বিকাল হুমকির মধ্যে থাকতে হচ্ছে উল্লেখ করে মুজিবর বলেন, চলতি মাসের ১২ তারিখে মেয়ে পক্ষের লোকজন আমাকে মারধর করে। আমার পরিবারের সবাইকে মারে। বলে এখান থেকে চলে যাবি, না হলে জানে মেরে ফেলবো।
শ্রীপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন মুজিবর। এরপর পুলিশ এসেছিল। তিনি বলেন, তবু আমি থাকতে পারলাম না নিজ ভিটায়। আমাকে রাস্তাঘাটে শুধু বলা হচ্ছে ওই বাড়ির ছেড়ে না দিলে মেরে ফেলবে। তাই উপায়ন্তর না দেখে বাড়ি ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হলাম।
মুজিবরকে প্রাণনাশের হুমকির বিষয়ে মেয়ের বাবা মিটুলের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। তবে মাগুরা শ্রীপুর থানায় মুজিবরের দেওয়া অভিযোগের তদন্তের দায়িত্বে থাকা এসআই রফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, মুজিবর নামে এক ব্যক্তি থানায় এক সপ্তাহ আগে মারধরের অভিযোগ দেন। অভিযোগ তদন্ত করতে শ্রীপুরের পুলিশ ওই ব্যক্তির বাড়িতে যাই। স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে ঘটনার সত্যতা পেয়ে ওই মেয়ের পক্ষের লোকজনকে আমি খবর দেই। কিন্তু এর মধ্যে বাদী মুজিবর ও তাঁর ভাইয়েরা আমাকে জানান, তারা সালিসে বসবেন এবং নিজেরা মিটিয়ে নেবেন। এরপর আমি আর খোঁজখবর নিইনি।
তবে যদি প্রাণনাশের হুমকি থাকে এবং অভিযোগ থানায় দেওয়া হয় তবে অবশ্যই যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে উল্লেখ করেন এসআই রফিকুল।
করোনাকালে স্কুল বন্ধের সময় প্রতিবেশীর অষ্টম শ্রেণি পড়ুয়া মেয়ের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে নবম শ্রেণি পড়ুয়া ইয়াছির আরাফাত। এক সঙ্গে প্রাইভেট পড়তে গিয়ে সম্পর্ক আরও গভীর হয়। একপর্যায়ে পালিয়ে বিয়ে করে ফেলে তারা। দুই মাস আগে ঘটে এই ঘটনা। মেয়ের পরিবার বিয়ে মেনে নিয়েছে। কিন্তু ইয়াছিরের বাবা-মা মেনে নেয়নি। এ নিয়ে মেয়ের পরিবার থেকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন ইয়াছিরের বাবা মুজিবর রহমান। আজ রোববার বাড়ি ছেড়ে চলে গেছেন তিনি।
মাত্র ১৪ বছর বয়সে ছেলের বিয়ে মেনে নিতেই পারছেন না কৃষক মুজিবর। মেয়েপক্ষ সামাজিকভাবে ক্ষমতাধর। মুজিবর বলেন, একমাত্র ছেলেকে স্বপ্ন ছিল বড় করবো, পড়াশোনা শেষ করে একটা ভালো চাকরি করবে, পরিবারের হাল ধরবে। সব কষ্ট আমার শেষ করে দিল ছেলেটা। ওই মেয়ের বয়সও তো কম, মাত্র এইটে পড়ে। তার পরিবারই বা কেমন করে এটা মেনে নিল!
মুজবির রহমান আহাজারি করে বলেন, নাকোল ইউনিয়নে এই ঘাসিয়ারা গ্রামেই আমার পৈতৃক ভিটা। কৃষি কাজ ও একটি ছোট খাবারের দোকান থেকে আয় দিয়ে তাঁর সংসার চলে। তিন ছেলে মেয়ের মধ্যে ছেলেটা বড়। এখন আমার পরিবারকে হুমকি ধামকি দেওয়া হচ্ছে।
মেয়ের বাড়ি সীমানাপ্রাচীর ঘেঁষে হওয়ায় সকাল বিকাল হুমকির মধ্যে থাকতে হচ্ছে উল্লেখ করে মুজিবর বলেন, চলতি মাসের ১২ তারিখে মেয়ে পক্ষের লোকজন আমাকে মারধর করে। আমার পরিবারের সবাইকে মারে। বলে এখান থেকে চলে যাবি, না হলে জানে মেরে ফেলবো।
শ্রীপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন মুজিবর। এরপর পুলিশ এসেছিল। তিনি বলেন, তবু আমি থাকতে পারলাম না নিজ ভিটায়। আমাকে রাস্তাঘাটে শুধু বলা হচ্ছে ওই বাড়ির ছেড়ে না দিলে মেরে ফেলবে। তাই উপায়ন্তর না দেখে বাড়ি ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হলাম।
মুজিবরকে প্রাণনাশের হুমকির বিষয়ে মেয়ের বাবা মিটুলের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। তবে মাগুরা শ্রীপুর থানায় মুজিবরের দেওয়া অভিযোগের তদন্তের দায়িত্বে থাকা এসআই রফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, মুজিবর নামে এক ব্যক্তি থানায় এক সপ্তাহ আগে মারধরের অভিযোগ দেন। অভিযোগ তদন্ত করতে শ্রীপুরের পুলিশ ওই ব্যক্তির বাড়িতে যাই। স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে ঘটনার সত্যতা পেয়ে ওই মেয়ের পক্ষের লোকজনকে আমি খবর দেই। কিন্তু এর মধ্যে বাদী মুজিবর ও তাঁর ভাইয়েরা আমাকে জানান, তারা সালিসে বসবেন এবং নিজেরা মিটিয়ে নেবেন। এরপর আমি আর খোঁজখবর নিইনি।
তবে যদি প্রাণনাশের হুমকি থাকে এবং অভিযোগ থানায় দেওয়া হয় তবে অবশ্যই যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে উল্লেখ করেন এসআই রফিকুল।
রাজধানীর মিরপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় ইমরান খান সাকিব ওরফে শাকিল (৩৫) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে মিরপুর মডেল থানা-পুলিশ। ডিএমপি জানায়, শাকিল পেশাদার ছিনতাইকারী। গতকাল শুক্রবার সকাল ৬টা ১৫ মিনিটের দিকে গাজীপুরের পুবাইল থানার কুদাব পশ্চিমপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়...
১৪ দিন আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলায় ‘আপন কফি হাউসে’ তরুণীকে মারধরের ঘটনায় কফি হাউসের ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার) আল আমিন ও কর্মচারী শুভ সূত্রধরকে এক দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাকিবুল হাসান এ আদেশ দেন।
১৬ দিন আগেক্যামেরার লেন্সে ধরা পড়ল অমানবিক দৃশ্য— মেয়েটিকে বেশ কিছুক্ষণ ধমকানো হলো। এরপর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয়। সে যেন মানুষ নয়, পথের ধুলো। এর মধ্যেই এক কর্মচারী হঠাৎ মোটা লাঠি নিয়ে আঘাত করে তাঁর ছোট্ট পায়ে। শিশুটি কাতরাতে কাতরাতে পাশের দুটি গাড়ির ফাঁকে আশ্রয় নেয়। কিন্তু নির্যাতন থামে না, সেই লাঠি আব
১৭ দিন আগেটিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপরাধকে লঘু করার কোনো...
১৬ মার্চ ২০২৫