ভেড়ামারা (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলার ধরমপুর ইউনিয়নের বিলশুকা গ্রামে এক মৎস্যচাষিকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করেছেন তাঁর প্রতিবেশী। গতকাল শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টায় বিলশুকা ভবানীপুর মাঠপাড়ায় তাঁকে গুরুতর জখম করা হয়। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১১টায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
নিহত মৎস্যচাষি দানেজ আলী (৫৫) ধরমপুর ইউনিয়নের বিলশুকা ভবানীপুর গ্রামের বাসিন্দা। এ ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
নিহতের ছেলে উজ্জ্বল হোসেন বাদী হয়ে প্রতিবেশী জিয়াউল ইসলাম জিয়াসহ (৪০) ১০ জনকে আসামি করে গতকাল শুক্রবার রাতে ভেড়ামারা থানায় মামলা করেছেন। অন্য আসামিরা হলেন, লিপন প্রামাণিক (৩২), রবিউল ইসলাম রবুল (৪৩), শাহিন প্রামাণিক (৩৬), সুজন প্রামাণিক (৩৮), শ্যামল প্রামাণিক (২৮), আছান প্রামাণিক (৪৮), শিমুল প্রামাণিক (২৬), সাগর (২৫), সুলতান (৩২)। আসামিরা সবাই বিলশুকা ভবানীপুর গ্রামের বাসিন্দা।
পুলিশ, এলাকাবাসী ও পরিবার সূত্র জানা যায়, বিলশুকা ভবানীপুর গ্রামে জমি ও মাছ চাষকে কেন্দ্র করে দানেজ আলীর সঙ্গে প্রতিবেশী জিয়াউল ইসলাম জিয়া ও তাঁর লোকজনের বিরোধ সৃষ্টি হয়। এর আগেও কয়েক দফা হামলা ও মামলার ঘটনা ঘটেছে। এরই জের ধরে গতকাল বিকেল সাড়ে ৪টায় দানেজ আলী বিলশুকা ভবানীপুর মাঠপাড়া গমের জমি দেখতে গেলে জিয়াউল ইসলাম লোকজন নিয়ে তাঁর ওপর হামলা করেন। তাঁকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে গুরুতর জখম করেন তাঁরা। স্থানীয় লোকজন হামলাকারীদের মাঠের দিকে যেতে দেখে স্বজনদের খবর দেয়। পরে স্বজনেরা ঘটনাস্থলে গিয়ে অচেতন অবস্থায় দানেজ আলীকে উদ্ধার করে ভেড়ামারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। অবস্থার অবনতি হলে রাতে তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ বেলা সাড়ে ১১টায় তিনি মারা যান।
দানেজের ভাই আকুব্বার হোসেন বলেন, ‘মাঠে আমার ভাইকে একা পেয়ে জিয়া ও তাঁর লোকজন লোহার রড, হাতুড়ি, রামদা, হাসুয়া দিয়ে পিটিয়ে মাথা ও শরীর, দুই হাত-পা থেঁতলে দেয়। এক সময় আমার ভাই অচেতন হয়ে গেলে তাঁকে মৃত ভেবে ফেলে চলে যায়। খবর পেয়ে আমার আরেক ভাই ও ভাবি ঘটনাস্থলে যাওয়ার পথে তাঁদের ওপরও হামলা করা হয়। হামলাকারীরা হত্যাসহ একাধিক মামলার আসামি।’
নিহতের ছেলে উজ্জ্বল বলেন, ‘আসামিরা খুবই বেপরোয়া। বিভিন্ন সময় প্রভাবশালী ব্যক্তিদের ছত্রচ্ছায়ায় তাঁরা থাকেন। এ কারণে কেউ টুঁ শব্দটিও করতে পারে না। প্রধান আসামি জিয়ার বিরুদ্ধে মাদকসহ নানা অপরাধে একাধিক মামলা রয়েছে।’
মামলার প্রধান আসামি জিয়ার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে জানিয়ে ভেড়ামারা থানার ওসি মজিজুর রহমান বলেন, ‘শুক্রবার দানেজকে হামলার ঘটনায় রাতেই মামলা নেওয়া হয়। আজ সকালে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। এ বিষয়ে নিহতের ছেলে বাদী হয়ে ১০ জনকে আসামি করে মামলা করেছে। এরই মধ্যে আসামিদের ধরতে অভিযান চলছে। এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলার ধরমপুর ইউনিয়নের বিলশুকা গ্রামে এক মৎস্যচাষিকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করেছেন তাঁর প্রতিবেশী। গতকাল শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টায় বিলশুকা ভবানীপুর মাঠপাড়ায় তাঁকে গুরুতর জখম করা হয়। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১১টায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
নিহত মৎস্যচাষি দানেজ আলী (৫৫) ধরমপুর ইউনিয়নের বিলশুকা ভবানীপুর গ্রামের বাসিন্দা। এ ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
নিহতের ছেলে উজ্জ্বল হোসেন বাদী হয়ে প্রতিবেশী জিয়াউল ইসলাম জিয়াসহ (৪০) ১০ জনকে আসামি করে গতকাল শুক্রবার রাতে ভেড়ামারা থানায় মামলা করেছেন। অন্য আসামিরা হলেন, লিপন প্রামাণিক (৩২), রবিউল ইসলাম রবুল (৪৩), শাহিন প্রামাণিক (৩৬), সুজন প্রামাণিক (৩৮), শ্যামল প্রামাণিক (২৮), আছান প্রামাণিক (৪৮), শিমুল প্রামাণিক (২৬), সাগর (২৫), সুলতান (৩২)। আসামিরা সবাই বিলশুকা ভবানীপুর গ্রামের বাসিন্দা।
পুলিশ, এলাকাবাসী ও পরিবার সূত্র জানা যায়, বিলশুকা ভবানীপুর গ্রামে জমি ও মাছ চাষকে কেন্দ্র করে দানেজ আলীর সঙ্গে প্রতিবেশী জিয়াউল ইসলাম জিয়া ও তাঁর লোকজনের বিরোধ সৃষ্টি হয়। এর আগেও কয়েক দফা হামলা ও মামলার ঘটনা ঘটেছে। এরই জের ধরে গতকাল বিকেল সাড়ে ৪টায় দানেজ আলী বিলশুকা ভবানীপুর মাঠপাড়া গমের জমি দেখতে গেলে জিয়াউল ইসলাম লোকজন নিয়ে তাঁর ওপর হামলা করেন। তাঁকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে গুরুতর জখম করেন তাঁরা। স্থানীয় লোকজন হামলাকারীদের মাঠের দিকে যেতে দেখে স্বজনদের খবর দেয়। পরে স্বজনেরা ঘটনাস্থলে গিয়ে অচেতন অবস্থায় দানেজ আলীকে উদ্ধার করে ভেড়ামারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। অবস্থার অবনতি হলে রাতে তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ বেলা সাড়ে ১১টায় তিনি মারা যান।
দানেজের ভাই আকুব্বার হোসেন বলেন, ‘মাঠে আমার ভাইকে একা পেয়ে জিয়া ও তাঁর লোকজন লোহার রড, হাতুড়ি, রামদা, হাসুয়া দিয়ে পিটিয়ে মাথা ও শরীর, দুই হাত-পা থেঁতলে দেয়। এক সময় আমার ভাই অচেতন হয়ে গেলে তাঁকে মৃত ভেবে ফেলে চলে যায়। খবর পেয়ে আমার আরেক ভাই ও ভাবি ঘটনাস্থলে যাওয়ার পথে তাঁদের ওপরও হামলা করা হয়। হামলাকারীরা হত্যাসহ একাধিক মামলার আসামি।’
নিহতের ছেলে উজ্জ্বল বলেন, ‘আসামিরা খুবই বেপরোয়া। বিভিন্ন সময় প্রভাবশালী ব্যক্তিদের ছত্রচ্ছায়ায় তাঁরা থাকেন। এ কারণে কেউ টুঁ শব্দটিও করতে পারে না। প্রধান আসামি জিয়ার বিরুদ্ধে মাদকসহ নানা অপরাধে একাধিক মামলা রয়েছে।’
মামলার প্রধান আসামি জিয়ার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে জানিয়ে ভেড়ামারা থানার ওসি মজিজুর রহমান বলেন, ‘শুক্রবার দানেজকে হামলার ঘটনায় রাতেই মামলা নেওয়া হয়। আজ সকালে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। এ বিষয়ে নিহতের ছেলে বাদী হয়ে ১০ জনকে আসামি করে মামলা করেছে। এরই মধ্যে আসামিদের ধরতে অভিযান চলছে। এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৫ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫