মহম্মদপুর (মাগুরা) প্রতিনিধি
মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার একটি মাঠ থেকে আপন দুই ভাইয়ের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ রোববার সকালে উপজেলার নহাটা ইউনিয়নের পানিঘাটা গ্রামের সরিষা খেত থেকে লাশ দুটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত দুজন হলেন সবুজ মোল্লা (৩০) ও তাঁর ভাই হৃদয় মোল্লা (১৬)। তাঁরা পানিঘাটা গ্রামের মনজুর মোল্লার দুই ছেলে।
নিহতের বড় ভাই আবুল কালাম বলেন, ‘গতকাল রাতে সবুজ ও হৃদয়কে খুঁজতে বাড়িতে আসে ফারুক শিকদারের ছেলে আশিক, বিপ্লব ও আরেক প্রতিবেশী আসিফ। এরপর তাদের সঙ্গে চলে যায় তারা। পরে সকালে দুই ভাইয়ের গলাকাটা লাশ পাই। এটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে হত্যার সঙ্গে জড়িতদের আইনের আওতায় এনে বিচারের দাবি জানাচ্ছি।’
এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে পুলিশ দুই যুবককে আটক করেছে। আটক দুজন হলেন, মো. আসিফ (১৯) ও মো. বিপ্লব (২২)।
স্থানীয়রা জানান, সকালে শ্রমিকেরা মাঠে কাজ করতে গিয়ে দুজনের লাশ দেখতে পেয়ে থানায় খবর দেয়। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে সবুজ মোল্লা কৃষিকাজ করতেন। আর তাঁর ছোট ভাই হৃদয় স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্র ছিল।
মহম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বোরহান উল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাৎক্ষণিকভাবে হত্যার কারণ জানা যায়নি। হত্যার কারণ উদ্ঘাটন ও জড়িত ব্যক্তিদের ধরতে মাঠে নেমেছে পুলিশ। মরদেহ দুটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মাগুরা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
মাগুরার সহকারী পুলিশ সুপার (শালিখা সার্কেল) মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, নিহত দুই ভাই গতকাল রাত থেকে নিখোঁজ ছিলেন। পরিবারের লোকজন রাত থেকে তাঁদের খোঁজাখুঁজি করছিলেন। সকালে স্থানীয় লোকজন পানিঘাটা গ্রামের একটি মাঠে তাঁদের লাশ পড়ে থাকতে দেখেন। তাঁদের গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে হত্যার কারণ জানা যায়নি। এ ঘটনায় দুজনকে আটক করা হয়েছে। মামলা প্রক্রিয়াধীন।
মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার একটি মাঠ থেকে আপন দুই ভাইয়ের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ রোববার সকালে উপজেলার নহাটা ইউনিয়নের পানিঘাটা গ্রামের সরিষা খেত থেকে লাশ দুটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত দুজন হলেন সবুজ মোল্লা (৩০) ও তাঁর ভাই হৃদয় মোল্লা (১৬)। তাঁরা পানিঘাটা গ্রামের মনজুর মোল্লার দুই ছেলে।
নিহতের বড় ভাই আবুল কালাম বলেন, ‘গতকাল রাতে সবুজ ও হৃদয়কে খুঁজতে বাড়িতে আসে ফারুক শিকদারের ছেলে আশিক, বিপ্লব ও আরেক প্রতিবেশী আসিফ। এরপর তাদের সঙ্গে চলে যায় তারা। পরে সকালে দুই ভাইয়ের গলাকাটা লাশ পাই। এটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে হত্যার সঙ্গে জড়িতদের আইনের আওতায় এনে বিচারের দাবি জানাচ্ছি।’
এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে পুলিশ দুই যুবককে আটক করেছে। আটক দুজন হলেন, মো. আসিফ (১৯) ও মো. বিপ্লব (২২)।
স্থানীয়রা জানান, সকালে শ্রমিকেরা মাঠে কাজ করতে গিয়ে দুজনের লাশ দেখতে পেয়ে থানায় খবর দেয়। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে সবুজ মোল্লা কৃষিকাজ করতেন। আর তাঁর ছোট ভাই হৃদয় স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্র ছিল।
মহম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বোরহান উল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাৎক্ষণিকভাবে হত্যার কারণ জানা যায়নি। হত্যার কারণ উদ্ঘাটন ও জড়িত ব্যক্তিদের ধরতে মাঠে নেমেছে পুলিশ। মরদেহ দুটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মাগুরা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
মাগুরার সহকারী পুলিশ সুপার (শালিখা সার্কেল) মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, নিহত দুই ভাই গতকাল রাত থেকে নিখোঁজ ছিলেন। পরিবারের লোকজন রাত থেকে তাঁদের খোঁজাখুঁজি করছিলেন। সকালে স্থানীয় লোকজন পানিঘাটা গ্রামের একটি মাঠে তাঁদের লাশ পড়ে থাকতে দেখেন। তাঁদের গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে হত্যার কারণ জানা যায়নি। এ ঘটনায় দুজনকে আটক করা হয়েছে। মামলা প্রক্রিয়াধীন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫