বাগেরহাট প্রতিনিধি
বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় মশিউর রহমান (৪৫) নামে এক প্রকৌশলীর নিহত হওয়ার ঘটনায় চালক মিজানুর রহমানকে (৩০) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার দুপুরে বাগেরহাট পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে পুলিশ সুপার কে এম আরিফুল হক এ তথ্য জানান। এর আগে গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় মোল্লাহাট উপজেলার গাওলা এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার মিজানুর রহমান রামপাল উপজেলার ইসলামাবাদ গ্রামের এসকেন্দার শেখের ছেলে। মিজান মূলত ওই ট্রাকের হেলপার ছিলেন।
নিহত প্রকৌশলী মশিউর রহমান বাগেরহাট সদর উপজেলার গোটাপাড়া এলাকার মৃত আ. মজিদের ছেলে। বাগেরহাটের লোকাল গভর্নমেন্ট ইনিশিয়েটিভ অন ক্লাইমেট চেঞ্জ (লজিক) প্রকল্পের প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত ছিলেন তিনি।
জানা যায়, গত ২২ মে সকালে বাগেরহাটে যাওয়ার সময় মুনিগঞ্জ সেতু টোল প্লাজার ব্যারিকেড ভেঙে ওই প্রকৌশলীর মোটরসাইকেলে ধাক্কা দেয় ট্রাকটি। এ সময় মোটরসাইকেল থেকে পড়ে ট্রাকের নিচে চাপা পড়েন তিনি। স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে বাগেরহাট জেলা হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রকৌশলীকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে পুলিশ সুপার কে এম আরিফুল হক বলেন, গ্রেপ্তার মিজানুর রহমান ওই ট্রাকের মূল চালক ছিলেন না। তিনি ট্রাকের হেলপার ছিলেন। ঘটনার দিন ট্রাকের মূল চালক ও অন্য একজন হেলপার মিজানুরের পাশে বসা ছিলেন। মাদক সেবন করে ট্রাক চালাচ্ছিলেন মিজানুর রহমান। যখন মাদক সেবন করেছিলেন তখন কেউ হয়তো তাঁকে দেখে ফেলেছিলেন। এ কারণেই দ্রুতগতিতে ট্রাক চালাচ্ছিলেন তিনি। পরে মুনিগঞ্জ টোল প্লাজায় এসে প্রকৌশলীর মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দিয়ে ব্যারিকেড ভেঙে পালিয়ে যান। এ সময় ট্রাকচাপায় মারা যান প্রকৌশলী।
পুলিশ সুপার আরও বলেন, ট্রাকচাপায় প্রকৌশলীর মৃত্যুর পর থেকেই চালক ও ট্রাকের মালিকপক্ষ বিষয়টি গোপন করার চেষ্টা করে। তারা ট্রাকের নম্বর প্লেট ও রং পরিবর্তন করে ফেলে। এরপরও পুলিশ তেরখাদা থেকে ট্রাকটি জব্দ করে। পরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মোল্লাহাট উপজেলায় অভিযান চালিয়ে ঘাতক মিজানুর রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে মিজানুর রহমান প্রকৌশলীকে চাপা দেওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেছেন। আইনি প্রক্রিয়া শেষে আসামিকে আদালতে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।
অভিযান চলাকালে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আছাদুজ্জামান, মো. রাসেলুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. মাহমুদ হাসান ও বাগেরহাট সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কে এম আজিজুল ইসলাম।
বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় মশিউর রহমান (৪৫) নামে এক প্রকৌশলীর নিহত হওয়ার ঘটনায় চালক মিজানুর রহমানকে (৩০) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার দুপুরে বাগেরহাট পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে পুলিশ সুপার কে এম আরিফুল হক এ তথ্য জানান। এর আগে গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় মোল্লাহাট উপজেলার গাওলা এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার মিজানুর রহমান রামপাল উপজেলার ইসলামাবাদ গ্রামের এসকেন্দার শেখের ছেলে। মিজান মূলত ওই ট্রাকের হেলপার ছিলেন।
নিহত প্রকৌশলী মশিউর রহমান বাগেরহাট সদর উপজেলার গোটাপাড়া এলাকার মৃত আ. মজিদের ছেলে। বাগেরহাটের লোকাল গভর্নমেন্ট ইনিশিয়েটিভ অন ক্লাইমেট চেঞ্জ (লজিক) প্রকল্পের প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত ছিলেন তিনি।
জানা যায়, গত ২২ মে সকালে বাগেরহাটে যাওয়ার সময় মুনিগঞ্জ সেতু টোল প্লাজার ব্যারিকেড ভেঙে ওই প্রকৌশলীর মোটরসাইকেলে ধাক্কা দেয় ট্রাকটি। এ সময় মোটরসাইকেল থেকে পড়ে ট্রাকের নিচে চাপা পড়েন তিনি। স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে বাগেরহাট জেলা হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রকৌশলীকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে পুলিশ সুপার কে এম আরিফুল হক বলেন, গ্রেপ্তার মিজানুর রহমান ওই ট্রাকের মূল চালক ছিলেন না। তিনি ট্রাকের হেলপার ছিলেন। ঘটনার দিন ট্রাকের মূল চালক ও অন্য একজন হেলপার মিজানুরের পাশে বসা ছিলেন। মাদক সেবন করে ট্রাক চালাচ্ছিলেন মিজানুর রহমান। যখন মাদক সেবন করেছিলেন তখন কেউ হয়তো তাঁকে দেখে ফেলেছিলেন। এ কারণেই দ্রুতগতিতে ট্রাক চালাচ্ছিলেন তিনি। পরে মুনিগঞ্জ টোল প্লাজায় এসে প্রকৌশলীর মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দিয়ে ব্যারিকেড ভেঙে পালিয়ে যান। এ সময় ট্রাকচাপায় মারা যান প্রকৌশলী।
পুলিশ সুপার আরও বলেন, ট্রাকচাপায় প্রকৌশলীর মৃত্যুর পর থেকেই চালক ও ট্রাকের মালিকপক্ষ বিষয়টি গোপন করার চেষ্টা করে। তারা ট্রাকের নম্বর প্লেট ও রং পরিবর্তন করে ফেলে। এরপরও পুলিশ তেরখাদা থেকে ট্রাকটি জব্দ করে। পরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মোল্লাহাট উপজেলায় অভিযান চালিয়ে ঘাতক মিজানুর রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে মিজানুর রহমান প্রকৌশলীকে চাপা দেওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেছেন। আইনি প্রক্রিয়া শেষে আসামিকে আদালতে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।
অভিযান চলাকালে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আছাদুজ্জামান, মো. রাসেলুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. মাহমুদ হাসান ও বাগেরহাট সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কে এম আজিজুল ইসলাম।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২২ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫