প্রতিনিধি
কুষ্টিয়া: জাতীয় পরিচয়পত্র জালিয়াতি মামলায় গ্রেপ্তার কুষ্টিয়া নির্বাচন অফিসের সাবেক পিয়ন আনিসুর রহমান আনিসকে কারাগারে পাঠিয়েছে কুষ্টিয়া আদালত। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর ৩টার দিকে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) তাকে পাবনা থেকে গ্রেপ্তার করে কুষ্টিয়া আনে। আজ শুক্রবার দুপুর ১২টায় ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তি দেওয়ায় জেলহাজতে পাঠানোর আদেশ দেন কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল আদালতের বিচারক।
কুষ্টিয়া শহরের বাসিন্দা এম এম এ ওয়াদুদ ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নাম ও তথ্য দিয়ে জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরি করেন একটি চক্র। উদ্দেশ্য ছিল এন এস রোডে এম এম এ ওয়াদুদের শত কোটি টাকার সম্পত্তি আত্মসাৎ করা। তারা পরিচয়পত্র জালিয়াতি করে ছয়জনকে মালিক সাজায়। ওই সম্পত্তি বিক্রিও করে দেন। জালিয়াতির বিষয়টি ধরা পড়লে গত বছর ৩ সেপ্টেম্বর জেলার রাজনৈতিক ব্যক্তিসহ ১৮ জনের নামে প্রথমে মামলা হয়।
এ ঘটনার মূল পরিকল্পনাকারী ব্যবসায়ী মহিবুল, যুবলীগ নেতা আশরাফুজ্জামান সুজনসহ সাতজন বর্তমানে এই মামলায় কারাগারে আছেন। তাদের বিচার চলছে।
পরে তদন্তে প্রমাণ হওয়ায় জালিয়াতিতে যুক্ত থাকার অভিযোগে এক উপসচিবসহ পাঁচজন নির্বাচনী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা হয়। গেল ৪ মার্চ কুষ্টিয়া মডেল থানায় এই মামলা করেন জেলার জ্যেষ্ঠ নির্বাচন কর্মকর্তা আনিসুর রহমান।
সেই মামলার আসামিদের মধ্যে আছেন ঢাকার নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের উপসচিব নওয়াবুল ইসলাম, ফরিদপুরের অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান, মাগুরা সদরের উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা অমিত কুমার দাস, কুষ্টিয়া নির্বাচন অফিস সহকারী জিএম সাদিক সত্যবাদী।
এ ঘটনায় একইদিন কুমারখালী থানায় করা আরেক মামলায় আসামি করা হয় কুষ্টিয়া সদরের নির্বাচন কর্মকর্তা সামিউল ইসলামকে। ঘটনার সময় তিনি কুমারখালী উপজেলা নির্বাচনী কর্মকর্তা থাকায় ওই থানায় মামলাটি করা হয়।
ওই সময় কুষ্টিয়া নির্বাচন অফিসের পিয়ন আনিসুর রহমান আনিসের সম্পৃক্ত থাকার প্রমাণ পায় মামলার তদন্ত কারি সংস্থা সিআইডি। সিআইডির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল হোসেন বলেন, এরপরই আনিসকে পাবনা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি পাবনা নির্বাচন অফিসে পিয়ন পদে কর্মরত আছেন। জবানবন্দিতে নিজে এবং অন্যদের জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন তিনি। এটি মামলার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ বলে আবুল হোসেন। তিনি বলেন, এই আসামিদের বিরুদ্ধে দুদকেরও একটি মামলা চলমান আছে।
কুষ্টিয়া: জাতীয় পরিচয়পত্র জালিয়াতি মামলায় গ্রেপ্তার কুষ্টিয়া নির্বাচন অফিসের সাবেক পিয়ন আনিসুর রহমান আনিসকে কারাগারে পাঠিয়েছে কুষ্টিয়া আদালত। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর ৩টার দিকে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) তাকে পাবনা থেকে গ্রেপ্তার করে কুষ্টিয়া আনে। আজ শুক্রবার দুপুর ১২টায় ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তি দেওয়ায় জেলহাজতে পাঠানোর আদেশ দেন কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল আদালতের বিচারক।
কুষ্টিয়া শহরের বাসিন্দা এম এম এ ওয়াদুদ ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নাম ও তথ্য দিয়ে জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরি করেন একটি চক্র। উদ্দেশ্য ছিল এন এস রোডে এম এম এ ওয়াদুদের শত কোটি টাকার সম্পত্তি আত্মসাৎ করা। তারা পরিচয়পত্র জালিয়াতি করে ছয়জনকে মালিক সাজায়। ওই সম্পত্তি বিক্রিও করে দেন। জালিয়াতির বিষয়টি ধরা পড়লে গত বছর ৩ সেপ্টেম্বর জেলার রাজনৈতিক ব্যক্তিসহ ১৮ জনের নামে প্রথমে মামলা হয়।
এ ঘটনার মূল পরিকল্পনাকারী ব্যবসায়ী মহিবুল, যুবলীগ নেতা আশরাফুজ্জামান সুজনসহ সাতজন বর্তমানে এই মামলায় কারাগারে আছেন। তাদের বিচার চলছে।
পরে তদন্তে প্রমাণ হওয়ায় জালিয়াতিতে যুক্ত থাকার অভিযোগে এক উপসচিবসহ পাঁচজন নির্বাচনী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা হয়। গেল ৪ মার্চ কুষ্টিয়া মডেল থানায় এই মামলা করেন জেলার জ্যেষ্ঠ নির্বাচন কর্মকর্তা আনিসুর রহমান।
সেই মামলার আসামিদের মধ্যে আছেন ঢাকার নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের উপসচিব নওয়াবুল ইসলাম, ফরিদপুরের অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান, মাগুরা সদরের উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা অমিত কুমার দাস, কুষ্টিয়া নির্বাচন অফিস সহকারী জিএম সাদিক সত্যবাদী।
এ ঘটনায় একইদিন কুমারখালী থানায় করা আরেক মামলায় আসামি করা হয় কুষ্টিয়া সদরের নির্বাচন কর্মকর্তা সামিউল ইসলামকে। ঘটনার সময় তিনি কুমারখালী উপজেলা নির্বাচনী কর্মকর্তা থাকায় ওই থানায় মামলাটি করা হয়।
ওই সময় কুষ্টিয়া নির্বাচন অফিসের পিয়ন আনিসুর রহমান আনিসের সম্পৃক্ত থাকার প্রমাণ পায় মামলার তদন্ত কারি সংস্থা সিআইডি। সিআইডির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল হোসেন বলেন, এরপরই আনিসকে পাবনা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি পাবনা নির্বাচন অফিসে পিয়ন পদে কর্মরত আছেন। জবানবন্দিতে নিজে এবং অন্যদের জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন তিনি। এটি মামলার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ বলে আবুল হোসেন। তিনি বলেন, এই আসামিদের বিরুদ্ধে দুদকেরও একটি মামলা চলমান আছে।
সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে ১ হাজার ৬৬৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ৯৭২ জন ও অন্যান্য ঘটনায় গ্রেপ্তার হয়েছেন ৬৯৩ জন। আজ সোমবার পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) ইনামুল হক সাগর এ তথ্য জানান।
৩ দিন আগেরাজধানীর মিরপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় ইমরান খান সাকিব ওরফে শাকিল (৩৫) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে মিরপুর মডেল থানা-পুলিশ। ডিএমপি জানায়, শাকিল পেশাদার ছিনতাইকারী। গতকাল শুক্রবার সকাল ৬টা ১৫ মিনিটের দিকে গাজীপুরের পুবাইল থানার কুদাব পশ্চিমপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়...
১৮ এপ্রিল ২০২৫রাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলায় ‘আপন কফি হাউসে’ তরুণীকে মারধরের ঘটনায় কফি হাউসের ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার) আল আমিন ও কর্মচারী শুভ সূত্রধরকে এক দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাকিবুল হাসান এ আদেশ দেন।
১৫ এপ্রিল ২০২৫ক্যামেরার লেন্সে ধরা পড়ল অমানবিক দৃশ্য— মেয়েটিকে বেশ কিছুক্ষণ ধমকানো হলো। এরপর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয়। সে যেন মানুষ নয়, পথের ধুলো। এর মধ্যেই এক কর্মচারী হঠাৎ মোটা লাঠি নিয়ে আঘাত করে তাঁর ছোট্ট পায়ে। শিশুটি কাতরাতে কাতরাতে পাশের দুটি গাড়ির ফাঁকে আশ্রয় নেয়। কিন্তু নির্যাতন থামে না, সেই লাঠি আব
১৪ এপ্রিল ২০২৫