মণিরামপুর (যশোর) প্রতিনিধি
যশোরের মণিরামপুরের বেগারিতলা বাজারে কাভার্ড ভ্যানের নিচে চাপা দিয়ে পাঁচজনকে হত্যা করে পালিয়ে যাওয়া সেই চালক ও তাঁর সহকারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (৬ ডিসেম্বর) সকালে ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলার জয়না বাজারের তরমুজপাড় থেকে দুজনকে আটকের পর রাতে তাঁদের মণিরামপুর থানায় আনে পুলিশ।
আটক চালক আলমগীর হোসেন (২০) নেত্রকোনা জেলার আটপাড়া থানার মোবারকপুর গ্রামের শামছুল হকের ছেলে। আর তাঁর সহকারী আনোয়ার হোসেন (১৯) ময়মনসিংহ জেলার হালুয়াঘাট থানার সন্ধ্যাকুরা গ্রামের শহিদুল ইসলামের ছেলে।
এর আগে গত শনিবার দুপুরে নিহত হাবিবুর রহমানের ভাই ইব্রাহীম খলিল ঝন্টু বাদী হয়ে পাঁচজনের পক্ষে অজ্ঞাতনামা তিন জনকে আসামি করে এ ঘটনায় থানায় মামলা করেন। এরপর আসামি ধরতে অভিযানে নামে পুলিশ।
মনিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মনিরুজ্জামান সাংবাদিকদের জানান, চালক আলমগীর ঘুমের ঘোরে ট্রাকের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশের কাছে স্বীকার করেছেন। আজ বুধবার দুপুরে চালক ও তাঁর সহকারীকে আদালতে সোপর্দ করা হবে।
ওসি বলেন, কাভার্ড ভ্যান চাপায় নিহতের ঘটনায় মামলার পর থেকে পুলিশ ঢাকা, ময়মনসিংহ, নেত্রকোনাসহ কয়েকটি স্থানে অভিযান চালায়। অভিযানের একপর্যায়ে ময়মনসিংহের ভালুকা থেকে তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
চালক আলমগীর হোসেনের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, গত বৃহস্পতিবার রাতে গাজীপুরের শ্রীপুর থেকে কাভার্ড ভ্যানে বিস্কুট নিয়ে তাঁরা সাতক্ষীরায় যাচ্ছিলেন। শুক্রবার সকালে কাভার্ড ভ্যান যশোরের রাজারহাট-চুকনগর সড়কে প্রবেশ করলে চালক আলমগীর হোসেনের চোখে ঘুম চলে আসে। চালকের পাশে হেলপার আনোয়ার হোসেনও তখন ঘুমিয়ে ছিলেন। ঘুমের মধ্যে বেগারিতলা বাজারে পৌঁছালে কাভার্ড ভ্যানের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন চালক আলমগীর।
একপর্যায়ে নিয়ন্ত্রণহীন কাভার্ডভ্যানটি সড়কের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা বাবা-ছেলেকে চাপা দিয়ে কয়েকটি দোকান ভেঙে একটি হোটেলে ঢুকে পড়ে। এতে কাভার্ড ভ্যানের নিচে চাপা পড়ে ঘটনাস্থলেই নিহত হন টুনিয়াঘরা গ্রামের হাবিবুর রহমান, তাঁর শিশু ছেলে তাওশীন, একই গ্রামের সামছুর রহমান, তাঁর নাতি তৌহিদুল ইসলাম ও জয়পুর গ্রামের জিয়াউর রহমান।
যশোরের মণিরামপুরের বেগারিতলা বাজারে কাভার্ড ভ্যানের নিচে চাপা দিয়ে পাঁচজনকে হত্যা করে পালিয়ে যাওয়া সেই চালক ও তাঁর সহকারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (৬ ডিসেম্বর) সকালে ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলার জয়না বাজারের তরমুজপাড় থেকে দুজনকে আটকের পর রাতে তাঁদের মণিরামপুর থানায় আনে পুলিশ।
আটক চালক আলমগীর হোসেন (২০) নেত্রকোনা জেলার আটপাড়া থানার মোবারকপুর গ্রামের শামছুল হকের ছেলে। আর তাঁর সহকারী আনোয়ার হোসেন (১৯) ময়মনসিংহ জেলার হালুয়াঘাট থানার সন্ধ্যাকুরা গ্রামের শহিদুল ইসলামের ছেলে।
এর আগে গত শনিবার দুপুরে নিহত হাবিবুর রহমানের ভাই ইব্রাহীম খলিল ঝন্টু বাদী হয়ে পাঁচজনের পক্ষে অজ্ঞাতনামা তিন জনকে আসামি করে এ ঘটনায় থানায় মামলা করেন। এরপর আসামি ধরতে অভিযানে নামে পুলিশ।
মনিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মনিরুজ্জামান সাংবাদিকদের জানান, চালক আলমগীর ঘুমের ঘোরে ট্রাকের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশের কাছে স্বীকার করেছেন। আজ বুধবার দুপুরে চালক ও তাঁর সহকারীকে আদালতে সোপর্দ করা হবে।
ওসি বলেন, কাভার্ড ভ্যান চাপায় নিহতের ঘটনায় মামলার পর থেকে পুলিশ ঢাকা, ময়মনসিংহ, নেত্রকোনাসহ কয়েকটি স্থানে অভিযান চালায়। অভিযানের একপর্যায়ে ময়মনসিংহের ভালুকা থেকে তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
চালক আলমগীর হোসেনের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, গত বৃহস্পতিবার রাতে গাজীপুরের শ্রীপুর থেকে কাভার্ড ভ্যানে বিস্কুট নিয়ে তাঁরা সাতক্ষীরায় যাচ্ছিলেন। শুক্রবার সকালে কাভার্ড ভ্যান যশোরের রাজারহাট-চুকনগর সড়কে প্রবেশ করলে চালক আলমগীর হোসেনের চোখে ঘুম চলে আসে। চালকের পাশে হেলপার আনোয়ার হোসেনও তখন ঘুমিয়ে ছিলেন। ঘুমের মধ্যে বেগারিতলা বাজারে পৌঁছালে কাভার্ড ভ্যানের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন চালক আলমগীর।
একপর্যায়ে নিয়ন্ত্রণহীন কাভার্ডভ্যানটি সড়কের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা বাবা-ছেলেকে চাপা দিয়ে কয়েকটি দোকান ভেঙে একটি হোটেলে ঢুকে পড়ে। এতে কাভার্ড ভ্যানের নিচে চাপা পড়ে ঘটনাস্থলেই নিহত হন টুনিয়াঘরা গ্রামের হাবিবুর রহমান, তাঁর শিশু ছেলে তাওশীন, একই গ্রামের সামছুর রহমান, তাঁর নাতি তৌহিদুল ইসলাম ও জয়পুর গ্রামের জিয়াউর রহমান।
১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
২ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৩ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
৬ দিন আগেকুষ্টিয়া থেকে ঢাকার অপরাধজগতের ত্রাস, শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন, মোল্লা মাসুদসহ চার সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। বাকি দুজন হলেন বাইনের সহযোগী শুটার আরাফাত ও শরীফ। আজ মঙ্গলবার সকালে শহরের কালিশংকরপুর এলাকায় তিন ঘণ্টার এক শ্বাসরুদ্ধকর অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৭ দিন আগে