চাকরিবিধি ভঙ্গের অভিযোগে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের কেবিন ক্রু (ফ্লাইট পার্সার) মোহাম্মদ গোলাম দস্তগীরকে গ্রাউন্ডেড করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কারণ দর্শানোর চিঠিও দেওয়া হয়েছে। চিঠিতে তাঁর বিরুদ্ধে কেন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে না তা জানতে চেয়েছে বিমান প্রশাসন। অভিযোগের সুরাহা না হওয়া পর্যন্ত তাঁকে আর ফ্লাইটে পাঠানো হবে না—এটিই অ্যাভিয়েশন খাতে ‘গ্রাউন্ডেড’ হিসেবে প্রচলিত।
ফ্লাইট পার্সার মোহাম্মদ গোলাম দস্তগীর বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের কেবিন ক্রু ইউনিয়নের সদ্য বিলুপ্ত কমিটির সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, গত ১৫ আগস্ট শোক দিবসে তিনি বারিধারা ক্লাবে ‘টিম দস্তগীর’ নামে একটি আলোচনা সভা ও নৈশভোজের আয়োজন করেন। তবে বিমান কর্তৃপক্ষ থেকে কোনো পূর্ব অনুমতি না নেওয়ায় চাকরিবিধি ভঙ্গের অভিযোগে গতকাল রোববার তাঁকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয় বিমান।
বিমানের ফ্লাইট সার্ভিস বিভাগের উপমহাব্যবস্থাপক প্রশাসন (ফ্লাইট সার্ভিস) মো. মনিরুজ্জমান খান স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে বলা হয়, ‘আপনি (মোহাম্মদ গোলাম দস্তগীর) জাতীয় শোক দিবসে সন্ধ্যা ৬টায় বারিধারা ক্লাবে ‘টিম দস্তগীর’–এর একটি আলোচনাসভা এবং নৈশভোজের আয়োজন করেছেন। উক্ত অনুষ্ঠানে আপনি সবাইকে প্রাণবন্ত উপস্থিতির আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। ব্যক্তিগতভাবে কোনো অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে হলে কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতির প্রয়োজন হয়, যা আপনি গ্রহণ করেননি। আপনার এ কার্যকলাপ বিমানের চাকরিবিধির পরিপন্থী ও শাস্তিযোগ্য অপরাধ। আপনার এমন কর্মকাণ্ডের জন্য কেন আপনার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না তা চিঠি প্রাপ্তির ৭২ ঘণ্টার মধ্যে জানানোর নির্দেশ প্রদান করা হলো। অন্যথায় বাংলাদেশ বিমান করপোরেশন কর্মচারী (চাকরি) প্রবিধান মালা–১৯৭৯–এর ৫৫ ধারা অনুযায়ী আপনার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে মোহাম্মদ গোলাম দস্তগীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জাতীয় শোক দিবসে বিমানের কেবিন ক্রুদের উদ্যোগে একটি আলোচনা সভা করা হয়েছিল। সেখানে আমিও উপস্থিত ছিলাম। কর্তৃপক্ষের কাছে বিষয়টি ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। কারণ দর্শানোর নোটিশের জবাবে বিষয়টি বিমান প্রশাসনকে জানাব।’
চাকরিবিধি ভঙ্গের অভিযোগে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের কেবিন ক্রু (ফ্লাইট পার্সার) মোহাম্মদ গোলাম দস্তগীরকে গ্রাউন্ডেড করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কারণ দর্শানোর চিঠিও দেওয়া হয়েছে। চিঠিতে তাঁর বিরুদ্ধে কেন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে না তা জানতে চেয়েছে বিমান প্রশাসন। অভিযোগের সুরাহা না হওয়া পর্যন্ত তাঁকে আর ফ্লাইটে পাঠানো হবে না—এটিই অ্যাভিয়েশন খাতে ‘গ্রাউন্ডেড’ হিসেবে প্রচলিত।
ফ্লাইট পার্সার মোহাম্মদ গোলাম দস্তগীর বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের কেবিন ক্রু ইউনিয়নের সদ্য বিলুপ্ত কমিটির সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, গত ১৫ আগস্ট শোক দিবসে তিনি বারিধারা ক্লাবে ‘টিম দস্তগীর’ নামে একটি আলোচনা সভা ও নৈশভোজের আয়োজন করেন। তবে বিমান কর্তৃপক্ষ থেকে কোনো পূর্ব অনুমতি না নেওয়ায় চাকরিবিধি ভঙ্গের অভিযোগে গতকাল রোববার তাঁকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয় বিমান।
বিমানের ফ্লাইট সার্ভিস বিভাগের উপমহাব্যবস্থাপক প্রশাসন (ফ্লাইট সার্ভিস) মো. মনিরুজ্জমান খান স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে বলা হয়, ‘আপনি (মোহাম্মদ গোলাম দস্তগীর) জাতীয় শোক দিবসে সন্ধ্যা ৬টায় বারিধারা ক্লাবে ‘টিম দস্তগীর’–এর একটি আলোচনাসভা এবং নৈশভোজের আয়োজন করেছেন। উক্ত অনুষ্ঠানে আপনি সবাইকে প্রাণবন্ত উপস্থিতির আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। ব্যক্তিগতভাবে কোনো অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে হলে কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতির প্রয়োজন হয়, যা আপনি গ্রহণ করেননি। আপনার এ কার্যকলাপ বিমানের চাকরিবিধির পরিপন্থী ও শাস্তিযোগ্য অপরাধ। আপনার এমন কর্মকাণ্ডের জন্য কেন আপনার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না তা চিঠি প্রাপ্তির ৭২ ঘণ্টার মধ্যে জানানোর নির্দেশ প্রদান করা হলো। অন্যথায় বাংলাদেশ বিমান করপোরেশন কর্মচারী (চাকরি) প্রবিধান মালা–১৯৭৯–এর ৫৫ ধারা অনুযায়ী আপনার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে মোহাম্মদ গোলাম দস্তগীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জাতীয় শোক দিবসে বিমানের কেবিন ক্রুদের উদ্যোগে একটি আলোচনা সভা করা হয়েছিল। সেখানে আমিও উপস্থিত ছিলাম। কর্তৃপক্ষের কাছে বিষয়টি ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। কারণ দর্শানোর নোটিশের জবাবে বিষয়টি বিমান প্রশাসনকে জানাব।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৯ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫