ইমরান হোসাইন, (জাজিরা) শরীয়তপুর
‘সবার কাছ থেকে বেশি টাকা রাখো কেন? এদের কাছে ১০-২০ টাকাও অনেক কিছু বোঝ না?’ ৫০০ টাকার সিডি ১ হাজার টাকায় বিক্রি প্রসঙ্গে জাজিরা উপজেলা নির্বাচন অফিসার মঞ্জুরুল আলম খান অফিস সহকারী রথিনাথকে এই প্রশ্ন করেছেন।
জানা যায়, দেশব্যাপী ইউপি নির্বাচন সামনে রেখে সিডি আকারে এলাকাভিত্তিক ভোটার তালিকা প্রস্তুত করেছে নির্বাচন অফিস। চেয়ারম্যান, ইউপি সদস্য পদপ্রার্থীরা এই তালিকা কিনে নিচ্ছেন। সোনালী ব্যাংকে ৫০০ টাকা জমা দিয়ে চালানের মাধ্যমে এই সিডি সংগ্রহ করার নিয়ম করা হয়েছে।
তবে শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলা নির্বাচন অফিসে এই সিডি বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার টাকা দরে। সোমবার দুপুরে উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে এ চিত্র দেখা যায়। এই প্রতিবেদকের সামনেই জাজিরা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য পদপ্রার্থী জাকির হোসেনের পক্ষে তাঁর ভাই জামাল ব্যাপারী জাজিরা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটার তালিকার সিডি কিনতে গেলে তাঁর কাছ থেকে নগদ ১ হাজার টাকা নেওয়া হয়। ব্যাংকের চালান ছাড়াই দিয়ে দেওয়া হয় সিডি।
রথিনাথ নামের একজন অফিস সহকারী এই টাকা রাখছিলেন। অতিরিক্ত টাকা রাখার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি অফিসারদের সঙ্গে কথা বলতে বলেন। একই সঙ্গে বলেন, ‘নির্বাচন তো আর বারবার আসে না; তাই, মিষ্টি খেতে বেশি করে রাখি আরকি।’
বিষয়টি জানাতে জাজিরা উপজেলা নির্বাচন অফিসার মঞ্জুরুল আলম খানের কাছে গেলে তিনি রাগান্বিত হয়ে বলেন, ‘আপনারা কি নির্বাচন করতে আসছেন, নাকি ঝামেলা করতে আসছেন? টাকা রাখায় নিয়োজিত রথিনাথকে ধমক দিয়ে তিনি বলেন, ‘সবার কাছ থেকে বেশি টাকা রাখো কেন? এদের কাছে ১০-২০ টাকাও অনেক কিছু বোঝ না?’
এর আগেও সংবাদকর্মীদের ধান্দাবাজ বলে আখ্যায়িত করেছেন মঞ্জুরুল আলম। বলেছিলেন, ‘এরা ধান্দাবাজ; এদের আমার চেনা আছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান ভূঁইয়াকে মোবাইল ফোনে বিষয়টি জানালে তিনি বলেন, ‘আপনারা আপনাদের মতো করে অ্যাকশন নিন। কেউ যদি ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ করে, তার দায়ভার প্রশাসন নেবে না।’
এ বিষয়ে শরীয়তপুর জেলা নির্বাচন অফিসার রাশেদুল ইসলামের সঙ্গে কথা বললে তিনি বলেন, ‘মঞ্জুরুল আলম খান সাহেবের আচরণে একটু সমস্যা আছে। আমি বিষয়টি নিয়ে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
‘সবার কাছ থেকে বেশি টাকা রাখো কেন? এদের কাছে ১০-২০ টাকাও অনেক কিছু বোঝ না?’ ৫০০ টাকার সিডি ১ হাজার টাকায় বিক্রি প্রসঙ্গে জাজিরা উপজেলা নির্বাচন অফিসার মঞ্জুরুল আলম খান অফিস সহকারী রথিনাথকে এই প্রশ্ন করেছেন।
জানা যায়, দেশব্যাপী ইউপি নির্বাচন সামনে রেখে সিডি আকারে এলাকাভিত্তিক ভোটার তালিকা প্রস্তুত করেছে নির্বাচন অফিস। চেয়ারম্যান, ইউপি সদস্য পদপ্রার্থীরা এই তালিকা কিনে নিচ্ছেন। সোনালী ব্যাংকে ৫০০ টাকা জমা দিয়ে চালানের মাধ্যমে এই সিডি সংগ্রহ করার নিয়ম করা হয়েছে।
তবে শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলা নির্বাচন অফিসে এই সিডি বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার টাকা দরে। সোমবার দুপুরে উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে এ চিত্র দেখা যায়। এই প্রতিবেদকের সামনেই জাজিরা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য পদপ্রার্থী জাকির হোসেনের পক্ষে তাঁর ভাই জামাল ব্যাপারী জাজিরা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটার তালিকার সিডি কিনতে গেলে তাঁর কাছ থেকে নগদ ১ হাজার টাকা নেওয়া হয়। ব্যাংকের চালান ছাড়াই দিয়ে দেওয়া হয় সিডি।
রথিনাথ নামের একজন অফিস সহকারী এই টাকা রাখছিলেন। অতিরিক্ত টাকা রাখার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি অফিসারদের সঙ্গে কথা বলতে বলেন। একই সঙ্গে বলেন, ‘নির্বাচন তো আর বারবার আসে না; তাই, মিষ্টি খেতে বেশি করে রাখি আরকি।’
বিষয়টি জানাতে জাজিরা উপজেলা নির্বাচন অফিসার মঞ্জুরুল আলম খানের কাছে গেলে তিনি রাগান্বিত হয়ে বলেন, ‘আপনারা কি নির্বাচন করতে আসছেন, নাকি ঝামেলা করতে আসছেন? টাকা রাখায় নিয়োজিত রথিনাথকে ধমক দিয়ে তিনি বলেন, ‘সবার কাছ থেকে বেশি টাকা রাখো কেন? এদের কাছে ১০-২০ টাকাও অনেক কিছু বোঝ না?’
এর আগেও সংবাদকর্মীদের ধান্দাবাজ বলে আখ্যায়িত করেছেন মঞ্জুরুল আলম। বলেছিলেন, ‘এরা ধান্দাবাজ; এদের আমার চেনা আছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান ভূঁইয়াকে মোবাইল ফোনে বিষয়টি জানালে তিনি বলেন, ‘আপনারা আপনাদের মতো করে অ্যাকশন নিন। কেউ যদি ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ করে, তার দায়ভার প্রশাসন নেবে না।’
এ বিষয়ে শরীয়তপুর জেলা নির্বাচন অফিসার রাশেদুল ইসলামের সঙ্গে কথা বললে তিনি বলেন, ‘মঞ্জুরুল আলম খান সাহেবের আচরণে একটু সমস্যা আছে। আমি বিষয়টি নিয়ে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
ফোনে ওই ব্যক্তি নিজেকে সেনাবাহিনীর মেজর সোহেল পরিচয় দিয়ে জানায়, কিছু শারীরিক সমস্যার কারণে তার ভাই বাদ পড়েছে, তবে চাইলে টাকা দিলে চাকরি নিশ্চিত করে দিতে পারবে। এর পর ঢাকার শাহ আলী থানার একটি হোটেলে ভুক্তভোগীর সঙ্গে দেখা করে ওই ভুয়া মেজর সোহেল রানা। সঙ্গে ছিল আরেক প্রতারক তৈয়বুর রহমান, যাকে ভুক্তভোগী
৫ দিন আগেচাঁদাবাজি ও অবৈধ দখলের অভিযোগে সাম্প্রতিক সময়ে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৫৭ শতাংশের বেশি নতুন মুখ। অর্থাৎ পুলিশের হাতে ধরা পড়া ব্যক্তিদের অর্ধেকের কিছু বেশির বিরুদ্ধে অতীতে এ ধরনের অপরাধের কোনো অভিযোগ ছিল না। পুলিশ কর্তৃপক্ষের দেওয়া হিসাবে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
৯ দিন আগেআন্তর্জাতিক মানবপাচার চক্রের হোতা আমিনুল ইসলাম (৪৬) ও তার চার সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-২। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-২ ও হাজারীবাগ থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানার ১১ নম্বর সেক্টর থেকে তাদের
২০ দিন আগেমেয়ে ঘুমাচ্ছিলেন। রাত সাড়ে ৩টার দিকে তাকে ঘুম থেকে তুলে ধর্ষণ করেন বাবা। ৮ বছর আগের ওই ঘটনায় মামলা হয়েছিল। ওই ঘটনার আগেও আসামি একাধিকবার মেয়েকে ধর্ষণ করেন। ফলে মেয়েটি গর্ভবতী হয়ে যায়। ঢাকার কেরানীগঞ্জ মডেল থানা এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছিল।
০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫