নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এমবিবিএস পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের সক্ষমতা না থাকলেও পরীক্ষার্থীদের প্রশ্ন সরবরাহের কথা বলে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা লালবাগ বিভাগ। গ্রেপ্তারের নাম এস এম আনিস। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীর মিরপুরের মনিপুরিপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ শুক্রবার বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার হারুন অর রশীদ।
গ্রেপ্তার এস এম আনিসের কাছ থেকে চলতি বছরের এমবিবিএস পরীক্ষার প্রবেশপত্র, বিভিন্ন ব্যাংকের শতাধিক চেক, পুলিশ কনস্টেবল পরীক্ষার প্রবেশপত্র, বিভিন্ন লিখিত ও অলিখিত ননজুডিশিয়াল স্ট্যাম্প, বিভিন্ন ধরনের সিল ও একটি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।
অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার হারুন অর রশীদ জানান, আনিস এসএসসি পাস করে কিছুদিন পিপলস জুটমিলে কাজ করেন। পরবর্তীকালে বিভিন্ন কাপড়ের কারখানায় কাজ করেছেন। ২০১০ থেকে ২০১২ সাল ফার্মগেট গ্রীন রোড এলাকায় ছাত্রছাত্রীর হোস্টেল এবং বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেল কলেজে ভর্তি ফরম কেনাবেচা শুরু করেন। এখান থেকেই পরিচিত হয় ‘নিজ এডুকেশন’ নামের কনসালটেন্সি ফার্মের স্বত্বাধিকারী পরিচয় দেওয়া জাহিদের সঙ্গে। তিনি আনিসকেও ‘ফ্রেন্ডস অ্যাডমিশন কনসালটেন্ট’ নামে একটি নিজস্ব কনসালটেন্সি ফার্ম খুলে দেন। সিটি করপোরেশন থেকে মুদিদোকানের ব্যবসার লাইসেন্স নিয়ে তিনি শুরু করেন দেশি ও সার্কভুক্ত বিদেশি ছাত্রছাত্রীদের মেডিকেল কলেজে ভর্তি-বাণিজ্য।
এ কাজের জন্য তিনি নিজের প্যাডে বাংলাদেশের বিভিন্ন বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষের সিট সংরক্ষণের জন্য চিঠি লিখতেন। পাশাপাশি বিভিন্ন কোচিং সেন্টারের লোকদের এবং মন্ত্রণালয়ের দু-একজন অসাধু ও অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দিয়ে প্রশ্ন ফাঁসের নামে ছাত্রছাত্রী ও তাঁদের অভিভাবকদের সঙ্গে প্রতারণা করতেন।
অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং কোচিং সেন্টারের কাদের সঙ্গে মিলে তিনি এই অপকর্মটি করে আসছিলেন সে ব্যাপারে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে।
হারুন অর রশীদ আরও জানান, মেডিকেল কলেজে ভর্তি ছাড়াও বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষায় দালালি অথবা প্রতারণা-বাণিজ্য করে তিনি ইতিমধ্যে দুটি হোটেল এবং মনিপুরিপাড়ায় একটা বিলাসবহুল ফ্ল্যাটের মালিক হয়েছেন। চলমান এমবিবিএস পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের সক্ষমতা তাঁর ছিল না, কিন্তু এই পরীক্ষার নামে বিস্তর প্রতারণার জাল তিনি বিভিন্ন মাধ্যমে বিস্তার করেছেন। তাঁর বিরুদ্ধে প্রতারণা মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
এমবিবিএস পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের সক্ষমতা না থাকলেও পরীক্ষার্থীদের প্রশ্ন সরবরাহের কথা বলে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা লালবাগ বিভাগ। গ্রেপ্তারের নাম এস এম আনিস। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীর মিরপুরের মনিপুরিপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ শুক্রবার বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার হারুন অর রশীদ।
গ্রেপ্তার এস এম আনিসের কাছ থেকে চলতি বছরের এমবিবিএস পরীক্ষার প্রবেশপত্র, বিভিন্ন ব্যাংকের শতাধিক চেক, পুলিশ কনস্টেবল পরীক্ষার প্রবেশপত্র, বিভিন্ন লিখিত ও অলিখিত ননজুডিশিয়াল স্ট্যাম্প, বিভিন্ন ধরনের সিল ও একটি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।
অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার হারুন অর রশীদ জানান, আনিস এসএসসি পাস করে কিছুদিন পিপলস জুটমিলে কাজ করেন। পরবর্তীকালে বিভিন্ন কাপড়ের কারখানায় কাজ করেছেন। ২০১০ থেকে ২০১২ সাল ফার্মগেট গ্রীন রোড এলাকায় ছাত্রছাত্রীর হোস্টেল এবং বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেল কলেজে ভর্তি ফরম কেনাবেচা শুরু করেন। এখান থেকেই পরিচিত হয় ‘নিজ এডুকেশন’ নামের কনসালটেন্সি ফার্মের স্বত্বাধিকারী পরিচয় দেওয়া জাহিদের সঙ্গে। তিনি আনিসকেও ‘ফ্রেন্ডস অ্যাডমিশন কনসালটেন্ট’ নামে একটি নিজস্ব কনসালটেন্সি ফার্ম খুলে দেন। সিটি করপোরেশন থেকে মুদিদোকানের ব্যবসার লাইসেন্স নিয়ে তিনি শুরু করেন দেশি ও সার্কভুক্ত বিদেশি ছাত্রছাত্রীদের মেডিকেল কলেজে ভর্তি-বাণিজ্য।
এ কাজের জন্য তিনি নিজের প্যাডে বাংলাদেশের বিভিন্ন বেসরকারি মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষের সিট সংরক্ষণের জন্য চিঠি লিখতেন। পাশাপাশি বিভিন্ন কোচিং সেন্টারের লোকদের এবং মন্ত্রণালয়ের দু-একজন অসাধু ও অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দিয়ে প্রশ্ন ফাঁসের নামে ছাত্রছাত্রী ও তাঁদের অভিভাবকদের সঙ্গে প্রতারণা করতেন।
অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং কোচিং সেন্টারের কাদের সঙ্গে মিলে তিনি এই অপকর্মটি করে আসছিলেন সে ব্যাপারে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে।
হারুন অর রশীদ আরও জানান, মেডিকেল কলেজে ভর্তি ছাড়াও বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষায় দালালি অথবা প্রতারণা-বাণিজ্য করে তিনি ইতিমধ্যে দুটি হোটেল এবং মনিপুরিপাড়ায় একটা বিলাসবহুল ফ্ল্যাটের মালিক হয়েছেন। চলমান এমবিবিএস পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের সক্ষমতা তাঁর ছিল না, কিন্তু এই পরীক্ষার নামে বিস্তর প্রতারণার জাল তিনি বিভিন্ন মাধ্যমে বিস্তার করেছেন। তাঁর বিরুদ্ধে প্রতারণা মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৯ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫