প্রতিনিধি, গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী)
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল সহ মো. কাওছার আলী (৩০) নামের এক মাদক কারবারিকে আটক করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে দৌলতদিয়া ৩ নম্বর ফেরিঘাট এলাকায় অভিযান চালিয়ে ১৯৬ বোতল ফেনসিডিল ও মাদক পরিবহনে ব্যবহৃত একটি পিকআপ ভ্যানসহ তাঁকে আটক করা হয়।
আটককৃত মাদক ব্যবসায়ী যশোর জেলার বেনাপোল পোর্ট থানার আমড়াখালী গ্রামের মো. জাহাঙ্গীর হোসেনের ছেলে।
আজ দুপুরে এক এজাহারের মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেন গোয়ালন্দ ঘাট থানা-পুলিশ।
পুলিশ জানায়, মঙ্গলবার সকাল থেকে রাজবাড়ী ট্রাফিক বিভাগের সার্জেন্ট শাহীন আলম দৌলতদিয়া ঘাটে যানজট নিরসনে কর্মরত ছিলেন। এ সময় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ট্রাফিক সার্জেন্ট শাহীন আলম জানতে পারেন একটি পিকআপ ভ্যানে করে মাদক ঢাকার উদ্দেশ্যে নেওয়া হচ্ছে।
বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে জানালে সেখানে অভিযান পরিচালনা করার নির্দেশ পান।
দৌলতদিয়া ঘাটে কর্তব্যরত ট্রাফিক বিভাগের এ. টি. আই ও ট্রাফিকসহ সার্জেন্ট শাহীন আলম সাড়ে ১০টার দিকে চেকপোস্ট বসিয়ে অভিযান পরিচালনা করেন। একপর্যায়ে একটি নেভি নীল রঙের পিকআপ ৩ নম্বর ফেরিঘাটে ফেরিতে ওঠার চেষ্টাকালে থামতে বলা হয়। পুলিশ দেখে চালক গাড়ি থেকে নেমে দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করলে তাঁকে আটক করা হয়।
এ সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত জনগণের সামনে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে পিকআপের সিটের পেছনে ফেনসিডিল থাকার কথা স্বীকার করেন। উপস্থিত সকলের সামনে পিকাপের সিটের পেছন থেকে ১৯৬ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারকৃত ফেনসিডিল ও পিকআপ ভ্যানসহ মাদক ব্যবসায়ীকে গোয়ালন্দ ঘাট থানায় সোপর্দ করা হয়।
গোয়ালন্দ ঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মাদ আব্দুল্লাহ আল তায়াবীর ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, রাজবাড়ী ট্রাফিক বিভাগের সার্জেন্ট শাহীন আলম সঙ্গীয় ফোর্সসহ অভিযান চালিয়ে পিকআপ সহ ১৯৬ বোতল ফেনসিডিল আটক করে। পরে আটককৃত ব্যক্তিকে মাদক ও আলামতসহ গোয়ালন্দ ঘাট থানায় সোপর্দ করা হয়। আটককৃতের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের শেষে রাজবাড়ীর বিজ্ঞ আদালতে পাঠানো হয়।
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল সহ মো. কাওছার আলী (৩০) নামের এক মাদক কারবারিকে আটক করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে দৌলতদিয়া ৩ নম্বর ফেরিঘাট এলাকায় অভিযান চালিয়ে ১৯৬ বোতল ফেনসিডিল ও মাদক পরিবহনে ব্যবহৃত একটি পিকআপ ভ্যানসহ তাঁকে আটক করা হয়।
আটককৃত মাদক ব্যবসায়ী যশোর জেলার বেনাপোল পোর্ট থানার আমড়াখালী গ্রামের মো. জাহাঙ্গীর হোসেনের ছেলে।
আজ দুপুরে এক এজাহারের মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেন গোয়ালন্দ ঘাট থানা-পুলিশ।
পুলিশ জানায়, মঙ্গলবার সকাল থেকে রাজবাড়ী ট্রাফিক বিভাগের সার্জেন্ট শাহীন আলম দৌলতদিয়া ঘাটে যানজট নিরসনে কর্মরত ছিলেন। এ সময় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ট্রাফিক সার্জেন্ট শাহীন আলম জানতে পারেন একটি পিকআপ ভ্যানে করে মাদক ঢাকার উদ্দেশ্যে নেওয়া হচ্ছে।
বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে জানালে সেখানে অভিযান পরিচালনা করার নির্দেশ পান।
দৌলতদিয়া ঘাটে কর্তব্যরত ট্রাফিক বিভাগের এ. টি. আই ও ট্রাফিকসহ সার্জেন্ট শাহীন আলম সাড়ে ১০টার দিকে চেকপোস্ট বসিয়ে অভিযান পরিচালনা করেন। একপর্যায়ে একটি নেভি নীল রঙের পিকআপ ৩ নম্বর ফেরিঘাটে ফেরিতে ওঠার চেষ্টাকালে থামতে বলা হয়। পুলিশ দেখে চালক গাড়ি থেকে নেমে দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করলে তাঁকে আটক করা হয়।
এ সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত জনগণের সামনে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে পিকআপের সিটের পেছনে ফেনসিডিল থাকার কথা স্বীকার করেন। উপস্থিত সকলের সামনে পিকাপের সিটের পেছন থেকে ১৯৬ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারকৃত ফেনসিডিল ও পিকআপ ভ্যানসহ মাদক ব্যবসায়ীকে গোয়ালন্দ ঘাট থানায় সোপর্দ করা হয়।
গোয়ালন্দ ঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মাদ আব্দুল্লাহ আল তায়াবীর ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, রাজবাড়ী ট্রাফিক বিভাগের সার্জেন্ট শাহীন আলম সঙ্গীয় ফোর্সসহ অভিযান চালিয়ে পিকআপ সহ ১৯৬ বোতল ফেনসিডিল আটক করে। পরে আটককৃত ব্যক্তিকে মাদক ও আলামতসহ গোয়ালন্দ ঘাট থানায় সোপর্দ করা হয়। আটককৃতের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের শেষে রাজবাড়ীর বিজ্ঞ আদালতে পাঠানো হয়।
ফোনে ওই ব্যক্তি নিজেকে সেনাবাহিনীর মেজর সোহেল পরিচয় দিয়ে জানায়, কিছু শারীরিক সমস্যার কারণে তার ভাই বাদ পড়েছে, তবে চাইলে টাকা দিলে চাকরি নিশ্চিত করে দিতে পারবে। এর পর ঢাকার শাহ আলী থানার একটি হোটেলে ভুক্তভোগীর সঙ্গে দেখা করে ওই ভুয়া মেজর সোহেল রানা। সঙ্গে ছিল আরেক প্রতারক তৈয়বুর রহমান, যাকে ভুক্তভোগী
৬ দিন আগেচাঁদাবাজি ও অবৈধ দখলের অভিযোগে সাম্প্রতিক সময়ে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৫৭ শতাংশের বেশি নতুন মুখ। অর্থাৎ পুলিশের হাতে ধরা পড়া ব্যক্তিদের অর্ধেকের কিছু বেশির বিরুদ্ধে অতীতে এ ধরনের অপরাধের কোনো অভিযোগ ছিল না। পুলিশ কর্তৃপক্ষের দেওয়া হিসাবে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
১০ দিন আগেআন্তর্জাতিক মানবপাচার চক্রের হোতা আমিনুল ইসলাম (৪৬) ও তার চার সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-২। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-২ ও হাজারীবাগ থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানার ১১ নম্বর সেক্টর থেকে তাদের
২১ দিন আগেমেয়ে ঘুমাচ্ছিলেন। রাত সাড়ে ৩টার দিকে তাকে ঘুম থেকে তুলে ধর্ষণ করেন বাবা। ৮ বছর আগের ওই ঘটনায় মামলা হয়েছিল। ওই ঘটনার আগেও আসামি একাধিকবার মেয়েকে ধর্ষণ করেন। ফলে মেয়েটি গর্ভবতী হয়ে যায়। ঢাকার কেরানীগঞ্জ মডেল থানা এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছিল।
০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫