মাদারীপুর ও রাজৈর প্রতিনিধি
মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলায় শাহীন চোকদার (২৪) নামে হত্যা মামলার এক আসামিকে কুপিয়ে ও গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে। আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (রাজৈর সার্কেল) মো. আনিসুজ্জামান।
মৃত শাহীন চোকদার একই এলাকার মোস্তফা চোকদারের ছেলে। তিনি বাজিতপুর গ্রামের সোহেল হাওলাদার হত্যা মামলার ৬ নম্বর আসামি ছিলেন।
মৃতের বাবা মোস্তফা চোকদার বলেন, ‘আমার ছেলে রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। আমার স্ত্রীও অন্য রুমে ঘুমিয়ে ছিল। রাতে কেউ আমার ছেলেকে ডেকে নিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করে ফেলে রেখে গেছে। আমার মনে হয়, সোহেল হত্যার কারণে তাদের লোকজনই আমার ছেলেকে খুন করেছে। আমি আমার ছেলে হত্যার বিচার চাই। যেভাবে আমার ছেলেকে ওরা হত্যা করেছে, সেভাবে কোনো পশুকেও মানুষ হত্যা করতে পারে না।’
মৃতের মা হামিদা খাতুন বলেন, ‘আমার ছেলে মাদারীপুর সরকারি কলেজের ব্যবস্থাপনা শাখায় অনার্স প্রথম বর্ষের ছাত্র ছিল। কিন্তু দেড় বছর আগে সোহেল হাওলাদার হত্যা মামলায় তাকে ৬ নম্বর আসামি করা হয়। কয়েক দিন আগে জামিনে বেরিয়ে বাড়িতে আসে। এই সুযোগে শত্রুরা আমার ছেলেকে হত্যা করেছে। আমার ছেলে হত্যার বিচার চাই।’
মৃতের পরিবার ও স্থানীয়দের বরাত দিয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বলেন, আজ সকাল ১০টার দিকে উপজেলার বাজিতপুরে ইউনিয়ন পরিষদের পাশে গণ-উন্নয়ন প্রকল্পের পরিত্যক্ত একটি বাগানবাড়িতে শাহীন চোকদারের গলাকাটা মরদেহ দেখতে পান স্থানীয়রা। পরে রাজৈর থানার পুলিশে খবর দিলে মরদেহ উদ্ধার করা হয়। মরদেহের গলা কাটা এবং শরীরের একাধিক স্থানে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপের চিহ্ন রয়েছে। এ ছাড়া তাঁর পা ও হাতের রগ কাটা ছিল। মরদেহ উদ্ধার করে মাদারীপুর মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে তদন্ত চলছে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আরও বলেন, ‘শাহীন চোকদার দেড় বছর আগে বাজিতপুর এলাকার সোহেল হাওলাদার হত্যা মামলার ৬ নম্বর আসামি ছিল বলে জেনেছি। কিছুদিন আগে তিনি জামিন নিয়ে এলাকায় আসেন। গতকাল শনিবার দিবাগত রাতে কে বা কারা তাঁকে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে হত্যা করেছে।’
মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলায় শাহীন চোকদার (২৪) নামে হত্যা মামলার এক আসামিকে কুপিয়ে ও গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে। আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (রাজৈর সার্কেল) মো. আনিসুজ্জামান।
মৃত শাহীন চোকদার একই এলাকার মোস্তফা চোকদারের ছেলে। তিনি বাজিতপুর গ্রামের সোহেল হাওলাদার হত্যা মামলার ৬ নম্বর আসামি ছিলেন।
মৃতের বাবা মোস্তফা চোকদার বলেন, ‘আমার ছেলে রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। আমার স্ত্রীও অন্য রুমে ঘুমিয়ে ছিল। রাতে কেউ আমার ছেলেকে ডেকে নিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করে ফেলে রেখে গেছে। আমার মনে হয়, সোহেল হত্যার কারণে তাদের লোকজনই আমার ছেলেকে খুন করেছে। আমি আমার ছেলে হত্যার বিচার চাই। যেভাবে আমার ছেলেকে ওরা হত্যা করেছে, সেভাবে কোনো পশুকেও মানুষ হত্যা করতে পারে না।’
মৃতের মা হামিদা খাতুন বলেন, ‘আমার ছেলে মাদারীপুর সরকারি কলেজের ব্যবস্থাপনা শাখায় অনার্স প্রথম বর্ষের ছাত্র ছিল। কিন্তু দেড় বছর আগে সোহেল হাওলাদার হত্যা মামলায় তাকে ৬ নম্বর আসামি করা হয়। কয়েক দিন আগে জামিনে বেরিয়ে বাড়িতে আসে। এই সুযোগে শত্রুরা আমার ছেলেকে হত্যা করেছে। আমার ছেলে হত্যার বিচার চাই।’
মৃতের পরিবার ও স্থানীয়দের বরাত দিয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বলেন, আজ সকাল ১০টার দিকে উপজেলার বাজিতপুরে ইউনিয়ন পরিষদের পাশে গণ-উন্নয়ন প্রকল্পের পরিত্যক্ত একটি বাগানবাড়িতে শাহীন চোকদারের গলাকাটা মরদেহ দেখতে পান স্থানীয়রা। পরে রাজৈর থানার পুলিশে খবর দিলে মরদেহ উদ্ধার করা হয়। মরদেহের গলা কাটা এবং শরীরের একাধিক স্থানে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপের চিহ্ন রয়েছে। এ ছাড়া তাঁর পা ও হাতের রগ কাটা ছিল। মরদেহ উদ্ধার করে মাদারীপুর মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে তদন্ত চলছে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আরও বলেন, ‘শাহীন চোকদার দেড় বছর আগে বাজিতপুর এলাকার সোহেল হাওলাদার হত্যা মামলার ৬ নম্বর আসামি ছিল বলে জেনেছি। কিছুদিন আগে তিনি জামিন নিয়ে এলাকায় আসেন। গতকাল শনিবার দিবাগত রাতে কে বা কারা তাঁকে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে হত্যা করেছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫