টুঙ্গিপাড়া (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় সাম্প্রতিক সময়ে বেড়েছে চোর-ডাকাতের উপদ্রব। গরু চুরি, টুঙ্গিপাড়ার সাবেক পৌর মেয়রের বাড়িতে ডাকাতিসহ নদীপথেও বেড়েছে ডাকাতির ঘটনা। যদিও এসব ঘটনার পর চোর-ডাকাতদের আটক করেছে পুলিশ। কিন্তু প্রয়োজনের তুলনায় সদস্যসংখ্যা কম থাকায় এসব ঘটনা প্রতিরোধে পুলিশ হিমশিম খাচ্ছে।
তাই চুরি-ডাকাতি ঠেকাতে টুঙ্গিপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল মুনসুরের উদ্যোগ ও উপপরিদর্শক (এসআই) কামরুল ইসলামের চেষ্টায় গোপালপুর ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডের প্রবেশদ্বারগুলোতে লাঠি, বাঁশি, বল্লম নিয়ে পাহারা দিচ্ছেন গ্রামবাসী। বসানো হয়েছে চেকপোস্ট। অপরিচিত ও সন্দেহভাজন কাউকে দেখলেই তাকে আটকে থানার ওসি ও দায়িত্বশীল পুলিশ কর্মকর্তাকে জানাচ্ছেন গ্রামবাসী। গত শনিবার রাত থেকে উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নে পাহারা শুরু হয়।
উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নে দেখা গেছে, বন্যাবাড়ি, জোয়ারিয়া, গোপালপুর বাজারসহ ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডের ইউপি সদস্যরা ৭ থেকে ১০ জন সদস্যের একেকটি দল নিয়ে পাহারা দিচ্ছেন। তাঁদের হাতে রয়েছে লাঠি, বাঁশি ও বল্লম। কোনো মানুষ ও গাড়ি ঢুকলেই পাহারায় থাকা ব্যক্তিরা তাদের থামিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন। আর না থামলে সঙ্গে সঙ্গে থানায় জানাচ্ছেন। তখন রাতে টহলরত পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা তাদের আটকে দিচ্ছেন।
গোপালপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান লাল বাহাদুর বিশ্বাস বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে গরু চুরিসহ কিছু ঘটনা ঘটে। এতে এলাকার জনগণের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। তখন ওসি আবুল মুনসুর ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডের প্রবেশদ্বারে রাত জেগে পাহারার জন্য গ্রামবাসীকে উদ্বুদ্ধ করেন। এ ছাড়া রাতে ঘুরে ঘুরে তিনি পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন।
গোপালপুর ইউপি সদস্য পলাশ বিশ্বাস বলেন, প্রতিদিন আলাদা গ্রুপের মাধ্যমে পাহারার দায়িত্ব ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। একজন টিম লিডারসহ ৭-১০ জনের একটি করে দল পাহারা দিচ্ছে। পাহারাদারদের কাছে থানার ওসি ও কর্তব্যরত পুলিশ কর্মকর্তার নম্বর দেওয়া হয়েছে। কারও চলাফেরায় সন্দেহ হলে তাকে আটকে পুলিশে খবর দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।
ওসি বলেন, গরু চুরি, ডাকাতির বিষয়গুলো খতিয়ে দেখা যায়, বাগেরহাট, খুলনা ও টাঙ্গাইল থেকে আসা লোকেরা চুরি, ডাকাতির সঙ্গে জড়িত। এ ছাড়া থানায় প্রয়োজনের তুলনায় পুলিশের সংখ্যা কম। তাই মূলত জনগণকে সম্পৃক্ত করে পুলিশিং কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। চুরি প্রতিরোধে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পাহারার কারণে চোর যদি ঢুকতেই না পারে, তাহলে চুরিও হবে না, আর চোর ঢুকলেও বের হতে পারবে না। এ ছাড়া গ্রামবাসীর পাশাপাশি পুলিশের প্যাট্রল টিমও টহলে রয়েছে। উপজেলার বাকি ইউনিয়নগুলোতেও এমন পাহারার ব্যবস্থা করা হবে। পুলিশ ও জনগণের যৌথ উদ্যোগে দ্রুত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসব।
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় সাম্প্রতিক সময়ে বেড়েছে চোর-ডাকাতের উপদ্রব। গরু চুরি, টুঙ্গিপাড়ার সাবেক পৌর মেয়রের বাড়িতে ডাকাতিসহ নদীপথেও বেড়েছে ডাকাতির ঘটনা। যদিও এসব ঘটনার পর চোর-ডাকাতদের আটক করেছে পুলিশ। কিন্তু প্রয়োজনের তুলনায় সদস্যসংখ্যা কম থাকায় এসব ঘটনা প্রতিরোধে পুলিশ হিমশিম খাচ্ছে।
তাই চুরি-ডাকাতি ঠেকাতে টুঙ্গিপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল মুনসুরের উদ্যোগ ও উপপরিদর্শক (এসআই) কামরুল ইসলামের চেষ্টায় গোপালপুর ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডের প্রবেশদ্বারগুলোতে লাঠি, বাঁশি, বল্লম নিয়ে পাহারা দিচ্ছেন গ্রামবাসী। বসানো হয়েছে চেকপোস্ট। অপরিচিত ও সন্দেহভাজন কাউকে দেখলেই তাকে আটকে থানার ওসি ও দায়িত্বশীল পুলিশ কর্মকর্তাকে জানাচ্ছেন গ্রামবাসী। গত শনিবার রাত থেকে উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নে পাহারা শুরু হয়।
উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নে দেখা গেছে, বন্যাবাড়ি, জোয়ারিয়া, গোপালপুর বাজারসহ ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডের ইউপি সদস্যরা ৭ থেকে ১০ জন সদস্যের একেকটি দল নিয়ে পাহারা দিচ্ছেন। তাঁদের হাতে রয়েছে লাঠি, বাঁশি ও বল্লম। কোনো মানুষ ও গাড়ি ঢুকলেই পাহারায় থাকা ব্যক্তিরা তাদের থামিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন। আর না থামলে সঙ্গে সঙ্গে থানায় জানাচ্ছেন। তখন রাতে টহলরত পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা তাদের আটকে দিচ্ছেন।
গোপালপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান লাল বাহাদুর বিশ্বাস বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে গরু চুরিসহ কিছু ঘটনা ঘটে। এতে এলাকার জনগণের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। তখন ওসি আবুল মুনসুর ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডের প্রবেশদ্বারে রাত জেগে পাহারার জন্য গ্রামবাসীকে উদ্বুদ্ধ করেন। এ ছাড়া রাতে ঘুরে ঘুরে তিনি পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন।
গোপালপুর ইউপি সদস্য পলাশ বিশ্বাস বলেন, প্রতিদিন আলাদা গ্রুপের মাধ্যমে পাহারার দায়িত্ব ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। একজন টিম লিডারসহ ৭-১০ জনের একটি করে দল পাহারা দিচ্ছে। পাহারাদারদের কাছে থানার ওসি ও কর্তব্যরত পুলিশ কর্মকর্তার নম্বর দেওয়া হয়েছে। কারও চলাফেরায় সন্দেহ হলে তাকে আটকে পুলিশে খবর দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।
ওসি বলেন, গরু চুরি, ডাকাতির বিষয়গুলো খতিয়ে দেখা যায়, বাগেরহাট, খুলনা ও টাঙ্গাইল থেকে আসা লোকেরা চুরি, ডাকাতির সঙ্গে জড়িত। এ ছাড়া থানায় প্রয়োজনের তুলনায় পুলিশের সংখ্যা কম। তাই মূলত জনগণকে সম্পৃক্ত করে পুলিশিং কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। চুরি প্রতিরোধে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পাহারার কারণে চোর যদি ঢুকতেই না পারে, তাহলে চুরিও হবে না, আর চোর ঢুকলেও বের হতে পারবে না। এ ছাড়া গ্রামবাসীর পাশাপাশি পুলিশের প্যাট্রল টিমও টহলে রয়েছে। উপজেলার বাকি ইউনিয়নগুলোতেও এমন পাহারার ব্যবস্থা করা হবে। পুলিশ ও জনগণের যৌথ উদ্যোগে দ্রুত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসব।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫