মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট ২০২৫
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার মৃধাকান্দি গ্রামের শিশু হুমায়রা আক্তার (৭) হত্যাকাণ্ডের ঘটনার মূল হোতা সেলিম উদয়সহ দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ সোমবার অভিযান চালিয়ে মুন্সিগঞ্জ থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব ১১-এর কোম্পানি কমান্ডার স্কোয়াড্রন লিডার এ কে এম মুনিরুল আলম।
গ্রেপ্তার দুই আসামি হলেন সেলিম ওরফে উদয় ও শুক্কুর আলী। এর আগে গত বৃহস্পতিবার ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তার হুমায়রা আক্তারের ভাবি বৈশাখী আক্তার ও বৈশাখীর মা মনোয়ারা বেগমকে মামলা দায়েরের পর আদালতে পাঠায় সোনারগাঁ থানা-পুলিশ।
জানা যায়, উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়নের মৃধাকান্দি গ্রামের দুলাল মিয়ার মেয়ে ও নাগেরগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণির ছাত্রী হুমায়রা। গত ২৬ জুলাই বেলা ১১টা থেকে নিখোঁজ ছিল সে। বিভিন্ন স্থানে খোঁজ করে সন্ধান না পেয়ে তার বাবা ওই দিন সন্ধ্যায় সোনারগাঁ থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন (জিডি)। গত বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়নের নয়াগাঁও এলাকায় একটি কাঠবাগানে ঘাস কাটতে গিয়ে মাটি চাপা দেওয়া অবস্থায় ওই শিশুর মরদেহ দেখতে পান এক কৃষক। পরে স্থানীয় লোকজন পুলিশকে খবর দেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে হুমায়রার মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। এ ঘটনায় গত শুক্রবার নিহত ব্যক্তির মা সেতেরা বেগম বাদী হয়ে সোনারগাঁ থানায় ছয়জনের নাম উল্লেখসহ পাঁচ-ছয়জনকে অজ্ঞাত আসামি করে একটি হত্যা মামলা করেন।
সোনারগাঁ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ হাফিজুর রহমান জানান, হুমায়রা হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে সেলিম উদয়সহ দুজনকে মুন্সিগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আসামিদের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হবে।
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার মৃধাকান্দি গ্রামের শিশু হুমায়রা আক্তার (৭) হত্যাকাণ্ডের ঘটনার মূল হোতা সেলিম উদয়সহ দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ সোমবার অভিযান চালিয়ে মুন্সিগঞ্জ থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব ১১-এর কোম্পানি কমান্ডার স্কোয়াড্রন লিডার এ কে এম মুনিরুল আলম।
গ্রেপ্তার দুই আসামি হলেন সেলিম ওরফে উদয় ও শুক্কুর আলী। এর আগে গত বৃহস্পতিবার ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তার হুমায়রা আক্তারের ভাবি বৈশাখী আক্তার ও বৈশাখীর মা মনোয়ারা বেগমকে মামলা দায়েরের পর আদালতে পাঠায় সোনারগাঁ থানা-পুলিশ।
জানা যায়, উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়নের মৃধাকান্দি গ্রামের দুলাল মিয়ার মেয়ে ও নাগেরগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণির ছাত্রী হুমায়রা। গত ২৬ জুলাই বেলা ১১টা থেকে নিখোঁজ ছিল সে। বিভিন্ন স্থানে খোঁজ করে সন্ধান না পেয়ে তার বাবা ওই দিন সন্ধ্যায় সোনারগাঁ থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন (জিডি)। গত বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়নের নয়াগাঁও এলাকায় একটি কাঠবাগানে ঘাস কাটতে গিয়ে মাটি চাপা দেওয়া অবস্থায় ওই শিশুর মরদেহ দেখতে পান এক কৃষক। পরে স্থানীয় লোকজন পুলিশকে খবর দেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে হুমায়রার মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। এ ঘটনায় গত শুক্রবার নিহত ব্যক্তির মা সেতেরা বেগম বাদী হয়ে সোনারগাঁ থানায় ছয়জনের নাম উল্লেখসহ পাঁচ-ছয়জনকে অজ্ঞাত আসামি করে একটি হত্যা মামলা করেন।
সোনারগাঁ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ হাফিজুর রহমান জানান, হুমায়রা হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে সেলিম উদয়সহ দুজনকে মুন্সিগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আসামিদের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হবে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৮ দিন আগে
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫
এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫
মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫
