নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে ইয়াবা ক্রয়-বিক্রয়ে জড়িত সিএমপি পুলিশের সিটি এসবির এক সদস্য। তিনি পুলিশের পেশার আড়ালে দীর্ঘদিন ধরে এই কারবারে সম্পৃক্ত। অবশেষে উপল চাকমা (৪৫) নামে সেই পুলিশ সদস্য ৫ হাজার ২৬০ পিস ইয়াবাসহ র্যাবের জালে ধরা পড়েছেন।
উপলের সঙ্গে গ্রেপ্তার হয়েছেন আরও তিন মাদক কারবারি। গতকাল বৃহস্পতিবার পাঁচলাইশ থানাধীন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ সংলগ্ন একটি রেস্টুরেন্টের সামনে থেকে তাঁদের আটক করে র্যাব-৭।
উপল চাকমার সঙ্গে গ্রেপ্তার বাকিরা হলেন—নান্টু দাশ (৪২), কামরুল ইসলাম (৩০) ও গিয়াসউদ্দিন (৪২।
উপল নগর পুলিশের সিটি এসবির কনস্টেবল পদে কর্মরত। তাঁর ব্যাপারে জানতে চাইলে নগর পুলিশের বিশেষ শাখার (সিটি এসবি) উপকমিশনার মো. মনজুর মোর্শেদ আজ শুক্রবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই ঘটনায় র্যাবের পক্ষ থেকে পাঁচলাইশ থানায় অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যসহ চার জনের নামে একটি মামলা হয়েছে। অভিযুক্ত কনস্টেবলকে এরই মধ্যে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্তসহ যা যা করার সবই করা হচ্ছে।’
পাঁচলাইশ থানার ওসি নাজিম উদ্দিন মজুমদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মামলার পর আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’
পুলিশ জানায়, র্যাব প্রথমে মেডিকেল কলেজ সংলগ্ন রেস্টুরেন্টটির সামনে ইয়াবা ক্রয়-বিক্রয়ের একটি গোপন তথ্য পায়। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টায় সেখানে অভিযান চালালে চারজন ব্যক্তি পালানোর চেষ্টা করে। ধাওয়া দিয়ে আটক করা হয়। পরে তাদের হেফাজত থেকে আনুমানিক ১৫ লাখ ৭৮ হাজার টাকা মূল্যের ৫ হাজার ২৬০ পিস ইয়াবা জব্দ করা হয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, কনস্টেবল উপল দীর্ঘদিন ধরে ইয়াবা কারবারে জড়িত। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, পাঁচলাইশসহ বিভিন্ন এলাকার মাদক কারবারির সঙ্গে তাঁর যোগসাজশ রয়েছে।
সিএমপির তথ্য অনুযায়ী, ২০২০ সালে মাদকাসক্ত পুলিশ সদস্যদের চিহ্নিত করতে চট্টগ্রাম নগর পুলিশের (সিএমপি) বিভিন্ন ইউনিট ও বিভাগের সন্দেহভাজন পুলিশ সদস্যদের ‘ডোপ টেস্ট’ শুরু হয়। ওই বছর ডোপ টেস্টে চিহ্নিত অর্ধশত পুলিশ সদস্যকে অপরাধ ভেদে লঘু ও গুরুদণ্ড দেওয়া হয়।
চট্টগ্রামে চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে ইয়াবা ক্রয়-বিক্রয়ে জড়িত সিএমপি পুলিশের সিটি এসবির এক সদস্য। তিনি পুলিশের পেশার আড়ালে দীর্ঘদিন ধরে এই কারবারে সম্পৃক্ত। অবশেষে উপল চাকমা (৪৫) নামে সেই পুলিশ সদস্য ৫ হাজার ২৬০ পিস ইয়াবাসহ র্যাবের জালে ধরা পড়েছেন।
উপলের সঙ্গে গ্রেপ্তার হয়েছেন আরও তিন মাদক কারবারি। গতকাল বৃহস্পতিবার পাঁচলাইশ থানাধীন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ সংলগ্ন একটি রেস্টুরেন্টের সামনে থেকে তাঁদের আটক করে র্যাব-৭।
উপল চাকমার সঙ্গে গ্রেপ্তার বাকিরা হলেন—নান্টু দাশ (৪২), কামরুল ইসলাম (৩০) ও গিয়াসউদ্দিন (৪২।
উপল নগর পুলিশের সিটি এসবির কনস্টেবল পদে কর্মরত। তাঁর ব্যাপারে জানতে চাইলে নগর পুলিশের বিশেষ শাখার (সিটি এসবি) উপকমিশনার মো. মনজুর মোর্শেদ আজ শুক্রবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই ঘটনায় র্যাবের পক্ষ থেকে পাঁচলাইশ থানায় অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যসহ চার জনের নামে একটি মামলা হয়েছে। অভিযুক্ত কনস্টেবলকে এরই মধ্যে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্তসহ যা যা করার সবই করা হচ্ছে।’
পাঁচলাইশ থানার ওসি নাজিম উদ্দিন মজুমদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মামলার পর আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’
পুলিশ জানায়, র্যাব প্রথমে মেডিকেল কলেজ সংলগ্ন রেস্টুরেন্টটির সামনে ইয়াবা ক্রয়-বিক্রয়ের একটি গোপন তথ্য পায়। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টায় সেখানে অভিযান চালালে চারজন ব্যক্তি পালানোর চেষ্টা করে। ধাওয়া দিয়ে আটক করা হয়। পরে তাদের হেফাজত থেকে আনুমানিক ১৫ লাখ ৭৮ হাজার টাকা মূল্যের ৫ হাজার ২৬০ পিস ইয়াবা জব্দ করা হয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, কনস্টেবল উপল দীর্ঘদিন ধরে ইয়াবা কারবারে জড়িত। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, পাঁচলাইশসহ বিভিন্ন এলাকার মাদক কারবারির সঙ্গে তাঁর যোগসাজশ রয়েছে।
সিএমপির তথ্য অনুযায়ী, ২০২০ সালে মাদকাসক্ত পুলিশ সদস্যদের চিহ্নিত করতে চট্টগ্রাম নগর পুলিশের (সিএমপি) বিভিন্ন ইউনিট ও বিভাগের সন্দেহভাজন পুলিশ সদস্যদের ‘ডোপ টেস্ট’ শুরু হয়। ওই বছর ডোপ টেস্টে চিহ্নিত অর্ধশত পুলিশ সদস্যকে অপরাধ ভেদে লঘু ও গুরুদণ্ড দেওয়া হয়।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫