সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
যাত্রীবেশে দুই ব্যক্তি রিকশায় উঠে চালককে জানায় সামনে থেকে কিছু ভারী মালামাল নিতে হবে। কাঙ্ক্ষিত স্থানে গিয়ে সেই মাল নেওয়ার জন্য রিকশাচালকের সহায়তা নিয়ে মালামাল আনতে যায় এক যাত্রী। রিকশা পাহারা দেওয়ার ছলে বসে থাকা আরেক যাত্রী এই ফাঁকে নিজেই রিকশা চালিয়ে পালিয়ে যায়। সুযোগ বুঝে পালিয়ে যায় প্রথমে নেমে যাওয়া যাত্রীটিও।
এ রকম নানা কৌশল অবলম্বন করে চুরি হওয়া ৯টি অটোরিকশা উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ সময় একজন রিকশাচালকসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ।
আজ রোববার দুপুরে সাভারে ঢাকা জেলা উত্তর ডিবি কার্যালয়ে এক সাংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান ঢাকা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিবি) মোবাশ্ শিরা হাবীব খান।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, গ্যারেজ মালিক শরিয়তপুর জেলার গোসাইরহাট নাগেরপাড়া গ্রামের মৃত. ইব্রাহিম বেপারীর ছেলে মো. বেলাল ওরফে বিল্লাল (৩৫), রাজধানীর বংশাল থানার রিকশাচালক মো. রিয়াজ জাবেদের ছেলে মো. হৃদয় জাবেদ (২৪) এবং শরিয়তপুর জেলার নড়িয়া থানার সুজাবাজ থানার মৃত. মইজ উদ্দিন বেপারীর ছেলে মো. দুলাল বেপারী (৪২)। তারা সবাই ঢাকার কেরানীগঞ্জে বসবাস করে সাভারে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ছিনতাই করতেন। এদের মধ্যে দুলাল ব্যাপারী চোরাই অটোরিকশা ক্রয়-বিক্রয়ের কাজ করতেন।
এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে সাভার মডেল থানায় মামলা দায়ের করেছে। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ঢাকা জেলা উত্তর গোয়েন্দা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘গ্রেপ্তারকৃতরা দীর্ঘ দিন ধরে সাভারে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ছিনতাই ও চুরি করে আসছিল। তারা যাত্রীবেশে এসব রিকশা ছিনতাই করত। তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ৯টি অটোরিকশা উদ্ধার করা হয়। দুপুরে তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।’
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিবি) মোবাশ্ শিরা হাবীব খান বলেন, ‘গ্রেপ্তারকৃত আসামি হৃদয় নিজেও পেশায় রিকশাচালক। পার্ট টাইম হিসেবে রিকশা চুরির সঙ্গে জড়িত সে। বিল্লাল হলেন গ্যারেজ মালিক যিনি চুরির করা রিকশা কেনা-বেচা করতেন। আর দুলাল তাদের চক্রেরই এক সদস্য। তদন্ত শুরু হলে আমরা আরও রিকশা উদ্ধার করতে পারব। রিকশা চুরি চক্রের সঙ্গে জড়িত বাকিদের গ্রেপ্তার করতে অভিযান অব্যাহত আছে।’
যাত্রীবেশে দুই ব্যক্তি রিকশায় উঠে চালককে জানায় সামনে থেকে কিছু ভারী মালামাল নিতে হবে। কাঙ্ক্ষিত স্থানে গিয়ে সেই মাল নেওয়ার জন্য রিকশাচালকের সহায়তা নিয়ে মালামাল আনতে যায় এক যাত্রী। রিকশা পাহারা দেওয়ার ছলে বসে থাকা আরেক যাত্রী এই ফাঁকে নিজেই রিকশা চালিয়ে পালিয়ে যায়। সুযোগ বুঝে পালিয়ে যায় প্রথমে নেমে যাওয়া যাত্রীটিও।
এ রকম নানা কৌশল অবলম্বন করে চুরি হওয়া ৯টি অটোরিকশা উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ সময় একজন রিকশাচালকসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ।
আজ রোববার দুপুরে সাভারে ঢাকা জেলা উত্তর ডিবি কার্যালয়ে এক সাংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান ঢাকা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিবি) মোবাশ্ শিরা হাবীব খান।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, গ্যারেজ মালিক শরিয়তপুর জেলার গোসাইরহাট নাগেরপাড়া গ্রামের মৃত. ইব্রাহিম বেপারীর ছেলে মো. বেলাল ওরফে বিল্লাল (৩৫), রাজধানীর বংশাল থানার রিকশাচালক মো. রিয়াজ জাবেদের ছেলে মো. হৃদয় জাবেদ (২৪) এবং শরিয়তপুর জেলার নড়িয়া থানার সুজাবাজ থানার মৃত. মইজ উদ্দিন বেপারীর ছেলে মো. দুলাল বেপারী (৪২)। তারা সবাই ঢাকার কেরানীগঞ্জে বসবাস করে সাভারে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ছিনতাই করতেন। এদের মধ্যে দুলাল ব্যাপারী চোরাই অটোরিকশা ক্রয়-বিক্রয়ের কাজ করতেন।
এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে সাভার মডেল থানায় মামলা দায়ের করেছে। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ঢাকা জেলা উত্তর গোয়েন্দা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘গ্রেপ্তারকৃতরা দীর্ঘ দিন ধরে সাভারে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ছিনতাই ও চুরি করে আসছিল। তারা যাত্রীবেশে এসব রিকশা ছিনতাই করত। তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ৯টি অটোরিকশা উদ্ধার করা হয়। দুপুরে তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।’
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিবি) মোবাশ্ শিরা হাবীব খান বলেন, ‘গ্রেপ্তারকৃত আসামি হৃদয় নিজেও পেশায় রিকশাচালক। পার্ট টাইম হিসেবে রিকশা চুরির সঙ্গে জড়িত সে। বিল্লাল হলেন গ্যারেজ মালিক যিনি চুরির করা রিকশা কেনা-বেচা করতেন। আর দুলাল তাদের চক্রেরই এক সদস্য। তদন্ত শুরু হলে আমরা আরও রিকশা উদ্ধার করতে পারব। রিকশা চুরি চক্রের সঙ্গে জড়িত বাকিদের গ্রেপ্তার করতে অভিযান অব্যাহত আছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৯ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫