মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জ পৌরসভার বান্দুটিয়া এলাকার একটি বসতঘর থেকে আমেনা বেগম (৭০) নামের এক নারীর মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার করে সদর থানার পুলিশ।
নিহত আমেনা বেগম ওই এলাকার মৃত অহেদ আলীর স্ত্রী এবং দুই ছেলে ও দুই কন্যাসন্তানের জননী ছিলেন।
মানিকগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রউফ সরকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রউফ জানান, গতকাল রাতে মা ও ছেলে এক ঘরে ঘুমিয়ে ছিলেন। রাত সাড়ে ১২টার দিকে ঘর থেকে ধোঁয়া উঠতে দেখে স্থানীয়রা ৯৯৯ নম্বরে ফোন দিয়ে পুলিশকে খবর দেন। পুলিশ এসে দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে দেখে আমেনা বেগম মৃত অবস্থায় মেঝেতে পড়ে রয়েছেন। এ সময় ঘরের ভেতরে মায়ের মৃতদেহ রেখে ছেলে আগুন পোহাতে ছিলেন। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় ছেলেকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে আসা হয়। মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মানিকগঞ্জ সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আরও জানান, নিহত আমেনা বেগম দীর্ঘদিন ধরে হাইপ্রেশার, ডায়াবেটিসসহ নানা সমস্যায় ভুগছিলেন। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, ভয়ে হার্ট অ্যাটাকে মারা গেছেন তিনি।
এ বিষয়ে নিহতের মেয়ে রাবেয়া আক্তার বলেন, ‘আটক ফিরোজ মিয়া প্রায় দুই মাস আগে বিদেশ থেকে দেশে ফিরে আসেন। এরপর তাঁর চলাফেরায় অসংগতি দেখা দিলে তাঁকে মাদকাসক্ত পুনর্বাসন কেন্দ্রে ভর্তি করা হয়। সেখানে এক মাস চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফিরে মায়ের সঙ্গে একই বসতঘরে থাকতে শুরু করেন।’
মানিকগঞ্জ পৌরসভার বান্দুটিয়া এলাকার একটি বসতঘর থেকে আমেনা বেগম (৭০) নামের এক নারীর মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার করে সদর থানার পুলিশ।
নিহত আমেনা বেগম ওই এলাকার মৃত অহেদ আলীর স্ত্রী এবং দুই ছেলে ও দুই কন্যাসন্তানের জননী ছিলেন।
মানিকগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রউফ সরকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রউফ জানান, গতকাল রাতে মা ও ছেলে এক ঘরে ঘুমিয়ে ছিলেন। রাত সাড়ে ১২টার দিকে ঘর থেকে ধোঁয়া উঠতে দেখে স্থানীয়রা ৯৯৯ নম্বরে ফোন দিয়ে পুলিশকে খবর দেন। পুলিশ এসে দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে দেখে আমেনা বেগম মৃত অবস্থায় মেঝেতে পড়ে রয়েছেন। এ সময় ঘরের ভেতরে মায়ের মৃতদেহ রেখে ছেলে আগুন পোহাতে ছিলেন। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় ছেলেকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে আসা হয়। মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মানিকগঞ্জ সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আরও জানান, নিহত আমেনা বেগম দীর্ঘদিন ধরে হাইপ্রেশার, ডায়াবেটিসসহ নানা সমস্যায় ভুগছিলেন। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, ভয়ে হার্ট অ্যাটাকে মারা গেছেন তিনি।
এ বিষয়ে নিহতের মেয়ে রাবেয়া আক্তার বলেন, ‘আটক ফিরোজ মিয়া প্রায় দুই মাস আগে বিদেশ থেকে দেশে ফিরে আসেন। এরপর তাঁর চলাফেরায় অসংগতি দেখা দিলে তাঁকে মাদকাসক্ত পুনর্বাসন কেন্দ্রে ভর্তি করা হয়। সেখানে এক মাস চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফিরে মায়ের সঙ্গে একই বসতঘরে থাকতে শুরু করেন।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৬ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫