উত্তরা–বিমানবন্দর (ঢাকা) প্রতিনিধি
মাদক মামলায় জামিনে বের হয়ে ফের পেটের ভেতর ইয়াবা নিয়ে এসে বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার হয়েছেন মো. জাহিদ হোসেন (২৫) নামে এক যুবক।
কক্সবাজার থেকে বিমানে করে ঢাকার বিমানবন্দরে এসে রোববার (১ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বিমানবন্দর আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) হাতে গ্রেপ্তার হন। পরে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে পেট থেকে ইয়াবা বের করা হয়। সোমবার (২ অক্টোবর) রাতে বিমানবন্দর থানায় এ সংক্রান্ত মামলা করা হয়।
গ্রেপ্তার ওই যুবক কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার আব্দুল গফুরের ছেলে।
এপিবিএনের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জিয়াউল হক সোমবার রাতে জানান, হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের অভ্যন্তরীণ টার্মিনাল থেকে রোববার সন্ধ্যায় ওই যুবককে আটক করা হয়। তিনি কক্সবাজার থেকে একটি বেসরকারি উড়োজাহাজে করে ঢাকায় এসেছিলেন।
তিনি বলেন, ‘বিমানবন্দরে অবতরণের পর এপিবিএনের গোয়েন্দা দল জাহিদকে আটক করে। এরপর যাত্রীকে এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশের অফিসে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি স্বীকার করেন যে, তিনি পাকস্থলীতে ইয়াবা বহন করছেন এবং এর সম্ভাব্য পরিমাণ ৩ হাজার ৫০০ পিস।’
এপিবিএন কর্মকর্তা মোহাম্মদ জিয়াউল জানান, স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি পাওয়ার পর এ বিষয়ে নিশ্চিত হওয়ার জন্য এয়ারপোর্ট এপিবিএন যাত্রীকে একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নিয়ে যায় এবং এক্স-রে পরীক্ষা করা হয়। এক্স-রে পরীক্ষায় এবং ডাক্তারের রিপোর্টে জাহিদের পাকস্থলীতে অনেকগুলো প্যাকেটের অস্তিত্ব ধরা পড়ে। এরপর বিমানবন্দর থানার সহযোগিতায় জাহিদকে রাতেই ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয় এবং ডাক্তারের তত্ত্বাবধানে তাঁর পেট থেকে মোট ৭২টি প্যাকেট উদ্ধার করা হয়। সেগুলোতে ৩ হাজার ৫১৮ পিস ইয়াবা পাওয়া গেছে।
জিয়াউল হক আরও জানান, এর আগে গত ২৬ মে জাহিদকে বিমানবন্দরের সামনে থেকে ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার করে মামলা দেওয়া হয়। সেই মামলায় ১০ দিন আগে জামিন পেয়েছেন।
জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে জিয়াউল হক বলেন, ‘প্রতি ১ হাজার পিস ইয়াবা বহনের জন্য জাহিদ ১০ হাজার টাকায় চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন। এই চালান পৌঁছে দিতে পারলে প্রায় ৪০ হাজার টাকা পেতেন।’
এ ঘটনায় জাহিদের বিরুদ্ধে বিমানবন্দর থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা হয়েছে বলেও জানা এ কর্মকর্তা।
মাদক মামলায় জামিনে বের হয়ে ফের পেটের ভেতর ইয়াবা নিয়ে এসে বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার হয়েছেন মো. জাহিদ হোসেন (২৫) নামে এক যুবক।
কক্সবাজার থেকে বিমানে করে ঢাকার বিমানবন্দরে এসে রোববার (১ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বিমানবন্দর আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) হাতে গ্রেপ্তার হন। পরে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে পেট থেকে ইয়াবা বের করা হয়। সোমবার (২ অক্টোবর) রাতে বিমানবন্দর থানায় এ সংক্রান্ত মামলা করা হয়।
গ্রেপ্তার ওই যুবক কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার আব্দুল গফুরের ছেলে।
এপিবিএনের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জিয়াউল হক সোমবার রাতে জানান, হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের অভ্যন্তরীণ টার্মিনাল থেকে রোববার সন্ধ্যায় ওই যুবককে আটক করা হয়। তিনি কক্সবাজার থেকে একটি বেসরকারি উড়োজাহাজে করে ঢাকায় এসেছিলেন।
তিনি বলেন, ‘বিমানবন্দরে অবতরণের পর এপিবিএনের গোয়েন্দা দল জাহিদকে আটক করে। এরপর যাত্রীকে এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশের অফিসে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি স্বীকার করেন যে, তিনি পাকস্থলীতে ইয়াবা বহন করছেন এবং এর সম্ভাব্য পরিমাণ ৩ হাজার ৫০০ পিস।’
এপিবিএন কর্মকর্তা মোহাম্মদ জিয়াউল জানান, স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি পাওয়ার পর এ বিষয়ে নিশ্চিত হওয়ার জন্য এয়ারপোর্ট এপিবিএন যাত্রীকে একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নিয়ে যায় এবং এক্স-রে পরীক্ষা করা হয়। এক্স-রে পরীক্ষায় এবং ডাক্তারের রিপোর্টে জাহিদের পাকস্থলীতে অনেকগুলো প্যাকেটের অস্তিত্ব ধরা পড়ে। এরপর বিমানবন্দর থানার সহযোগিতায় জাহিদকে রাতেই ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয় এবং ডাক্তারের তত্ত্বাবধানে তাঁর পেট থেকে মোট ৭২টি প্যাকেট উদ্ধার করা হয়। সেগুলোতে ৩ হাজার ৫১৮ পিস ইয়াবা পাওয়া গেছে।
জিয়াউল হক আরও জানান, এর আগে গত ২৬ মে জাহিদকে বিমানবন্দরের সামনে থেকে ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার করে মামলা দেওয়া হয়। সেই মামলায় ১০ দিন আগে জামিন পেয়েছেন।
জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে জিয়াউল হক বলেন, ‘প্রতি ১ হাজার পিস ইয়াবা বহনের জন্য জাহিদ ১০ হাজার টাকায় চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন। এই চালান পৌঁছে দিতে পারলে প্রায় ৪০ হাজার টাকা পেতেন।’
এ ঘটনায় জাহিদের বিরুদ্ধে বিমানবন্দর থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা হয়েছে বলেও জানা এ কর্মকর্তা।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫