বাঘাইছড়ি (রাঙামাটি) প্রতিনিধি
রাঙামাটির বাঘাইছড়িতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের (ইউপিডিএফ) চিফ কালেক্টর সুকময় চাকমা মানসকে (৫২) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল রোববার সকাল ৭টার দিকে দীঘিনালা-মারিশ্যা সড়কের নয়কিলো নামক এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত সুকময় চাকমা উপজেলার কেদারাছড়া গ্রামের কালাচাঁদ চাকমার ছেলে।
সেনাসূত্রে জানা যায়, বাঘাইহাট সেনা জোনের দুইটিলা আর্মি ক্যাম্প থেকে পাঁচ কিলোমিটার উত্তরে নয়কিলো পাড়া নামক এলাকা থেকে চাঁদা আদায়ের সময় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁর কাছ থেকে দুটি মোবাইল ফোনসেট, চাঁদা আদায়ের রসিদ বই ও নগদ টাকা পাওয়া যায়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, সুকময় চাকমা ইউপিডিএফের (মূল) সাজেক মাসালং এলাকার চিফ কালেক্টর। গত ১৫ মার্চ ২০১৫ সালে ইউপিডিএফ কর্তৃক বাবুছড়া অভিমুখে পদযাত্রা চলাকালীন নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর হামলার অন্যতম প্রধান আসামি তিনি। সাজেক থানার মামলা নম্বর-সিএস-১, তারিখ- ০৫/০৪/১৫। ধারা ১৪৩/৩৪১, ৩২৩/৪২৭ ও ১০৯/১১৪। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে সুকময় চাকমাকে বাঘাইছড়ি থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
এ বিষয়ে ইউপিডিএফের বাঘাইহাট ইউনিটের সমন্বয়ক অর্জেন্ট চাকমা (রূপম) বলেন, ‘গত এক বছর আগে সাবেক চিফ কালেক্টর মানস আমাদের দল ত্যাগ করেছেন। বর্তমানে আমাদের দলের সঙ্গে তাঁর কোনো সম্পর্ক নেই।’
বাঘাইছড়ি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আনোয়ার হোসেন খান বলেন, আজ সকালে সেনাবাহিনী সুকময় চাকমাকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে। তাঁর বিরুদ্ধে আইনগত প্রক্রিয়া শেষে কোর্টে পাঠানো হবে।
রাঙামাটির বাঘাইছড়িতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের (ইউপিডিএফ) চিফ কালেক্টর সুকময় চাকমা মানসকে (৫২) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল রোববার সকাল ৭টার দিকে দীঘিনালা-মারিশ্যা সড়কের নয়কিলো নামক এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত সুকময় চাকমা উপজেলার কেদারাছড়া গ্রামের কালাচাঁদ চাকমার ছেলে।
সেনাসূত্রে জানা যায়, বাঘাইহাট সেনা জোনের দুইটিলা আর্মি ক্যাম্প থেকে পাঁচ কিলোমিটার উত্তরে নয়কিলো পাড়া নামক এলাকা থেকে চাঁদা আদায়ের সময় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁর কাছ থেকে দুটি মোবাইল ফোনসেট, চাঁদা আদায়ের রসিদ বই ও নগদ টাকা পাওয়া যায়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, সুকময় চাকমা ইউপিডিএফের (মূল) সাজেক মাসালং এলাকার চিফ কালেক্টর। গত ১৫ মার্চ ২০১৫ সালে ইউপিডিএফ কর্তৃক বাবুছড়া অভিমুখে পদযাত্রা চলাকালীন নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর হামলার অন্যতম প্রধান আসামি তিনি। সাজেক থানার মামলা নম্বর-সিএস-১, তারিখ- ০৫/০৪/১৫। ধারা ১৪৩/৩৪১, ৩২৩/৪২৭ ও ১০৯/১১৪। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে সুকময় চাকমাকে বাঘাইছড়ি থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
এ বিষয়ে ইউপিডিএফের বাঘাইহাট ইউনিটের সমন্বয়ক অর্জেন্ট চাকমা (রূপম) বলেন, ‘গত এক বছর আগে সাবেক চিফ কালেক্টর মানস আমাদের দল ত্যাগ করেছেন। বর্তমানে আমাদের দলের সঙ্গে তাঁর কোনো সম্পর্ক নেই।’
বাঘাইছড়ি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আনোয়ার হোসেন খান বলেন, আজ সকালে সেনাবাহিনী সুকময় চাকমাকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে। তাঁর বিরুদ্ধে আইনগত প্রক্রিয়া শেষে কোর্টে পাঠানো হবে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৯ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫