চকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের চকরিয়ায় মানবতাবিরোধী অপরাধে আমৃত্যু দণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর গায়েবানা জানাজাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ ও একজন নিহতের ঘটনায় ‘যুবলীগ নেতার’ অস্ত্র হাতে ছবি ভাইরাল হয়েছে। ভাইরাল ছবিতে হেলমেট পরিহিত যুবককে অস্ত্র হাতে গুলি করতে দেখা যায়। পুলিশ বলছে, হেলমেট পরিহিত গুলিবর্ষণকারীকে খোঁজা হচ্ছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, অস্ত্র হাতে ওই যুবকের নাম বেলাল উদ্দিন। তিনি পৌরসভা যুবলীগের আওতাধীন ৭ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার (১৫ আগস্ট) চকরিয়া পৌর বাস টার্মিনাল ও চকরিয়া সরকারি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর গায়েবানা জানাজার স্থান ঘোষণা করা হয়। প্রশাসনের অনুমতি না পাওয়ায় দুবার স্থান বদল করে পৌর শহরের লামার চিরিংগা এলাকার মামা-ভাগিনার মাজারে কয়েক হাজার লোক গায়েবানা জানাজার জন্য জড়ো হন। বাইতুশ শরফ রোড দিয়ে চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ও উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার গাড়ি ঢোকার পর মানুষ উত্তেজিত হয়ে স্লোগান দিতে থাকে। গাড়িগুলো কিছু দূর যেতেই ওসি ও স্বাস্থ্য কর্মকর্তার গাড়িতে ইটপাটকেল ও লাঠিসোঁটা নিয়ে হামলার ঘটনা ঘটে।
জামায়াতের নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের দিকে অগ্রসর হন। এ সময় পুলিশ, মুখোশধারী ব্যক্তি ও জামায়াতের নেতা-কর্মীদের মধ্যে ত্রিমুখী সংঘর্ষ হয়। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চকরিয়া পৌর শহরের চকরিয়া-পেকুয়া আসনের সংসদ সদস্য ও চকরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাফর আলমের নেতৃত্বে মিছিল হয়। পৌর শহরের বাইতুশ শরফ রোডে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে জামায়াতের কর্মী ফোরকানুর রহমান নিহত হন।
কক্সবাজার শহর জামায়াতের আমির আবদুল্লাহ আল ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ফোরকানর রহমান আমাদের কর্মী ছিলেন। জানাজা শেষে বাড়িতে ফেরার পথে বায়তুশ শরফ সড়কের মাথায় পুলিশ ও আওয়ামী লীগের লোকজন প্রকাশ্যে গুলি করেন। ছয়জন গুলিবিদ্ধ ছাড়াও আমাদের আরও ৫০ জনের মতো নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন।’
এ বিষয়ে জানতে যুবলীগের নেতা বেলাল উদ্দিনের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তাঁর নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়।
চকরিয়া পৌর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আজিজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৭ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি বেলাল উদ্দিনের একটি ছবি আজ সকাল থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। অস্ত্র হাতে থাকা ব্যক্তির শারীরিক গঠন অনেকটা বেলালের মতো। বর্তমানে চট্টগ্রামে চিকিৎসাধীন আছি, তাই বিস্তারিত খোঁজ নিতে পারিনি।’
এ বিষয়ে কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) শাকিল আহমেদ বলেন, ‘সাঈদীর গায়েবানা জানাজাকে কেন্দ্র করে চকরিয়ায় সংঘটিত ঘটনার সময় হেলমেট পরিহিত গুলিবর্ষণকারী অস্ত্রধারীদের কোনো ভিডিও ও ছবি এখন পর্যন্ত দেখিনি, তবে শুনেছি। পুলিশ অস্ত্রধারীদের খুঁজছে।’
এ বিষয়ে বুধবার (১৬ আগস্ট) দুপুরে চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাবেদ মাহমুদ বলেন, ‘কে এই যুবক, তাঁর খোঁজ নিচ্ছে পুলিশ।’
কক্সবাজারের চকরিয়ায় মানবতাবিরোধী অপরাধে আমৃত্যু দণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর গায়েবানা জানাজাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ ও একজন নিহতের ঘটনায় ‘যুবলীগ নেতার’ অস্ত্র হাতে ছবি ভাইরাল হয়েছে। ভাইরাল ছবিতে হেলমেট পরিহিত যুবককে অস্ত্র হাতে গুলি করতে দেখা যায়। পুলিশ বলছে, হেলমেট পরিহিত গুলিবর্ষণকারীকে খোঁজা হচ্ছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, অস্ত্র হাতে ওই যুবকের নাম বেলাল উদ্দিন। তিনি পৌরসভা যুবলীগের আওতাধীন ৭ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার (১৫ আগস্ট) চকরিয়া পৌর বাস টার্মিনাল ও চকরিয়া সরকারি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর গায়েবানা জানাজার স্থান ঘোষণা করা হয়। প্রশাসনের অনুমতি না পাওয়ায় দুবার স্থান বদল করে পৌর শহরের লামার চিরিংগা এলাকার মামা-ভাগিনার মাজারে কয়েক হাজার লোক গায়েবানা জানাজার জন্য জড়ো হন। বাইতুশ শরফ রোড দিয়ে চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ও উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার গাড়ি ঢোকার পর মানুষ উত্তেজিত হয়ে স্লোগান দিতে থাকে। গাড়িগুলো কিছু দূর যেতেই ওসি ও স্বাস্থ্য কর্মকর্তার গাড়িতে ইটপাটকেল ও লাঠিসোঁটা নিয়ে হামলার ঘটনা ঘটে।
জামায়াতের নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের দিকে অগ্রসর হন। এ সময় পুলিশ, মুখোশধারী ব্যক্তি ও জামায়াতের নেতা-কর্মীদের মধ্যে ত্রিমুখী সংঘর্ষ হয়। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চকরিয়া পৌর শহরের চকরিয়া-পেকুয়া আসনের সংসদ সদস্য ও চকরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাফর আলমের নেতৃত্বে মিছিল হয়। পৌর শহরের বাইতুশ শরফ রোডে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে জামায়াতের কর্মী ফোরকানুর রহমান নিহত হন।
কক্সবাজার শহর জামায়াতের আমির আবদুল্লাহ আল ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ফোরকানর রহমান আমাদের কর্মী ছিলেন। জানাজা শেষে বাড়িতে ফেরার পথে বায়তুশ শরফ সড়কের মাথায় পুলিশ ও আওয়ামী লীগের লোকজন প্রকাশ্যে গুলি করেন। ছয়জন গুলিবিদ্ধ ছাড়াও আমাদের আরও ৫০ জনের মতো নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন।’
এ বিষয়ে জানতে যুবলীগের নেতা বেলাল উদ্দিনের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তাঁর নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়।
চকরিয়া পৌর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আজিজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৭ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি বেলাল উদ্দিনের একটি ছবি আজ সকাল থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। অস্ত্র হাতে থাকা ব্যক্তির শারীরিক গঠন অনেকটা বেলালের মতো। বর্তমানে চট্টগ্রামে চিকিৎসাধীন আছি, তাই বিস্তারিত খোঁজ নিতে পারিনি।’
এ বিষয়ে কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) শাকিল আহমেদ বলেন, ‘সাঈদীর গায়েবানা জানাজাকে কেন্দ্র করে চকরিয়ায় সংঘটিত ঘটনার সময় হেলমেট পরিহিত গুলিবর্ষণকারী অস্ত্রধারীদের কোনো ভিডিও ও ছবি এখন পর্যন্ত দেখিনি, তবে শুনেছি। পুলিশ অস্ত্রধারীদের খুঁজছে।’
এ বিষয়ে বুধবার (১৬ আগস্ট) দুপুরে চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাবেদ মাহমুদ বলেন, ‘কে এই যুবক, তাঁর খোঁজ নিচ্ছে পুলিশ।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫