আখাউড়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় প্রকাশ্যে শিয়াল জবাই করে মাংস ভাগ-বাঁটোয়ারা করেছে উপজেলার ধরখার ইউনিয়নের ছতুরা শরীফ গ্রামের কয়েকটি পরিবার। কেজি দরে মাংস বিক্রিও করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার ধরখার ইউনিয়নের তন্তরবাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. সাইফুল ইসলাম খবর পেয়ে ধরখার ফাঁড়ি থানার পুলিশ নিয়ে ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগেই একটি জীবিত শিয়াল ফেলে মাংস নিয়ে পালিয়ে যান কিছু লোক।
এ ঘটনায় পুলিশ কাউকে আটক করতে পারেনি। দড়িতে বাঁধা জীবিত শিয়ালটিকে জঙ্গলে অবমুক্ত করা হয়েছে।
স্থানীয় লোকজনের বরাত দিয়ে ধরখার ফাঁড়ি থানার এসআই মো. হুমায়ুন কবির জানান, দুপুরে ছতুরা শরীফ গ্রামের জনৈক ব্যক্তির বেগুনখেত থেকে দুটি শিয়াল ধরা হয়। এ সময় কসবা উপজেলার ভাদুইর গ্রামের সিএনজি অটোরিকশাচালক আসলাম ও ফোরকান ওই গ্রামের কিছু লোকজন নিয়ে তন্তরবাজার এলাকায় একটি শিয়াল জবাই করে মাংস ভাগ-বাঁটোয়ারা ও কিছু মাংস বিক্রি করেন। এ সময় ঘটনাটি পুরো এলাকায় জানাজানি হয়ে যায়।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগেই দড়িতে বাঁধা অবস্থায় অপর জীবিত শিয়ালটি ফেলে তাঁরা পালিয়ে যান। পরে শিয়ালটি জঙ্গলে অবমুক্ত করা হয় বলে জানান এসআই হুমায়ুন কবির।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ক্রেতা বলেন, মাংস বিক্রেতা আসলাম বলেছিলেন, বাত-ব্যথা কিংবা কঠিন রোগের প্রতিষেধক হিসেবে শিয়ালের মাংস রান্না করে খাওয়ার বিকল্প নেই। এসব ক্ষেত্রে শিয়ালের মাংস অব্যর্থ ওষুধ। তাঁর কথা বিশ্বাস করে অনেকেই শিয়ালের মাংস কিনেছেন। মানুষকে বিশ্বাস করাতে পাশেই রাখা হয়েছিল শিয়ালের কাটা মাথা। অপর জীবিত শিয়ালটিও জবাইয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তাঁরা। পুলিশের কারণে রক্ষা হয়।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রেমানা আক্তার বলেন, বন্য প্রাণী হত্যা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। শিয়াল ও অন্যান্য বন্য প্রাণী প্রকৃতির অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।’
শিয়ালের মাংস বিক্রির ঘটনাটি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান ইউএনও।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় প্রকাশ্যে শিয়াল জবাই করে মাংস ভাগ-বাঁটোয়ারা করেছে উপজেলার ধরখার ইউনিয়নের ছতুরা শরীফ গ্রামের কয়েকটি পরিবার। কেজি দরে মাংস বিক্রিও করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার ধরখার ইউনিয়নের তন্তরবাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. সাইফুল ইসলাম খবর পেয়ে ধরখার ফাঁড়ি থানার পুলিশ নিয়ে ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগেই একটি জীবিত শিয়াল ফেলে মাংস নিয়ে পালিয়ে যান কিছু লোক।
এ ঘটনায় পুলিশ কাউকে আটক করতে পারেনি। দড়িতে বাঁধা জীবিত শিয়ালটিকে জঙ্গলে অবমুক্ত করা হয়েছে।
স্থানীয় লোকজনের বরাত দিয়ে ধরখার ফাঁড়ি থানার এসআই মো. হুমায়ুন কবির জানান, দুপুরে ছতুরা শরীফ গ্রামের জনৈক ব্যক্তির বেগুনখেত থেকে দুটি শিয়াল ধরা হয়। এ সময় কসবা উপজেলার ভাদুইর গ্রামের সিএনজি অটোরিকশাচালক আসলাম ও ফোরকান ওই গ্রামের কিছু লোকজন নিয়ে তন্তরবাজার এলাকায় একটি শিয়াল জবাই করে মাংস ভাগ-বাঁটোয়ারা ও কিছু মাংস বিক্রি করেন। এ সময় ঘটনাটি পুরো এলাকায় জানাজানি হয়ে যায়।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগেই দড়িতে বাঁধা অবস্থায় অপর জীবিত শিয়ালটি ফেলে তাঁরা পালিয়ে যান। পরে শিয়ালটি জঙ্গলে অবমুক্ত করা হয় বলে জানান এসআই হুমায়ুন কবির।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ক্রেতা বলেন, মাংস বিক্রেতা আসলাম বলেছিলেন, বাত-ব্যথা কিংবা কঠিন রোগের প্রতিষেধক হিসেবে শিয়ালের মাংস রান্না করে খাওয়ার বিকল্প নেই। এসব ক্ষেত্রে শিয়ালের মাংস অব্যর্থ ওষুধ। তাঁর কথা বিশ্বাস করে অনেকেই শিয়ালের মাংস কিনেছেন। মানুষকে বিশ্বাস করাতে পাশেই রাখা হয়েছিল শিয়ালের কাটা মাথা। অপর জীবিত শিয়ালটিও জবাইয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তাঁরা। পুলিশের কারণে রক্ষা হয়।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রেমানা আক্তার বলেন, বন্য প্রাণী হত্যা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। শিয়াল ও অন্যান্য বন্য প্রাণী প্রকৃতির অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।’
শিয়ালের মাংস বিক্রির ঘটনাটি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান ইউএনও।
ফোনে ওই ব্যক্তি নিজেকে সেনাবাহিনীর মেজর সোহেল পরিচয় দিয়ে জানায়, কিছু শারীরিক সমস্যার কারণে তার ভাই বাদ পড়েছে, তবে চাইলে টাকা দিলে চাকরি নিশ্চিত করে দিতে পারবে। এর পর ঢাকার শাহ আলী থানার একটি হোটেলে ভুক্তভোগীর সঙ্গে দেখা করে ওই ভুয়া মেজর সোহেল রানা। সঙ্গে ছিল আরেক প্রতারক তৈয়বুর রহমান, যাকে ভুক্তভোগী
৬ দিন আগেচাঁদাবাজি ও অবৈধ দখলের অভিযোগে সাম্প্রতিক সময়ে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৫৭ শতাংশের বেশি নতুন মুখ। অর্থাৎ পুলিশের হাতে ধরা পড়া ব্যক্তিদের অর্ধেকের কিছু বেশির বিরুদ্ধে অতীতে এ ধরনের অপরাধের কোনো অভিযোগ ছিল না। পুলিশ কর্তৃপক্ষের দেওয়া হিসাবে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
১০ দিন আগেআন্তর্জাতিক মানবপাচার চক্রের হোতা আমিনুল ইসলাম (৪৬) ও তার চার সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-২। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-২ ও হাজারীবাগ থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানার ১১ নম্বর সেক্টর থেকে তাদের
২১ দিন আগেমেয়ে ঘুমাচ্ছিলেন। রাত সাড়ে ৩টার দিকে তাকে ঘুম থেকে তুলে ধর্ষণ করেন বাবা। ৮ বছর আগের ওই ঘটনায় মামলা হয়েছিল। ওই ঘটনার আগেও আসামি একাধিকবার মেয়েকে ধর্ষণ করেন। ফলে মেয়েটি গর্ভবতী হয়ে যায়। ঢাকার কেরানীগঞ্জ মডেল থানা এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছিল।
০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫