আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে কাজ করেন। সেখান থেকে পৃথিবীতে ফিরেই বিয়ে করবেন। রাশিয়ার মহাকাশচারী পরিচয় দেওয়া সেই ব্যক্তিকে চোখ বন্ধ করে প্রায় ৪৪ লাখ ইয়েন (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় সাড়ে ৩০ লাখ টাকা) দিয়ে এখন হা হুতাশ করছেন জাপানি নারী।
টোকিও ভিত্তিক টেলিভিশন টিভি আসাহির প্রতিবেদনে উঠে এসেছে প্রতারণার এ গল্প। ৬৫ বছর বয়সী ওই ব্যক্তি পৃথিবীতে ফিরে আসা এবং বিয়ে করার প্রতিশ্রুতিতে এই টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন বলে প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।
গত জুনে জাপানের শিগা প্রিফেকচারের বাসিন্দা এই নারীর ইনস্টাগ্রামে ওই ভুয়া মহাকাশচারীর সঙ্গে পরিচয় হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, মহাকাশ স্টেশনে কাজ করছেন এমন ধারণা দেওয়ার জন্য ওই ব্যক্তি প্রোফাইলে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে অবস্থান করার একটি ছবি ব্যবহার করেন।
প্রথম সাক্ষাতের পর দুজনের মধ্যে নিয়মিত কথা হতো। জাপানি মেসেজিং অ্যাপ্লিকেশন লাইন-এ তাঁরা কথা বলতেন। ওই নারী বলেন, দ্রুতই তিনি ওই ব্যক্তির প্রেমে পড়েন। ওই ব্যক্তির পক্ষ থেকে প্রথম প্রেমের প্রস্তাব আসে। শিগগিরই তিনি বিয়ে করবেন বলেও জানান।
লোকটি প্রচুর টেক্সট পাঠাতে থাকেন। তিনি বলেন, ওই নারীকে ভালোবাসে এবং জাপানে একসঙ্গে একটি নতুন জীবন শুরু করতে চান।
একপর্যায়ে ওই প্রতারক বলেন, আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে ফিরে আসতে এবং বিয়ে করার জন্য তাঁর টাকার প্রয়োজন। তিনি দাবি করেন, যে রকেটে করে তিনি ফিরবেন সেটির অবতরণ ফি দিতে হবে। ওই রকেটে তিনি জাপানে অবতরণ করবেন।
ওই নারী ব্যক্তিটিকে বিশ্বাস করেন এবং কয়েক ধাপে তাঁকে টাকা পাঠাতে শুরু করেন। জাপানের পত্রিকা ইয়োমিউরি শিমবুনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১৯ আগস্ট থেকে ৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে পাঁচ কিস্তিতে মোট ৪৪ লাখ ইয়েন পাঠিয়েছেন ওই নারী।
ব্যক্তিটি আরও টাকা দাবি করতে থাকলে তখন তাঁর সন্দেহ হয়। তখন তিনি পুলিশের কাছে অভিযোগ দেন। পুলিশ ঘটনাটি ‘আন্তর্জাতিক রোমান্স কেলেঙ্কারি’ বলে ধারণা করছে।
আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে কাজ করেন। সেখান থেকে পৃথিবীতে ফিরেই বিয়ে করবেন। রাশিয়ার মহাকাশচারী পরিচয় দেওয়া সেই ব্যক্তিকে চোখ বন্ধ করে প্রায় ৪৪ লাখ ইয়েন (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় সাড়ে ৩০ লাখ টাকা) দিয়ে এখন হা হুতাশ করছেন জাপানি নারী।
টোকিও ভিত্তিক টেলিভিশন টিভি আসাহির প্রতিবেদনে উঠে এসেছে প্রতারণার এ গল্প। ৬৫ বছর বয়সী ওই ব্যক্তি পৃথিবীতে ফিরে আসা এবং বিয়ে করার প্রতিশ্রুতিতে এই টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন বলে প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।
গত জুনে জাপানের শিগা প্রিফেকচারের বাসিন্দা এই নারীর ইনস্টাগ্রামে ওই ভুয়া মহাকাশচারীর সঙ্গে পরিচয় হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, মহাকাশ স্টেশনে কাজ করছেন এমন ধারণা দেওয়ার জন্য ওই ব্যক্তি প্রোফাইলে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে অবস্থান করার একটি ছবি ব্যবহার করেন।
প্রথম সাক্ষাতের পর দুজনের মধ্যে নিয়মিত কথা হতো। জাপানি মেসেজিং অ্যাপ্লিকেশন লাইন-এ তাঁরা কথা বলতেন। ওই নারী বলেন, দ্রুতই তিনি ওই ব্যক্তির প্রেমে পড়েন। ওই ব্যক্তির পক্ষ থেকে প্রথম প্রেমের প্রস্তাব আসে। শিগগিরই তিনি বিয়ে করবেন বলেও জানান।
লোকটি প্রচুর টেক্সট পাঠাতে থাকেন। তিনি বলেন, ওই নারীকে ভালোবাসে এবং জাপানে একসঙ্গে একটি নতুন জীবন শুরু করতে চান।
একপর্যায়ে ওই প্রতারক বলেন, আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে ফিরে আসতে এবং বিয়ে করার জন্য তাঁর টাকার প্রয়োজন। তিনি দাবি করেন, যে রকেটে করে তিনি ফিরবেন সেটির অবতরণ ফি দিতে হবে। ওই রকেটে তিনি জাপানে অবতরণ করবেন।
ওই নারী ব্যক্তিটিকে বিশ্বাস করেন এবং কয়েক ধাপে তাঁকে টাকা পাঠাতে শুরু করেন। জাপানের পত্রিকা ইয়োমিউরি শিমবুনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১৯ আগস্ট থেকে ৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে পাঁচ কিস্তিতে মোট ৪৪ লাখ ইয়েন পাঠিয়েছেন ওই নারী।
ব্যক্তিটি আরও টাকা দাবি করতে থাকলে তখন তাঁর সন্দেহ হয়। তখন তিনি পুলিশের কাছে অভিযোগ দেন। পুলিশ ঘটনাটি ‘আন্তর্জাতিক রোমান্স কেলেঙ্কারি’ বলে ধারণা করছে।
ফোনে ওই ব্যক্তি নিজেকে সেনাবাহিনীর মেজর সোহেল পরিচয় দিয়ে জানায়, কিছু শারীরিক সমস্যার কারণে তার ভাই বাদ পড়েছে, তবে চাইলে টাকা দিলে চাকরি নিশ্চিত করে দিতে পারবে। এর পর ঢাকার শাহ আলী থানার একটি হোটেলে ভুক্তভোগীর সঙ্গে দেখা করে ওই ভুয়া মেজর সোহেল রানা। সঙ্গে ছিল আরেক প্রতারক তৈয়বুর রহমান, যাকে ভুক্তভোগী
২ দিন আগেচাঁদাবাজি ও অবৈধ দখলের অভিযোগে সাম্প্রতিক সময়ে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৫৭ শতাংশের বেশি নতুন মুখ। অর্থাৎ পুলিশের হাতে ধরা পড়া ব্যক্তিদের অর্ধেকের কিছু বেশির বিরুদ্ধে অতীতে এ ধরনের অপরাধের কোনো অভিযোগ ছিল না। পুলিশ কর্তৃপক্ষের দেওয়া হিসাবে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
৬ দিন আগেআন্তর্জাতিক মানবপাচার চক্রের হোতা আমিনুল ইসলাম (৪৬) ও তার চার সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-২। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-২ ও হাজারীবাগ থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানার ১১ নম্বর সেক্টর থেকে তাদের
১৭ দিন আগেমেয়ে ঘুমাচ্ছিলেন। রাত সাড়ে ৩টার দিকে তাকে ঘুম থেকে তুলে ধর্ষণ করেন বাবা। ৮ বছর আগের ওই ঘটনায় মামলা হয়েছিল। ওই ঘটনার আগেও আসামি একাধিকবার মেয়েকে ধর্ষণ করেন। ফলে মেয়েটি গর্ভবতী হয়ে যায়। ঢাকার কেরানীগঞ্জ মডেল থানা এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছিল।
২৪ দিন আগে