ভোলাহাট (চাঁপাইনবাবগঞ্জ) প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাটে চতুর্থ শ্রেণির এক কর্মচারীর বিরুদ্ধে ইউনিয়ন ভূমি অফিসের লক্ষাধিক টাকার সরকারি গাছ কাটার অভিযোগ উঠেছে। অফিস চত্বরে রোপণ করা লক্ষাধিক টাকা মূল্যের দুটি মেহগনিগাছ গত শুক্রবার সরকারি ছুটির দিনে কাটা হয়।
অভিযুক্ত সরকারি কর্মচারীর নাম মো. নাসির উদ্দিন। তিনি উপজেলার দলদলী ইউনিয়ন ভূমি অফিসের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী (পিয়ন)।
স্থানীয়রা বলেন, তাঁরা অবৈধভাবে গাছ কাটার কথা জানতে চেয়েছিলেন, কিন্তু অফিসের ফার্নিচার বানানোর জন্য গাছগুলো কাটা হচ্ছে বলে জানান মো. নাসির উদ্দিন। গাছগুলো কাটার ফলে গর্তের সৃষ্টি হয়। পরে সেখানে মাটি ভরাট করে দেন তিনি। এরপর সেই গাছ চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিয়ে গিয়ে গোপন করা হয়।
জানা গেছে, গাছগুলো কেটে ট্রলিতে বোঝাই করে চাঁপাইনবাবগঞ্জে মো. নাসিরের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেগুলো তাঁর বাড়িতে পৌঁছে দেন দলদলী গ্রামের ট্রলিচালক মো. উজির।
এ বিষয়ে ট্রলিচালক মো. উজির বলেন, গাছগুলো পৌঁছে দেওয়ার জন্য আড়াই হাজার টাকায় তাঁর ট্রলি ভাড়া করা হয়েছিল। এর মধ্যে দুই হাজার টাকা পরিশোধ করেন মো. নাসির।
ট্রলিচালক আরও বলেন, গাছের মোটা অংশ বিশ্বরোড করাতকলে রেখে বাকিগুলো তাঁর বাড়িতে রেখে আসেন।
গাছ কাটার সঙ্গে সহযোগী হিসেবে ছিলেন দলদলী গ্রামের লাট্টু নামের একজন। এ বিষয়ে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি এসব ছোটখাটো বিষয় নিয়ে কিছু না করার জন্য অনুরোধ করেন।
এ বিষয়ে মো. নাসিরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি গাছ কাটার কথা স্বীকার করেন। তিনি বলেন, ‘পূর্বের স্যারকে বলে গাছ কেটেছি। কিছু বলার থাকলে ইউএনও স্যারকে বলেন।’
উপসহকারী ভূমি কর্মকর্তা মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, গাছ কাটার ব্যাপারে তিনি কিছু জানেন না। তাঁকে না জানিয়ে ছুটির দিন গাছ কেটে নিয়ে গেছেন মো. নাসির। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে বিষয়টি জানালে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানান তিনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান বলেন, তিনি বিষয়টি জানেন না। এ ঘটনায় তদন্ত সাপেক্ষে কঠোর ব্যবস্থা নেবেন বলে জানান তিনি।
উল্লেখ্য, ইচ্ছেমতো নিজের গাছ কাটতে পারবেন না বলে চলতি বছরে মন্ত্রিপরিষদের সভায় সিদ্ধান্ত হয়। কিন্তু তা অমান্য করে চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী মো. নাসির উদ্দিন অফিস চত্বরে রোপণ করা গাছ কেটে ফেলেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাটে চতুর্থ শ্রেণির এক কর্মচারীর বিরুদ্ধে ইউনিয়ন ভূমি অফিসের লক্ষাধিক টাকার সরকারি গাছ কাটার অভিযোগ উঠেছে। অফিস চত্বরে রোপণ করা লক্ষাধিক টাকা মূল্যের দুটি মেহগনিগাছ গত শুক্রবার সরকারি ছুটির দিনে কাটা হয়।
অভিযুক্ত সরকারি কর্মচারীর নাম মো. নাসির উদ্দিন। তিনি উপজেলার দলদলী ইউনিয়ন ভূমি অফিসের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী (পিয়ন)।
স্থানীয়রা বলেন, তাঁরা অবৈধভাবে গাছ কাটার কথা জানতে চেয়েছিলেন, কিন্তু অফিসের ফার্নিচার বানানোর জন্য গাছগুলো কাটা হচ্ছে বলে জানান মো. নাসির উদ্দিন। গাছগুলো কাটার ফলে গর্তের সৃষ্টি হয়। পরে সেখানে মাটি ভরাট করে দেন তিনি। এরপর সেই গাছ চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিয়ে গিয়ে গোপন করা হয়।
জানা গেছে, গাছগুলো কেটে ট্রলিতে বোঝাই করে চাঁপাইনবাবগঞ্জে মো. নাসিরের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেগুলো তাঁর বাড়িতে পৌঁছে দেন দলদলী গ্রামের ট্রলিচালক মো. উজির।
এ বিষয়ে ট্রলিচালক মো. উজির বলেন, গাছগুলো পৌঁছে দেওয়ার জন্য আড়াই হাজার টাকায় তাঁর ট্রলি ভাড়া করা হয়েছিল। এর মধ্যে দুই হাজার টাকা পরিশোধ করেন মো. নাসির।
ট্রলিচালক আরও বলেন, গাছের মোটা অংশ বিশ্বরোড করাতকলে রেখে বাকিগুলো তাঁর বাড়িতে রেখে আসেন।
গাছ কাটার সঙ্গে সহযোগী হিসেবে ছিলেন দলদলী গ্রামের লাট্টু নামের একজন। এ বিষয়ে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি এসব ছোটখাটো বিষয় নিয়ে কিছু না করার জন্য অনুরোধ করেন।
এ বিষয়ে মো. নাসিরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি গাছ কাটার কথা স্বীকার করেন। তিনি বলেন, ‘পূর্বের স্যারকে বলে গাছ কেটেছি। কিছু বলার থাকলে ইউএনও স্যারকে বলেন।’
উপসহকারী ভূমি কর্মকর্তা মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, গাছ কাটার ব্যাপারে তিনি কিছু জানেন না। তাঁকে না জানিয়ে ছুটির দিন গাছ কেটে নিয়ে গেছেন মো. নাসির। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে বিষয়টি জানালে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানান তিনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান বলেন, তিনি বিষয়টি জানেন না। এ ঘটনায় তদন্ত সাপেক্ষে কঠোর ব্যবস্থা নেবেন বলে জানান তিনি।
উল্লেখ্য, ইচ্ছেমতো নিজের গাছ কাটতে পারবেন না বলে চলতি বছরে মন্ত্রিপরিষদের সভায় সিদ্ধান্ত হয়। কিন্তু তা অমান্য করে চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী মো. নাসির উদ্দিন অফিস চত্বরে রোপণ করা গাছ কেটে ফেলেন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫