নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

‘বহুত বড় চিটারি-বাটপারি কইরি প্রেসিডেন্ট হইছি, আমি সব চিটারের সরদার।’ দলীয় নারী কর্মীকে বলা এ কথার অডিও ফাঁস হওয়ার পর একটু বেকায়দায় পড়েছেন রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাকিবুল ইসলাম রানা। কিন্তু তারপরও স্বঘোষিত এই চিটারের ‘চিটারি’ থামছেই না। এবার নিজের ছবি নিয়েও ‘চিটারি’ শুরু করেছেন তিনি।
সম্প্রতি বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনুর সঙ্গে ছাত্রদলের কিছু নেতা-কর্মীর একটা ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। ওই ছবিতে মিনুর পেছনেই দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায় সাকিবুল ইসলাম রানাকে। ১৪ সেপ্টেম্বর দুপুরে আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে সাকিবুলের হোয়াটসঅ্যাপে ছবিটি পাঠিয়ে তাঁর বক্তব্য জানতে চাওয়া হয়।
তখন সঙ্গে সঙ্গেই সাকিবুল একই রকম আরেকটি ছবি আজকের পত্রিকার কাছে পাঠান। নতুন ছবিটির সবই আগের ছবিটির মতো, শুধু মিনুর পেছনের ব্যক্তিটির জায়গা ফাঁকা। তিনি দাবি করেন, ওই ফাঁকা জায়গায় এডিট করে তাঁর ছবি বসিয়ে দেওয়া হয়েছে।
আজকের পত্রিকার এই প্রতিবেদক তখন প্রতি উত্তরে বলেন, সাকিবুল যে ছবি দেখাচ্ছেন, সেটিই এডিট করা বলে মনে হচ্ছে। সঙ্গে সঙ্গে সাকিবুল ছবিটি হোয়াটসঅ্যাপ থেকে ডিলিট করে দেন।
এরপর ১৫ সেপ্টেম্বর আজকের পত্রিকায় ‘সভাপতি ও সম্পাদকের অপকর্মের শেষ নেই’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশ হয়। এ খবরে সাকিবুলের রাজশাহী কলেজ ছাত্রদলের নেতা থেকে ছাত্রলীগ সভাপতি হওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়। এর মধ্যেই সাকিবুলের ফোনালাপের অডিও রেকর্ড ছড়িয়ে পড়লে আরও বেকায়দায় পড়েন তিনি।
পরিস্থিতি সামলাতে গত বৃহস্পতিবার রাতে সাকিবুল তাঁর ফেসবুক আইডিতে মিনুর সঙ্গে থাকা ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের দুটি ছবি পোস্ট করেন। এর একটিতে মিনুর পেছনে সাকিবুলকে দেখা যাচ্ছে। পোস্টে তিনি দাবি করেছেন, ‘সুপার এডিট’ করে ছবিতে তাঁকে বসানো হয়েছে। আর অন্য ছবিটিতে মিনুর পেছনে সাকিবুলের জায়গায় অন্য আরেকজনকে দেখা যাচ্ছে। ফেসবুক পোস্টে সাকিবুল দাবি করছেন, এটিই আসল ছবি। এই ব্যক্তির জায়গায় তাঁর ছবি বসানো হয়েছে।
অথচ ১৪ সেপ্টেম্বর সাকিবুল নিজেই আজকের পত্রিকার কাছে যে ছবিটি পাঠিয়েছিলেন, সেখানে মিনুর পেছনে কাউকেই দেখা যায়নি। তিনি সেটিকেই ‘আসল’ দাবি করেছিলেন। আবার এখন মিনুর পেছনে যে ছবিটিতে অন্য কাউকে দেখা যাচ্ছে, সেটিকেও ‘আসল’ দাবি করছেন তিনি। এতে সহজেই বোঝা যাচ্ছে যে সাকিবুল নিজেই ছবিটি এডিট করে নিজেকে সরাতে চাচ্ছেন। নিজেকে বাঁচাতে ‘চিটারি’ করছেন ফেসবুকে। তবে ছড়িয়ে পড়া ফোনালাপের অডিওর ব্যাপারে সাকিবুল ফেসবুক পোস্টে কিছু বলেননি। এসব বিষয়ে কথা বলার জন্য সাকিবুল ইসলামকে ফোন করা হলে তিনি ধরেননি।
প্রায় সাত মাস আগে রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের কমিটি গঠন করা হয়। এতে সভাপতি হন একসময়ের ছাত্রদল নেতা সাকিবুল। কমিটি গঠনের পরই এক নারীর সঙ্গে তাঁর আপত্তিকর ছবি ছড়িয়ে পড়ে। সাকিবুল সেই ছবিকেও ‘এডিট করা’ দাবি করেছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে সাইকেল চুরি, মদ্যপ অবস্থায় মাতলামি করে গণপিটুনি খাওয়া, নারী কেলেঙ্কারি, শাখা সংগঠনগুলো থেকে টাকা তোলাসহ নানা অভিযোগ আছে। চাকরি দেওয়ার নামে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে গত বৃহস্পতিবার তাঁর বিরুদ্ধে আদালতে মামলাও হয়েছে।
জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন অমির বিরুদ্ধেও কম অভিযোগ নেই। চাকরি দেওয়ার নামে টাকা হাতিয়ে নেওয়া, দলীয় কর্মীকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও হুমকি দেওয়া, প্রকাশ্যেই দলীয় কর্মীকে মারধরসহ নানা অভিযোগ আছে। গত বুধবার জাকির হোসেনের ফেনসিডিল সেবনেরও একটি ভিডিও ফাঁস হয়েছে।
এ দুই নেতার বিরুদ্ধে ওঠা এসব অভিযোগ তদন্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদ। বৃহস্পতিবার রাতে এ জন্য তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটিও করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় এবং সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকসহ কিছু নেতার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের অধিকতর তদন্তের স্বার্থে তিন সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হলো। কমিটির সদস্যরা হলেন শেখ শামীম তূর্য, আপন দাস ও তানভীর আব্দুল্লাহ। সাত কার্যদিবসের মধ্যে কমিটিকে সুপারিশসহ তদন্ত প্রতিবেদন কেন্দ্রীয় দপ্তর সেলে জমা দিতে বলা হয়েছে।
এই তদন্ত কমিটিকে স্বাগত জানিয়ে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন জেলা ছাত্রলীগের অভিযুক্ত সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন। তিনি লিখেছেন, ‘মেধাবী ও পরিচ্ছন্ন ছাত্রনেতা, আমার শ্রদ্ধাভাজন নেতা আল নাহিয়ান খান জয় ও আমার রাজনৈতিক স্রষ্টা, মেধাবী ও সুদর্শন ছাত্রনেতা, আমার একমাত্র অভিভাবক, অনন্যসাধারণ ব্যক্তিত্ব, জনাব লেখক ভট্টাচার্য দাদা সব সময় সংগঠনের জন্য, এবং সারা বাংলার আপামর ছাত্রসমাজের জন্য যা যথাযথ, সব সময় তাই করে থাকেন।
এই তদন্ত কমিটি আমার নেতা জনাব লেখক ভট্টাচার্যের মেধা, মনন ও সৃজনশীলতার একটি উদাহরণমাত্র। স্বাগতম! আমাদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের তদন্ত কমিটির শ্রদ্ধাভাজন নেতৃত্বদের। আপনাদের তদন্তকাজে পূর্ণ সহযোগিতার প্রয়াস আমার পক্ষ থেকে অবশ্যই থাকবে। আমার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের সত্যতা যদি পাওয়া যায়, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের অগ্রগতির স্বার্থে এবং রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের কল্যাণে আমাকে ছেঁটে ফেলাই হবে সর্বোত্তম।’

‘বহুত বড় চিটারি-বাটপারি কইরি প্রেসিডেন্ট হইছি, আমি সব চিটারের সরদার।’ দলীয় নারী কর্মীকে বলা এ কথার অডিও ফাঁস হওয়ার পর একটু বেকায়দায় পড়েছেন রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাকিবুল ইসলাম রানা। কিন্তু তারপরও স্বঘোষিত এই চিটারের ‘চিটারি’ থামছেই না। এবার নিজের ছবি নিয়েও ‘চিটারি’ শুরু করেছেন তিনি।
সম্প্রতি বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনুর সঙ্গে ছাত্রদলের কিছু নেতা-কর্মীর একটা ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। ওই ছবিতে মিনুর পেছনেই দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায় সাকিবুল ইসলাম রানাকে। ১৪ সেপ্টেম্বর দুপুরে আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে সাকিবুলের হোয়াটসঅ্যাপে ছবিটি পাঠিয়ে তাঁর বক্তব্য জানতে চাওয়া হয়।
তখন সঙ্গে সঙ্গেই সাকিবুল একই রকম আরেকটি ছবি আজকের পত্রিকার কাছে পাঠান। নতুন ছবিটির সবই আগের ছবিটির মতো, শুধু মিনুর পেছনের ব্যক্তিটির জায়গা ফাঁকা। তিনি দাবি করেন, ওই ফাঁকা জায়গায় এডিট করে তাঁর ছবি বসিয়ে দেওয়া হয়েছে।
আজকের পত্রিকার এই প্রতিবেদক তখন প্রতি উত্তরে বলেন, সাকিবুল যে ছবি দেখাচ্ছেন, সেটিই এডিট করা বলে মনে হচ্ছে। সঙ্গে সঙ্গে সাকিবুল ছবিটি হোয়াটসঅ্যাপ থেকে ডিলিট করে দেন।
এরপর ১৫ সেপ্টেম্বর আজকের পত্রিকায় ‘সভাপতি ও সম্পাদকের অপকর্মের শেষ নেই’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশ হয়। এ খবরে সাকিবুলের রাজশাহী কলেজ ছাত্রদলের নেতা থেকে ছাত্রলীগ সভাপতি হওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়। এর মধ্যেই সাকিবুলের ফোনালাপের অডিও রেকর্ড ছড়িয়ে পড়লে আরও বেকায়দায় পড়েন তিনি।
পরিস্থিতি সামলাতে গত বৃহস্পতিবার রাতে সাকিবুল তাঁর ফেসবুক আইডিতে মিনুর সঙ্গে থাকা ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের দুটি ছবি পোস্ট করেন। এর একটিতে মিনুর পেছনে সাকিবুলকে দেখা যাচ্ছে। পোস্টে তিনি দাবি করেছেন, ‘সুপার এডিট’ করে ছবিতে তাঁকে বসানো হয়েছে। আর অন্য ছবিটিতে মিনুর পেছনে সাকিবুলের জায়গায় অন্য আরেকজনকে দেখা যাচ্ছে। ফেসবুক পোস্টে সাকিবুল দাবি করছেন, এটিই আসল ছবি। এই ব্যক্তির জায়গায় তাঁর ছবি বসানো হয়েছে।
অথচ ১৪ সেপ্টেম্বর সাকিবুল নিজেই আজকের পত্রিকার কাছে যে ছবিটি পাঠিয়েছিলেন, সেখানে মিনুর পেছনে কাউকেই দেখা যায়নি। তিনি সেটিকেই ‘আসল’ দাবি করেছিলেন। আবার এখন মিনুর পেছনে যে ছবিটিতে অন্য কাউকে দেখা যাচ্ছে, সেটিকেও ‘আসল’ দাবি করছেন তিনি। এতে সহজেই বোঝা যাচ্ছে যে সাকিবুল নিজেই ছবিটি এডিট করে নিজেকে সরাতে চাচ্ছেন। নিজেকে বাঁচাতে ‘চিটারি’ করছেন ফেসবুকে। তবে ছড়িয়ে পড়া ফোনালাপের অডিওর ব্যাপারে সাকিবুল ফেসবুক পোস্টে কিছু বলেননি। এসব বিষয়ে কথা বলার জন্য সাকিবুল ইসলামকে ফোন করা হলে তিনি ধরেননি।
প্রায় সাত মাস আগে রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের কমিটি গঠন করা হয়। এতে সভাপতি হন একসময়ের ছাত্রদল নেতা সাকিবুল। কমিটি গঠনের পরই এক নারীর সঙ্গে তাঁর আপত্তিকর ছবি ছড়িয়ে পড়ে। সাকিবুল সেই ছবিকেও ‘এডিট করা’ দাবি করেছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে সাইকেল চুরি, মদ্যপ অবস্থায় মাতলামি করে গণপিটুনি খাওয়া, নারী কেলেঙ্কারি, শাখা সংগঠনগুলো থেকে টাকা তোলাসহ নানা অভিযোগ আছে। চাকরি দেওয়ার নামে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে গত বৃহস্পতিবার তাঁর বিরুদ্ধে আদালতে মামলাও হয়েছে।
জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন অমির বিরুদ্ধেও কম অভিযোগ নেই। চাকরি দেওয়ার নামে টাকা হাতিয়ে নেওয়া, দলীয় কর্মীকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও হুমকি দেওয়া, প্রকাশ্যেই দলীয় কর্মীকে মারধরসহ নানা অভিযোগ আছে। গত বুধবার জাকির হোসেনের ফেনসিডিল সেবনেরও একটি ভিডিও ফাঁস হয়েছে।
এ দুই নেতার বিরুদ্ধে ওঠা এসব অভিযোগ তদন্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদ। বৃহস্পতিবার রাতে এ জন্য তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটিও করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় এবং সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকসহ কিছু নেতার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের অধিকতর তদন্তের স্বার্থে তিন সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হলো। কমিটির সদস্যরা হলেন শেখ শামীম তূর্য, আপন দাস ও তানভীর আব্দুল্লাহ। সাত কার্যদিবসের মধ্যে কমিটিকে সুপারিশসহ তদন্ত প্রতিবেদন কেন্দ্রীয় দপ্তর সেলে জমা দিতে বলা হয়েছে।
এই তদন্ত কমিটিকে স্বাগত জানিয়ে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন জেলা ছাত্রলীগের অভিযুক্ত সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন। তিনি লিখেছেন, ‘মেধাবী ও পরিচ্ছন্ন ছাত্রনেতা, আমার শ্রদ্ধাভাজন নেতা আল নাহিয়ান খান জয় ও আমার রাজনৈতিক স্রষ্টা, মেধাবী ও সুদর্শন ছাত্রনেতা, আমার একমাত্র অভিভাবক, অনন্যসাধারণ ব্যক্তিত্ব, জনাব লেখক ভট্টাচার্য দাদা সব সময় সংগঠনের জন্য, এবং সারা বাংলার আপামর ছাত্রসমাজের জন্য যা যথাযথ, সব সময় তাই করে থাকেন।
এই তদন্ত কমিটি আমার নেতা জনাব লেখক ভট্টাচার্যের মেধা, মনন ও সৃজনশীলতার একটি উদাহরণমাত্র। স্বাগতম! আমাদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের তদন্ত কমিটির শ্রদ্ধাভাজন নেতৃত্বদের। আপনাদের তদন্তকাজে পূর্ণ সহযোগিতার প্রয়াস আমার পক্ষ থেকে অবশ্যই থাকবে। আমার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের সত্যতা যদি পাওয়া যায়, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের অগ্রগতির স্বার্থে এবং রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের কল্যাণে আমাকে ছেঁটে ফেলাই হবে সর্বোত্তম।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

‘বহুত বড় চিটারি-বাটপারি কইরি প্রেসিডেন্ট হইছি, আমি সব চিটারের সরদার।’ দলীয় নারী কর্মীকে বলা এ কথার অডিও ফাঁস হওয়ার পর একটু বেকায়দায় পড়েছেন রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাকিবুল ইসলাম রানা। কিন্তু তারপরও স্বঘোষিত এই চিটারের ‘চিটারি’ থামছেই না। এবার নিজের ছবি নিয়েও ‘চিটারি’ শুরু করেছেন তিনি।
সম্প্রতি বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনুর সঙ্গে ছাত্রদলের কিছু নেতা-কর্মীর একটা ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। ওই ছবিতে মিনুর পেছনেই দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায় সাকিবুল ইসলাম রানাকে। ১৪ সেপ্টেম্বর দুপুরে আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে সাকিবুলের হোয়াটসঅ্যাপে ছবিটি পাঠিয়ে তাঁর বক্তব্য জানতে চাওয়া হয়।
তখন সঙ্গে সঙ্গেই সাকিবুল একই রকম আরেকটি ছবি আজকের পত্রিকার কাছে পাঠান। নতুন ছবিটির সবই আগের ছবিটির মতো, শুধু মিনুর পেছনের ব্যক্তিটির জায়গা ফাঁকা। তিনি দাবি করেন, ওই ফাঁকা জায়গায় এডিট করে তাঁর ছবি বসিয়ে দেওয়া হয়েছে।
আজকের পত্রিকার এই প্রতিবেদক তখন প্রতি উত্তরে বলেন, সাকিবুল যে ছবি দেখাচ্ছেন, সেটিই এডিট করা বলে মনে হচ্ছে। সঙ্গে সঙ্গে সাকিবুল ছবিটি হোয়াটসঅ্যাপ থেকে ডিলিট করে দেন।
এরপর ১৫ সেপ্টেম্বর আজকের পত্রিকায় ‘সভাপতি ও সম্পাদকের অপকর্মের শেষ নেই’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশ হয়। এ খবরে সাকিবুলের রাজশাহী কলেজ ছাত্রদলের নেতা থেকে ছাত্রলীগ সভাপতি হওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়। এর মধ্যেই সাকিবুলের ফোনালাপের অডিও রেকর্ড ছড়িয়ে পড়লে আরও বেকায়দায় পড়েন তিনি।
পরিস্থিতি সামলাতে গত বৃহস্পতিবার রাতে সাকিবুল তাঁর ফেসবুক আইডিতে মিনুর সঙ্গে থাকা ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের দুটি ছবি পোস্ট করেন। এর একটিতে মিনুর পেছনে সাকিবুলকে দেখা যাচ্ছে। পোস্টে তিনি দাবি করেছেন, ‘সুপার এডিট’ করে ছবিতে তাঁকে বসানো হয়েছে। আর অন্য ছবিটিতে মিনুর পেছনে সাকিবুলের জায়গায় অন্য আরেকজনকে দেখা যাচ্ছে। ফেসবুক পোস্টে সাকিবুল দাবি করছেন, এটিই আসল ছবি। এই ব্যক্তির জায়গায় তাঁর ছবি বসানো হয়েছে।
অথচ ১৪ সেপ্টেম্বর সাকিবুল নিজেই আজকের পত্রিকার কাছে যে ছবিটি পাঠিয়েছিলেন, সেখানে মিনুর পেছনে কাউকেই দেখা যায়নি। তিনি সেটিকেই ‘আসল’ দাবি করেছিলেন। আবার এখন মিনুর পেছনে যে ছবিটিতে অন্য কাউকে দেখা যাচ্ছে, সেটিকেও ‘আসল’ দাবি করছেন তিনি। এতে সহজেই বোঝা যাচ্ছে যে সাকিবুল নিজেই ছবিটি এডিট করে নিজেকে সরাতে চাচ্ছেন। নিজেকে বাঁচাতে ‘চিটারি’ করছেন ফেসবুকে। তবে ছড়িয়ে পড়া ফোনালাপের অডিওর ব্যাপারে সাকিবুল ফেসবুক পোস্টে কিছু বলেননি। এসব বিষয়ে কথা বলার জন্য সাকিবুল ইসলামকে ফোন করা হলে তিনি ধরেননি।
প্রায় সাত মাস আগে রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের কমিটি গঠন করা হয়। এতে সভাপতি হন একসময়ের ছাত্রদল নেতা সাকিবুল। কমিটি গঠনের পরই এক নারীর সঙ্গে তাঁর আপত্তিকর ছবি ছড়িয়ে পড়ে। সাকিবুল সেই ছবিকেও ‘এডিট করা’ দাবি করেছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে সাইকেল চুরি, মদ্যপ অবস্থায় মাতলামি করে গণপিটুনি খাওয়া, নারী কেলেঙ্কারি, শাখা সংগঠনগুলো থেকে টাকা তোলাসহ নানা অভিযোগ আছে। চাকরি দেওয়ার নামে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে গত বৃহস্পতিবার তাঁর বিরুদ্ধে আদালতে মামলাও হয়েছে।
জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন অমির বিরুদ্ধেও কম অভিযোগ নেই। চাকরি দেওয়ার নামে টাকা হাতিয়ে নেওয়া, দলীয় কর্মীকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও হুমকি দেওয়া, প্রকাশ্যেই দলীয় কর্মীকে মারধরসহ নানা অভিযোগ আছে। গত বুধবার জাকির হোসেনের ফেনসিডিল সেবনেরও একটি ভিডিও ফাঁস হয়েছে।
এ দুই নেতার বিরুদ্ধে ওঠা এসব অভিযোগ তদন্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদ। বৃহস্পতিবার রাতে এ জন্য তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটিও করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় এবং সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকসহ কিছু নেতার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের অধিকতর তদন্তের স্বার্থে তিন সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হলো। কমিটির সদস্যরা হলেন শেখ শামীম তূর্য, আপন দাস ও তানভীর আব্দুল্লাহ। সাত কার্যদিবসের মধ্যে কমিটিকে সুপারিশসহ তদন্ত প্রতিবেদন কেন্দ্রীয় দপ্তর সেলে জমা দিতে বলা হয়েছে।
এই তদন্ত কমিটিকে স্বাগত জানিয়ে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন জেলা ছাত্রলীগের অভিযুক্ত সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন। তিনি লিখেছেন, ‘মেধাবী ও পরিচ্ছন্ন ছাত্রনেতা, আমার শ্রদ্ধাভাজন নেতা আল নাহিয়ান খান জয় ও আমার রাজনৈতিক স্রষ্টা, মেধাবী ও সুদর্শন ছাত্রনেতা, আমার একমাত্র অভিভাবক, অনন্যসাধারণ ব্যক্তিত্ব, জনাব লেখক ভট্টাচার্য দাদা সব সময় সংগঠনের জন্য, এবং সারা বাংলার আপামর ছাত্রসমাজের জন্য যা যথাযথ, সব সময় তাই করে থাকেন।
এই তদন্ত কমিটি আমার নেতা জনাব লেখক ভট্টাচার্যের মেধা, মনন ও সৃজনশীলতার একটি উদাহরণমাত্র। স্বাগতম! আমাদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের তদন্ত কমিটির শ্রদ্ধাভাজন নেতৃত্বদের। আপনাদের তদন্তকাজে পূর্ণ সহযোগিতার প্রয়াস আমার পক্ষ থেকে অবশ্যই থাকবে। আমার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের সত্যতা যদি পাওয়া যায়, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের অগ্রগতির স্বার্থে এবং রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের কল্যাণে আমাকে ছেঁটে ফেলাই হবে সর্বোত্তম।’

‘বহুত বড় চিটারি-বাটপারি কইরি প্রেসিডেন্ট হইছি, আমি সব চিটারের সরদার।’ দলীয় নারী কর্মীকে বলা এ কথার অডিও ফাঁস হওয়ার পর একটু বেকায়দায় পড়েছেন রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাকিবুল ইসলাম রানা। কিন্তু তারপরও স্বঘোষিত এই চিটারের ‘চিটারি’ থামছেই না। এবার নিজের ছবি নিয়েও ‘চিটারি’ শুরু করেছেন তিনি।
সম্প্রতি বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনুর সঙ্গে ছাত্রদলের কিছু নেতা-কর্মীর একটা ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। ওই ছবিতে মিনুর পেছনেই দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায় সাকিবুল ইসলাম রানাকে। ১৪ সেপ্টেম্বর দুপুরে আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে সাকিবুলের হোয়াটসঅ্যাপে ছবিটি পাঠিয়ে তাঁর বক্তব্য জানতে চাওয়া হয়।
তখন সঙ্গে সঙ্গেই সাকিবুল একই রকম আরেকটি ছবি আজকের পত্রিকার কাছে পাঠান। নতুন ছবিটির সবই আগের ছবিটির মতো, শুধু মিনুর পেছনের ব্যক্তিটির জায়গা ফাঁকা। তিনি দাবি করেন, ওই ফাঁকা জায়গায় এডিট করে তাঁর ছবি বসিয়ে দেওয়া হয়েছে।
আজকের পত্রিকার এই প্রতিবেদক তখন প্রতি উত্তরে বলেন, সাকিবুল যে ছবি দেখাচ্ছেন, সেটিই এডিট করা বলে মনে হচ্ছে। সঙ্গে সঙ্গে সাকিবুল ছবিটি হোয়াটসঅ্যাপ থেকে ডিলিট করে দেন।
এরপর ১৫ সেপ্টেম্বর আজকের পত্রিকায় ‘সভাপতি ও সম্পাদকের অপকর্মের শেষ নেই’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশ হয়। এ খবরে সাকিবুলের রাজশাহী কলেজ ছাত্রদলের নেতা থেকে ছাত্রলীগ সভাপতি হওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়। এর মধ্যেই সাকিবুলের ফোনালাপের অডিও রেকর্ড ছড়িয়ে পড়লে আরও বেকায়দায় পড়েন তিনি।
পরিস্থিতি সামলাতে গত বৃহস্পতিবার রাতে সাকিবুল তাঁর ফেসবুক আইডিতে মিনুর সঙ্গে থাকা ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের দুটি ছবি পোস্ট করেন। এর একটিতে মিনুর পেছনে সাকিবুলকে দেখা যাচ্ছে। পোস্টে তিনি দাবি করেছেন, ‘সুপার এডিট’ করে ছবিতে তাঁকে বসানো হয়েছে। আর অন্য ছবিটিতে মিনুর পেছনে সাকিবুলের জায়গায় অন্য আরেকজনকে দেখা যাচ্ছে। ফেসবুক পোস্টে সাকিবুল দাবি করছেন, এটিই আসল ছবি। এই ব্যক্তির জায়গায় তাঁর ছবি বসানো হয়েছে।
অথচ ১৪ সেপ্টেম্বর সাকিবুল নিজেই আজকের পত্রিকার কাছে যে ছবিটি পাঠিয়েছিলেন, সেখানে মিনুর পেছনে কাউকেই দেখা যায়নি। তিনি সেটিকেই ‘আসল’ দাবি করেছিলেন। আবার এখন মিনুর পেছনে যে ছবিটিতে অন্য কাউকে দেখা যাচ্ছে, সেটিকেও ‘আসল’ দাবি করছেন তিনি। এতে সহজেই বোঝা যাচ্ছে যে সাকিবুল নিজেই ছবিটি এডিট করে নিজেকে সরাতে চাচ্ছেন। নিজেকে বাঁচাতে ‘চিটারি’ করছেন ফেসবুকে। তবে ছড়িয়ে পড়া ফোনালাপের অডিওর ব্যাপারে সাকিবুল ফেসবুক পোস্টে কিছু বলেননি। এসব বিষয়ে কথা বলার জন্য সাকিবুল ইসলামকে ফোন করা হলে তিনি ধরেননি।
প্রায় সাত মাস আগে রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের কমিটি গঠন করা হয়। এতে সভাপতি হন একসময়ের ছাত্রদল নেতা সাকিবুল। কমিটি গঠনের পরই এক নারীর সঙ্গে তাঁর আপত্তিকর ছবি ছড়িয়ে পড়ে। সাকিবুল সেই ছবিকেও ‘এডিট করা’ দাবি করেছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে সাইকেল চুরি, মদ্যপ অবস্থায় মাতলামি করে গণপিটুনি খাওয়া, নারী কেলেঙ্কারি, শাখা সংগঠনগুলো থেকে টাকা তোলাসহ নানা অভিযোগ আছে। চাকরি দেওয়ার নামে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে গত বৃহস্পতিবার তাঁর বিরুদ্ধে আদালতে মামলাও হয়েছে।
জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন অমির বিরুদ্ধেও কম অভিযোগ নেই। চাকরি দেওয়ার নামে টাকা হাতিয়ে নেওয়া, দলীয় কর্মীকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও হুমকি দেওয়া, প্রকাশ্যেই দলীয় কর্মীকে মারধরসহ নানা অভিযোগ আছে। গত বুধবার জাকির হোসেনের ফেনসিডিল সেবনেরও একটি ভিডিও ফাঁস হয়েছে।
এ দুই নেতার বিরুদ্ধে ওঠা এসব অভিযোগ তদন্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদ। বৃহস্পতিবার রাতে এ জন্য তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটিও করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় এবং সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকসহ কিছু নেতার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের অধিকতর তদন্তের স্বার্থে তিন সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হলো। কমিটির সদস্যরা হলেন শেখ শামীম তূর্য, আপন দাস ও তানভীর আব্দুল্লাহ। সাত কার্যদিবসের মধ্যে কমিটিকে সুপারিশসহ তদন্ত প্রতিবেদন কেন্দ্রীয় দপ্তর সেলে জমা দিতে বলা হয়েছে।
এই তদন্ত কমিটিকে স্বাগত জানিয়ে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন জেলা ছাত্রলীগের অভিযুক্ত সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন। তিনি লিখেছেন, ‘মেধাবী ও পরিচ্ছন্ন ছাত্রনেতা, আমার শ্রদ্ধাভাজন নেতা আল নাহিয়ান খান জয় ও আমার রাজনৈতিক স্রষ্টা, মেধাবী ও সুদর্শন ছাত্রনেতা, আমার একমাত্র অভিভাবক, অনন্যসাধারণ ব্যক্তিত্ব, জনাব লেখক ভট্টাচার্য দাদা সব সময় সংগঠনের জন্য, এবং সারা বাংলার আপামর ছাত্রসমাজের জন্য যা যথাযথ, সব সময় তাই করে থাকেন।
এই তদন্ত কমিটি আমার নেতা জনাব লেখক ভট্টাচার্যের মেধা, মনন ও সৃজনশীলতার একটি উদাহরণমাত্র। স্বাগতম! আমাদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের তদন্ত কমিটির শ্রদ্ধাভাজন নেতৃত্বদের। আপনাদের তদন্তকাজে পূর্ণ সহযোগিতার প্রয়াস আমার পক্ষ থেকে অবশ্যই থাকবে। আমার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের সত্যতা যদি পাওয়া যায়, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের অগ্রগতির স্বার্থে এবং রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের কল্যাণে আমাকে ছেঁটে ফেলাই হবে সর্বোত্তম।’

রাজধানীর গুলশান থানায় করা সন্ত্রাসবিরোধী আইনের একটি মামলায় ক্যাসিনো-কাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধানকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াদুর রহমান এ নির্দেশ দেন বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. হারুনুর রশিদ।
৩ দিন আগে
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
১৩ দিন আগে
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
১৫ দিন আগে
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত)
১৫ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর গুলশান থানায় করা সন্ত্রাসবিরোধী আইনের একটি মামলায় ক্যাসিনো-কাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধানকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াদুর রহমান এ নির্দেশ দেন বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. হারুনুর রশিদ।
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের ওই মামলায় সেলিম প্রধানকে আজ কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা গুলশান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোজাম্মেল হক মামুন ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। শুনানি শেষে ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
গত ৬ সেপ্টেম্বর রাজধানীর বারিধারার একটি রেস্তোরাঁ থেকে সেলিম প্রধানসহ ৯ জনকে আটক করে পুলিশ। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে ৬ দশমিক ৭ কেজি ওজনের সিসা জব্দ করা হয়। এ ছাড়া সাতটি সিসা স্ট্যান্ড ও অন্যান্য সরঞ্জাম জব্দ করা হয়। এ ঘটনায় মাদক আইনে মামলা করা হয়। পরে সেলিম প্রধানকে সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আরেক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

রাজধানীর গুলশান থানায় করা সন্ত্রাসবিরোধী আইনের একটি মামলায় ক্যাসিনো-কাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধানকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াদুর রহমান এ নির্দেশ দেন বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. হারুনুর রশিদ।
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের ওই মামলায় সেলিম প্রধানকে আজ কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা গুলশান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোজাম্মেল হক মামুন ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। শুনানি শেষে ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
গত ৬ সেপ্টেম্বর রাজধানীর বারিধারার একটি রেস্তোরাঁ থেকে সেলিম প্রধানসহ ৯ জনকে আটক করে পুলিশ। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে ৬ দশমিক ৭ কেজি ওজনের সিসা জব্দ করা হয়। এ ছাড়া সাতটি সিসা স্ট্যান্ড ও অন্যান্য সরঞ্জাম জব্দ করা হয়। এ ঘটনায় মাদক আইনে মামলা করা হয়। পরে সেলিম প্রধানকে সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আরেক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

‘বহুত বড় চিটারি-বাটপারি কইরি প্রেসিডেন্ট হইছি, আমি সব চিটারের সরদার।’ দলীয় নারী কর্মীকে বলা এ কথার অডিও ফাঁস হওয়ার পর একটু বেকায়দায় পড়েছেন রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাকিবুল ইসলাম রানা। কিন্তু তারপরও স্বঘোষিত এই চিটারের ‘চিটারি’ থামছেই না। এবার নিজের ছবি নিয়েও ‘চিটারি’ শুরু করেছেন তিনি।
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
১৩ দিন আগে
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
১৫ দিন আগে
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত)
১৫ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গত বুধবার ভোররাতে দুই গ্রুপ মাদক কারবারির সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে নিহত হন জাহিদ (২০)। পরিবারের দাবি, দুপক্ষের সংঘর্ষ চলাকালে জাহিদের পায়ের কাছে ককটেল বিস্ফোরণ হয়। এ সময় স্প্লিন্টার তাঁর ঘাড় ও পিঠে বিদ্ধ হয়। আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় মোহাম্মদপুর থানায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। সংঘর্ষের পর ঘটনাস্থলে অভিযান পরিচালনা করে র্যাব, পুলিশ ও সেনাবাহিনী। অভিযানে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগাজিন ও তিনটি তাজা গুলিসহ বিপুল পরিমাণ দেশি অস্ত্র ও পেট্রলবোমা উদ্ধার করা হয়।
জাহিদের ভগ্নিপতি মো. উজ্জ্বল জানান, রাজধানীর কল্যাণপুরে মিজান টাওয়ারে একটি মোবাইল ফোন সার্ভিসিংয়ের দোকানে কাজ করতেন জাহিদ। বুধবার রাতে বন্ধুদের সঙ্গে রেস্তোরাঁয় খেতে যাওয়ার সময় তাঁরা সংঘর্ষের মধ্যে পড়েন। পরে হাসপাতালে জাহিদের মৃত্যু হয়।
তবে পুলিশ বলছে, ককটেল তৈরির সময় বিস্ফোরণে নিহত হন জাহিদ।

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গত বুধবার ভোররাতে দুই গ্রুপ মাদক কারবারির সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে নিহত হন জাহিদ (২০)। পরিবারের দাবি, দুপক্ষের সংঘর্ষ চলাকালে জাহিদের পায়ের কাছে ককটেল বিস্ফোরণ হয়। এ সময় স্প্লিন্টার তাঁর ঘাড় ও পিঠে বিদ্ধ হয়। আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় মোহাম্মদপুর থানায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। সংঘর্ষের পর ঘটনাস্থলে অভিযান পরিচালনা করে র্যাব, পুলিশ ও সেনাবাহিনী। অভিযানে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগাজিন ও তিনটি তাজা গুলিসহ বিপুল পরিমাণ দেশি অস্ত্র ও পেট্রলবোমা উদ্ধার করা হয়।
জাহিদের ভগ্নিপতি মো. উজ্জ্বল জানান, রাজধানীর কল্যাণপুরে মিজান টাওয়ারে একটি মোবাইল ফোন সার্ভিসিংয়ের দোকানে কাজ করতেন জাহিদ। বুধবার রাতে বন্ধুদের সঙ্গে রেস্তোরাঁয় খেতে যাওয়ার সময় তাঁরা সংঘর্ষের মধ্যে পড়েন। পরে হাসপাতালে জাহিদের মৃত্যু হয়।
তবে পুলিশ বলছে, ককটেল তৈরির সময় বিস্ফোরণে নিহত হন জাহিদ।

‘বহুত বড় চিটারি-বাটপারি কইরি প্রেসিডেন্ট হইছি, আমি সব চিটারের সরদার।’ দলীয় নারী কর্মীকে বলা এ কথার অডিও ফাঁস হওয়ার পর একটু বেকায়দায় পড়েছেন রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাকিবুল ইসলাম রানা। কিন্তু তারপরও স্বঘোষিত এই চিটারের ‘চিটারি’ থামছেই না। এবার নিজের ছবি নিয়েও ‘চিটারি’ শুরু করেছেন তিনি।
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২
রাজধানীর গুলশান থানায় করা সন্ত্রাসবিরোধী আইনের একটি মামলায় ক্যাসিনো-কাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধানকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াদুর রহমান এ নির্দেশ দেন বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. হারুনুর রশিদ।
৩ দিন আগে
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
১৫ দিন আগে
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত)
১৫ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিদেশ থেকে পার্সেল এসেছে—এমন দাবি করে কাস্টমস থেকে তা ছাড়িয়ে দেওয়ার কথা বলে ১১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে এক তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
গতকাল সোমবার রাতে রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চলের কুনিপাড়া এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ওই তরুণের নাম মো. নূরে আলম ওরফে তুহিন (২৪)।
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
পরে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অজুহাতে ভুক্তভোগীর কাছ থেকে বিকাশ ও ব্যাংকের মাধ্যমে ১১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা আদায় করেন নূরে আলম। টাকা পাওয়ার পর নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেন তিনি।
ভুক্তভোগী আদালতের শরণাপন্ন হলে রামপুরা থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হয়। মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পায় সিআইডির সাইবার পুলিশ সেন্টার। পরে নূরে আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সিআইডি জানায়, প্রতারক চক্রের অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

বিদেশ থেকে পার্সেল এসেছে—এমন দাবি করে কাস্টমস থেকে তা ছাড়িয়ে দেওয়ার কথা বলে ১১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে এক তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
গতকাল সোমবার রাতে রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চলের কুনিপাড়া এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ওই তরুণের নাম মো. নূরে আলম ওরফে তুহিন (২৪)।
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
পরে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অজুহাতে ভুক্তভোগীর কাছ থেকে বিকাশ ও ব্যাংকের মাধ্যমে ১১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা আদায় করেন নূরে আলম। টাকা পাওয়ার পর নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেন তিনি।
ভুক্তভোগী আদালতের শরণাপন্ন হলে রামপুরা থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হয়। মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পায় সিআইডির সাইবার পুলিশ সেন্টার। পরে নূরে আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সিআইডি জানায়, প্রতারক চক্রের অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

‘বহুত বড় চিটারি-বাটপারি কইরি প্রেসিডেন্ট হইছি, আমি সব চিটারের সরদার।’ দলীয় নারী কর্মীকে বলা এ কথার অডিও ফাঁস হওয়ার পর একটু বেকায়দায় পড়েছেন রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাকিবুল ইসলাম রানা। কিন্তু তারপরও স্বঘোষিত এই চিটারের ‘চিটারি’ থামছেই না। এবার নিজের ছবি নিয়েও ‘চিটারি’ শুরু করেছেন তিনি।
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২
রাজধানীর গুলশান থানায় করা সন্ত্রাসবিরোধী আইনের একটি মামলায় ক্যাসিনো-কাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধানকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াদুর রহমান এ নির্দেশ দেন বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. হারুনুর রশিদ।
৩ দিন আগে
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
১৩ দিন আগে
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত)
১৫ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুয়া ও প্রতারণায় জড়িত থাকায় ৫০ হাজারের বেশি এমএফএস (মোবাইলভিত্তিক আর্থিক লেনদেন সেবা) অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ (স্থগিত) করেছে বিএফআইইউ (বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট)। ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে চলতি মাস পর্যন্ত এই নম্বরগুলো স্থগিত করা হয়।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিটিআরসি ভবনে ‘অনলাইন জুয়া প্রতিরোধে করণীয়’ শীর্ষক এক সভায় বিএফআইইউর প্রতিনিধি এ তথ্য জানান।
সভায় ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, ডিজিএফআই (ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স), এনএসআই (ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স), এনটিএমসি (ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার), সিআইডি (ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট), বিএফআইইউ, এমএফএস ও মোবাইল অপারেটরদের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত) করা হয়েছে, সেগুলো থেকে কোথায় কোথায় টাকা লেনদেন করা হয়েছে, তা বিশ্লেষণ করে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে প্রতিবেদন দেওয়া হবে।
ডিজিএফআই প্রতিনিধি জানান, অনলাইন জুয়ার মতো আর্থিক নানা প্রতারণায় বেনামি সিম ব্যবহার করা হচ্ছে। সংঘবদ্ধ চক্র ভুয়া সিম বিক্রি করছে। মানুষের আঙুলের ছাপ ব্যবহার করা হচ্ছে। বিকাশের অ্যাপ নকল করা হয়েছে। নাগরিকদের ডেটাবেইস ডার্ক ওয়েবে পাওয়া যাচ্ছে। এটা নিয়ে নানা অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে।
সভায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, সরকার সতর্ক করার পরও অনেক গণমাধ্যমের অনলাইন পোর্টালে এখনো জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে। এ ধরনের বিজ্ঞাপন প্রচার করলে যেকোনো মুহূর্তে বিনা নোটিশে সংশ্লিষ্ট গণমাধ্যমের পোর্টাল বন্ধ করে দেওয়া হবে। প্রায় সব কটি মিডিয়ার পোর্টালে এখনো অনিরাপদ কনটেন্ট আসে। জুয়ার বিজ্ঞাপন আসে। এখান থেকে তারা টাকা পায়।
১৯ অক্টোবর পর্যন্ত জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধে সময় দেওয়া হয়েছিল। তবে গণমাধ্যমগুলো তা মানছে না বলে অভিযোগ করেন বিশেষ সহকারী। তিনি বলেন, বেশ কিছু অনলাইন পোর্টাল জুয়ার বিজ্ঞাপন ও অনিরাপদ কনটেন্ট বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ‘আমরা যেকোনো মুহূর্তে বন্ধ করে দেব। যেহেতু একাধিক নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আমরা পাবলিকলি কোনো নোটিশ দেব না।’
অনলাইন জুয়া বন্ধে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগ ও চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরেন ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। তিনি জানান, সরকারের হিসাবে গত মে মাস থেকে এখন পর্যন্ত ৪ হাজার ৮২০টি এমএফএস নম্বর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া ১ হাজার ৩৩১টি ওয়েব পোর্টালের লিংক পাওয়া গেছে।
সরকারের চ্যালেঞ্জ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, যখনই একটা নম্বর ব্লক করা হয়, তখন এর চেয়ে বেশিসংখ্যক বা সমসংখ্যক নম্বর ব্যবহার করে সিগন্যাল-হোয়াটসঅ্যাপের মতো গ্রুপগুলোয় ছড়িয়ে দেওয়া হয়। আইপি পরিবর্তন করে ওয়েবসাইটের নাম একটু পরিবর্তন করা হয়। এভাবে নতুন ওয়েবসাইট বানিয়ে আবার শুরু করা হয়। এমএফএস, ওয়েব লিংক বন্ধ করার পর এ চক্রগুলো আবার অ্যাপ তৈরি ফেলে। অ্যাপগুলো অনেক ক্ষেত্রেই পাবলিশড নয়, এপিকে হিসেবে ব্যবহার করে।

জুয়া ও প্রতারণায় জড়িত থাকায় ৫০ হাজারের বেশি এমএফএস (মোবাইলভিত্তিক আর্থিক লেনদেন সেবা) অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ (স্থগিত) করেছে বিএফআইইউ (বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট)। ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে চলতি মাস পর্যন্ত এই নম্বরগুলো স্থগিত করা হয়।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিটিআরসি ভবনে ‘অনলাইন জুয়া প্রতিরোধে করণীয়’ শীর্ষক এক সভায় বিএফআইইউর প্রতিনিধি এ তথ্য জানান।
সভায় ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, ডিজিএফআই (ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স), এনএসআই (ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স), এনটিএমসি (ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার), সিআইডি (ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট), বিএফআইইউ, এমএফএস ও মোবাইল অপারেটরদের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত বিএফআইইউ প্রতিনিধি বলেন, এমএফএস অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে জুয়া ও প্রতারণা বন্ধে বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে তাদের কিছু নির্দেশনাও দেওয়া হবে। যেসব অ্যাকাউন্ট ব্লক (স্থগিত) করা হয়েছে, সেগুলো থেকে কোথায় কোথায় টাকা লেনদেন করা হয়েছে, তা বিশ্লেষণ করে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে প্রতিবেদন দেওয়া হবে।
ডিজিএফআই প্রতিনিধি জানান, অনলাইন জুয়ার মতো আর্থিক নানা প্রতারণায় বেনামি সিম ব্যবহার করা হচ্ছে। সংঘবদ্ধ চক্র ভুয়া সিম বিক্রি করছে। মানুষের আঙুলের ছাপ ব্যবহার করা হচ্ছে। বিকাশের অ্যাপ নকল করা হয়েছে। নাগরিকদের ডেটাবেইস ডার্ক ওয়েবে পাওয়া যাচ্ছে। এটা নিয়ে নানা অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে।
সভায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, সরকার সতর্ক করার পরও অনেক গণমাধ্যমের অনলাইন পোর্টালে এখনো জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে। এ ধরনের বিজ্ঞাপন প্রচার করলে যেকোনো মুহূর্তে বিনা নোটিশে সংশ্লিষ্ট গণমাধ্যমের পোর্টাল বন্ধ করে দেওয়া হবে। প্রায় সব কটি মিডিয়ার পোর্টালে এখনো অনিরাপদ কনটেন্ট আসে। জুয়ার বিজ্ঞাপন আসে। এখান থেকে তারা টাকা পায়।
১৯ অক্টোবর পর্যন্ত জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধে সময় দেওয়া হয়েছিল। তবে গণমাধ্যমগুলো তা মানছে না বলে অভিযোগ করেন বিশেষ সহকারী। তিনি বলেন, বেশ কিছু অনলাইন পোর্টাল জুয়ার বিজ্ঞাপন ও অনিরাপদ কনটেন্ট বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ‘আমরা যেকোনো মুহূর্তে বন্ধ করে দেব। যেহেতু একাধিক নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আমরা পাবলিকলি কোনো নোটিশ দেব না।’
অনলাইন জুয়া বন্ধে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগ ও চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরেন ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। তিনি জানান, সরকারের হিসাবে গত মে মাস থেকে এখন পর্যন্ত ৪ হাজার ৮২০টি এমএফএস নম্বর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া ১ হাজার ৩৩১টি ওয়েব পোর্টালের লিংক পাওয়া গেছে।
সরকারের চ্যালেঞ্জ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, যখনই একটা নম্বর ব্লক করা হয়, তখন এর চেয়ে বেশিসংখ্যক বা সমসংখ্যক নম্বর ব্যবহার করে সিগন্যাল-হোয়াটসঅ্যাপের মতো গ্রুপগুলোয় ছড়িয়ে দেওয়া হয়। আইপি পরিবর্তন করে ওয়েবসাইটের নাম একটু পরিবর্তন করা হয়। এভাবে নতুন ওয়েবসাইট বানিয়ে আবার শুরু করা হয়। এমএফএস, ওয়েব লিংক বন্ধ করার পর এ চক্রগুলো আবার অ্যাপ তৈরি ফেলে। অ্যাপগুলো অনেক ক্ষেত্রেই পাবলিশড নয়, এপিকে হিসেবে ব্যবহার করে।

‘বহুত বড় চিটারি-বাটপারি কইরি প্রেসিডেন্ট হইছি, আমি সব চিটারের সরদার।’ দলীয় নারী কর্মীকে বলা এ কথার অডিও ফাঁস হওয়ার পর একটু বেকায়দায় পড়েছেন রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাকিবুল ইসলাম রানা। কিন্তু তারপরও স্বঘোষিত এই চিটারের ‘চিটারি’ থামছেই না। এবার নিজের ছবি নিয়েও ‘চিটারি’ শুরু করেছেন তিনি।
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২
রাজধানীর গুলশান থানায় করা সন্ত্রাসবিরোধী আইনের একটি মামলায় ক্যাসিনো-কাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধানকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াদুর রহমান এ নির্দেশ দেন বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. হারুনুর রশিদ।
৩ দিন আগে
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে জেনেভা ক্যাম্পে ‘মাদক কারবারিদের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ককটেল বিস্ফোরণে জাহিদ নিহতের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
১৩ দিন আগে
এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডি জানিয়েছে, নূরে আলম একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। তিনি ফেসবুকে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, তাঁর নামে বিদেশ থেকে একটি পার্সেল এসেছে, যা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাস্টম হাউসে জমা আছে। পার্সেল ছাড়াতে টাকা লাগবে—এ দাবি করে পার্সেলের ছবিও পাঠান তিনি।
১৫ দিন আগে