বান্দরবান প্রতিনিধি
বান্দরবানে একটি ছেলেশিশুকে ধর্ষণের (বলাৎকার) মামলায় শরিফুল ইসলাম (২০) নামের এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ৫০ হাজার ১ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বান্দরবান নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) মোহাম্মদ সাইফুর রহমান সিদ্দিক গতকাল সোমবার দুপুরে এই রায় দেন।
রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। রায় ঘোষণার পর তাঁকে বান্দরবান কারাগারে পাঠানো হয়। গ্রেপ্তারের পর থেকে শরিফুল এ কারাগারেই আছেন। বিচারক রায়ে বলেন, রায় ঘোষণার আগ থেকে আসামি শরিফুল যে কদিন কারাগারে আছেন, সেটা যাবজ্জীবনের হিসাব থেকে বাদ যাবে।
বান্দরবান নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) বাসিং থোয়াই মারমা এ তথ্য নিশ্চিত করেন। মামলা সূত্রে জানা গেছে, দণ্ডপ্রাপ্ত মো. শরিফুল ইসলাম বান্দরবানের আলীকদম উপজেলার চৈক্ষং ইউনিয়নের সিরাজ কারবারিপাড়ার বাসিন্দা। ২০১৯ সালের ১৪ আগস্ট বিকেলে তিন বছরের ছেলেশিশুকে বলাৎকার করেন তিনি। পরে শরিফুল পালিয়ে যাওয়ার সময় শিশুর মা দেখে ফেলেন। ২০১৯ সালের ৯ সেপ্টেম্বর রাতে নিজ বাড়ি থেকে স্থানীয়দের সহায়তায় আলীকদম থানা-পুলিশ শরিফুলকে আটক করে। পরে শিশুটির বাবা বাদী হয়ে আলীকদম থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে শরিফুল ইসলামকে আসামি করে মামলা করেন। মামলার পর পুলিশ আটক শরিফুলকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে বান্দরবান কারাগারে পাঠায়। সেই থেকে শরিফুল কারাগারেই রয়েছেন।
পিপি বাসিং থোয়াই মারমা বলেন, ঘটনাটি সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় গতকাল শরিফুল ইসলামকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় দেন আদালত। একই সঙ্গে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছর বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়।
বান্দরবানে একটি ছেলেশিশুকে ধর্ষণের (বলাৎকার) মামলায় শরিফুল ইসলাম (২০) নামের এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ৫০ হাজার ১ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বান্দরবান নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) মোহাম্মদ সাইফুর রহমান সিদ্দিক গতকাল সোমবার দুপুরে এই রায় দেন।
রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। রায় ঘোষণার পর তাঁকে বান্দরবান কারাগারে পাঠানো হয়। গ্রেপ্তারের পর থেকে শরিফুল এ কারাগারেই আছেন। বিচারক রায়ে বলেন, রায় ঘোষণার আগ থেকে আসামি শরিফুল যে কদিন কারাগারে আছেন, সেটা যাবজ্জীবনের হিসাব থেকে বাদ যাবে।
বান্দরবান নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) বাসিং থোয়াই মারমা এ তথ্য নিশ্চিত করেন। মামলা সূত্রে জানা গেছে, দণ্ডপ্রাপ্ত মো. শরিফুল ইসলাম বান্দরবানের আলীকদম উপজেলার চৈক্ষং ইউনিয়নের সিরাজ কারবারিপাড়ার বাসিন্দা। ২০১৯ সালের ১৪ আগস্ট বিকেলে তিন বছরের ছেলেশিশুকে বলাৎকার করেন তিনি। পরে শরিফুল পালিয়ে যাওয়ার সময় শিশুর মা দেখে ফেলেন। ২০১৯ সালের ৯ সেপ্টেম্বর রাতে নিজ বাড়ি থেকে স্থানীয়দের সহায়তায় আলীকদম থানা-পুলিশ শরিফুলকে আটক করে। পরে শিশুটির বাবা বাদী হয়ে আলীকদম থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে শরিফুল ইসলামকে আসামি করে মামলা করেন। মামলার পর পুলিশ আটক শরিফুলকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে বান্দরবান কারাগারে পাঠায়। সেই থেকে শরিফুল কারাগারেই রয়েছেন।
পিপি বাসিং থোয়াই মারমা বলেন, ঘটনাটি সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় গতকাল শরিফুল ইসলামকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় দেন আদালত। একই সঙ্গে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছর বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫