রংপুরের বদরগঞ্জে গত ২০ মে একটি গদিঘরের উঠান থেকে ১৮৩ বস্তা (প্রতি বস্তা ৩০ কেজি) সরকারি চাল উদ্ধার করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মিজানুর রহমান। পরে চালগুলো সরকারি খাদ্যগুদামে রাখা হয়। ঘটনার প্রায় দুই মাস অতিবাহিত হলেও এখন পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। জব্দ করা চাল ফেরতও দেওয়া হয়নি।
আজহারুল ইসলাম বলেন, আমাদের মীর কাসিম আলীর যুদ্ধাপরাধের মামলা যখন শুরু হয় তখন তিনি আমেরিকায় ছিলেন। উনাকে বলা হয়েছিল আপনি আসবেন না। উনি বলেছিলেন আমি তো কোন অপরাধ করিনি। আমি আমার দেশেই মরব। উনি দেশে আসলেন। আর যারা বড় বড় কথা বলেছে তারা দেশ ছেড়ে পালিয়েছে।
সবাই ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার বা সরকারি চাকরিজীবী হতে চায় শুনে আমি বলেছিলাম, আমি উদ্যোক্তা হতে চাই। সবাই হেসে উঠলেও আমি বলেছিলাম—আমাদের মতো গরিব ঘরের ছেলেমেয়েরা চাকরি না পেয়ে হতাশায় ভুগে। আমি সেই হতাশা চাই না। তখন এমপি স্যার আমার কথা সমর্থন করে অন্যদের উদ্যোক্তা হওয়ার উৎসাহ
গত মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে বদরগঞ্জ সরকারি খাদ্যগুদাম থেকে সরকারি চাল ট্রলিতে নিয়ে মধুপুর ইউনিয়নের বোর্ডঘরা এলাকায় বাপ্পি সাহা তাঁর ব্যক্তিগত গদিঘরে রাখছিলেন। এ সময় এলাকার মানুষ ট্রলিসহ চালের বস্তা আটক করে ইউএনওকে খবর দেন। ইউএনও ওইদিন রাত সাড়ে ৯টার দিকে ঘটনাস্থলে গিয়ে গদিঘরের উঠানে ট্রলিতে রাখা...