রংপুর ও বদরগঞ্জ প্রতিনিধি
রংপুরের বদরগঞ্জে এক ঢেউটিন ব্যবসায়ীর দোকানে ঢুকে হামলা, ভাঙচুর ও কুপিয়ে আহত করে টাকা লুটের ঘটনার এক মাস অতিবাহিত হলেও এখন পর্যন্ত পুলিশ থানায় মামলা নেয়নি। উল্টে ওই ব্যবসায়ীকে হত্যা মামলায় আসামি করা হয়েছে। তিনি পরিবার নিয়ে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। এমন অভিযোগ তুলে আজ মঙ্গলবার বেলা ৩টার দিকে রংপুরে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ওই ব্যবসায়ী। তাঁর নাম জাহিদুল ইসলাম। তিনি বদরগঞ্জ পৌর শহরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার এলাকায় ঢেউটিনের ব্যবসা করতেন।
সংবাদ সম্মেলনে জাহিদুল অভিযোগ করেন, তিনি শহীদ মিনার এলাকায় ইশতিয়াক আহমেদ বাবু নামে এক ব্যক্তির কাছ থেকে ২০১৯ সালের ১৮ মে ১৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা জামানত দিয়ে একটি দোকান ও তিনটি গোডাউন ঘর ভাড়া নেন। ভাড়ার মেয়াদ আছে ২০২৮ সাল পর্যন্ত। ওই সময় থেকে দোকান ঘর ভাড়া নিয়ে তিনি টিনের ব্যবসায় পরিচালনা করে আসছিলেন। এরই মধ্যে দোকান ভাড়ার জামানত বাবদ ইশতিয়াক দুই দফায় আরও ১৩ লাখ ৩৪ হাজার টাকা নেন। এরপর জামানতের টাকা ফেরত না দিয়ে ইশতিয়াক ও তাঁর ভগ্নিপতি মনিরুজ্জামান ওই ব্যবসায়ীকে দোকান ঘর ছেড়ে দিতে বলেন।
জাহিদুল বলেন, ‘৩১ লাখ ৮৪ হাজার টাকা দোকানের জামানত দেওয়া আছে। ৩০০ টাকার স্ট্যাম্পে দোকানের চুক্তির মেয়াদ আছে ২০২৮ পর্যন্ত। আমার জামানতের টাকা ফেরত না দিয়ে ইশতিয়াক আমাকে দোকান ছাড়তে চাপ দেন। এ নিয়ে কয়েকবার সালিস বৈঠকও হয়। পরে সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত নেতা মোহাম্মদ আলী সরকার লোক পাঠিয়ে আমাকে দোকান ও গোডাউন ঘর ছাড়তে বলেন। তাঁর কথা না শোনায় গত ২ এপ্রিল দুপুরে ইশতিয়াক ও মনিরুজ্জামান কিছু লোকজন নিয়ে দোকানে এসে সন্ধ্যার মধ্যে দোকান ছাড়ার জন্য আমাকে হুমকি দিয়ে যান। বিষয়টি আমি বদরগঞ্জ থানার ওসিকে অবহিত করি। নিজের ও দোকানের নিরাপত্তার কথা ভেবে এদিন সন্ধ্যার পরে থানায় গেলে সেখান থেকে কয়েকজন পুলিশ সদস্য আমার সঙ্গে দোকানে আসেন। এরপর সন্ধ্যা ৭টার দিকে সাবেক সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলী সরকার ক্ষুব্ধ হয়ে বিএনপির আরেক বহিষ্কৃত নেতা হুমায়ুন কবীরসহ সাঙ্গপাঙ্গদের লাঠি, ছোরা, বল্লমসহ আমার টিনের দোকানে পাঠিয়ে দেন। তাঁদের সঙ্গে দোকানমালিক ইশতিয়াক আহম্মেদ বাবু ও তাঁর শ্যালক মনিরুজ্জামানও ছিলেন। এ সময় তাঁরা জোরপূর্বক আমার দোকানে ঢুকে পুলিশের উপস্থিতিতেই আমাকেসহ দোকানের কর্মচারীদের এলোপাতাড়ি মারপিট করেন। একপর্যায়ে একজন সন্ত্রাসী আমার ডান পায়ের ঊরুতে ছুরিকাঘাত করেন। এতে আমার পা থেকে প্রচুর রক্তক্ষরণ হতে থাকে। পরে সন্ত্রাসীরা আমার দোকানে ভাঙচুরসহ ক্যাশ বাক্সে থাকা সারা দিনে টিন বিক্রির প্রায় চার লাখ টাকা লুটিয়ে নেন। এ সময় আমার ও কর্মচারীদের আর্তচিৎকারে আশপাশে থাকা লোকজন ছুটে এলে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। ঘটনার সময়ে উপস্থিত থাকা পুলিশ সদস্যরা তখন নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করেন। পরে স্থানীয় লোকজন আমাকে সেখান থেকে উদ্ধার করে বদরগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি করে দেন।’
জাহিদুল অভিযোগ করে আরও বলেন, ‘সন্ত্রাসীরা ওই সময়ে আকস্মিকভাবে পুলিশের উপস্থিতিতে আমার দোকানে হামলা, মারপিট ও লুটপাট করায় আমি ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়ি। তাৎক্ষণিক ঘটনাটি স্থানীয় ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি সারোয়ার জাহান মানিক ও আরেক ব্যবসায়ী কালুপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বিএনপি নেতা শহিদুল হক মানিককে জানাই। পরদিন ৩ এপ্রিল তাঁদের পরামর্শে আমি হামলা ও লুটপাটকারীদের বিরুদ্ধে বদরগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ দিই। কিন্তু পুলিশ আমার এজাহার থানায় মামলা আকারে গ্রহণ করেনি। এ ঘটনায় ব্যবসায়ী নেতারা গত ৫ এপ্রিল বেলা ১১টার দিকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার এলাকায় মানববন্ধনের প্রস্তুতি নিলে মোহাম্মদ আলী সরকারের নির্দেশে তাঁর বাসা থেকে ইশতিয়াক বাবু, তাঁর ভগ্নিপতি মনিরুজ্জামান ও হুমায়ুন কবীর ওরফে ডিশ মানিক এবং লাভলু মিয়া প্রকাশ্যে হাতে লাঠি, ছোরা, বল্লমসহ সন্ত্রাসী বাহিনী সঙ্গে নিয়ে এসে প্রতিবাদ সমাবেশের ব্যানার, ফেস্টুন, টেবিল, চেয়ার এবং মাইক ভেঙে চুরমার করেন। এ সময় তাঁরা মানববন্ধন করতে আসা অনেক ব্যবসায়ীকে মারপিট করে আহত করেন। পরে সন্ত্রাসীরা ব্যবসায়ীদের পক্ষে থাকা বিএনপি নেতা কালুপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান শহিদুল হক মানিকের বদরগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে অবস্থিত কার্যালয়ে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করেন এবং তাঁকে ধাওয়া করেন। পরে লাভলু আহত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই দিন বিকেলে মারা যান।’
সংবাদ সম্মেলনে জাহিদুল ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, ‘বদরগঞ্জ থানা-পুলিশ যদি ৩ এপ্রিল আমার ওপর হামলা ও দোকান ভাঙচুরের মামলা নিত, তাহলে ৫ এপ্রিল হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটত না। এর দায় থানা-পুলিশ ও সাবেক সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলী সরকার এড়াতে পারেন না।’ তাঁর অভিযোগ, পুলিশ তাঁর মামলা না নিলেও ওই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় থানায় তাঁর নামে দুটি মামলা হয়েছে।
তবে সাবেক সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলী সরকার বলেন, ‘ওই দোকানে হামলার ঘটনার সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা ছিল না। লাভলু বিএনপির সক্রিয় কর্মী ছিলেন। তাঁকে ৫ এপ্রিল প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এটা কে করেছে বদরগঞ্জবাসী তা দেখেছে।’
বদরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম আতিকুর রহমানের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তাঁর ফোন রিসিভ করেন থানার পরিদর্শক (তদন্ত) নুরুল আমিন। তিনি বলেন, ‘ওসি বাইরে আছেন। ওই ব্যবসায়ীর দোকানে হামলার ঘটনায় থানায় কেন মামলা নেওয়া হয়নি তা ওসি বলতে পারবেন।’
রংপুরের বদরগঞ্জে এক ঢেউটিন ব্যবসায়ীর দোকানে ঢুকে হামলা, ভাঙচুর ও কুপিয়ে আহত করে টাকা লুটের ঘটনার এক মাস অতিবাহিত হলেও এখন পর্যন্ত পুলিশ থানায় মামলা নেয়নি। উল্টে ওই ব্যবসায়ীকে হত্যা মামলায় আসামি করা হয়েছে। তিনি পরিবার নিয়ে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। এমন অভিযোগ তুলে আজ মঙ্গলবার বেলা ৩টার দিকে রংপুরে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ওই ব্যবসায়ী। তাঁর নাম জাহিদুল ইসলাম। তিনি বদরগঞ্জ পৌর শহরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার এলাকায় ঢেউটিনের ব্যবসা করতেন।
সংবাদ সম্মেলনে জাহিদুল অভিযোগ করেন, তিনি শহীদ মিনার এলাকায় ইশতিয়াক আহমেদ বাবু নামে এক ব্যক্তির কাছ থেকে ২০১৯ সালের ১৮ মে ১৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা জামানত দিয়ে একটি দোকান ও তিনটি গোডাউন ঘর ভাড়া নেন। ভাড়ার মেয়াদ আছে ২০২৮ সাল পর্যন্ত। ওই সময় থেকে দোকান ঘর ভাড়া নিয়ে তিনি টিনের ব্যবসায় পরিচালনা করে আসছিলেন। এরই মধ্যে দোকান ভাড়ার জামানত বাবদ ইশতিয়াক দুই দফায় আরও ১৩ লাখ ৩৪ হাজার টাকা নেন। এরপর জামানতের টাকা ফেরত না দিয়ে ইশতিয়াক ও তাঁর ভগ্নিপতি মনিরুজ্জামান ওই ব্যবসায়ীকে দোকান ঘর ছেড়ে দিতে বলেন।
জাহিদুল বলেন, ‘৩১ লাখ ৮৪ হাজার টাকা দোকানের জামানত দেওয়া আছে। ৩০০ টাকার স্ট্যাম্পে দোকানের চুক্তির মেয়াদ আছে ২০২৮ পর্যন্ত। আমার জামানতের টাকা ফেরত না দিয়ে ইশতিয়াক আমাকে দোকান ছাড়তে চাপ দেন। এ নিয়ে কয়েকবার সালিস বৈঠকও হয়। পরে সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত নেতা মোহাম্মদ আলী সরকার লোক পাঠিয়ে আমাকে দোকান ও গোডাউন ঘর ছাড়তে বলেন। তাঁর কথা না শোনায় গত ২ এপ্রিল দুপুরে ইশতিয়াক ও মনিরুজ্জামান কিছু লোকজন নিয়ে দোকানে এসে সন্ধ্যার মধ্যে দোকান ছাড়ার জন্য আমাকে হুমকি দিয়ে যান। বিষয়টি আমি বদরগঞ্জ থানার ওসিকে অবহিত করি। নিজের ও দোকানের নিরাপত্তার কথা ভেবে এদিন সন্ধ্যার পরে থানায় গেলে সেখান থেকে কয়েকজন পুলিশ সদস্য আমার সঙ্গে দোকানে আসেন। এরপর সন্ধ্যা ৭টার দিকে সাবেক সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলী সরকার ক্ষুব্ধ হয়ে বিএনপির আরেক বহিষ্কৃত নেতা হুমায়ুন কবীরসহ সাঙ্গপাঙ্গদের লাঠি, ছোরা, বল্লমসহ আমার টিনের দোকানে পাঠিয়ে দেন। তাঁদের সঙ্গে দোকানমালিক ইশতিয়াক আহম্মেদ বাবু ও তাঁর শ্যালক মনিরুজ্জামানও ছিলেন। এ সময় তাঁরা জোরপূর্বক আমার দোকানে ঢুকে পুলিশের উপস্থিতিতেই আমাকেসহ দোকানের কর্মচারীদের এলোপাতাড়ি মারপিট করেন। একপর্যায়ে একজন সন্ত্রাসী আমার ডান পায়ের ঊরুতে ছুরিকাঘাত করেন। এতে আমার পা থেকে প্রচুর রক্তক্ষরণ হতে থাকে। পরে সন্ত্রাসীরা আমার দোকানে ভাঙচুরসহ ক্যাশ বাক্সে থাকা সারা দিনে টিন বিক্রির প্রায় চার লাখ টাকা লুটিয়ে নেন। এ সময় আমার ও কর্মচারীদের আর্তচিৎকারে আশপাশে থাকা লোকজন ছুটে এলে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। ঘটনার সময়ে উপস্থিত থাকা পুলিশ সদস্যরা তখন নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করেন। পরে স্থানীয় লোকজন আমাকে সেখান থেকে উদ্ধার করে বদরগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি করে দেন।’
জাহিদুল অভিযোগ করে আরও বলেন, ‘সন্ত্রাসীরা ওই সময়ে আকস্মিকভাবে পুলিশের উপস্থিতিতে আমার দোকানে হামলা, মারপিট ও লুটপাট করায় আমি ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়ি। তাৎক্ষণিক ঘটনাটি স্থানীয় ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি সারোয়ার জাহান মানিক ও আরেক ব্যবসায়ী কালুপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বিএনপি নেতা শহিদুল হক মানিককে জানাই। পরদিন ৩ এপ্রিল তাঁদের পরামর্শে আমি হামলা ও লুটপাটকারীদের বিরুদ্ধে বদরগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ দিই। কিন্তু পুলিশ আমার এজাহার থানায় মামলা আকারে গ্রহণ করেনি। এ ঘটনায় ব্যবসায়ী নেতারা গত ৫ এপ্রিল বেলা ১১টার দিকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার এলাকায় মানববন্ধনের প্রস্তুতি নিলে মোহাম্মদ আলী সরকারের নির্দেশে তাঁর বাসা থেকে ইশতিয়াক বাবু, তাঁর ভগ্নিপতি মনিরুজ্জামান ও হুমায়ুন কবীর ওরফে ডিশ মানিক এবং লাভলু মিয়া প্রকাশ্যে হাতে লাঠি, ছোরা, বল্লমসহ সন্ত্রাসী বাহিনী সঙ্গে নিয়ে এসে প্রতিবাদ সমাবেশের ব্যানার, ফেস্টুন, টেবিল, চেয়ার এবং মাইক ভেঙে চুরমার করেন। এ সময় তাঁরা মানববন্ধন করতে আসা অনেক ব্যবসায়ীকে মারপিট করে আহত করেন। পরে সন্ত্রাসীরা ব্যবসায়ীদের পক্ষে থাকা বিএনপি নেতা কালুপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান শহিদুল হক মানিকের বদরগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে অবস্থিত কার্যালয়ে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করেন এবং তাঁকে ধাওয়া করেন। পরে লাভলু আহত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই দিন বিকেলে মারা যান।’
সংবাদ সম্মেলনে জাহিদুল ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, ‘বদরগঞ্জ থানা-পুলিশ যদি ৩ এপ্রিল আমার ওপর হামলা ও দোকান ভাঙচুরের মামলা নিত, তাহলে ৫ এপ্রিল হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটত না। এর দায় থানা-পুলিশ ও সাবেক সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলী সরকার এড়াতে পারেন না।’ তাঁর অভিযোগ, পুলিশ তাঁর মামলা না নিলেও ওই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় থানায় তাঁর নামে দুটি মামলা হয়েছে।
তবে সাবেক সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলী সরকার বলেন, ‘ওই দোকানে হামলার ঘটনার সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা ছিল না। লাভলু বিএনপির সক্রিয় কর্মী ছিলেন। তাঁকে ৫ এপ্রিল প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এটা কে করেছে বদরগঞ্জবাসী তা দেখেছে।’
বদরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম আতিকুর রহমানের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তাঁর ফোন রিসিভ করেন থানার পরিদর্শক (তদন্ত) নুরুল আমিন। তিনি বলেন, ‘ওসি বাইরে আছেন। ওই ব্যবসায়ীর দোকানে হামলার ঘটনায় থানায় কেন মামলা নেওয়া হয়নি তা ওসি বলতে পারবেন।’
চৌগাছায় আসামি ধরতে গিয়ে ওসিসহ পুলিশের সাত সদস্য হামলার শিকার হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে একজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অন্যরা প্রাথমিক চিকিৎসা গ্রহণ করেছেন। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় উপজেলার মাকাপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে প্রকাশ্যে আপন দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা মামলার ১৫ আসামিকে জামিন দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার (৬ মে) দুপুরে কুষ্টিয়া জেলা ও দায়রা জজ ছুমিয়া খানমের আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করলে বিচারক তাঁদের জামিন মঞ্জুর করেন। জামিন পাওয়ার পর আদালত চত্বরেই আসামিরা উপস্থিত বাদীপক্ষের লোকজনকে
১ ঘণ্টা আগেনগরীর মুরাদপুর ও বহদ্দারহাট মোড়ে সংঘর্ষের সময় তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থল থেকে ও পরে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। বিশেষ ক্ষমতা আইনে দায়ের হওয়া পৃথক দুই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আজ মঙ্গলবার তাঁদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও বাগেরহাট-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আমিরুল আলম মিলনকে ঢাকার একটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (৬ মে) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াদুর রহমান তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
২ ঘণ্টা আগে