অনলাইন ডেস্ক
ইরানে মার্কিন হামলার জেরে মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাত আরও ঘনীভূত হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। এর প্রভাব পড়তে যাচ্ছে বৈশ্বিক তেলের বাজারেও। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সপ্তাহের শুরুতে ব্রেন্ট ক্রুড অয়েলের দাম ব্যারেলপ্রতি ৫ ডলার পর্যন্ত বেড়ে যেতে পারে।
শুক্রবার আন্তর্জাতিক বাজারে এক ব্যারেল ব্রেন্ট তেলের দাম ছিল ৭৭ দশমিক শূন্য ১ ডলার, যা গত ১৫ জুনের তুলনায় ১০ শতাংশ বেশি। ওই সময় ইসরায়েল ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালানোর পর তেহরান তেল আবিবে পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়। এরই ধারাবাহিকতায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সপ্তাহান্তে ইরানে হামলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেন, যা মধ্যপ্রাচ্যে আরও অস্থিরতা তৈরি করেছে।
ওই অঞ্চলের ভূরাজনৈতিক বিশ্লেষক এবং ওপেকের সাবেক কর্মকর্তা হোর্হে লিয়ন বলেন, ‘ইরান যদি পাল্টা হামলা চালায় বা আঞ্চলিক তেল স্থাপনাগুলোতে আঘাত হানে, তবে দাম বাড়তে পারে। যদি তারা পাল্টা হামলা না চালায়, তবু ভূরাজনৈতিক কারণে তেলের দাম বেড়ে যাওয়া স্বাভাবিক।’
বিশ্ববাজারে তেলের মূল মানদণ্ড ব্রেন্ট ক্রুড এবং ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট—গত শুক্রবার এই দুটিরই দাম বাড়তে দেখা গেছে। এসইবির বিশ্লেষক ওলে হভালবাই বলেন, ‘বাজার খোলার পরপরই ব্রেন্ট ক্রুডের দাম ব্যারেলপ্রতি ৩ থেকে ৫ ডলার পর্যন্ত বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে।’
এদিকে হরমুজ প্রণালি বন্ধ হলে তেলের দাম ছুঁতে পারে ১৩০ ডলার পর্যন্ত। প্রসঙ্গত, পারমাণবিক স্থাপনার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় আজ হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। বিশ্বের মোট জ্বালানি তেলের এক-পঞ্চমাংশ পরিবাহিত হয় এই হরমুজ প্রণালি দিয়ে। ইরান এর আগেও হুমকি দিয়েছিল, নিজেদের স্বার্থে আঘাত লাগলে তারা এই গুরুত্বপূর্ণ জলপথ বন্ধ করে দিতে পারে। এই প্রণালি বন্ধ হলে তেলের দাম বাড়তে পারে রেকর্ড হারে।
জেপি মরগান পূর্বাভাস দিয়েছে, দীর্ঘমেয়াদি সংঘাতে হরমুজ প্রণালি বন্ধ হয়ে গেলে তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি ১৩০ ডলারে পৌঁছাতে পারে। যদি এমন পরিস্থিতি হয়, তবে বিশ্বজুড়ে মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে যাবে, পণ্য পরিবহনের খরচ বাড়বে এবং ভোক্তাদের জ্বালানির জন্য গুনতে হবে অতিরিক্ত টাকা।
এর আগে ২০০৮ সালের জুলাই মাসে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক সংকটের ঠিক আগে ব্রেন্ট তেলের দাম সর্বোচ্চ ১৪৭ দশমিক ৫০ ডলারে পৌঁছায়। যদি মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাত আরও বাড়ে, এবার সেই রেকর্ড ভাঙতে পারে। তবে কয়েকজন বিশ্লেষক বলছেন, চীনমুখী ইরানি রপ্তানি তেলও এই প্রণালি দিয়েই যায়, তাই ইরান স্বতঃস্ফূর্তভাবে হরমুজ প্রণালি বন্ধ করবে—এমন সম্ভাবনা এখনো কম।
ইরানে মার্কিন হামলার জেরে মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাত আরও ঘনীভূত হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। এর প্রভাব পড়তে যাচ্ছে বৈশ্বিক তেলের বাজারেও। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সপ্তাহের শুরুতে ব্রেন্ট ক্রুড অয়েলের দাম ব্যারেলপ্রতি ৫ ডলার পর্যন্ত বেড়ে যেতে পারে।
শুক্রবার আন্তর্জাতিক বাজারে এক ব্যারেল ব্রেন্ট তেলের দাম ছিল ৭৭ দশমিক শূন্য ১ ডলার, যা গত ১৫ জুনের তুলনায় ১০ শতাংশ বেশি। ওই সময় ইসরায়েল ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালানোর পর তেহরান তেল আবিবে পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়। এরই ধারাবাহিকতায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সপ্তাহান্তে ইরানে হামলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেন, যা মধ্যপ্রাচ্যে আরও অস্থিরতা তৈরি করেছে।
ওই অঞ্চলের ভূরাজনৈতিক বিশ্লেষক এবং ওপেকের সাবেক কর্মকর্তা হোর্হে লিয়ন বলেন, ‘ইরান যদি পাল্টা হামলা চালায় বা আঞ্চলিক তেল স্থাপনাগুলোতে আঘাত হানে, তবে দাম বাড়তে পারে। যদি তারা পাল্টা হামলা না চালায়, তবু ভূরাজনৈতিক কারণে তেলের দাম বেড়ে যাওয়া স্বাভাবিক।’
বিশ্ববাজারে তেলের মূল মানদণ্ড ব্রেন্ট ক্রুড এবং ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট—গত শুক্রবার এই দুটিরই দাম বাড়তে দেখা গেছে। এসইবির বিশ্লেষক ওলে হভালবাই বলেন, ‘বাজার খোলার পরপরই ব্রেন্ট ক্রুডের দাম ব্যারেলপ্রতি ৩ থেকে ৫ ডলার পর্যন্ত বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে।’
এদিকে হরমুজ প্রণালি বন্ধ হলে তেলের দাম ছুঁতে পারে ১৩০ ডলার পর্যন্ত। প্রসঙ্গত, পারমাণবিক স্থাপনার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় আজ হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। বিশ্বের মোট জ্বালানি তেলের এক-পঞ্চমাংশ পরিবাহিত হয় এই হরমুজ প্রণালি দিয়ে। ইরান এর আগেও হুমকি দিয়েছিল, নিজেদের স্বার্থে আঘাত লাগলে তারা এই গুরুত্বপূর্ণ জলপথ বন্ধ করে দিতে পারে। এই প্রণালি বন্ধ হলে তেলের দাম বাড়তে পারে রেকর্ড হারে।
জেপি মরগান পূর্বাভাস দিয়েছে, দীর্ঘমেয়াদি সংঘাতে হরমুজ প্রণালি বন্ধ হয়ে গেলে তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি ১৩০ ডলারে পৌঁছাতে পারে। যদি এমন পরিস্থিতি হয়, তবে বিশ্বজুড়ে মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে যাবে, পণ্য পরিবহনের খরচ বাড়বে এবং ভোক্তাদের জ্বালানির জন্য গুনতে হবে অতিরিক্ত টাকা।
এর আগে ২০০৮ সালের জুলাই মাসে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক সংকটের ঠিক আগে ব্রেন্ট তেলের দাম সর্বোচ্চ ১৪৭ দশমিক ৫০ ডলারে পৌঁছায়। যদি মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাত আরও বাড়ে, এবার সেই রেকর্ড ভাঙতে পারে। তবে কয়েকজন বিশ্লেষক বলছেন, চীনমুখী ইরানি রপ্তানি তেলও এই প্রণালি দিয়েই যায়, তাই ইরান স্বতঃস্ফূর্তভাবে হরমুজ প্রণালি বন্ধ করবে—এমন সম্ভাবনা এখনো কম।
চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি), লালদিয়া ও বে টার্মিনাল পরিচালনার জন্য বিদেশি অপারেটর নিয়োগের প্রক্রিয়া আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করতে চায় চায় সরকার। এর মাধ্যমে ২০৩০ সালের মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা চার গুণ বৃদ্ধি করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেদেশের বড় রপ্তানিমুখী ব্যাগ ও লাগেজ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান ছিল মোংলার ইপিজেডে থাকা ভারতীয় মালিকানাধীন ভিআইপি ইন্ডাস্ট্রিজ বাংলাদেশ প্রাইভেট লিমিটেড। ২০১৪ সাল থেকে এখানে তাদের বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হয়েছিল এবং সবকিছুই স্বাভাবিকভাবে চলছিল। কিন্তু ২০২৩ সালের ৩১ জানুয়ারি ভিআইপির মোংলা কারখানায় অগ্নিকাণ্ড
৯ ঘণ্টা আগেকাস্টমসের নতুন শুল্কনীতির কারণে খরচ বেড়ে যাওয়ায় ভারত থেকে মাছ আমদানি বন্ধ রেখেছেন আমদানিকারকেরা। এতে ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি দুই দিনে সরকারের রাজস্ব ঘাটতি হয়েছে প্রায় ৩ কোটি টাকা। ভারত থেকে যেসব খাদ্যদ্রব্য আমদানি করা হয়, তার মধ্যে বড় একটি অংশ হচ্ছে হিমায়িত মিঠাপানির ও সামুদ্রিক মাছ।
৯ ঘণ্টা আগেচাকরি পুনর্বহালের দাবিতে আন্দোলনরত আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের চাকরিচ্যুত কর্মকর্তাদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল রোববার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগীরা এ অভিযোগ এনে ঘটনার বিচার ও ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ বাতিলের দাবি জানান। তাঁরা চেয়ারম্যান খাজা শাহরিয়ারের নিকটাত্মীয়
১০ ঘণ্টা আগে