আজকের পত্রিকা ডেস্ক
বৈশ্বিক অর্থনীতিতে বিরূপ প্রভাব ফেলা বাণিজ্যযুদ্ধ বন্ধের একটি প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় আলোচনা শুরু করেছেন। চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা ও আলোচনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা এই খবর নিশ্চিত করেছেন। সিনহুয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শনিবার সকালে (স্থানীয় সময়) বৃহৎ অর্থনীতির এ দুই দেশের মধ্যে বৈঠক শুরু হয়েছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সপ্তাহব্যাপী চলমান তীব্র উত্তেজনার পর চীনের উপপ্রধানমন্ত্রী হি লাইফেং ও মার্কিন ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্ট এই বৈঠকে মিলিত হয়েছেন। মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি জেমিসন গ্রিয়ারও মার্কিন প্রতিনিধিদলের অংশ হিসেবে বৈঠকে ছিলেন।
দুই দেশের পণ্যে শুল্ক ১০০ শতাংশের ওপরে উঠেছে, যা কার্যত একটি বাণিজ্যযুদ্ধের রূপ নিয়েছে। এই বাণিজ্যবিরোধ বিশ্ব অর্থনীতি, সরবরাহ ব্যবস্থা এবং আর্থিক বাজারকে ব্যাহত করছে, পাশাপাশি বৈশ্বিক মন্দার আশঙ্কা বাড়াচ্ছে।
এর আগে গত মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চীনের পাশাপাশি অন্যান্য অনেক দেশের ওপর শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন। তাঁর এই সিদ্ধান্ত পরিস্থিতিকে আরও জটিল করেছে।
বর্তমানে চীনা পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের সামগ্রিক শুল্ক ১৪৫ শতাংশ। তবে কিছু পণ্যের ওপর আরোপিত শুল্ক গড়ে ২৪৫ শতাংশ পর্যন্ত পৌঁছেছে। এর জবাবে চীন মার্কিন পণ্যের ওপর ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে, যা বিশ্বের বৃহত্তম দুটি অর্থনীতির মধ্যে প্রায় একটি বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞার মতো অবস্থা তৈরি করেছে।
শুক্রবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর ট্রুথ সোশ্যালের একটি পোস্টে লেখেন, চীনা পণ্যের ওপর ৮০ শতাংশ শুল্ক ‘ঠিক বলে মনে হচ্ছে’। তিনি বর্তমানে আরোপিত ১৪৫ শতাংশ শুল্কের বিকল্প হিসেবে এই প্রস্তাব দেন।
কিছুদিন আগে বেইজিং দাবি করেছিল, যুক্তরাষ্ট্রকে আগে শুল্ক প্রত্যাহার করতে হবে। এরপর তারা আলোচনায় বসবে। অন্যদিকে, মার্কিন ট্রেজারি সেক্রেটারি বেসেন্ট বলেছিলেন, সুইজারল্যান্ডের এই বৈঠক দুই দেশের ‘উত্তেজনা কমানোর’ ওপর গুরুত্ব দেবে, ‘বড় কোনো বাণিজ্য চুক্তির’ জন্য নয়।
জেনেভাভিত্তিক বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার প্রধান এই আলোচনাকে স্বাগত জানিয়েছেন এবং এটিকে উত্তেজনা কমানোর ক্ষেত্রে একটি ইতিবাচক ও গঠনমূলক পদক্ষেপ হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
বৈঠকের স্থান আপাতত গোপন রাখা হয়েছে, তবে প্রতিনিধিদলগুলো পুলিশি প্রহরায় জেনেভার বিভিন্ন হোটেল থেকে আলোচনার উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছে বলে জানা গেছে।
বৈশ্বিক অর্থনীতিতে বিরূপ প্রভাব ফেলা বাণিজ্যযুদ্ধ বন্ধের একটি প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় আলোচনা শুরু করেছেন। চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা ও আলোচনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা এই খবর নিশ্চিত করেছেন। সিনহুয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শনিবার সকালে (স্থানীয় সময়) বৃহৎ অর্থনীতির এ দুই দেশের মধ্যে বৈঠক শুরু হয়েছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সপ্তাহব্যাপী চলমান তীব্র উত্তেজনার পর চীনের উপপ্রধানমন্ত্রী হি লাইফেং ও মার্কিন ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্ট এই বৈঠকে মিলিত হয়েছেন। মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি জেমিসন গ্রিয়ারও মার্কিন প্রতিনিধিদলের অংশ হিসেবে বৈঠকে ছিলেন।
দুই দেশের পণ্যে শুল্ক ১০০ শতাংশের ওপরে উঠেছে, যা কার্যত একটি বাণিজ্যযুদ্ধের রূপ নিয়েছে। এই বাণিজ্যবিরোধ বিশ্ব অর্থনীতি, সরবরাহ ব্যবস্থা এবং আর্থিক বাজারকে ব্যাহত করছে, পাশাপাশি বৈশ্বিক মন্দার আশঙ্কা বাড়াচ্ছে।
এর আগে গত মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চীনের পাশাপাশি অন্যান্য অনেক দেশের ওপর শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন। তাঁর এই সিদ্ধান্ত পরিস্থিতিকে আরও জটিল করেছে।
বর্তমানে চীনা পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের সামগ্রিক শুল্ক ১৪৫ শতাংশ। তবে কিছু পণ্যের ওপর আরোপিত শুল্ক গড়ে ২৪৫ শতাংশ পর্যন্ত পৌঁছেছে। এর জবাবে চীন মার্কিন পণ্যের ওপর ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে, যা বিশ্বের বৃহত্তম দুটি অর্থনীতির মধ্যে প্রায় একটি বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞার মতো অবস্থা তৈরি করেছে।
শুক্রবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর ট্রুথ সোশ্যালের একটি পোস্টে লেখেন, চীনা পণ্যের ওপর ৮০ শতাংশ শুল্ক ‘ঠিক বলে মনে হচ্ছে’। তিনি বর্তমানে আরোপিত ১৪৫ শতাংশ শুল্কের বিকল্প হিসেবে এই প্রস্তাব দেন।
কিছুদিন আগে বেইজিং দাবি করেছিল, যুক্তরাষ্ট্রকে আগে শুল্ক প্রত্যাহার করতে হবে। এরপর তারা আলোচনায় বসবে। অন্যদিকে, মার্কিন ট্রেজারি সেক্রেটারি বেসেন্ট বলেছিলেন, সুইজারল্যান্ডের এই বৈঠক দুই দেশের ‘উত্তেজনা কমানোর’ ওপর গুরুত্ব দেবে, ‘বড় কোনো বাণিজ্য চুক্তির’ জন্য নয়।
জেনেভাভিত্তিক বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার প্রধান এই আলোচনাকে স্বাগত জানিয়েছেন এবং এটিকে উত্তেজনা কমানোর ক্ষেত্রে একটি ইতিবাচক ও গঠনমূলক পদক্ষেপ হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
বৈঠকের স্থান আপাতত গোপন রাখা হয়েছে, তবে প্রতিনিধিদলগুলো পুলিশি প্রহরায় জেনেভার বিভিন্ন হোটেল থেকে আলোচনার উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছে বলে জানা গেছে।
সরকার কর ও শুল্কছাড়ের মাধ্যমে বাজারে পণ্যের দাম কমানোর চেষ্টা করলেও তা কার্যত সাধারণ ভোক্তার দামের বোঝা কমাতে পারেনি। গত অর্থবছরে ভোজ্যতেল, মোবাইল ফোন, পোলট্রি, ফ্রিজ, এসি উৎপাদনের উপকরণসহ বিভিন্ন খাতে কোটি কোটি টাকা শুল্কছাড় দেওয়া হয়েছে। সরকারের যুক্তি ছিল, এতে ভোক্তারা কম দামে পণ্য পাবে।
১ ঘণ্টা আগেদেশের বিমা খাত ডিজিটালাইজেশনে ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার তুলনায় পিছিয়ে রয়েছে। তবে গত বছর পিছিয়ে থাকা নেপাল এখন বাংলাদেশের সমপর্যায়ে পৌঁছেছে। গতকাল বুধবার ‘বিমা খাতের আধুনিকায়নে প্রযুক্তির ব্যবহার’ শীর্ষক কর্মশালায় এসব তথ্য তুলে ধরেন চার্টার্ড লাইফ ইনস্যুরেন্সের সাবেক মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতে পরিবেশবান্ধব সবুজ কারখানার সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে। গত এক মাসে ১০টি কারখানা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিলের ‘লিডারশিপ ইন এনার্জি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ডিজাইন’ (লিড) সনদ পেয়েছে। এর মধ্যে সর্বশেষ গতকাল বুধবার একসঙ্গে পাঁচটি কারখানা নতুন সনদ অর্জন করেছে।
১ ঘণ্টা আগেবাজারে আবারও হঠাৎ লাফিয়ে বেড়েছে পেঁয়াজের দাম। কোনো উৎসব বা উপলক্ষ না থাকা সত্ত্বেও এক সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিপ্রতি ২৫-৩০ টাকা বেড়েছে। এতে সাধারণ ক্রেতারা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তাঁদের অভিযোগ, বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দাম বাড়ানো হচ্ছে। তবে ব্যবসায়ীদের দাবি, টানা বৃষ্টিপাত ও মৌসুমের শেষ দিকে...
১ ঘণ্টা আগে