অনলাইন ডেস্ক
চীনের আবাসন খাতের সংকটের কারণে বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েছেন বিদেশি বিনিয়োগকারীরা। ২০২১ সাল থেকে প্রায় ১৫০ বিলিয়ন ডলারের বন্ডের কুপন বা সুদ পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয়েছে চীনের আবাসন কোম্পানিগুলো। দীর্ঘ দেন-দরবারের পর এখন পর্যন্ত মাত্র দশমিক ৬ শতাংশ অর্থ ফেরত পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। দ্য ফাইন্যানশিয়াল টাইমস এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
গত তিন বছরে ৬২টি কোম্পানির মধ্যে মাত্র তিনটি— চায়না ফর্চুন ল্যান্ড ডেভেলপমেন্ট, চায়না সাউথ সিটি এবং রাইজসান রিয়েল এস্টেট ডেভেলপমেন্ট— বন্ডের সুদ বা কুপন পরিশোধ করতে পেরেছে। মারাত্মক অর্থসংকটে থাকায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা অর্থ ফেরত পেতে ব্যর্থ হচ্ছেন মূল ভূখণ্ডের আবাসন ব্যবসায়ীরা।
চীনের অন্যতম বড় আবাসন প্রতিষ্ঠান এভারগ্রান্ড ২০২১ সালে দেউলিয়া হওয়ার পর সংকট ছড়িয়ে পড়ে পুরো আবাসন খাতে। বন্ড ছেড়ে বিদেশের বাজার থেকে প্রচুর ঋণ নিয়েছিল চীনা কোম্পানিগুল। কিন্তু আবাসন খাতের মন্দার কারণে তারা ঋণ শোধ করতে পারছে না।
এর মধ্যে বেশ কিছু চীনা কোম্পানি ঋণ পুনর্গঠনের চুক্তি করলেও তা কার্যকর হওয়া নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে। একইভাবে আর্থিক খাতে আস্থা ফেরাতে সুদের হার কমানো ও চলমান প্রকল্পগুলোর কাজ শেষ করাসহ সরকারের নানা প্রচেষ্টার পরও অর্থনীতির কতটা সংকটে তা টের পাওয়া যাচ্ছে।
হংকংয়ের এক ঋণ পরামর্শক জানান, তিনি এখনো কোনো মূল ভূখণ্ডের আবাসন কোম্পানিকে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের নগদ অর্থ পরিশোধ করতে দেখেননি।
ডেটওয়্যার বিশ্লেষক ডমিনিক সুন বলেন, ‘প্রকৃত সমস্যা হলো চীনের অভ্যন্তরীণ ঋণ। এটি সমাধান না হলে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা তাদের অর্থ ফেরত পাবেন না।’
চীনের আবাসন খাতের অভ্যন্তরীণ ঋণের পরিমাণ বিশাল। ২০২৩ সালের সরকারি হিসাবে, আবাসন খাতে মোট দায় ছিল ১২ ট্রিলিয়ন ডলার। এভারগ্রান্ডের মতো বড় কোম্পানিগুলো হংকংয়ে দেউলিয়াত্বের আবেদন করলেও তাঁদের কার্যক্রম মূলত মূল ভূখণ্ডে হওয়ায় এই আইনি প্রক্রিয়া খুব একটা প্রভাব ফেলছে না।
২০২৩ সালের শেষ দিকে সুনাক নামে একটি আবাসন কোম্পানি পুনর্গঠনের ঘোষণা দিলে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে কিছুটা আশার আলো জাগে। কিন্তু সম্প্রতি তারা জানিয়েছে, তারা নতুন করে পুনর্গঠনের প্রক্রিয়া শুরু করবে, কারণ তারা বিদেশি ঋণ শোধ করতে পারছে না।
এদিকে চীনের জাতীয় পরিসংখ্যান ব্যুরোর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৫ সালের প্রথম দুই মাসে আবাসন খাতে বিনিয়োগ কমেছে ১০ শতাংশ। ৭০টি প্রধান শহরে বাড়ির দামও ক্রমাগত কমছে।
এই পরিস্থিতিতে চীনের আবাসন বাজারে স্থিতিশীলতা ফেরানোর জন্য সরকারের নতুন নীতিগত পদক্ষেপ কতটা কার্যকর হবে, তা নিয়ে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে উদ্বেগ বাড়ছে।
চীনের আবাসন খাতের সংকটের কারণে বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েছেন বিদেশি বিনিয়োগকারীরা। ২০২১ সাল থেকে প্রায় ১৫০ বিলিয়ন ডলারের বন্ডের কুপন বা সুদ পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয়েছে চীনের আবাসন কোম্পানিগুলো। দীর্ঘ দেন-দরবারের পর এখন পর্যন্ত মাত্র দশমিক ৬ শতাংশ অর্থ ফেরত পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। দ্য ফাইন্যানশিয়াল টাইমস এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
গত তিন বছরে ৬২টি কোম্পানির মধ্যে মাত্র তিনটি— চায়না ফর্চুন ল্যান্ড ডেভেলপমেন্ট, চায়না সাউথ সিটি এবং রাইজসান রিয়েল এস্টেট ডেভেলপমেন্ট— বন্ডের সুদ বা কুপন পরিশোধ করতে পেরেছে। মারাত্মক অর্থসংকটে থাকায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা অর্থ ফেরত পেতে ব্যর্থ হচ্ছেন মূল ভূখণ্ডের আবাসন ব্যবসায়ীরা।
চীনের অন্যতম বড় আবাসন প্রতিষ্ঠান এভারগ্রান্ড ২০২১ সালে দেউলিয়া হওয়ার পর সংকট ছড়িয়ে পড়ে পুরো আবাসন খাতে। বন্ড ছেড়ে বিদেশের বাজার থেকে প্রচুর ঋণ নিয়েছিল চীনা কোম্পানিগুল। কিন্তু আবাসন খাতের মন্দার কারণে তারা ঋণ শোধ করতে পারছে না।
এর মধ্যে বেশ কিছু চীনা কোম্পানি ঋণ পুনর্গঠনের চুক্তি করলেও তা কার্যকর হওয়া নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে। একইভাবে আর্থিক খাতে আস্থা ফেরাতে সুদের হার কমানো ও চলমান প্রকল্পগুলোর কাজ শেষ করাসহ সরকারের নানা প্রচেষ্টার পরও অর্থনীতির কতটা সংকটে তা টের পাওয়া যাচ্ছে।
হংকংয়ের এক ঋণ পরামর্শক জানান, তিনি এখনো কোনো মূল ভূখণ্ডের আবাসন কোম্পানিকে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের নগদ অর্থ পরিশোধ করতে দেখেননি।
ডেটওয়্যার বিশ্লেষক ডমিনিক সুন বলেন, ‘প্রকৃত সমস্যা হলো চীনের অভ্যন্তরীণ ঋণ। এটি সমাধান না হলে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা তাদের অর্থ ফেরত পাবেন না।’
চীনের আবাসন খাতের অভ্যন্তরীণ ঋণের পরিমাণ বিশাল। ২০২৩ সালের সরকারি হিসাবে, আবাসন খাতে মোট দায় ছিল ১২ ট্রিলিয়ন ডলার। এভারগ্রান্ডের মতো বড় কোম্পানিগুলো হংকংয়ে দেউলিয়াত্বের আবেদন করলেও তাঁদের কার্যক্রম মূলত মূল ভূখণ্ডে হওয়ায় এই আইনি প্রক্রিয়া খুব একটা প্রভাব ফেলছে না।
২০২৩ সালের শেষ দিকে সুনাক নামে একটি আবাসন কোম্পানি পুনর্গঠনের ঘোষণা দিলে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে কিছুটা আশার আলো জাগে। কিন্তু সম্প্রতি তারা জানিয়েছে, তারা নতুন করে পুনর্গঠনের প্রক্রিয়া শুরু করবে, কারণ তারা বিদেশি ঋণ শোধ করতে পারছে না।
এদিকে চীনের জাতীয় পরিসংখ্যান ব্যুরোর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৫ সালের প্রথম দুই মাসে আবাসন খাতে বিনিয়োগ কমেছে ১০ শতাংশ। ৭০টি প্রধান শহরে বাড়ির দামও ক্রমাগত কমছে।
এই পরিস্থিতিতে চীনের আবাসন বাজারে স্থিতিশীলতা ফেরানোর জন্য সরকারের নতুন নীতিগত পদক্ষেপ কতটা কার্যকর হবে, তা নিয়ে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে উদ্বেগ বাড়ছে।
চীনের খাইশি গ্রুপ আবারও বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে। আজ সোমবার ৪ কোটি ৫ হাজার ডলারের একটি নতুন বিনিয়োগ চুক্তি করেছে প্রতিষ্ঠানটি; বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৪৮৮ কোটি ৬ লাখ ১০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)।
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অবস্থিত জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৩ কোটি ২৭ লাখ ৭২ হাজার মার্কিন ডলার (প্রায় ৩২৭ কোটি টাকা) বিনিয়োগ করবে চীনের লেসো গ্রুপ। এ জন্য প্রতিষ্ঠানটিকে ১২ দশমিক ৫ একর জমি হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)।
৩ ঘণ্টা আগেদেশের ব্যাংক খাতের আলোচনায় বারবার ভেসে ওঠে অনিয়ম, দুর্নীতি ও খেলাপির চিত্র। এর খেসারত দিচ্ছে অর্থনীতি, ভুগছেন সাধারণ গ্রাহক। ঠিক এক বছর আগে দায়িত্ব নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এসব সংস্কারে হাত দেন, যার ফলে বেরিয়ে আসে ভয়ংকর সব বাস্তবতা।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সয়াবিন রপ্তানির একটি বড় অংশ যায় চীনে। সম্প্রতি চীনকে সয়াবিন আমদানি চার গুণ বাড়াতে বলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। রোববার স্থানীয় সময় রাতে নিজের ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প বলেন, ‘চীন সয়াবিনের ঘাটতি নিয়ে চিন্তিত। আমি আশা করি, চীন যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন কেনা (চার গ
৬ ঘণ্টা আগে