অনলাইন ডেস্ক
পারমাণবিক শক্তি উৎপাদন খাতকে পুনর্জীবিত করতে নির্বাহী আদেশে সই করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই নির্বাহী আদেশ সইয়ের পর বেড়ে গিয়েছে পরমাণু বিদ্যুৎ উৎপাদক কোম্পানিগুলোর শেয়ারের দাম।
এই নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীন পারমাণবিক নিয়ন্ত্রক কমিশনকে পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতের নিয়মকানুন কমাতে এবং নতুন রিঅ্যাক্টর ও বিদ্যুৎকেন্দ্রের লাইসেন্স দ্রুত অনুমোদন দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
কর্মকর্তারা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রে বিদ্যুৎ ব্যবহারের পরিমাণ ২০২৫ ও ২০২৬ সালে রেকর্ড ছাড়াবে। গত প্রায় দুই দশক ধরে এই ব্যবহার প্রায় স্থবির ছিল। কিন্তু এখন এআইভিত্তিক ডেটা সেন্টার এবং ক্রিপ্টো মাইনিংয়ের চাহিদা বেড়েছে। এগুলো বড় মাত্রায় বিদ্যুৎ গ্রিডে যুক্ত হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বেসরকারি আর্থিক সেবা ও বিনিয়োগ গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওয়েডবুশের বিশ্লেষকেরা বলছেন, ট্রাম্প প্রশাসনের অধীনে এআই বিপ্লব ও ডেটা সেন্টার নির্মাণ নিয়ে আস্থা বাড়ছে। এ ক্ষেত্রে পারমাণবিক জ্বালানি বড় ভূমিকা রাখবে বলেও বিশ্লেষকেরা মনে করেন।
এই আদেশে আরও বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রে ইউরেনিয়াম উৎপাদন ও সমৃদ্ধকরণ কার্যক্রমকে পুনরুজ্জীবিত করতে হবে, যাতে বাড়তে থাকা বিদ্যুৎ চাহিদা পূরণে সহায়তা করা যায়।
এ ঘোষণার পর ইউরেনিয়াম খনন কোম্পানিগুলোর শেয়ারের দাম উল্লম্ফন দেখা গেছে। ইউরেনিয়াম এনার্জি, এনার্জি ফুয়েলস ও সেন্ট্রাস এনার্জির শেয়ার মূল্য বেড়েছে ১৯ দশমিক ৬ শতাংশ থেকে ২৪ দশমিক ২ শতাংশ পর্যন্ত। অন্যদিকে প্রতিবেশী কানাডার খনন কোম্পানি ক্যামেকোর শেয়ারও বেড়েছে প্রায় ১০ শতাংশ।
ইউরেনিয়ামভিত্তিক কোম্পানিগুলোর ওপর বিনিয়োগ করা গ্লোবাল এক্স ইউরেনিয়াম ইটিএফের মূল্য ১১ দশমিক ৬ শতাংশের বেশি বেড়েছে।
ঊর্ধ্বগতি দেখা গেছে পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ারের দামেও। কনস্টেলেশন এনার্জি, ভিসট্রা ও জিই ভারনোভার শেয়ার বেড়েছে ১ দশমিক ২ শতাংশেরও বেশি।
নির্বাহী আদেশের পর পারমাণবিক জ্বালানির প্রতি নতুন করে বিনিয়োগকারী ও কোম্পানিগুলোর মধ্যে আগ্রহ তৈরি হয়েছে। কারণ, এটি তুলনামূলকভাবে ক্লিন এনার্জির উৎস এবং বাতাস কিংবা সৌরবিদ্যুতের চেয়ে বেশি নির্ভরযোগ্য বলে বিবেচিত। শিল্পটি ট্রাম্পের নতুন ট্যাক্স ও ব্যয়ের বিল থেকেও লাভবান হবে বলে মনে করা হচ্ছে। এই বিলের মাধ্যমে অনেক গ্রিন এনার্জি ভর্তুকি বাতিল করা হলেও পারমাণবিক জ্বালানির জন্য ট্যাক্স ক্রেডিট বহাল রাখা হয়েছে।
এই প্রসঙ্গে এইচ. সি. ওয়েইনরাইটের বিশ্লেষকেরা বলেন, ‘আমরা স্পষ্টভাবে পারমাণবিক শিল্পের পেছনে শক্তিশালী অনুকূল হাওয়ার জোয়ার দেখতে পাচ্ছি।’
নতুন পারমাণবিক প্রযুক্তি উন্নয়নকারী কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি লাভ করেছে ন্যানো পারমাণবিক এনার্জি। কোম্পানিটির শেয়ারের দাম বেড়েছে ৩০ শতাংশেরও বেশি।
স্যাম অল্টম্যান-সমর্থিত পারমাণবিক স্টার্টআপ অকলোর শেয়ার মূল্য বেড়েছে ২৩ দশমিক ১ শতাংশ। আর নিউস্কেল পাওয়ারের শেয়ার বেড়েছে ১৯ দশমিক ৬ শতাংশ।
পারমাণবিক শক্তি উৎপাদন খাতকে পুনর্জীবিত করতে নির্বাহী আদেশে সই করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই নির্বাহী আদেশ সইয়ের পর বেড়ে গিয়েছে পরমাণু বিদ্যুৎ উৎপাদক কোম্পানিগুলোর শেয়ারের দাম।
এই নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীন পারমাণবিক নিয়ন্ত্রক কমিশনকে পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতের নিয়মকানুন কমাতে এবং নতুন রিঅ্যাক্টর ও বিদ্যুৎকেন্দ্রের লাইসেন্স দ্রুত অনুমোদন দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
কর্মকর্তারা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রে বিদ্যুৎ ব্যবহারের পরিমাণ ২০২৫ ও ২০২৬ সালে রেকর্ড ছাড়াবে। গত প্রায় দুই দশক ধরে এই ব্যবহার প্রায় স্থবির ছিল। কিন্তু এখন এআইভিত্তিক ডেটা সেন্টার এবং ক্রিপ্টো মাইনিংয়ের চাহিদা বেড়েছে। এগুলো বড় মাত্রায় বিদ্যুৎ গ্রিডে যুক্ত হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বেসরকারি আর্থিক সেবা ও বিনিয়োগ গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওয়েডবুশের বিশ্লেষকেরা বলছেন, ট্রাম্প প্রশাসনের অধীনে এআই বিপ্লব ও ডেটা সেন্টার নির্মাণ নিয়ে আস্থা বাড়ছে। এ ক্ষেত্রে পারমাণবিক জ্বালানি বড় ভূমিকা রাখবে বলেও বিশ্লেষকেরা মনে করেন।
এই আদেশে আরও বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রে ইউরেনিয়াম উৎপাদন ও সমৃদ্ধকরণ কার্যক্রমকে পুনরুজ্জীবিত করতে হবে, যাতে বাড়তে থাকা বিদ্যুৎ চাহিদা পূরণে সহায়তা করা যায়।
এ ঘোষণার পর ইউরেনিয়াম খনন কোম্পানিগুলোর শেয়ারের দাম উল্লম্ফন দেখা গেছে। ইউরেনিয়াম এনার্জি, এনার্জি ফুয়েলস ও সেন্ট্রাস এনার্জির শেয়ার মূল্য বেড়েছে ১৯ দশমিক ৬ শতাংশ থেকে ২৪ দশমিক ২ শতাংশ পর্যন্ত। অন্যদিকে প্রতিবেশী কানাডার খনন কোম্পানি ক্যামেকোর শেয়ারও বেড়েছে প্রায় ১০ শতাংশ।
ইউরেনিয়ামভিত্তিক কোম্পানিগুলোর ওপর বিনিয়োগ করা গ্লোবাল এক্স ইউরেনিয়াম ইটিএফের মূল্য ১১ দশমিক ৬ শতাংশের বেশি বেড়েছে।
ঊর্ধ্বগতি দেখা গেছে পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ারের দামেও। কনস্টেলেশন এনার্জি, ভিসট্রা ও জিই ভারনোভার শেয়ার বেড়েছে ১ দশমিক ২ শতাংশেরও বেশি।
নির্বাহী আদেশের পর পারমাণবিক জ্বালানির প্রতি নতুন করে বিনিয়োগকারী ও কোম্পানিগুলোর মধ্যে আগ্রহ তৈরি হয়েছে। কারণ, এটি তুলনামূলকভাবে ক্লিন এনার্জির উৎস এবং বাতাস কিংবা সৌরবিদ্যুতের চেয়ে বেশি নির্ভরযোগ্য বলে বিবেচিত। শিল্পটি ট্রাম্পের নতুন ট্যাক্স ও ব্যয়ের বিল থেকেও লাভবান হবে বলে মনে করা হচ্ছে। এই বিলের মাধ্যমে অনেক গ্রিন এনার্জি ভর্তুকি বাতিল করা হলেও পারমাণবিক জ্বালানির জন্য ট্যাক্স ক্রেডিট বহাল রাখা হয়েছে।
এই প্রসঙ্গে এইচ. সি. ওয়েইনরাইটের বিশ্লেষকেরা বলেন, ‘আমরা স্পষ্টভাবে পারমাণবিক শিল্পের পেছনে শক্তিশালী অনুকূল হাওয়ার জোয়ার দেখতে পাচ্ছি।’
নতুন পারমাণবিক প্রযুক্তি উন্নয়নকারী কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি লাভ করেছে ন্যানো পারমাণবিক এনার্জি। কোম্পানিটির শেয়ারের দাম বেড়েছে ৩০ শতাংশেরও বেশি।
স্যাম অল্টম্যান-সমর্থিত পারমাণবিক স্টার্টআপ অকলোর শেয়ার মূল্য বেড়েছে ২৩ দশমিক ১ শতাংশ। আর নিউস্কেল পাওয়ারের শেয়ার বেড়েছে ১৯ দশমিক ৬ শতাংশ।
চতুর্থ প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংক ‘ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’। ২০১৩ সালে লাইসেন্স পাওয়া এই ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ২৭ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা। এই ঋণের প্রায় ৬২ শতাংশ অর্থাৎ ১৭ হাজার ২২৯ কোটি টাকাই নামে-বেনামে হাতিয়ে নিয়েছে বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। ঋণের নামে লুট করা এই টাকা সবচেয়ে বেশি নেওয়া হয়েছে
১৬ ঘণ্টা আগেজুলাই অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ব্যাংক ও আর্থিক খাতের ঋণখেলাপিদের বিষয়ে একের পর এক কঠোর সিদ্ধান্ত নিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর অংশ হিসেবে হালনাগাদ করা হচ্ছে ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোর (সিআইবি) ডেটা। এতে বিদেশি ব্যাংকের খেলাপি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামও সিআইবির
১৬ ঘণ্টা আগেমাত্র এক বছরের ব্যবধানে সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশি ব্যক্তি ও ব্যাংকের আমানতের পরিমাণ প্রায় ৩২ গুণ বেড়েছে। ২০২৩ সালে যেখানে এই অঙ্ক ছিল ১৮ মিলিয়ন সুইস ফ্রাঁ, ২০২৪ সালে তা লাফিয়ে গিয়ে পৌঁছেছে ৫৮৯.৫৪ মিলিয়ন ফ্রাঁতে, যার বাংলাদেশি মূল্য প্রায় ৮ হাজার ৮৩২ কোটি টাকা।
১ দিন আগেকয়েক বছর আগেও গাড়ি আমদানিতে দেশের রেকর্ড গড়েছিল মোংলা বন্দর। ২০২১-২২ অর্থবছরে চট্টগ্রামকেও ছাড়িয়ে এখানে ঢুকেছিল ২১ হাজারের বেশি গাড়ি। তখন সবাই তাকিয়ে ছিল মোংলার দিকে। কিন্তু সেই গতির ছন্দ এখন অনেকটাই ম্লান। টানা তিন অর্থবছর ধরে কমছে আমদানির সংখ্যা। ডলার-সংকট, দাম বেড়ে যাওয়া আর ক্রেতার আগ্রহ কমে...
২ দিন আগে