আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে চলমান সংঘাতের প্রভাবে ভারতের পুঁজিবাজারে ধস নেমেছে। তবে পোয়াবারো প্রতিরক্ষা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলোর। যুদ্ধ পরিস্থিতির কারণে ভারতের শীর্ষ প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম প্রস্তুতকারী কোম্পানিগুলোর শেয়ার এক মাসে অনেক বেড়ে গেছে। বিশেষ করে গত ২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার পর কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর আরও দ্রুত বেড়েছে।
সর্বোচ্চ দর বৃদ্ধি দেখা গেছে ভারতীয় প্রতিষ্ঠান পারাস ডিফেন্স অ্যান্ড স্পেস টেকনোলজিস-এর। ড্রোনসহ বিভিন্ন সামরিক সরঞ্জাম প্রস্তুতকারী এই প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম এক মাসে বেড়েছে প্রায় ৪৯ শতাংশ।
অন্যদিকে হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড, গার্ডেন রিচ শিপ বিল্ডার্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ার্স, ভারত ইলেকট্রনিকস এবং মাজাগন ডক শিপবিল্ডার্স-এর শেয়ারেও বড় ধরনের উল্লম্ফন দেখা গেছে। এপ্রিলের শুরু থেকেই এই কোম্পানিগুলোর শেয়ার ঊর্ধ্বমুখী ছিল, তবে ২২ এপ্রিলের ঘটনার পর আরও বেড়েছে।
শুধু ভারত নয়, পাকিস্তানে প্রধান প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম সরবরাহকারী চীনা প্রতিরক্ষা শিল্পের শেয়ার দরেও আজ বড় ধরনের উন্নতি দেখা গেছে। চীনা যুদ্ধবিমান নির্মাতা এভিক চেংদু এয়ারক্রাফট কোম্পানির শেয়ারের দাম আজ বুধবার দুপুর নাগাদ প্রায় ২০ শতাংশ বেড়ে যায়। ৩০ দিন ধরেই ঊর্ধ্বমুখী ছিল কোম্পানিটির শেয়ারদর।
চীনের খাতভিত্তিক শেয়ারবাজার সূচক সিএসআই ডিফেন্স ইনডেক্স, যেখানে শীর্ষ ১০টি প্রতিরক্ষা কোম্পানি রয়েছে, তা আজ দুপুরে ৪ শতাংশের বেশি বেড়েছে। গত এক মাসে এই সূচক বেড়েছে ১১ শতাংশেরও বেশি।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, আন্তর্জাতিক সংঘাত বা যুদ্ধের আশঙ্কা তৈরি হলে প্রতিরক্ষা খাতে বিনিয়োগ বেড়ে যায়। বাজারে তখন ‘ফ্রথ’ বা উত্তেজনার সৃষ্টি হয়, যা অস্থায়ী হলেও তাৎক্ষণিক মুনাফার সুযোগ তৈরি করে। অনেকের মতে, এই প্রবৃদ্ধি সাময়িক হলেও ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় প্রতিরক্ষা খাত দীর্ঘ মেয়াদে লাভবান হতে পারে।
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে চলমান সংঘাতের প্রভাবে ভারতের পুঁজিবাজারে ধস নেমেছে। তবে পোয়াবারো প্রতিরক্ষা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলোর। যুদ্ধ পরিস্থিতির কারণে ভারতের শীর্ষ প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম প্রস্তুতকারী কোম্পানিগুলোর শেয়ার এক মাসে অনেক বেড়ে গেছে। বিশেষ করে গত ২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার পর কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর আরও দ্রুত বেড়েছে।
সর্বোচ্চ দর বৃদ্ধি দেখা গেছে ভারতীয় প্রতিষ্ঠান পারাস ডিফেন্স অ্যান্ড স্পেস টেকনোলজিস-এর। ড্রোনসহ বিভিন্ন সামরিক সরঞ্জাম প্রস্তুতকারী এই প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম এক মাসে বেড়েছে প্রায় ৪৯ শতাংশ।
অন্যদিকে হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড, গার্ডেন রিচ শিপ বিল্ডার্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ার্স, ভারত ইলেকট্রনিকস এবং মাজাগন ডক শিপবিল্ডার্স-এর শেয়ারেও বড় ধরনের উল্লম্ফন দেখা গেছে। এপ্রিলের শুরু থেকেই এই কোম্পানিগুলোর শেয়ার ঊর্ধ্বমুখী ছিল, তবে ২২ এপ্রিলের ঘটনার পর আরও বেড়েছে।
শুধু ভারত নয়, পাকিস্তানে প্রধান প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম সরবরাহকারী চীনা প্রতিরক্ষা শিল্পের শেয়ার দরেও আজ বড় ধরনের উন্নতি দেখা গেছে। চীনা যুদ্ধবিমান নির্মাতা এভিক চেংদু এয়ারক্রাফট কোম্পানির শেয়ারের দাম আজ বুধবার দুপুর নাগাদ প্রায় ২০ শতাংশ বেড়ে যায়। ৩০ দিন ধরেই ঊর্ধ্বমুখী ছিল কোম্পানিটির শেয়ারদর।
চীনের খাতভিত্তিক শেয়ারবাজার সূচক সিএসআই ডিফেন্স ইনডেক্স, যেখানে শীর্ষ ১০টি প্রতিরক্ষা কোম্পানি রয়েছে, তা আজ দুপুরে ৪ শতাংশের বেশি বেড়েছে। গত এক মাসে এই সূচক বেড়েছে ১১ শতাংশেরও বেশি।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, আন্তর্জাতিক সংঘাত বা যুদ্ধের আশঙ্কা তৈরি হলে প্রতিরক্ষা খাতে বিনিয়োগ বেড়ে যায়। বাজারে তখন ‘ফ্রথ’ বা উত্তেজনার সৃষ্টি হয়, যা অস্থায়ী হলেও তাৎক্ষণিক মুনাফার সুযোগ তৈরি করে। অনেকের মতে, এই প্রবৃদ্ধি সাময়িক হলেও ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় প্রতিরক্ষা খাত দীর্ঘ মেয়াদে লাভবান হতে পারে।
সভায় স্বাগত বক্তব্যে ডিসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি রাজিব এইচ চৌধুরী বলেন, অর্থনীতির দ্রুতবর্ধনশীল ও সম্ভাবনাময় হালাল খাতের বৈশ্বিক বাজার আগামী ২০৩৪ সালের মধ্যে ৯ দশমিক ৪৫ ট্রিলিয়ন ডলারে উন্নীত হতে পারে। অথচ বাংলাদেশ মাত্র ৮৫০ মিলিয়ন ডলারের হালাল পণ্য রপ্তানি করে, যার বেশির ভাগ কৃষিভিত্তিক। হালাল
২ ঘণ্টা আগেরপ্তানি করে না—এমন প্রতিষ্ঠান পাঁচটি শর্ত পূরণের মাধ্যমে প্রকৃত রপ্তানিকারকের কাছে পণ্য বা সেবা সরবরাহ করলে তা ‘প্রচ্ছন্ন রপ্তানি’ হিসেবে গণ্য হবে। সে ক্ষেত্রে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট প্রযোজ্য হবে না বলে জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
৩ ঘণ্টা আগেরিলায়েন্স গ্রুপের চেয়ারম্যান অনিল আম্বানির ঘনিষ্ঠ সহযোগী এবং রিলায়েন্স পাওয়ার লিমিটেডের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা অশোক কুমার পাল গ্রেপ্তার হয়েছেন। ১৭ হাজার কোটি রুপির বেশি ব্যাংকঋণ জালিয়াতি এবং অর্থ পাচারের অভিযোগে আজ শনিবার তাঁকে গ্রেপ্তার করেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)।
১১ ঘণ্টা আগেচীনের পণ্য আমদানিতে অতিরিক্ত ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বর্তমানে কার্যকর থাকা ৩০ শতাংশ শুল্কের ওপর এটি যোগ হবে। এর ফলে চীনা পণ্যের ওপর কার্যকর শুল্কের হার প্রায় ১৩০ শতাংশে পৌঁছাতে পারে। আগামী ১ নভেম্বর বা তার আগেই এই নতুন শুল্ক কার্যকর হতে পারে।
১২ ঘণ্টা আগে