আজকের পত্রিকা ডেস্ক
রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কেনার শাস্তি হিসেবে ভারতকে ৫০ শতাংশ শুল্ক ‘শাস্তি’ দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই শাস্তি মাথায় নিয়েই রাশিয়ার সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর আগ্রহ প্রকাশ করেছে এশিয়ার দেশটি। দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শঙ্কর রাশিয়ার ব্যবসায়ীদের ভারতের সঙ্গে আরও নিবিড়ভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন।
জয়শঙ্কর বলেন, ভারতের দ্রুতবর্ধনশীল অর্থনীতি ও ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র মতো উদ্যোগ বিদেশি ব্যবসার জন্য নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিয়েছে। এসব সুযোগ রুশ কোম্পানিগুলোর জন্য আরও বেশি সম্পৃক্ত হওয়ার আমন্ত্রণস্বরূপ।
জয়শঙ্করের ভাষায়, ‘ভারতের বর্তমান জিডিপি ৪ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি। প্রবৃদ্ধি ৭ শতাংশের কাছাকাছি। এমন একটি দেশের স্বাভাবিকভাবেই নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে বিপুল সম্পদের প্রয়োজন। অনেক ক্ষেত্রে এটি অপরিহার্যও। যেমন—সার, রাসায়নিক ও যন্ত্রপাতির নিয়মিত ও নিরাপদ সরবরাহ নিশ্চিত করা প্রয়োজন রয়েছে। ভারতের দ্রুতবর্ধনশীল অবকাঠামো বিদেশি ব্যবসায়ীদের জন্য সুযোগ করে দিচ্ছে, যারা এরই মধ্যে নিজেদের দেশে সুপ্রতিষ্ঠিত অবস্থানে রয়েছেন।’
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘মেক ইন ইন্ডিয়াসহ বেশ কিছু উদ্যোগ রয়েছে, যেগুলো বিদেশি ব্যবসার জন্য নতুন সুযোগের দ্বার খুলে দিয়েছে। ভারতের আধুনিকীকরণ ও নগরায়ণ জীবনযাত্রা এবং ভোগের ধরনে পরিবর্তনের কারণে নিজস্ব চাহিদা তৈরি করছে। এসব ক্ষেত্রে রাশিয়ার কোম্পানিগুলো ভারতীয় অংশীদারদের সঙ্গে আরও নিবিড়ভাবে সম্পৃক্ত হওয়ার সুযোগ পাচ্ছে। আমাদের প্রচেষ্টা হলো, তাদের সেই চ্যালেঞ্জ গ্রহণে উৎসাহিত করা।’
ভারত ও রাশিয়ার মধ্যে স্থিতিশীল সম্পর্ক রয়েছে উল্লেখ করে জয়শঙ্কর দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যকে আরও বৈচিত্র্যময় ও ভারসাম্যপূর্ণ করতে জোরালো প্রচেষ্টার ওপর জোর দেন।
তাঁর ভাষায়, ভারত-রাশিয়ার সম্পর্ক বিশ্বের প্রধান দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম স্থিতিশীল সম্পর্ক এবং তা এখন ব্যাপকভাবে স্বীকৃত।
জয়শঙ্কর প্রবৃদ্ধি বাড়ানো ও উন্নয়ন ত্বরান্বিত করার জন্য আরও গভীর সহযোগিতার আহ্বান জানান এবং ভারত যৌথ বিনিয়োগ, যৌথ উদ্যোগ ও অন্যান্য ধরনের সহযোগিতা নিয়ে এগিয়ে আসতে প্রস্তুত বলে উল্লেখ করেন।
জয়শঙ্কর বলেন, ‘শেষ পর্যন্ত আমাদের যা সত্যিই প্রয়োজন, তা হলো ব্যবসায়ীদের আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে এগিয়ে আসা। শুধু তাই নয়, সরকার যা নিয়ে আলোচনা করছে এবং ব্যবসায়ীরা যা পরিকল্পনা করছে, তার মধ্যে ঘনিষ্ঠ সমন্বয় নিশ্চিত করাও জরুরি।’
ভারতের পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ মার্কিন শুল্ক আরোপের পর জয়শঙ্কর রাশিয়ার সঙ্গে বাণিজ্য বৃদ্ধির ওপর জোর দিয়েছেন। আগামী ২৭ আগস্ট থেকে আরও ২৫ শতাংশ শুল্ক কার্যকর করবে যুক্তরাষ্ট্র, যা মোট শুল্ককে ৫০ শতাংশে উন্নীত করবে। এই প্রেক্ষাপটেই রাশিয়ার সঙ্গে বাণিজ্য বাড়াতে আগ্রহী হয়েছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কেনার শাস্তি হিসেবে ভারতকে ৫০ শতাংশ শুল্ক ‘শাস্তি’ দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই শাস্তি মাথায় নিয়েই রাশিয়ার সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর আগ্রহ প্রকাশ করেছে এশিয়ার দেশটি। দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শঙ্কর রাশিয়ার ব্যবসায়ীদের ভারতের সঙ্গে আরও নিবিড়ভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন।
জয়শঙ্কর বলেন, ভারতের দ্রুতবর্ধনশীল অর্থনীতি ও ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র মতো উদ্যোগ বিদেশি ব্যবসার জন্য নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিয়েছে। এসব সুযোগ রুশ কোম্পানিগুলোর জন্য আরও বেশি সম্পৃক্ত হওয়ার আমন্ত্রণস্বরূপ।
জয়শঙ্করের ভাষায়, ‘ভারতের বর্তমান জিডিপি ৪ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি। প্রবৃদ্ধি ৭ শতাংশের কাছাকাছি। এমন একটি দেশের স্বাভাবিকভাবেই নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে বিপুল সম্পদের প্রয়োজন। অনেক ক্ষেত্রে এটি অপরিহার্যও। যেমন—সার, রাসায়নিক ও যন্ত্রপাতির নিয়মিত ও নিরাপদ সরবরাহ নিশ্চিত করা প্রয়োজন রয়েছে। ভারতের দ্রুতবর্ধনশীল অবকাঠামো বিদেশি ব্যবসায়ীদের জন্য সুযোগ করে দিচ্ছে, যারা এরই মধ্যে নিজেদের দেশে সুপ্রতিষ্ঠিত অবস্থানে রয়েছেন।’
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘মেক ইন ইন্ডিয়াসহ বেশ কিছু উদ্যোগ রয়েছে, যেগুলো বিদেশি ব্যবসার জন্য নতুন সুযোগের দ্বার খুলে দিয়েছে। ভারতের আধুনিকীকরণ ও নগরায়ণ জীবনযাত্রা এবং ভোগের ধরনে পরিবর্তনের কারণে নিজস্ব চাহিদা তৈরি করছে। এসব ক্ষেত্রে রাশিয়ার কোম্পানিগুলো ভারতীয় অংশীদারদের সঙ্গে আরও নিবিড়ভাবে সম্পৃক্ত হওয়ার সুযোগ পাচ্ছে। আমাদের প্রচেষ্টা হলো, তাদের সেই চ্যালেঞ্জ গ্রহণে উৎসাহিত করা।’
ভারত ও রাশিয়ার মধ্যে স্থিতিশীল সম্পর্ক রয়েছে উল্লেখ করে জয়শঙ্কর দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যকে আরও বৈচিত্র্যময় ও ভারসাম্যপূর্ণ করতে জোরালো প্রচেষ্টার ওপর জোর দেন।
তাঁর ভাষায়, ভারত-রাশিয়ার সম্পর্ক বিশ্বের প্রধান দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম স্থিতিশীল সম্পর্ক এবং তা এখন ব্যাপকভাবে স্বীকৃত।
জয়শঙ্কর প্রবৃদ্ধি বাড়ানো ও উন্নয়ন ত্বরান্বিত করার জন্য আরও গভীর সহযোগিতার আহ্বান জানান এবং ভারত যৌথ বিনিয়োগ, যৌথ উদ্যোগ ও অন্যান্য ধরনের সহযোগিতা নিয়ে এগিয়ে আসতে প্রস্তুত বলে উল্লেখ করেন।
জয়শঙ্কর বলেন, ‘শেষ পর্যন্ত আমাদের যা সত্যিই প্রয়োজন, তা হলো ব্যবসায়ীদের আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে এগিয়ে আসা। শুধু তাই নয়, সরকার যা নিয়ে আলোচনা করছে এবং ব্যবসায়ীরা যা পরিকল্পনা করছে, তার মধ্যে ঘনিষ্ঠ সমন্বয় নিশ্চিত করাও জরুরি।’
ভারতের পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ মার্কিন শুল্ক আরোপের পর জয়শঙ্কর রাশিয়ার সঙ্গে বাণিজ্য বৃদ্ধির ওপর জোর দিয়েছেন। আগামী ২৭ আগস্ট থেকে আরও ২৫ শতাংশ শুল্ক কার্যকর করবে যুক্তরাষ্ট্র, যা মোট শুল্ককে ৫০ শতাংশে উন্নীত করবে। এই প্রেক্ষাপটেই রাশিয়ার সঙ্গে বাণিজ্য বাড়াতে আগ্রহী হয়েছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
টিসিবির ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে ভিড় বাড়ছে, মানুষ ট্রাক থেকে ট্রাকে ছুটছে। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ভিড় পরিলক্ষিত হচ্ছে, প্রতিটি ট্রাকে উপস্থিত মানুষের সংখ্যা সরকারি হিসাবের চেয়ে অনেক বেশি। মানুষের সাশ্রয় এর মূল কারণ। বাজারে প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ১৮৯ টাকা, কিন্তু ট্রাকে দুই লিটার তেল...
১৫ ঘণ্টা আগেপ্রবৃদ্ধি হলেও রাজস্ব আদায়ে গতি ফেরেনি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে (এনবিআর)। আন্দোলন শেষ হলেও জুলাই মাসে শুল্ক ও কর আদায়ে ঘাটতি হয়েছে প্রায় ২ হাজার ৯০০ কোটি টাকা। তবে আগের বছরের জুলাইয়ের তুলনায় প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে প্রায় ২৫ শতাংশ। গতকাল বুধবার এনবিআরের প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
১৫ ঘণ্টা আগেইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) বাজারে চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে দেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ২৯ বিলিয়ন ইউরোতে। ইউরোস্ট্যাটের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, জানুয়ারি থেকে জুন সময়ে এই রপ্তানি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৭ দশমিক ৯ শতাংশ, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৮ দশমিক ৭৩ বিলিয়ন ইউরো।
১৫ ঘণ্টা আগেকৃষকদের জন্য সহজ ও দালালমুক্ত ঋণ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি মাইক্রোফাইন্যান্স ইনস্টিটিউটকে (এমএফআই) ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরো (সিআইবি) যাচাই ছাড়াই সর্বোচ্চ আড়াই লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ বিতরণের সুযোগ দিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর ১২ আগস্ট কৃষিঋণ ঘোষণা...
১৫ ঘণ্টা আগে