অনলাইন ডেস্ক
চলতি বছরের শুরু থেকে বিশ্বজুড়ে আলোচনার কেন্দ্রে রয়েছে এক অদ্ভুত দর্শনের ছোট পুতুল—লাবুবু। সোশ্যাল মিডিয়ায় এটি যেমন ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে, তেমনি প্রথম সারির তারকাদের হাতেও বারবার দেখা যাচ্ছে এই লোমশ খেলনাটি। আর এই লাবুবুই পপ মার্টের আকাশছোঁয়া সাফল্যের চাবিকাঠি। চীনা এই খেলনা প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, ২০২৫ সালের প্রথম ছয় মাসে তাদের লাভ অন্তত ৩৫০ শতাংশ বেড়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
চীনের বেইজিংভিত্তিক কোম্পানিটি বলেছে, এ সময়ে তাদের আয় তিন গুণেরও বেশি বেড়েছে। বিশ্বের নানা প্রান্তে লাবুবুর চাহিদা ও ব্র্যান্ড পরিচিতির দ্রুত বিস্তার ও খরচ নিয়ন্ত্রণের ফলে তাদের মুনাফায় এমন বিশাল উল্লম্ফন এসেছে।
পপ মার্টের বর্তমান শেয়ারমূল্য ৪ হাজার কোটি ডলারের বেশি। ২০২০ সালে হংকং স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত হওয়ার পর থেকে গত এক বছরে কোম্পানিটির বাজারমূল্য প্রায় ৬০০ শতাংশ বেড়েছে।
লাবুবু কী
প্রথম দেখায় খেলনা মনে হলেও এটি মূলত হাতব্যাগের সঙ্গে ঝোলানো একটি ফ্যাশন অনুষঙ্গ। ইংরেজিতে যেটাকে বলে ‘ব্যাগ চার্মস’। লাবুবু ‘দ্য মনস্টারস’ নামে কাল্পনিক চরিত্রগুচ্ছের অংশ। পুতুলটি তৈরি করেছেন হংকংয়ের শিল্পী ও লেখক কাসিং লাং। পুতুলটি চীনা খেলনা নির্মাতা প্রতিষ্ঠান পপ মার্ট বাজারে আনে ২০১৯ সালে। ২০১৫ সালে একটি শিশুতোষ বইয়ে প্রথম দেখা মেলে লাবুবুর। পরে ২০১৯ সালে চীনা টয় কোম্পানি ‘পপ মার্ট’ এই চরিত্রগুলোর ছোট ছোট পুতুল তৈরি করে বাজারে ছাড়ে। এর মূল অনুপ্রেরণা ছিল নর্ডিক লোককাহিনি।
পুতুলটির শরীর লোমশ, মুখে ধারালো দাঁতের সারি, আর চোখে-মুখে একধরনের রহস্য রয়েছে।
লাবুবু সম্পর্কে এর নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, চরিত্রটি মনের দিক থেকে খুবই দয়ালু এবং সব সময় অন্যদের সাহায্য করতে চায়, তবে অনেক সময় চেষ্টার পরিণতি উল্টো হয়ে যায়।
পুতুলটির জনপ্রিয়তার কারণ
লাবুবু মূলত ‘ব্লাইন্ড বক্স’ আকারে বিক্রি হয়, অর্থাৎ ক্রেতারা জানেন না তাঁরা কোন ডিজাইনের পুতুলটি পেতে চলেছেন। এই অনিশ্চয়তা ও আকর্ষণীয় ডিজাইনের কারণে লাবুবু দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। এর আনবক্সিং ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে ব্যাপকভাবে। ফ্যাশন জগতের তারকারা, বিশেষ করে, ব্ল্যাকপিংকের লিসা, কিম কার্দাশিয়ান, রিহানা প্রমুখ লাবুবু হাতে ছবি তোলায় পুতুলটি সামাজিক মাধ্যমে ট্রেন্ডে পরিণত হয়।
তবে লাবুবুর জনপ্রিয়তার পাশাপাশি তৈরি হয়েছে কিছু বিতর্কও। কেউ কেউ একে বলছেন অপদেবতার আদলে তৈরি, আবার কেউ দাবি করছেন এটি অভিশপ্ত। এমনকি এর ভয়াবহ চেহারাকে ঘিরে ছড়িয়েছে নানা গুজব ও গল্প।
সংগ্রহকারীদের কাছে লাবুবু এখন একটি শিল্প বা রেয়ার আইটেমের (দুর্লভ) মতো, যার দাম প্রায়শই মূল দামের কয়েক গুণ হয়ে যায়। চাহিদা এতটাই বেড়েছে যে বাজারে নকল ‘লাফুফু’ পুতুল ছড়িয়ে পড়েছে, যা রোধে চীনা কর্তৃপক্ষ এরই মধ্যে কয়েক হাজার অনুলিপি পণ্য জব্দ করেছে। চীনা কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যে জুন মাসেই ৪৬ হাজারটির বেশি নকল লাবুবু বাজেয়াপ্ত করেছে।
পপ মার্ট মূলত ‘ব্লাইন্ড বক্স’ পদ্ধতিতে খেলনা বিক্রি করে, যেখানে প্যাকেটের ভেতরের খেলনাটি না দেখেই গ্রাহককে কিনতে হয়। যদিও এই বিপণন কৌশল নিয়ে সমালোচনা রয়েছে—অনেকে একে জুয়ার মতো আচরণে উৎসাহ দেওয়া বলে মনে করেন।
২০১৯ সালে বাজারে আসার পর থেকেই লাবুবু পপ মার্টের সাফল্যের প্রধান চালিকাশক্তিতে পরিণত হয়েছে। ২ হাজারেরও বেশি দোকান ও ভেন্ডিং মেশিনে এই পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
বিশেষ করে, যুক্তরাষ্ট্রে লাবুবুর চাহিদা আকাশচুম্বী। এম সায়েন্স নামের এক ইকুইটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে, ২০২৪ সালের জুন মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে লাবুবুর বিক্রি আগের বছরের তুলনায় ৫ হাজার শতাংশ বেড়ে গেছে।
কোকা-কোলা ও জনপ্রিয় মাঙ্গা সিরিজ ‘ওয়ান পিস’-এর সঙ্গে পপ মার্টের অংশীদারত্বও লাবুবুর গ্রহণযোগ্যতা বাড়াতে ভূমিকা রেখেছে।
২০২৪ সালে চীনের বাইরের বাজার থেকে পপ মার্টের মোট আয়ের প্রায় ৪০ শতাংশ এসেছে। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে কোম্পানিটির প্রায় ৪০টি দোকান রয়েছে, যেখানে চীনে এই সংখ্যা ৪০০-এর বেশি।
বাজারে চাহিদা এতটাই বেড়েছে যে, অনেক দোকান লাবুবু বিক্রি সাময়িকভাবে বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে। ১০ ডলারে বিক্রি হওয়া খেলনা পুতুল কখনো কখনো কয়েক শ ডলারে পুনরায় বিক্রি করা হচ্ছে। এমনকি জুন মাসে বেইজিংয়ে একটি মানুষের মতো সাইজের লাবুবু ১ লাখ ৫০ হাজার ডলারে নিলামে বিক্রি হয়েছে।
এম সায়েন্সের জ্যেষ্ঠ বিশ্লেষক ভিনসি ঝাং বিবিসিকে বলেন, ‘অন্যান্য খেলনা কোম্পানির এমন দ্রুত উত্থান বা বাজারের প্রতিক্রিয়া আমি দেখিনি।’
তিনি আরও বলেন, বিশেষ করে, যুক্তরাষ্ট্রে কোম্পানিটির প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা বিশাল।
তথ্যসূত্র: বিবিসি
চলতি বছরের শুরু থেকে বিশ্বজুড়ে আলোচনার কেন্দ্রে রয়েছে এক অদ্ভুত দর্শনের ছোট পুতুল—লাবুবু। সোশ্যাল মিডিয়ায় এটি যেমন ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে, তেমনি প্রথম সারির তারকাদের হাতেও বারবার দেখা যাচ্ছে এই লোমশ খেলনাটি। আর এই লাবুবুই পপ মার্টের আকাশছোঁয়া সাফল্যের চাবিকাঠি। চীনা এই খেলনা প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, ২০২৫ সালের প্রথম ছয় মাসে তাদের লাভ অন্তত ৩৫০ শতাংশ বেড়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
চীনের বেইজিংভিত্তিক কোম্পানিটি বলেছে, এ সময়ে তাদের আয় তিন গুণেরও বেশি বেড়েছে। বিশ্বের নানা প্রান্তে লাবুবুর চাহিদা ও ব্র্যান্ড পরিচিতির দ্রুত বিস্তার ও খরচ নিয়ন্ত্রণের ফলে তাদের মুনাফায় এমন বিশাল উল্লম্ফন এসেছে।
পপ মার্টের বর্তমান শেয়ারমূল্য ৪ হাজার কোটি ডলারের বেশি। ২০২০ সালে হংকং স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত হওয়ার পর থেকে গত এক বছরে কোম্পানিটির বাজারমূল্য প্রায় ৬০০ শতাংশ বেড়েছে।
লাবুবু কী
প্রথম দেখায় খেলনা মনে হলেও এটি মূলত হাতব্যাগের সঙ্গে ঝোলানো একটি ফ্যাশন অনুষঙ্গ। ইংরেজিতে যেটাকে বলে ‘ব্যাগ চার্মস’। লাবুবু ‘দ্য মনস্টারস’ নামে কাল্পনিক চরিত্রগুচ্ছের অংশ। পুতুলটি তৈরি করেছেন হংকংয়ের শিল্পী ও লেখক কাসিং লাং। পুতুলটি চীনা খেলনা নির্মাতা প্রতিষ্ঠান পপ মার্ট বাজারে আনে ২০১৯ সালে। ২০১৫ সালে একটি শিশুতোষ বইয়ে প্রথম দেখা মেলে লাবুবুর। পরে ২০১৯ সালে চীনা টয় কোম্পানি ‘পপ মার্ট’ এই চরিত্রগুলোর ছোট ছোট পুতুল তৈরি করে বাজারে ছাড়ে। এর মূল অনুপ্রেরণা ছিল নর্ডিক লোককাহিনি।
পুতুলটির শরীর লোমশ, মুখে ধারালো দাঁতের সারি, আর চোখে-মুখে একধরনের রহস্য রয়েছে।
লাবুবু সম্পর্কে এর নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, চরিত্রটি মনের দিক থেকে খুবই দয়ালু এবং সব সময় অন্যদের সাহায্য করতে চায়, তবে অনেক সময় চেষ্টার পরিণতি উল্টো হয়ে যায়।
পুতুলটির জনপ্রিয়তার কারণ
লাবুবু মূলত ‘ব্লাইন্ড বক্স’ আকারে বিক্রি হয়, অর্থাৎ ক্রেতারা জানেন না তাঁরা কোন ডিজাইনের পুতুলটি পেতে চলেছেন। এই অনিশ্চয়তা ও আকর্ষণীয় ডিজাইনের কারণে লাবুবু দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। এর আনবক্সিং ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে ব্যাপকভাবে। ফ্যাশন জগতের তারকারা, বিশেষ করে, ব্ল্যাকপিংকের লিসা, কিম কার্দাশিয়ান, রিহানা প্রমুখ লাবুবু হাতে ছবি তোলায় পুতুলটি সামাজিক মাধ্যমে ট্রেন্ডে পরিণত হয়।
তবে লাবুবুর জনপ্রিয়তার পাশাপাশি তৈরি হয়েছে কিছু বিতর্কও। কেউ কেউ একে বলছেন অপদেবতার আদলে তৈরি, আবার কেউ দাবি করছেন এটি অভিশপ্ত। এমনকি এর ভয়াবহ চেহারাকে ঘিরে ছড়িয়েছে নানা গুজব ও গল্প।
সংগ্রহকারীদের কাছে লাবুবু এখন একটি শিল্প বা রেয়ার আইটেমের (দুর্লভ) মতো, যার দাম প্রায়শই মূল দামের কয়েক গুণ হয়ে যায়। চাহিদা এতটাই বেড়েছে যে বাজারে নকল ‘লাফুফু’ পুতুল ছড়িয়ে পড়েছে, যা রোধে চীনা কর্তৃপক্ষ এরই মধ্যে কয়েক হাজার অনুলিপি পণ্য জব্দ করেছে। চীনা কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যে জুন মাসেই ৪৬ হাজারটির বেশি নকল লাবুবু বাজেয়াপ্ত করেছে।
পপ মার্ট মূলত ‘ব্লাইন্ড বক্স’ পদ্ধতিতে খেলনা বিক্রি করে, যেখানে প্যাকেটের ভেতরের খেলনাটি না দেখেই গ্রাহককে কিনতে হয়। যদিও এই বিপণন কৌশল নিয়ে সমালোচনা রয়েছে—অনেকে একে জুয়ার মতো আচরণে উৎসাহ দেওয়া বলে মনে করেন।
২০১৯ সালে বাজারে আসার পর থেকেই লাবুবু পপ মার্টের সাফল্যের প্রধান চালিকাশক্তিতে পরিণত হয়েছে। ২ হাজারেরও বেশি দোকান ও ভেন্ডিং মেশিনে এই পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
বিশেষ করে, যুক্তরাষ্ট্রে লাবুবুর চাহিদা আকাশচুম্বী। এম সায়েন্স নামের এক ইকুইটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে, ২০২৪ সালের জুন মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে লাবুবুর বিক্রি আগের বছরের তুলনায় ৫ হাজার শতাংশ বেড়ে গেছে।
কোকা-কোলা ও জনপ্রিয় মাঙ্গা সিরিজ ‘ওয়ান পিস’-এর সঙ্গে পপ মার্টের অংশীদারত্বও লাবুবুর গ্রহণযোগ্যতা বাড়াতে ভূমিকা রেখেছে।
২০২৪ সালে চীনের বাইরের বাজার থেকে পপ মার্টের মোট আয়ের প্রায় ৪০ শতাংশ এসেছে। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে কোম্পানিটির প্রায় ৪০টি দোকান রয়েছে, যেখানে চীনে এই সংখ্যা ৪০০-এর বেশি।
বাজারে চাহিদা এতটাই বেড়েছে যে, অনেক দোকান লাবুবু বিক্রি সাময়িকভাবে বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে। ১০ ডলারে বিক্রি হওয়া খেলনা পুতুল কখনো কখনো কয়েক শ ডলারে পুনরায় বিক্রি করা হচ্ছে। এমনকি জুন মাসে বেইজিংয়ে একটি মানুষের মতো সাইজের লাবুবু ১ লাখ ৫০ হাজার ডলারে নিলামে বিক্রি হয়েছে।
এম সায়েন্সের জ্যেষ্ঠ বিশ্লেষক ভিনসি ঝাং বিবিসিকে বলেন, ‘অন্যান্য খেলনা কোম্পানির এমন দ্রুত উত্থান বা বাজারের প্রতিক্রিয়া আমি দেখিনি।’
তিনি আরও বলেন, বিশেষ করে, যুক্তরাষ্ট্রে কোম্পানিটির প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা বিশাল।
তথ্যসূত্র: বিবিসি
যুক্তরাষ্ট্রের আরোপিত শুল্কের ধাক্কায় টালমাটাল বিশ্ববাণিজ্য, বিশেষ করে এশিয়ার দেশগুলো। এশিয়ার অধিকাংশ দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানি হয়ে থাকে। আর শুল্কের কারণে এ খাতে শঙ্কার জন্ম হয়েছে। গত ২০ এপ্রিল লিবারেশন ডে ঘোষণা করে যে শুল্ক আরোপ করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, তার প্রভাবের
১৫ ঘণ্টা আগেভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। আর এর বড় ধাক্কা লেগেছে ভারতের তৈরি পোশাক খাতে। ট্রাম্পের এই শুল্ক ঘোষণার পর থেকে প্রতিদিন আতঙ্কে কাটছে এই খাতের উদ্যোক্তাদের।
১৭ ঘণ্টা আগেব্যাংক খাতে লুণ্ঠন, অর্থ পাচার, শেয়ারবাজার ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে নড়বড়ে করে ফেলা, বৈদেশিক মুদ্রার মজুতে চাপ ইত্যাদি কারণে আওয়ামী লীগ আমলের শেষের দিকে অর্থনীতি মহাসংকটে পড়েছিল। এর সরাসরি প্রভাব পড়ে জনজীবনেও। মূল্যস্ফীতিতে দেশবাসীর নাভিশ্বাস ওঠে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার স্বৈরশাসনের...
১ দিন আগেচীনা প্রতিষ্ঠান চুয়ানচিং ড্রিলিং ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেডের (সিসিডিসি) সঙ্গে দুটি কূপ খননের চুক্তি করেছে বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড (বিজিএফসিএল)। ৫৯৪ কোটি টাকা ব্যয়ে বাখরাবাদ ও তিতাস এলাকায় গভীর অনুসন্ধানে এ দুটি কূপ খনন করা হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে...
১ দিন আগে