
ট্রাম্পের এই মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় (এমইএ) মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। দিল্লিতে সাপ্তাহিক সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেছেন, ‘এ মুহূর্তে ওই পোস্ট নিয়ে আমার কোনো মন্তব্য নেই।’

দেশের বাজার স্থিতিশীল রাখতে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে শুল্কমুক্ত চাল। গেল ১২ই আগস্ট থেকে এই বন্দর দিয়ে চাল আমদানি শুরু হয়। প্রথমদিকে ২০ থেকে ২৫ ট্রাক চাল আমদানি হলেও চাহিদা থাকায় এখন প্রতিদিন ৮০ থেকে ১০০ ট্রাক চাল আমদানি হচ্ছে প্রতিদিন। হিলি কাস্টমসের তথ্যমতে, গত ১২ই আগস্ট থেকে ১ই

যদি ট্রাম্পের শুল্ক বাতিল করা হয়, তবে তাদের সংগৃহীত ১৫৯ বিলিয়ন ডলারের আমদানি কর ফেরত দিতে হতে পারে, যা যুক্তরাষ্ট্রের কোষাগারের জন্য একটি বড় আর্থিক ধাক্কা। বিচার বিভাগ সতর্ক করে বলেছেন, শুল্ক বাতিল হলে এটি দেশের জন্য ‘আর্থিক সর্বনাশ’ ডেকে আনতে পারে।

ভারতের প্রায় ৬ কোটি ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের ৫০ হাজারেরও বেশি রপ্তানিকারক এই উচ্চ শুল্কের মুখে পড়েছে। এসব প্রতিষ্ঠান প্রধানত টেক্সটাইল, গয়না এবং রাসায়নিক পণ্যের মতো খাতে জড়িত। কিন্তু, এই ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের জন্য সরকার এখনো কোনো আর্থিক বা ঋণ সহায়তার ঘোষণা দেয়নি। পরিবর্তে, সরকার