আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেডের (বিএটি বাংলাদেশ) নিবন্ধিত প্রধান কার্যালয় রাজধানীর মহাখালীর নিউ ডিওএইচএসে থাকছে না। কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটে দেওয়া বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
ডিএসইর বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, কারখানা আশুলিয়ায় স্থানান্তর করা হচ্ছে। আগামী ১ জুলাই থেকে বিএটি বাংলাদেশের নতুন অফিসের ঠিকানা হবে: ‘ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড, দেহোরা, ধামসোনা, বলিভদ্র বাজার, আশুলিয়া, ঢাকা-১৩৪৯’। সেদিনই বন্ধ হয়ে যাবে কোম্পানিটির ঢাকা কারখানার কার্যক্রম।
আজ বৃহস্পতিবার ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকোর শেয়ারের দরপতন হয়েছে। ডিএসইতে লেনদেন শেষে এই শেয়ায়েরর দর ১ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ কমে ২৮৩ টাকা ৯০ পয়সায় নমেছে। আগের দিন এর সমাপনী দর ছিল ২৮৬ টাকা ৯০ পয়সা।
কোম্পানিটি ২০২৪ সালে ৩০০ শতাংশ, ২০২৩ সালে ১০০ শতাংশ, ২০২২ সালে ২০০ শতাংশ ও ২০২১ সালে ২৭৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে।
১৯৬৫ সালে যখন ঢাকার মহাখালী ডিওএইচএস এলাকায় ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশের এই কারখানা স্থাপন করা হয়, এটি ছিল বাংলাদেশে তাদের দ্বিতীয় কারখানা। এর আগে ১৯৪৯ সালে চট্টগ্রামের ফৌজদারহাটে প্রথম কারখানা স্থাপন করা হয়।
মহাখালীর এই কারখানা আবাসিক এলাকায় অবস্থিত হওয়ায় পরিবেশবাদীরা তা সরানোর দাবি করে আসছিলেন অনেক দিন ধরে।
জানা যায়, কারখানার জায়গা ইজারা নিয়ে কার্যক্রম পরিচালনা করছিল কোম্পানিটি। প্রতি ইজারা চুক্তির মেয়াদ ৩০ বছর এবং মেয়াদ নবায়নের সুযোগ ছিল সর্বোচ্চ ৯০ বছর পর্যন্ত। ৬০ বছর কার্যক্রম পরিচালনার পর বাকি ৩০ বছরের জন্য ইজারা নবায়নের আবেদন করেছিল বিএটি বাংলাদেশ, কিন্তু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তা নবায়ন না করলে কোম্পানিটি আইনি লড়াইয়ে নামে।
কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ গত ২৮ মে বিএটি বাংলাদেশের করা আপিল খারিজ করে দেন। এরপর আজ বিএটি বাংলাদেশ প্রধান কার্যালয় স্থানান্তর ও কারখানা বন্ধের ঘোষণা দিল।
ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেডের (বিএটি বাংলাদেশ) নিবন্ধিত প্রধান কার্যালয় রাজধানীর মহাখালীর নিউ ডিওএইচএসে থাকছে না। কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটে দেওয়া বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
ডিএসইর বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, কারখানা আশুলিয়ায় স্থানান্তর করা হচ্ছে। আগামী ১ জুলাই থেকে বিএটি বাংলাদেশের নতুন অফিসের ঠিকানা হবে: ‘ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড, দেহোরা, ধামসোনা, বলিভদ্র বাজার, আশুলিয়া, ঢাকা-১৩৪৯’। সেদিনই বন্ধ হয়ে যাবে কোম্পানিটির ঢাকা কারখানার কার্যক্রম।
আজ বৃহস্পতিবার ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকোর শেয়ারের দরপতন হয়েছে। ডিএসইতে লেনদেন শেষে এই শেয়ায়েরর দর ১ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ কমে ২৮৩ টাকা ৯০ পয়সায় নমেছে। আগের দিন এর সমাপনী দর ছিল ২৮৬ টাকা ৯০ পয়সা।
কোম্পানিটি ২০২৪ সালে ৩০০ শতাংশ, ২০২৩ সালে ১০০ শতাংশ, ২০২২ সালে ২০০ শতাংশ ও ২০২১ সালে ২৭৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে।
১৯৬৫ সালে যখন ঢাকার মহাখালী ডিওএইচএস এলাকায় ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশের এই কারখানা স্থাপন করা হয়, এটি ছিল বাংলাদেশে তাদের দ্বিতীয় কারখানা। এর আগে ১৯৪৯ সালে চট্টগ্রামের ফৌজদারহাটে প্রথম কারখানা স্থাপন করা হয়।
মহাখালীর এই কারখানা আবাসিক এলাকায় অবস্থিত হওয়ায় পরিবেশবাদীরা তা সরানোর দাবি করে আসছিলেন অনেক দিন ধরে।
জানা যায়, কারখানার জায়গা ইজারা নিয়ে কার্যক্রম পরিচালনা করছিল কোম্পানিটি। প্রতি ইজারা চুক্তির মেয়াদ ৩০ বছর এবং মেয়াদ নবায়নের সুযোগ ছিল সর্বোচ্চ ৯০ বছর পর্যন্ত। ৬০ বছর কার্যক্রম পরিচালনার পর বাকি ৩০ বছরের জন্য ইজারা নবায়নের আবেদন করেছিল বিএটি বাংলাদেশ, কিন্তু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তা নবায়ন না করলে কোম্পানিটি আইনি লড়াইয়ে নামে।
কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ গত ২৮ মে বিএটি বাংলাদেশের করা আপিল খারিজ করে দেন। এরপর আজ বিএটি বাংলাদেশ প্রধান কার্যালয় স্থানান্তর ও কারখানা বন্ধের ঘোষণা দিল।
চতুর্থ প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংক ‘ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’। ২০১৩ সালে লাইসেন্স পাওয়া এই ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ২৭ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা। এই ঋণের প্রায় ৬২ শতাংশ অর্থাৎ ১৭ হাজার ২২৯ কোটি টাকাই নামে-বেনামে হাতিয়ে নিয়েছে বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। ঋণের নামে লুট করা এই টাকা সবচেয়ে বেশি নেওয়া হয়েছে
১৮ ঘণ্টা আগেজুলাই অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ব্যাংক ও আর্থিক খাতের ঋণখেলাপিদের বিষয়ে একের পর এক কঠোর সিদ্ধান্ত নিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর অংশ হিসেবে হালনাগাদ করা হচ্ছে ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোর (সিআইবি) ডেটা। এতে বিদেশি ব্যাংকের খেলাপি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামও সিআইবির
১৮ ঘণ্টা আগেমাত্র এক বছরের ব্যবধানে সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশি ব্যক্তি ও ব্যাংকের আমানতের পরিমাণ প্রায় ৩২ গুণ বেড়েছে। ২০২৩ সালে যেখানে এই অঙ্ক ছিল ১৮ মিলিয়ন সুইস ফ্রাঁ, ২০২৪ সালে তা লাফিয়ে গিয়ে পৌঁছেছে ৫৮৯.৫৪ মিলিয়ন ফ্রাঁতে, যার বাংলাদেশি মূল্য প্রায় ৮ হাজার ৮৩২ কোটি টাকা।
১ দিন আগেকয়েক বছর আগেও গাড়ি আমদানিতে দেশের রেকর্ড গড়েছিল মোংলা বন্দর। ২০২১-২২ অর্থবছরে চট্টগ্রামকেও ছাড়িয়ে এখানে ঢুকেছিল ২১ হাজারের বেশি গাড়ি। তখন সবাই তাকিয়ে ছিল মোংলার দিকে। কিন্তু সেই গতির ছন্দ এখন অনেকটাই ম্লান। টানা তিন অর্থবছর ধরে কমছে আমদানির সংখ্যা। ডলার-সংকট, দাম বেড়ে যাওয়া আর ক্রেতার আগ্রহ কমে...
২ দিন আগে