নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির তদন্তের খবরে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ারের দরপতন হয়েছে। আজ মঙ্গলবার লেনদেন শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) শেয়ারটির দর কমেছে ১ দশমিক ৮৭ শতাংশ। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
দিনের শুরুতে ডিএসইতে কোম্পানিটির শেয়ারের সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ দরপতন হয়। তবে লেনদেনের কিছু সময় অতিবাহিত হওয়ার পর কিছুটা পুনরুদ্ধার হয় শেয়ারের দাম। লেনদেনের প্রথম ৩০ মিনিটে এই দরপতন ৩ শতাংশে নেমে আসে। আর দিন শেষে দরপতন হয় ১ দশমিক ৮৭ শতাংশ বা ৩ টাকা ৩০ পয়সা। শেয়ারটি সর্বশেষ হাতবদল হয়েছে ১৭৩ টাকা ২০ পয়সা।
গত রোববার পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি কোম্পানিটির শেয়ারের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির কারণ তদন্তের নির্দেশ দেয়। বিএসইসির আদেশে বলা হয়, সাম্প্রতিক সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে। এ মূল্যবৃদ্ধির পেছনে কোনো ধরনের কারসাজি বা সুবিধাভোগী লেনদেন বা আইন লঙ্ঘনের ঘটনা রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে হবে। ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে এ–সংক্রান্ত প্রতিবেদন কমিশনে জমা দিতে বলা হয় আদেশে।
এছাড়া পুঁজিবাজারের ব্রোকারেজ হাউসের লেনদেনকারী কর্মকর্তা ও প্রধান নির্বাহীদের কোম্পানিটির শেয়ারের সন্দেহজনক লেনদেন থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়।
ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, এক মাসের ব্যবধানে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। গত ১৮ আগস্ট কোম্পানিটির শেয়ারের বাজারমূল্য ছিল ৯১ টাকা, যা গতকাল দাঁড়ায় ১৭৩ টাকা ২০ পয়সায়। সেই হিসাবে শেয়ারের দাম ৮২ টাকা ২০ পয়সা বা ৯০ শতাংশ বেড়েছে। যদিও গতকাল দিনের শুরুতে এটির দাম কমে ১৫৯ টাকায় নেমেছিল।
কোম্পানি সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে এটির উৎপাদন কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। এ কারণে প্রতিষ্ঠানটি লোকসান গুনছে। ফলে বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ দেওয়ার আর্থিক সামর্থ্যও নেই কোম্পানিটির। ২০২৩ সালে বিনিয়োগকারীদের কোনো লভ্যাংশ দিতে পারেনি। তা সত্ত্বেও হু হু করে বাড়ছে এটির শেয়ারের দাম। দীর্ঘদিন ধরেই পুঁজিবাজারে কোম্পানিটির শেয়ার নিয়ে কারসাজির ঘটনা ঘটছে। তবে অতীতে ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর নতুন কমিশন দায়িত্ব নেওয়ার পরও অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি হতে থাকলে কারণ খতিয়ে দেখতে ডিএসইকে নির্দেশ দেওয়া হয়।
অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির তদন্তের খবরে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ারের দরপতন হয়েছে। আজ মঙ্গলবার লেনদেন শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) শেয়ারটির দর কমেছে ১ দশমিক ৮৭ শতাংশ। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
দিনের শুরুতে ডিএসইতে কোম্পানিটির শেয়ারের সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ দরপতন হয়। তবে লেনদেনের কিছু সময় অতিবাহিত হওয়ার পর কিছুটা পুনরুদ্ধার হয় শেয়ারের দাম। লেনদেনের প্রথম ৩০ মিনিটে এই দরপতন ৩ শতাংশে নেমে আসে। আর দিন শেষে দরপতন হয় ১ দশমিক ৮৭ শতাংশ বা ৩ টাকা ৩০ পয়সা। শেয়ারটি সর্বশেষ হাতবদল হয়েছে ১৭৩ টাকা ২০ পয়সা।
গত রোববার পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি কোম্পানিটির শেয়ারের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির কারণ তদন্তের নির্দেশ দেয়। বিএসইসির আদেশে বলা হয়, সাম্প্রতিক সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে। এ মূল্যবৃদ্ধির পেছনে কোনো ধরনের কারসাজি বা সুবিধাভোগী লেনদেন বা আইন লঙ্ঘনের ঘটনা রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে হবে। ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে এ–সংক্রান্ত প্রতিবেদন কমিশনে জমা দিতে বলা হয় আদেশে।
এছাড়া পুঁজিবাজারের ব্রোকারেজ হাউসের লেনদেনকারী কর্মকর্তা ও প্রধান নির্বাহীদের কোম্পানিটির শেয়ারের সন্দেহজনক লেনদেন থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়।
ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, এক মাসের ব্যবধানে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। গত ১৮ আগস্ট কোম্পানিটির শেয়ারের বাজারমূল্য ছিল ৯১ টাকা, যা গতকাল দাঁড়ায় ১৭৩ টাকা ২০ পয়সায়। সেই হিসাবে শেয়ারের দাম ৮২ টাকা ২০ পয়সা বা ৯০ শতাংশ বেড়েছে। যদিও গতকাল দিনের শুরুতে এটির দাম কমে ১৫৯ টাকায় নেমেছিল।
কোম্পানি সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে এটির উৎপাদন কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। এ কারণে প্রতিষ্ঠানটি লোকসান গুনছে। ফলে বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ দেওয়ার আর্থিক সামর্থ্যও নেই কোম্পানিটির। ২০২৩ সালে বিনিয়োগকারীদের কোনো লভ্যাংশ দিতে পারেনি। তা সত্ত্বেও হু হু করে বাড়ছে এটির শেয়ারের দাম। দীর্ঘদিন ধরেই পুঁজিবাজারে কোম্পানিটির শেয়ার নিয়ে কারসাজির ঘটনা ঘটছে। তবে অতীতে ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর নতুন কমিশন দায়িত্ব নেওয়ার পরও অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি হতে থাকলে কারণ খতিয়ে দেখতে ডিএসইকে নির্দেশ দেওয়া হয়।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৮ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১২ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১২ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১৫ ঘণ্টা আগে