নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুঁজিবাজারকে শক্তিশালী ও গতিশীল করতে প্রয়োজনীয় সব ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণের অঙ্গীকার করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী এবং পুঁজিবাজার উন্নয়ন কমিটির সভাপতি ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী। গতকাল রোববার রাজধানীর নিকুঞ্জে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) পরিদর্শনকালে এক মতবিনিময় সভায় তিনি বলেন, ‘পুঁজিবাজারের উন্নয়নে যা যা করা প্রয়োজন, আমি তা করতে প্রস্তুত। সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে সঙ্গে নিয়ে একটি কার্যকর ও দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নকাঠামো গড়ে তোলা হবে।’
সভায় বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ, কমিশনার মো. মহসিন চৌধুরী, মো. আলী আকবর, পুঁজিবাজার সংস্কারবিষয়ক টাস্কফোর্স ও ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদ সদস্যরা, ডিবিএ, সিডিবিএল, সিসিবিএলসহ বিভিন্ন অংশী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
ড. আনিসুজ্জামান বলেন, ‘যেসব প্রতিবন্ধকতা বিএসইসি ও ডিএসইর আওতায় রয়েছে, তা দ্রুত সমাধান করতে হবে। আর যেসব বিষয় নিয়ন্ত্রক সংস্থার আওতার বাইরে, সেগুলো আমি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও কর্তৃপক্ষকে জানাব এবং সমাধানে যথাযথ পদক্ষেপ নেব।’
অর্থনীতির ইতিবাচক প্রভাব পুঁজিবাজারে পড়বে জানিয়ে আনিসুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘দেশের অর্থনীতি এখন ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে। বিদেশি ঋণ পরিশোধসহ অর্থনীতিতে অনেক ইতিবাচক ঘটনা ঘটছে। এসবের প্রভাব শিগগির পুঁজিবাজারে পড়বে।’
তিনি আশ্বাস দিয়ে বলেন, সরকার বাজার সংস্কারে আন্তরিক। পুঁজিবাজারকে আরও স্বচ্ছ ও বিনিয়োগবান্ধব করতে বিদ্যমান সমস্যাগুলোর দ্রুত সমাধান করা হবে। প্রধান উপদেষ্টা দেশের অর্থনৈতিক ও কাঠামোগত উন্নয়নে নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করছেন।
সভায় ডিএসই চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম বলেন, সরকারি সিকিউরিটিজে উচ্চ সুদের হার, করপোরেট মুনাফার হ্রাস, টাকার অবমূল্যায়ন, নেগেটিভ ইক্যুইটি এবং কিছু অসাধু চক্রের কারসাজির কারণে বাজারে আস্থা সংকট তৈরি হয়েছে।
পুঁজিবাজারের আস্থা বাড়াতে করণীয় তুলে ধরে ডিএসই চেয়ারম্যান বলেন, ব্যক্তিগত বিনিয়োগকারীদের ক্যাপিটাল গেইন ট্যাক্স মওকুফ, ব্রোকারেজ কমিশন দশমিক ৫ শতাংশ থেকে হ্রাস করে দশমিক ৩৫ শতাংশ করা, ব্যক্তি বিনিয়োগকারীদের তালিকাভুক্ত কোম্পানি থেকে প্রাপ্ত লভ্যাংশ এক লক্ষ টাকা পর্যন্ত করমুক্ত করা এবং লভ্যাংশের উৎসে কর ১০ শতাংশ বা ১৫ শতাংশ চূড়ান্ত করদায় হিসেবে বিবেচনা করা, নেগেটিভ ইক্যুইটির বোঝা থেকে বিনিয়োগকারীদের মুক্ত করা, প্রতি এক লাখ টাকার অগ্রিম আয়কর ৫০ টাকা থেকে কমিয়ে ১৫ টাকা করা প্রয়োজন।
পুঁজিবাজারকে শক্তিশালী ও গতিশীল করতে প্রয়োজনীয় সব ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণের অঙ্গীকার করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী এবং পুঁজিবাজার উন্নয়ন কমিটির সভাপতি ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী। গতকাল রোববার রাজধানীর নিকুঞ্জে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) পরিদর্শনকালে এক মতবিনিময় সভায় তিনি বলেন, ‘পুঁজিবাজারের উন্নয়নে যা যা করা প্রয়োজন, আমি তা করতে প্রস্তুত। সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে সঙ্গে নিয়ে একটি কার্যকর ও দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নকাঠামো গড়ে তোলা হবে।’
সভায় বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ, কমিশনার মো. মহসিন চৌধুরী, মো. আলী আকবর, পুঁজিবাজার সংস্কারবিষয়ক টাস্কফোর্স ও ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদ সদস্যরা, ডিবিএ, সিডিবিএল, সিসিবিএলসহ বিভিন্ন অংশী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
ড. আনিসুজ্জামান বলেন, ‘যেসব প্রতিবন্ধকতা বিএসইসি ও ডিএসইর আওতায় রয়েছে, তা দ্রুত সমাধান করতে হবে। আর যেসব বিষয় নিয়ন্ত্রক সংস্থার আওতার বাইরে, সেগুলো আমি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও কর্তৃপক্ষকে জানাব এবং সমাধানে যথাযথ পদক্ষেপ নেব।’
অর্থনীতির ইতিবাচক প্রভাব পুঁজিবাজারে পড়বে জানিয়ে আনিসুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘দেশের অর্থনীতি এখন ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে। বিদেশি ঋণ পরিশোধসহ অর্থনীতিতে অনেক ইতিবাচক ঘটনা ঘটছে। এসবের প্রভাব শিগগির পুঁজিবাজারে পড়বে।’
তিনি আশ্বাস দিয়ে বলেন, সরকার বাজার সংস্কারে আন্তরিক। পুঁজিবাজারকে আরও স্বচ্ছ ও বিনিয়োগবান্ধব করতে বিদ্যমান সমস্যাগুলোর দ্রুত সমাধান করা হবে। প্রধান উপদেষ্টা দেশের অর্থনৈতিক ও কাঠামোগত উন্নয়নে নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করছেন।
সভায় ডিএসই চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম বলেন, সরকারি সিকিউরিটিজে উচ্চ সুদের হার, করপোরেট মুনাফার হ্রাস, টাকার অবমূল্যায়ন, নেগেটিভ ইক্যুইটি এবং কিছু অসাধু চক্রের কারসাজির কারণে বাজারে আস্থা সংকট তৈরি হয়েছে।
পুঁজিবাজারের আস্থা বাড়াতে করণীয় তুলে ধরে ডিএসই চেয়ারম্যান বলেন, ব্যক্তিগত বিনিয়োগকারীদের ক্যাপিটাল গেইন ট্যাক্স মওকুফ, ব্রোকারেজ কমিশন দশমিক ৫ শতাংশ থেকে হ্রাস করে দশমিক ৩৫ শতাংশ করা, ব্যক্তি বিনিয়োগকারীদের তালিকাভুক্ত কোম্পানি থেকে প্রাপ্ত লভ্যাংশ এক লক্ষ টাকা পর্যন্ত করমুক্ত করা এবং লভ্যাংশের উৎসে কর ১০ শতাংশ বা ১৫ শতাংশ চূড়ান্ত করদায় হিসেবে বিবেচনা করা, নেগেটিভ ইক্যুইটির বোঝা থেকে বিনিয়োগকারীদের মুক্ত করা, প্রতি এক লাখ টাকার অগ্রিম আয়কর ৫০ টাকা থেকে কমিয়ে ১৫ টাকা করা প্রয়োজন।
হিমায়িত চিংড়ি ও অন্যান্য মাছ রপ্তানির বিপরীতে নগদ সহায়তার জন্য নতুন নির্দেশনা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নতুন নিয়ম অনুযায়ী, হিমায়িত চিংড়ি ও অন্যান্য মাছ রপ্তানি খাতে নগদ সহায়তা পেতে যে দেশে পণ্য রপ্তানি করা হবে, কেবল সে দেশ থেকেই মূল্য প্রত্যাবাসন হতে হবে।
১৯ মিনিট আগেরপ্তানি খাতে নগদ প্রবাহ বাড়ানো ও ব্যবসা সহজ করতে বিদেশি ক্রেতাদের কাছ থেকে অগ্রিমপ্রাপ্ত রপ্তানি আয়ের ১০ শতাংশ সংরক্ষণের বাধ্যবাধকতা তুলে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ফলে কাঁচামাল সংগ্রহ, উৎপাদন কার্যক্রম ও পণ্য সরবরাহ আরও সহজ হবে।
৩৫ মিনিট আগেইউএস ডিপার্টমেন্ট অব স্টেটের ফুলব্রাইট স্পেশালিস্ট প্রোগ্রাম ও বাংলাদেশ মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির (বিএমইউ) যৌথ উদ্যোগে বিশ্ববিদ্যালয়ে গত ৩১ আগস্ট থেকে ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চার সপ্তাহব্যাপী ফুলব্রাইট স্পেশালিস্ট প্রোগ্রামের অধীনে ‘স্মার্ট পোর্ট ম্যানেজমেন্ট: এমপাওয়ারিং ইকোনমিক প্রোসপারিটি উইথ এআই বুটক্
১ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বাংলাদেশ সাবমেরিন কেব্লস পিএলসির পরিচালনা পর্ষদ ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ব্যবসায় অর্জিত মুনাফার প্রায় ৬০ শতাংশ কোম্পানিতে রেখে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আর শেয়ারহোল্ডারদের দেওয়া হবে ৪০ শতাংশ। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগে