যথাযথ মর্যাদা ও বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদ্যাপন করেছে গ্রামীণ ব্যাংক।
গতকাল রোববার বেলা ৩টায় মিরপুর-২-এ গ্রামীণ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের অডিটরিয়ামে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
প্রধান কার্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অংশগ্রহণে এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গ্রামীণ ব্যাংক পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ কে এম সাইফুল মজিদ।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নূর মোহাম্মদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন গ্রামীণ ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ছাইদুজ্জামান ভূঞা। পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত ও জাতীয় সংগীত পরিবেশনের পর কেক কাটার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা করা হয়।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে গ্রামীণ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ কে এম সাইফুল মজিদ বলেন, ‘বাঙালি জাতির চিরন্তন প্রেরণার উৎস বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের পথ পেরিয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতার মহান স্থপতিই শুধু নন, বিশ্বের নিপীড়িত মানুষের মুক্ত সংগ্রামের অনুপ্রেরণার উৎসও হয়ে ওঠেন তিনি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আর জাতির পিতার আদর্শকে ধারণ করে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার পথে এগিয়ে চলছে গ্রামীণ ব্যাংক।’
ব্যবস্থাপনা পরিচালক নূর মোহাম্মদ বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর কর্ম ও রাজনৈতিক জীবন অসামান্য গৌরবের। তাঁর এ গৌরবের ইতিহাস থেকে প্রতিটি শিশুর মধ্যে চারিত্রিক দৃঢ়তার ভিত্তি গড়ে উঠুক এই হোক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবসে আমাদের অঙ্গীকার।’
অনুষ্ঠান শেষে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের শহীদ সদস্যদের আত্মার মাগফিরাত ও প্রধানমন্ত্রীসহ পরিবারের অন্য সদস্যদের দীর্ঘায়ু কামনা করে দোয়া করা হয়।
যথাযথ মর্যাদা ও বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদ্যাপন করেছে গ্রামীণ ব্যাংক।
গতকাল রোববার বেলা ৩টায় মিরপুর-২-এ গ্রামীণ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের অডিটরিয়ামে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
প্রধান কার্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অংশগ্রহণে এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গ্রামীণ ব্যাংক পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ কে এম সাইফুল মজিদ।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নূর মোহাম্মদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন গ্রামীণ ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ছাইদুজ্জামান ভূঞা। পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত ও জাতীয় সংগীত পরিবেশনের পর কেক কাটার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা করা হয়।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে গ্রামীণ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ কে এম সাইফুল মজিদ বলেন, ‘বাঙালি জাতির চিরন্তন প্রেরণার উৎস বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের পথ পেরিয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতার মহান স্থপতিই শুধু নন, বিশ্বের নিপীড়িত মানুষের মুক্ত সংগ্রামের অনুপ্রেরণার উৎসও হয়ে ওঠেন তিনি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আর জাতির পিতার আদর্শকে ধারণ করে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার পথে এগিয়ে চলছে গ্রামীণ ব্যাংক।’
ব্যবস্থাপনা পরিচালক নূর মোহাম্মদ বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর কর্ম ও রাজনৈতিক জীবন অসামান্য গৌরবের। তাঁর এ গৌরবের ইতিহাস থেকে প্রতিটি শিশুর মধ্যে চারিত্রিক দৃঢ়তার ভিত্তি গড়ে উঠুক এই হোক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবসে আমাদের অঙ্গীকার।’
অনুষ্ঠান শেষে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের শহীদ সদস্যদের আত্মার মাগফিরাত ও প্রধানমন্ত্রীসহ পরিবারের অন্য সদস্যদের দীর্ঘায়ু কামনা করে দোয়া করা হয়।
বাংলাদেশের মানুষ বছরে গড়ে ৯৮১ টাকা ব্যয় করেন শুধু হাত ধোয়ার পেছনে। এ খরচ শহরে ১৩১১ টাকা হলেও গ্রামে ৮৩১ টাকা। পানি ব্যবহারের দিক থেকেও পার্থক্য লক্ষণীয়—একজন গ্রামীণ নাগরিক বছরে গড়ে ৩১ হাজার ১৮৪ লিটার পানি ব্যবহার করেন হাত ধোয়ার জন্য, আর শহরে এ পরিমাণ ৩০ হাজার ৬৮৩ লিটার। এসব তথ্য প্রকাশ করেছে
২ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার ঐতিহ্যবাহী কানসাট আমবাজারে চলছে জমজমাট বেচাকেনা। দেশের বৃহৎতম এই মৌসুমি বাজারটি এখন হাঁকডাকে মুখর, নানা জাতের আমে ভরে উঠেছে প্রতিটি আড়ত। ঈদুল আজহার ছুটি, অতিবৃষ্টি ও প্রচণ্ড খরায় সাময়িক ধাক্কা খেলেও গত কয়েকদিনে পরিস্থিতি অনেকটাই ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ব্যাংক লেনদেন চালু হওয়
২ ঘণ্টা আগেচলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ১১ মাসে (জুলাই থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত) প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এটি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এই সময় পর্যন্ত রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দরের আলোচিত নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) পরিচালনার দায়িত্ব থেকে সরে যাচ্ছে সাইফ পাওয়ারটেক। আগামী ৬ জুলাই প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে বন্দরের চুক্তির মেয়াদ শেষ হচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে আর চুক্তি নবায়ন করবে না বন্দর কর্তৃপক্ষ। আপাতত বন্দর কর্তৃপক্ষের হাতেই থাকছে এনসিটি পরিচালনার দায়িত্ব
২ ঘণ্টা আগে