অনলাইন ডেস্ক
এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ পেইন্ট প্রস্তুতকারক কোম্পানি ‘এশিয়ান পেইন্টস’ বিশ্বের বিভিন্ন সৃজনশীল মানসিকতার ব্যক্তিদের সঙ্গে যৌথভাবে বিশদ গবেষণার ভিত্তিতে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশে ২০২৫ সালের ‘কালার অব দ্য ইয়ার’ ঘোষণা করেছে।
এই বিশেষ আয়োজন গতকাল শনিবার রাজধানীর র্যাডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনে অনুষ্ঠিত হয়েছে। যেখানে দেশের শীর্ষস্থানীয় ডিজাইন, স্থাপত্য ও সৃজনশীল চিন্তাধারার ব্যক্তিত্বরা একত্র হয়েছিলেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এশিয়ান পেইন্টস ইন্টারন্যাশনালের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার জোসেফ ইপেন, রিজিওনাল হেড (সাউথ এশিয়া অ্যান্ড সাউথ প্যাসিফিক আইল্যান্ডস) বুদ্ধাদিত্য মুখার্জি এবং এশিয়ান পেইন্টসের অন্য ঊর্ধ্বতন সদস্যরা। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের বিশিষ্ট স্থপতি, ডিজাইনার, সৃজনশীল ব্যক্তিত্বসহ অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তি উৎসাহের সঙ্গে অংশ নেন।
প্রতিবছর এশিয়ান পেইন্টস বিভিন্ন সৃজনশীল শাখার বিশেষজ্ঞ স্থপতি, শিল্পী, ইন্টেরিয়র ডিজাইনার এবং মিডিয়া, সমাজবিজ্ঞান ও ফ্যাশনের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের নিয়ে ‘কালারনেক্সট’ তৈরি করে। এটি একটি বিস্তৃত রিপোর্ট, যা বিশ্বজুড়ে রং, উপকরণ, টেক্সচার ফিনিশ এবং ট্রেন্ডের ডিজাইন দিকনির্দেশনা তুলে ধরে। ২০০৩ সাল থেকে এশিয়ান পেইন্টস রং ও উপকরণের সমন্বয়ে গবেষণা করে আসছে, যেন উদীয়মান ডিজাইন নিয়ে ধারণা দেওয়া যায়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ‘কালারনেক্সট’ এশিয়ার অন্যতম এবং অনন্য রং ও উপকরণের নির্দেশিকা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এশিয়ান পেইন্টস বাংলাদেশের একমাত্র হোম ডেকোর কোম্পানি, যারা এত গভীর ও সূক্ষ্মভাবে ট্রেন্ডগুলো নিয়ে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
ইভেন্টে এ বছরের ‘কালার অব দ্য ইয়ার’ হিসেবে ঘোষণা করা হয় ‘কার্ডিনাল’। এটি অন্তরের গভীর শান্তি ও সাম্যবোধকে প্রতিফলিত করে। মানুষের আত্মানুসন্ধানের মুহূর্তকে ধারণ করে এবং ভেতরের সত্তার সঙ্গে নতুন করে মানুষের পরিচয় করিয়ে দেয়। আত্মপরিচয় ও আত্মচিন্তার প্রয়োজন থেকে অনুপ্রাণিত, কার্ডিনাল সবকিছুতে আনে কোমলতা, পরিশীলন এবং আবেগের এক স্থির অনুভূতি।
ইভেন্টে এ বছরের তিনটি ট্রেন্ড দিকনির্দেশনাও তুলে ধরা হয়—
এই উৎসবময় ইভেন্টে এশিয়ান পেইন্টস ইন্টারন্যাশনালের প্রধান নির্বাহী, জোসেফ ইপেন বলেন, ‘বর্ণিল, মুগ্ধকর ও সংস্কৃতির সঙ্গে মানানসই রংগুলো নিয়ে গ্রাহক ও ভোক্তাদের মাঝে আগ্রহ রয়েছে। এশিয়ান পেইন্টস প্রতিনিয়ত গ্লোবাল ট্রেন্ড এবং সেগুলোর লোকাল সম্পৃক্ততা বিশ্লেষণ করে, যা ভোক্তাদের সামগ্রিক চাহিদার প্রতিফলন ঘটায় ও ডিজাইনকে অনুপ্রাণিত করে। এই রিপোর্টে চলতি ট্রেন্ডগুলো সামনে নিয়ে আসতে স্বনামধন্য বিশেষজ্ঞরা অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন। আমাদের লক্ষ্য ভবিষ্যৎবান্ধব, কার্যকর, নান্দনিক রং ও টেক্সচার তৈরির মাধ্যমে অভিনবত্বকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়া, যা সাধারণ মানুষের লাইফস্টাইলকে আরও সমৃদ্ধ করবে।’
এশিয়ান পেইন্টস ইন্টারন্যাশনালের রিজিওনাল হেড বুদ্ধাদিত্যা মুখার্জি বলেন, ‘কালারনেক্সট আমাদের দেখার জানালা খুলে দেয়, যাতে আমরা বুঝতে পারি, মানুষকে কোন জিনিসগুলো ছুঁয়ে যায়। কার্ডিনাল আমাদের সময়ের অনুভূতির কথা বলে, আর এই কথাটা বাংলাদেশে পৌঁছে দিতে পেরে আমরা আনন্দিত।’
এই আয়োজনের মাধ্যমে এশিয়ান পেইন্টস আবারও প্রমাণ করল, তারা ট্রেন্ডসেটিং ডেকোর ভাবনার পথপ্রদর্শক এবং তাদের ভবিষ্যৎমুখী আইডিয়াগুলো পেশাদার আর হোম-ওনারদের অনুপ্রাণিত করছে, যেন তারা নিজেদের মতো করে ভাবপূর্ণ, আবেগময় আর সংস্কৃতিসম্মত মানানসই লিভিং স্পেস তৈরি করতে পারে।
এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ পেইন্ট প্রস্তুতকারক কোম্পানি ‘এশিয়ান পেইন্টস’ বিশ্বের বিভিন্ন সৃজনশীল মানসিকতার ব্যক্তিদের সঙ্গে যৌথভাবে বিশদ গবেষণার ভিত্তিতে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশে ২০২৫ সালের ‘কালার অব দ্য ইয়ার’ ঘোষণা করেছে।
এই বিশেষ আয়োজন গতকাল শনিবার রাজধানীর র্যাডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনে অনুষ্ঠিত হয়েছে। যেখানে দেশের শীর্ষস্থানীয় ডিজাইন, স্থাপত্য ও সৃজনশীল চিন্তাধারার ব্যক্তিত্বরা একত্র হয়েছিলেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এশিয়ান পেইন্টস ইন্টারন্যাশনালের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার জোসেফ ইপেন, রিজিওনাল হেড (সাউথ এশিয়া অ্যান্ড সাউথ প্যাসিফিক আইল্যান্ডস) বুদ্ধাদিত্য মুখার্জি এবং এশিয়ান পেইন্টসের অন্য ঊর্ধ্বতন সদস্যরা। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের বিশিষ্ট স্থপতি, ডিজাইনার, সৃজনশীল ব্যক্তিত্বসহ অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তি উৎসাহের সঙ্গে অংশ নেন।
প্রতিবছর এশিয়ান পেইন্টস বিভিন্ন সৃজনশীল শাখার বিশেষজ্ঞ স্থপতি, শিল্পী, ইন্টেরিয়র ডিজাইনার এবং মিডিয়া, সমাজবিজ্ঞান ও ফ্যাশনের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের নিয়ে ‘কালারনেক্সট’ তৈরি করে। এটি একটি বিস্তৃত রিপোর্ট, যা বিশ্বজুড়ে রং, উপকরণ, টেক্সচার ফিনিশ এবং ট্রেন্ডের ডিজাইন দিকনির্দেশনা তুলে ধরে। ২০০৩ সাল থেকে এশিয়ান পেইন্টস রং ও উপকরণের সমন্বয়ে গবেষণা করে আসছে, যেন উদীয়মান ডিজাইন নিয়ে ধারণা দেওয়া যায়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ‘কালারনেক্সট’ এশিয়ার অন্যতম এবং অনন্য রং ও উপকরণের নির্দেশিকা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এশিয়ান পেইন্টস বাংলাদেশের একমাত্র হোম ডেকোর কোম্পানি, যারা এত গভীর ও সূক্ষ্মভাবে ট্রেন্ডগুলো নিয়ে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
ইভেন্টে এ বছরের ‘কালার অব দ্য ইয়ার’ হিসেবে ঘোষণা করা হয় ‘কার্ডিনাল’। এটি অন্তরের গভীর শান্তি ও সাম্যবোধকে প্রতিফলিত করে। মানুষের আত্মানুসন্ধানের মুহূর্তকে ধারণ করে এবং ভেতরের সত্তার সঙ্গে নতুন করে মানুষের পরিচয় করিয়ে দেয়। আত্মপরিচয় ও আত্মচিন্তার প্রয়োজন থেকে অনুপ্রাণিত, কার্ডিনাল সবকিছুতে আনে কোমলতা, পরিশীলন এবং আবেগের এক স্থির অনুভূতি।
ইভেন্টে এ বছরের তিনটি ট্রেন্ড দিকনির্দেশনাও তুলে ধরা হয়—
এই উৎসবময় ইভেন্টে এশিয়ান পেইন্টস ইন্টারন্যাশনালের প্রধান নির্বাহী, জোসেফ ইপেন বলেন, ‘বর্ণিল, মুগ্ধকর ও সংস্কৃতির সঙ্গে মানানসই রংগুলো নিয়ে গ্রাহক ও ভোক্তাদের মাঝে আগ্রহ রয়েছে। এশিয়ান পেইন্টস প্রতিনিয়ত গ্লোবাল ট্রেন্ড এবং সেগুলোর লোকাল সম্পৃক্ততা বিশ্লেষণ করে, যা ভোক্তাদের সামগ্রিক চাহিদার প্রতিফলন ঘটায় ও ডিজাইনকে অনুপ্রাণিত করে। এই রিপোর্টে চলতি ট্রেন্ডগুলো সামনে নিয়ে আসতে স্বনামধন্য বিশেষজ্ঞরা অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন। আমাদের লক্ষ্য ভবিষ্যৎবান্ধব, কার্যকর, নান্দনিক রং ও টেক্সচার তৈরির মাধ্যমে অভিনবত্বকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়া, যা সাধারণ মানুষের লাইফস্টাইলকে আরও সমৃদ্ধ করবে।’
এশিয়ান পেইন্টস ইন্টারন্যাশনালের রিজিওনাল হেড বুদ্ধাদিত্যা মুখার্জি বলেন, ‘কালারনেক্সট আমাদের দেখার জানালা খুলে দেয়, যাতে আমরা বুঝতে পারি, মানুষকে কোন জিনিসগুলো ছুঁয়ে যায়। কার্ডিনাল আমাদের সময়ের অনুভূতির কথা বলে, আর এই কথাটা বাংলাদেশে পৌঁছে দিতে পেরে আমরা আনন্দিত।’
এই আয়োজনের মাধ্যমে এশিয়ান পেইন্টস আবারও প্রমাণ করল, তারা ট্রেন্ডসেটিং ডেকোর ভাবনার পথপ্রদর্শক এবং তাদের ভবিষ্যৎমুখী আইডিয়াগুলো পেশাদার আর হোম-ওনারদের অনুপ্রাণিত করছে, যেন তারা নিজেদের মতো করে ভাবপূর্ণ, আবেগময় আর সংস্কৃতিসম্মত মানানসই লিভিং স্পেস তৈরি করতে পারে।
আজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা কমেছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের দাম বেড়েছে। পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়।
২২ মিনিট আগেবাণিজ্যিক বিমানের সাফল্য পরিমাপের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সূচক হচ্ছে এর উৎপাদন সংখ্যা। এই ক্ষেত্রে বোয়িং ৭৩৭ কিংবা এয়ারবাস এ৩২০-এর মতো প্রযুক্তিতে ঠাসা উড়োজাহাজের কথাই আগে মাথায় আসে। তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো—এগুলোর কোনোটিই ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত বাণিজ্যিক বিমান নয়।
৩১ মিনিট আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সতর্ক করে বলেছেন, তাঁর দেশে আবারও বিশ শতকের ত্রিশ দশকের মতো মহামন্দা দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে, মার্কিন আদালত যদি তাঁর ব্যাপক শুল্ক আরোপের ক্ষমতা আরোপের ক্ষমতা খর্ব করে তাহলে এই বিপর্যয় দেখা দিতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি), লালদিয়া ও বে টার্মিনাল পরিচালনার জন্য বিদেশি অপারেটর নিয়োগের প্রক্রিয়া আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করতে চায় চায় সরকার। এর মাধ্যমে ২০৩০ সালের মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা চার গুণ বৃদ্ধি করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে