শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি গ্রহণ, চাকরিপ্রার্থীদের আবেদন ফি গ্রহণ, উপবৃত্তি ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা প্রদানের জন্য নগদের সঙ্গে একটি চুক্তি করেছে হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়। ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয়টির গেস্টহাউসে সম্প্রতি এই চুক্তি স্বাক্ষর হয়। বাংলাদেশ ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদের মাধ্যমে বিশেষায়িত এ অর্থনৈতিক লেনদেন হবে।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. আবদুল বাসেত। নগদের পক্ষ থেকে চুক্তি স্বাক্ষর করেন নির্বাহী পরিচালক মো. সাফায়েত আলম। এ ছাড়া হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে চুক্তি স্বাক্ষর করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার সাদেকুজ্জামান।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. আবদুল বাসেত বলেন, ‘“নগদ” বাংলাদেশ ডাক বিভাগের একটি সেবা। আমরা আমাদের ছাত্রছাত্রীদের এই সেবার মাধ্যমে লেনদেনের সুযোগ করে দিতে চাই। কারণ, এখানে নামমাত্র খরচে সব লেনদেন করা সম্ভব।’
নগদ ও হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এই চুক্তি সম্পর্কে নগদের নির্বাহী পরিচালক মো. সাফায়েত আলম বলেন, ‘আমরা চাই দেশের সব মানুষ লেনদেনের বিড়ম্বনা থেকে মুক্ত হয়ে নগদের ডিজিটাল সেবার আওতায় আসুক। আর এ জন্য ছাত্রছাত্রীদের কাছে আমাদের সেবা পৌঁছে দেওয়াটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা এ লক্ষ্যেই এই চুক্তিটি করেছি। নামমাত্র খরচে হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা এই সেবা দিতে যাচ্ছি।’
এই চুক্তি সম্পর্কে বলতে গিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার সাদেকুজ্জামান বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের টিউশন ফি জমা দেওয়া থেকে শুরু করে উপবৃত্তি বিতরণ বা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন গ্রহণ একটা জটিল ব্যাপার। কিন্তু নগদের মাধ্যমে এই কাজটি করা হলে আর ব্যাংকে ছোটাছুটি করতে হবে না। তারা নিজের মোবাইল ফোনে এসব কাজ করতে পারবেন।’
এই চুক্তি অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা একেবারে ন্যূনতম খরচে নিজেদের টিউশন ফি পরিশোধ করতে পারবেন। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ে যাঁরা চাকরির আবেদন করবেন, তাঁরাও নগদের মাধ্যমে আবেদন ফি জমা দিতে পারবেন। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারীর বেতন এবং বিভিন্ন ভাতা নগদের মাধ্যমে দেওয়া হবে।
এই পুরো সেবায় নগদ কেবল তাঁর ব্যয়ের চার্জ ব্যতীত অন্য কোনো চার্জ আরোপ করবে না। ফলে এটা সব লেনদেনকারীর জন্য একটা বড় সুবিধা হবে।
শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি গ্রহণ, চাকরিপ্রার্থীদের আবেদন ফি গ্রহণ, উপবৃত্তি ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা প্রদানের জন্য নগদের সঙ্গে একটি চুক্তি করেছে হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়। ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয়টির গেস্টহাউসে সম্প্রতি এই চুক্তি স্বাক্ষর হয়। বাংলাদেশ ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদের মাধ্যমে বিশেষায়িত এ অর্থনৈতিক লেনদেন হবে।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. আবদুল বাসেত। নগদের পক্ষ থেকে চুক্তি স্বাক্ষর করেন নির্বাহী পরিচালক মো. সাফায়েত আলম। এ ছাড়া হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে চুক্তি স্বাক্ষর করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার সাদেকুজ্জামান।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. আবদুল বাসেত বলেন, ‘“নগদ” বাংলাদেশ ডাক বিভাগের একটি সেবা। আমরা আমাদের ছাত্রছাত্রীদের এই সেবার মাধ্যমে লেনদেনের সুযোগ করে দিতে চাই। কারণ, এখানে নামমাত্র খরচে সব লেনদেন করা সম্ভব।’
নগদ ও হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এই চুক্তি সম্পর্কে নগদের নির্বাহী পরিচালক মো. সাফায়েত আলম বলেন, ‘আমরা চাই দেশের সব মানুষ লেনদেনের বিড়ম্বনা থেকে মুক্ত হয়ে নগদের ডিজিটাল সেবার আওতায় আসুক। আর এ জন্য ছাত্রছাত্রীদের কাছে আমাদের সেবা পৌঁছে দেওয়াটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা এ লক্ষ্যেই এই চুক্তিটি করেছি। নামমাত্র খরচে হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা এই সেবা দিতে যাচ্ছি।’
এই চুক্তি সম্পর্কে বলতে গিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার সাদেকুজ্জামান বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের টিউশন ফি জমা দেওয়া থেকে শুরু করে উপবৃত্তি বিতরণ বা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন গ্রহণ একটা জটিল ব্যাপার। কিন্তু নগদের মাধ্যমে এই কাজটি করা হলে আর ব্যাংকে ছোটাছুটি করতে হবে না। তারা নিজের মোবাইল ফোনে এসব কাজ করতে পারবেন।’
এই চুক্তি অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা একেবারে ন্যূনতম খরচে নিজেদের টিউশন ফি পরিশোধ করতে পারবেন। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ে যাঁরা চাকরির আবেদন করবেন, তাঁরাও নগদের মাধ্যমে আবেদন ফি জমা দিতে পারবেন। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারীর বেতন এবং বিভিন্ন ভাতা নগদের মাধ্যমে দেওয়া হবে।
এই পুরো সেবায় নগদ কেবল তাঁর ব্যয়ের চার্জ ব্যতীত অন্য কোনো চার্জ আরোপ করবে না। ফলে এটা সব লেনদেনকারীর জন্য একটা বড় সুবিধা হবে।
সরকার কর ও শুল্কছাড়ের মাধ্যমে বাজারে পণ্যের দাম কমানোর চেষ্টা করলেও তা কার্যত সাধারণ ভোক্তার দামের বোঝা কমাতে পারেনি। গত অর্থবছরে ভোজ্যতেল, মোবাইল ফোন, পোলট্রি, ফ্রিজ, এসি উৎপাদনের উপকরণসহ বিভিন্ন খাতে কোটি কোটি টাকা শুল্কছাড় দেওয়া হয়েছে। সরকারের যুক্তি ছিল, এতে ভোক্তারা কম দামে পণ্য পাবে।
১ ঘণ্টা আগেদেশের বিমা খাত ডিজিটালাইজেশনে ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার তুলনায় পিছিয়ে রয়েছে। তবে গত বছর পিছিয়ে থাকা নেপাল এখন বাংলাদেশের সমপর্যায়ে পৌঁছেছে। গতকাল বুধবার ‘বিমা খাতের আধুনিকায়নে প্রযুক্তির ব্যবহার’ শীর্ষক কর্মশালায় এসব তথ্য তুলে ধরেন চার্টার্ড লাইফ ইনস্যুরেন্সের সাবেক মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতে পরিবেশবান্ধব সবুজ কারখানার সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে। গত এক মাসে ১০টি কারখানা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিলের ‘লিডারশিপ ইন এনার্জি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ডিজাইন’ (লিড) সনদ পেয়েছে। এর মধ্যে সর্বশেষ গতকাল বুধবার একসঙ্গে পাঁচটি কারখানা নতুন সনদ অর্জন করেছে।
১ ঘণ্টা আগেবাজারে আবারও হঠাৎ লাফিয়ে বেড়েছে পেঁয়াজের দাম। কোনো উৎসব বা উপলক্ষ না থাকা সত্ত্বেও এক সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিপ্রতি ২৫-৩০ টাকা বেড়েছে। এতে সাধারণ ক্রেতারা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তাঁদের অভিযোগ, বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দাম বাড়ানো হচ্ছে। তবে ব্যবসায়ীদের দাবি, টানা বৃষ্টিপাত ও মৌসুমের শেষ দিকে...
২ ঘণ্টা আগে