বিজ্ঞপ্তি
উইন্টার ‘স্পেন্ড অ্যান্ড উইন’ ক্যাম্পেইন ২০২৫-এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে মাস্টারকার্ড। গত ১ জানুয়ারি থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলা ‘সেইল বিয়ন্ড’ শীর্ষক এই ক্যাম্পেইনের উদ্দেশ্য ছিল লেনদেনের ওপর ভিত্তি করে কার্ডহোল্ডারদের আকর্ষণীয় পুরস্কার জেতার সুযোগ দিয়ে ডিজিটাল লেনদেনে উৎসাহিত করা। আকর্ষণীয় পুরস্কারগুলোর মধ্যে একটি ছিল স্মরণীয় ক্রুজ ট্রিপ।
এই ক্যাম্পেইনে মাস্টারকার্ডের ডেবিট, ক্রেডিট ও প্রিপেইড কার্ডহোল্ডারদের বিপুল অংশগ্রহণ লক্ষ করা গেছে। গ্র্যান্ড প্রাইজ বিজয়ী মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক পিএলসির মাস্টারকার্ড কার্ডহোল্ডার সানজিদা নিশাত পেয়েছেন ছয় দিনের এক দুর্দান্ত কাপল ট্রিপের সুযোগ। যার মধ্যে রয়েছে সিঙ্গাপুর, পেনাং পোর্ট এবং পোর্ট ক্ল্যাংয়ে বিলাসবহুল ক্রুজ ট্রিপ।
প্রথম বিজয়ীর জন্য আরও রয়েছে সঙ্গীসহ এয়ারটিকিট ও অ্যাকোমোডেশন ব্যবস্থা। এ ছাড়া, অন্য বিজয়ীরা দেশে ও বিদেশে কাপল ট্রিপ প্যাকেজ, ইলেকট্রনিকস, গ্যাজেটস, লাইফস্টাইল ও গ্রোসারি ভাউচার পেয়েছেন।
ক্যাম্পেইনে অংশ নিতে মাস্টারকার্ড কার্ডহোল্ডারদের দেশে ও বিদেশে ন্যূনতম ১ হাজার টাকা বা ২৫ ডলারের অন্তত চারটি লেনদেন সম্পন্ন করতে হয়েছে। এই লেনদেনগুলো পয়েন্ট অব সেল (পিওএস) বা ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয়েছে। তাদের অর্জিত পয়েন্টের ওপর ভিত্তি করে বিজয়ীদের নির্বাচন করা হয়।
মাস্টারকার্ড বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল বলেন, ‘বাংলাদেশে ডিজিটাল পেমেন্ট ব্যবহারের প্রসার ঘটাতে মাস্টারকার্ড প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ‘‘সেইল বিয়ন্ড’’ ক্যাম্পেইনের ব্যাপক সাড়া প্রমাণ করে, গ্রাহকেরা এখন আরও বেশি নিরাপদ ও সুবিধাজনক ডিজিটাল লেনদেনকে প্রাধান্য দিচ্ছেন। এই ক্যাম্পেইনে সহযোগিতার জন্য মাস্টারকার্ডের পার্টনার ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি কৃতজ্ঞতা এবং সকল বিজয়ীকে অভিনন্দন জানাচ্ছি।’
সেইল বিয়ন্ড ক্যাম্পেইনের সহযোগী পার্টনার ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে যুক্ত ছিল—এবি ব্যাংক পিএলসি, আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক পিএলসি, ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি, ব্যাংক এশিয়া পিএলসি, ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসি, ঢাকা ব্যাংক পিএলসি, ডাচ্-বাংলা ব্যাংক পিএলসি, ইসলামী ব্যাংক পিএলসি, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক পিএলসি, ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড, প্রাইম ব্যাংক পিএলসি, প্রিমিয়ার ব্যাংক পিএলসি, পূবালী ব্যাংক পিএলসি, দ্য সিটি ব্যাংক পিএলসি, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি, সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক ও লংকাবাংলা ফাইন্যান্স পিএলসি।
মাস্টারকার্ড
বিশ্বের ২০০টিরও বেশি দেশ ও অঞ্চলের অর্থনীতি শক্তিশালী করার পাশাপাশি মানুষের ক্ষমতায়নে কাজ করছে মাস্টারকার্ড। গ্রাহকদের নিয়ে একসঙ্গে এমন একটি টেকসই অর্থনীতি গড়ে তুলছে যেখানে সবার সমৃদ্ধি সম্ভব। লেনদেনকে নিরাপদ, সহজ, স্মার্ট এবং সবার জন্য সহজলভ্য করে তুলতে নানা ধরনের ডিজিটাল পেমেন্টের সুবিধা প্রদান করে মাস্টারকার্ড। মাস্টারকার্ডের প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন, অংশীদারত্ব ও নেটওয়ার্ক একটি অনন্য পণ্য ও সেবার সমন্বয় তৈরি করেছে। যা ব্যক্তি, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও রাষ্ট্রসমূহকে তাদের সর্বোচ্চ সম্ভাবনা অর্জনে সহায়তা করছে।
উইন্টার ‘স্পেন্ড অ্যান্ড উইন’ ক্যাম্পেইন ২০২৫-এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে মাস্টারকার্ড। গত ১ জানুয়ারি থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলা ‘সেইল বিয়ন্ড’ শীর্ষক এই ক্যাম্পেইনের উদ্দেশ্য ছিল লেনদেনের ওপর ভিত্তি করে কার্ডহোল্ডারদের আকর্ষণীয় পুরস্কার জেতার সুযোগ দিয়ে ডিজিটাল লেনদেনে উৎসাহিত করা। আকর্ষণীয় পুরস্কারগুলোর মধ্যে একটি ছিল স্মরণীয় ক্রুজ ট্রিপ।
এই ক্যাম্পেইনে মাস্টারকার্ডের ডেবিট, ক্রেডিট ও প্রিপেইড কার্ডহোল্ডারদের বিপুল অংশগ্রহণ লক্ষ করা গেছে। গ্র্যান্ড প্রাইজ বিজয়ী মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক পিএলসির মাস্টারকার্ড কার্ডহোল্ডার সানজিদা নিশাত পেয়েছেন ছয় দিনের এক দুর্দান্ত কাপল ট্রিপের সুযোগ। যার মধ্যে রয়েছে সিঙ্গাপুর, পেনাং পোর্ট এবং পোর্ট ক্ল্যাংয়ে বিলাসবহুল ক্রুজ ট্রিপ।
প্রথম বিজয়ীর জন্য আরও রয়েছে সঙ্গীসহ এয়ারটিকিট ও অ্যাকোমোডেশন ব্যবস্থা। এ ছাড়া, অন্য বিজয়ীরা দেশে ও বিদেশে কাপল ট্রিপ প্যাকেজ, ইলেকট্রনিকস, গ্যাজেটস, লাইফস্টাইল ও গ্রোসারি ভাউচার পেয়েছেন।
ক্যাম্পেইনে অংশ নিতে মাস্টারকার্ড কার্ডহোল্ডারদের দেশে ও বিদেশে ন্যূনতম ১ হাজার টাকা বা ২৫ ডলারের অন্তত চারটি লেনদেন সম্পন্ন করতে হয়েছে। এই লেনদেনগুলো পয়েন্ট অব সেল (পিওএস) বা ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয়েছে। তাদের অর্জিত পয়েন্টের ওপর ভিত্তি করে বিজয়ীদের নির্বাচন করা হয়।
মাস্টারকার্ড বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল বলেন, ‘বাংলাদেশে ডিজিটাল পেমেন্ট ব্যবহারের প্রসার ঘটাতে মাস্টারকার্ড প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ‘‘সেইল বিয়ন্ড’’ ক্যাম্পেইনের ব্যাপক সাড়া প্রমাণ করে, গ্রাহকেরা এখন আরও বেশি নিরাপদ ও সুবিধাজনক ডিজিটাল লেনদেনকে প্রাধান্য দিচ্ছেন। এই ক্যাম্পেইনে সহযোগিতার জন্য মাস্টারকার্ডের পার্টনার ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি কৃতজ্ঞতা এবং সকল বিজয়ীকে অভিনন্দন জানাচ্ছি।’
সেইল বিয়ন্ড ক্যাম্পেইনের সহযোগী পার্টনার ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে যুক্ত ছিল—এবি ব্যাংক পিএলসি, আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক পিএলসি, ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি, ব্যাংক এশিয়া পিএলসি, ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসি, ঢাকা ব্যাংক পিএলসি, ডাচ্-বাংলা ব্যাংক পিএলসি, ইসলামী ব্যাংক পিএলসি, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক পিএলসি, ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড, প্রাইম ব্যাংক পিএলসি, প্রিমিয়ার ব্যাংক পিএলসি, পূবালী ব্যাংক পিএলসি, দ্য সিটি ব্যাংক পিএলসি, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি, সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক ও লংকাবাংলা ফাইন্যান্স পিএলসি।
মাস্টারকার্ড
বিশ্বের ২০০টিরও বেশি দেশ ও অঞ্চলের অর্থনীতি শক্তিশালী করার পাশাপাশি মানুষের ক্ষমতায়নে কাজ করছে মাস্টারকার্ড। গ্রাহকদের নিয়ে একসঙ্গে এমন একটি টেকসই অর্থনীতি গড়ে তুলছে যেখানে সবার সমৃদ্ধি সম্ভব। লেনদেনকে নিরাপদ, সহজ, স্মার্ট এবং সবার জন্য সহজলভ্য করে তুলতে নানা ধরনের ডিজিটাল পেমেন্টের সুবিধা প্রদান করে মাস্টারকার্ড। মাস্টারকার্ডের প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন, অংশীদারত্ব ও নেটওয়ার্ক একটি অনন্য পণ্য ও সেবার সমন্বয় তৈরি করেছে। যা ব্যক্তি, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও রাষ্ট্রসমূহকে তাদের সর্বোচ্চ সম্ভাবনা অর্জনে সহায়তা করছে।
২০২৪–২৫ অর্থবছরে বিদ্যুৎ বিতরণকারী সংস্থা ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি (ডেসকো) ১২৫ কোটি টাকার বেশি লোকসান করেছে। গত অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য কোনো লভ্যাংশ ঘোষণা করেনি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানিটি। আজ রোববার প্রকাশিত কোম্পানির নিরীক্ষিত আর্থিক...
২৪ মিনিট আগেদেশের অন্যতম প্রধান শিল্পগোষ্ঠী ইফাদ গ্রুপ ১৯৮৫ সালে যাত্রা শুরু করে। অটোমোবাইল, লুব্রিকেন্ট, ইন্ডাস্ট্রিয়াল কম্প্রেসর, প্যাকেটজাত খাদ্য পণ্য, টয়লেট্রিজ, মিডিয়া ও তথ্যপ্রযুক্তি খাতে সফলভাবে ব্যবসা পরিচালনার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি ৪০ বছর পাড়ি দিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেবছরের পর বছর বিমা কোম্পানির দরজায় ঘুরেও টাকার দেখা পাচ্ছেন না গ্রাহকেরা। একসময় ভবিষ্যতের ভরসা ছিল এই খাত, এখন সেটিই পরিণত হয়েছে আস্থাহীনতার প্রতীকে। দেশের বিমা কোম্পানিগুলোর কাছে গ্রাহকদের আটকে আছে ৭ হাজার কোটি টাকা, অথচ বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানই নির্ধারিত সময়ের মধ্যে দাবি পরিশোধ করছে না।
৯ ঘণ্টা আগেসভায় স্বাগত বক্তব্যে ডিসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি রাজিব এইচ চৌধুরী বলেন, অর্থনীতির দ্রুতবর্ধনশীল ও সম্ভাবনাময় হালাল খাতের বৈশ্বিক বাজার আগামী ২০৩৪ সালের মধ্যে ৯ দশমিক ৪৫ ট্রিলিয়ন ডলারে উন্নীত হতে পারে। অথচ বাংলাদেশ মাত্র ৮৫০ মিলিয়ন ডলারের হালাল পণ্য রপ্তানি করে, যার বেশির ভাগ কৃষিভিত্তিক। হালাল
১ দিন আগে