নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় কসমেটিকস, হোমকেয়ার ও স্কিনকেয়ার পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান রিমার্ক এলএলসি ইউএসএর অ্যাফিলিয়েটেড রিমার্ক-হারল্যান এবং দেশের অন্যতম বৃহৎ রিটেইল চেইন শপ মীনা বাজারের মধ্যে যৌথ ব্যবসায়িক পরিকল্পনা চুক্তি সম্পাদন হয়েছে। সম্প্রতি রিমার্ক-হারল্যানের করপোরেট কার্যালয়ে উভয় কোম্পানির ঊর্ধ্বতন শীর্ষ কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে এ চুক্তি স্বাক্ষর হয়।
অনুষ্ঠানে রিমার্কের পক্ষে ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার আশরাফুল আম্বিয়া এবং মীনা বাজারের পক্ষে চিফ অপারেটিং অফিসার শামীম আহমেদ জায়গীরদার নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে সই করেন।
এই চুক্তির আওতায় মীনা বাজারের সব আউটলেটে রিমার্কের উৎপাদিত পণ্য সরবরাহ করা হবে। যার মাধ্যমে ক্রেতারা গুণগত ও অথেনটিক পণ্যের পাশাপাশি বিভিন্ন প্রকারের মূল্যছাড় ও অফার পাবেন, যা তাদের ‘ভ্যালু ফর মানি’ নিশ্চিত করবে। একই সঙ্গে মীনা বাজারও রিমার্কের পণ্য বিক্রয়ে বিশেষ সহায়তা দেবে।
চুক্তি সই অনুষ্ঠানে উভয় প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা আশা প্রকাশ করেছেন, এই চুক্তি বাংলাদেশের নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্য ব্যবসায় এবং রিটেইল ব্যবসা খাতে একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে এবং ভোক্তাদের জন্য মানসম্পন্ন পণ্য সহজলভ্য করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
রিমার্ক অরিক্স, লিলি, একনল, সানবিট, টাইলক্স, লিটল ওয়ান ব্র্যান্ডগুলো নিয়ে হোম অ্যান্ড পারসোনাল কেয়ার পণ্য তৈরি করে। এ ছাড়া ফ্যাশন সচেতন ভোক্তাদের জন্য রয়েছে— নিওর, ম্যাক্স বিউ, ব্লেজ ও স্কিন, হারল্যান, স্কিন মিন্ট ব্র্যান্ডের বিভিন্ন কালার কসমেটিকস ও স্কিন কেয়ার পণ্য।
স্বাস্থ্য সচেতনতার ক্রমবর্ধমান চাহিদার সঙ্গে সংগতি রেখে প্রতিষ্ঠানটি ক্যাভোটিন, সিওডিল, ডার্মো ইউ ব্র্যান্ডের মাধ্যমে মেডিকেটেড কসমেটিকস সরবরাহ করে; যা ত্বক ও চুলের বিশেষ যত্নে কার্যকরী।
রিমার্কের এ সব পণ্য দৈনন্দিন জীবনে এবং রূপচর্চায় নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় কসমেটিকস, হোমকেয়ার ও স্কিনকেয়ার পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান রিমার্ক এলএলসি ইউএসএর অ্যাফিলিয়েটেড রিমার্ক-হারল্যান এবং দেশের অন্যতম বৃহৎ রিটেইল চেইন শপ মীনা বাজারের মধ্যে যৌথ ব্যবসায়িক পরিকল্পনা চুক্তি সম্পাদন হয়েছে। সম্প্রতি রিমার্ক-হারল্যানের করপোরেট কার্যালয়ে উভয় কোম্পানির ঊর্ধ্বতন শীর্ষ কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে এ চুক্তি স্বাক্ষর হয়।
অনুষ্ঠানে রিমার্কের পক্ষে ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার আশরাফুল আম্বিয়া এবং মীনা বাজারের পক্ষে চিফ অপারেটিং অফিসার শামীম আহমেদ জায়গীরদার নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে সই করেন।
এই চুক্তির আওতায় মীনা বাজারের সব আউটলেটে রিমার্কের উৎপাদিত পণ্য সরবরাহ করা হবে। যার মাধ্যমে ক্রেতারা গুণগত ও অথেনটিক পণ্যের পাশাপাশি বিভিন্ন প্রকারের মূল্যছাড় ও অফার পাবেন, যা তাদের ‘ভ্যালু ফর মানি’ নিশ্চিত করবে। একই সঙ্গে মীনা বাজারও রিমার্কের পণ্য বিক্রয়ে বিশেষ সহায়তা দেবে।
চুক্তি সই অনুষ্ঠানে উভয় প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা আশা প্রকাশ করেছেন, এই চুক্তি বাংলাদেশের নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্য ব্যবসায় এবং রিটেইল ব্যবসা খাতে একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে এবং ভোক্তাদের জন্য মানসম্পন্ন পণ্য সহজলভ্য করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
রিমার্ক অরিক্স, লিলি, একনল, সানবিট, টাইলক্স, লিটল ওয়ান ব্র্যান্ডগুলো নিয়ে হোম অ্যান্ড পারসোনাল কেয়ার পণ্য তৈরি করে। এ ছাড়া ফ্যাশন সচেতন ভোক্তাদের জন্য রয়েছে— নিওর, ম্যাক্স বিউ, ব্লেজ ও স্কিন, হারল্যান, স্কিন মিন্ট ব্র্যান্ডের বিভিন্ন কালার কসমেটিকস ও স্কিন কেয়ার পণ্য।
স্বাস্থ্য সচেতনতার ক্রমবর্ধমান চাহিদার সঙ্গে সংগতি রেখে প্রতিষ্ঠানটি ক্যাভোটিন, সিওডিল, ডার্মো ইউ ব্র্যান্ডের মাধ্যমে মেডিকেটেড কসমেটিকস সরবরাহ করে; যা ত্বক ও চুলের বিশেষ যত্নে কার্যকরী।
রিমার্কের এ সব পণ্য দৈনন্দিন জীবনে এবং রূপচর্চায় নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
বাংলাদেশ থেকে চার ধরনের পাটপণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে নতুন করে বন্দর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে ভারত। দুই দেশের সব স্থলবন্দর দিয়ে পণ্যগুলো রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে শুধু একটি সমুদ্রবন্দর খোলা রাখা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেচীনের খাইশি গ্রুপ আবারও বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে। আজ সোমবার ৪ কোটি ৫ হাজার ডলারের একটি নতুন বিনিয়োগ চুক্তি করেছে প্রতিষ্ঠানটি; বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৪৮৮ কোটি ৬ লাখ ১০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)।
১০ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অবস্থিত জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৩ কোটি ২৭ লাখ ৭২ হাজার মার্কিন ডলার (প্রায় ৩২৭ কোটি টাকা) বিনিয়োগ করবে চীনের লেসো গ্রুপ। এ জন্য প্রতিষ্ঠানটিকে ১২ দশমিক ৫ একর জমি হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)।
১০ ঘণ্টা আগেদেশের ব্যাংক খাতের আলোচনায় বারবার ভেসে ওঠে অনিয়ম, দুর্নীতি ও খেলাপির চিত্র। এর খেসারত দিচ্ছে অর্থনীতি, ভুগছেন সাধারণ গ্রাহক। ঠিক এক বছর আগে দায়িত্ব নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এসব সংস্কারে হাত দেন, যার ফলে বেরিয়ে আসে ভয়ংকর সব বাস্তবতা।
১৩ ঘণ্টা আগে