দেশব্যাপী ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২১ শুরু করেছে বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় ইলেকট্রনিকস ব্র্যান্ড মার্সেল। এই সিজনে মার্সেল ফ্রিজ, টিভি, ওয়াশিং মেশিন ও সিলিং ফ্যান কিনে ক্রেতারা গাড়ি ফ্রি পেতে পারেন। এছাড়াও আছে লাখ লাখ টাকার নিশ্চিত উপহার। চলতি বছরের ১০ অক্টোবর থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এই সুযোগ পাবেন ক্রেতারা।
গত ৯ অক্টোবর রাজধানীর বসুন্ধরায় মার্সেল করপোরেট অফিসে আয়োজিত ‘ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২১ ’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা জানানো হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন—মার্সেলের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর ইভা রিজওয়ানা, ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর জনপ্রিয় চিত্রনায়ক আমিন খান, চিফ মার্কেটিং অফিসার (সিএমও) গালীব বিন মোহাম্মদ, ডেপুটি সিএমও জোহেব আহমেদ, মার্সেলের হেড অব বিজনেস মো. মতিউর রহমান, মার্সেল ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্ক (উত্তর) ইনচার্জ কুদরত-ই খুদা, দক্ষিণের ইনচার্জ নূরুল ইসলাম রুবেল, ব্র্যান্ড ম্যানেজার উদ্দাম হোসেন মৃধা প্রমুখ।
মার্সেলের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর চিত্রনায়ক আমিন খান বলেন, ‘মার্সেল এখন দেশের অন্যতম জনপ্রিয় ব্র্যান্ড। মার্সেল ক্রেতাদের হাতে সাশ্রয়ী দামে আন্তর্জাতিকমানের পণ্য তুলে দেওয়ার পাশাপাশি বছরব্যাপী নানান ধরনের সুবিধাও দিয়ে থাকে। এরই অংশ হিসেবে ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২১-এর আওতায় মার্সেল পণ্যের ক্রেতাদের গাড়ি ফ্রি পাওয়ার সুযোগসহ লাখ লাখ টাকার নিশ্চিত উপহার দিচ্ছে মার্সেল।’
অনুষ্ঠানে ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের বিস্তারিত তুলে ধরেন মার্সেলের হেড অব বিজনেস মো. মতিউর রহমান। তিনি বলেন, ‘সারা দেশে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে মার্সেলের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন। ইতিমধ্যে ক্যাম্পেইনের ২০টি সিজন বেশ সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। প্রতিটি সিজনেই গ্রাহকদের কাছ থেকে অভূতপূর্ব সাড়া মিলেছে। এরই প্রেক্ষিতে শুরু করা হয়েছে সিজন-২১। পূর্বের মতো ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের এই সিজনও শতভাগ সফল হবে বলে আমাদের প্রত্যাশা।’
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, সিজন-২১ চলাকালীন ক্রেতারা দেশের যেকোনো মার্সেল পরিবেশক শোরুম থেকে ফ্রিজ, টিভি, ওয়াশিং মেশিন ও সিলিং ফ্যান কেনার পর ক্রেতার নাম, মোবাইল নম্বরসহ সংশ্লিষ্ট পণ্যের বারকোড নম্বর ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হবে। এরপর সম্পূর্ণ কম্পিউটারাইজড সিস্টেমে মার্সেলের কাছ থেকে ফিরতি এসএমএসের মাধ্যমে ক্রেতারা পেতে পারেন গাড়িসহ লাখ লাখ টাকার নিশ্চিত উপহার। সংশ্লিষ্ট মার্সেল শোরুম কর্তৃপক্ষ ক্রেতাদের প্রাপ্য উপহার বুঝিয়ে দেবে।
উল্লেখ্য, বিক্রয়োত্তর সেবা কার্যক্রমকে অটোমেশনের আওতায় আনতে ‘ডিজিটাল কাস্টমার ডেটাবেইস’ গড়ে তুলছে মার্সেল। সে জন্য দেশব্যাপী চলছে ডিজিটাল ক্যাম্পেইন। ক্যাম্পেইন চলাকালীন পণ্য কেনার পর ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতিতে ক্রেতার নাম, মোবাইল নম্বর এবং পণ্যের মডেল নম্বরসহ বিস্তারিত তথ্য মার্সেলের সার্ভারে সংরক্ষণ করা হচ্ছে। ফলে ওয়ারেন্টি কার্ড হারিয়ে গেলেও দেশের যেকোনো মার্সেল সার্ভিস সেন্টার থেকে দ্রুত সেবা পাচ্ছেন গ্রাহক। অন্যদিকে সার্ভিস সেন্টারের প্রতিনিধিরাও গ্রাহকের ফিডব্যাক জানতে পারছেন। এ কার্যক্রমে ক্রেতাদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে ক্যাম্পেইনের প্রতিটি সিজনেই গ্রাহকদের নানান সুবিধা দিচ্ছে মার্সেল।
দেশব্যাপী ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২১ শুরু করেছে বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় ইলেকট্রনিকস ব্র্যান্ড মার্সেল। এই সিজনে মার্সেল ফ্রিজ, টিভি, ওয়াশিং মেশিন ও সিলিং ফ্যান কিনে ক্রেতারা গাড়ি ফ্রি পেতে পারেন। এছাড়াও আছে লাখ লাখ টাকার নিশ্চিত উপহার। চলতি বছরের ১০ অক্টোবর থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এই সুযোগ পাবেন ক্রেতারা।
গত ৯ অক্টোবর রাজধানীর বসুন্ধরায় মার্সেল করপোরেট অফিসে আয়োজিত ‘ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২১ ’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা জানানো হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন—মার্সেলের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর ইভা রিজওয়ানা, ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর জনপ্রিয় চিত্রনায়ক আমিন খান, চিফ মার্কেটিং অফিসার (সিএমও) গালীব বিন মোহাম্মদ, ডেপুটি সিএমও জোহেব আহমেদ, মার্সেলের হেড অব বিজনেস মো. মতিউর রহমান, মার্সেল ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্ক (উত্তর) ইনচার্জ কুদরত-ই খুদা, দক্ষিণের ইনচার্জ নূরুল ইসলাম রুবেল, ব্র্যান্ড ম্যানেজার উদ্দাম হোসেন মৃধা প্রমুখ।
মার্সেলের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর চিত্রনায়ক আমিন খান বলেন, ‘মার্সেল এখন দেশের অন্যতম জনপ্রিয় ব্র্যান্ড। মার্সেল ক্রেতাদের হাতে সাশ্রয়ী দামে আন্তর্জাতিকমানের পণ্য তুলে দেওয়ার পাশাপাশি বছরব্যাপী নানান ধরনের সুবিধাও দিয়ে থাকে। এরই অংশ হিসেবে ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২১-এর আওতায় মার্সেল পণ্যের ক্রেতাদের গাড়ি ফ্রি পাওয়ার সুযোগসহ লাখ লাখ টাকার নিশ্চিত উপহার দিচ্ছে মার্সেল।’
অনুষ্ঠানে ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের বিস্তারিত তুলে ধরেন মার্সেলের হেড অব বিজনেস মো. মতিউর রহমান। তিনি বলেন, ‘সারা দেশে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে মার্সেলের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন। ইতিমধ্যে ক্যাম্পেইনের ২০টি সিজন বেশ সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। প্রতিটি সিজনেই গ্রাহকদের কাছ থেকে অভূতপূর্ব সাড়া মিলেছে। এরই প্রেক্ষিতে শুরু করা হয়েছে সিজন-২১। পূর্বের মতো ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের এই সিজনও শতভাগ সফল হবে বলে আমাদের প্রত্যাশা।’
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, সিজন-২১ চলাকালীন ক্রেতারা দেশের যেকোনো মার্সেল পরিবেশক শোরুম থেকে ফ্রিজ, টিভি, ওয়াশিং মেশিন ও সিলিং ফ্যান কেনার পর ক্রেতার নাম, মোবাইল নম্বরসহ সংশ্লিষ্ট পণ্যের বারকোড নম্বর ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হবে। এরপর সম্পূর্ণ কম্পিউটারাইজড সিস্টেমে মার্সেলের কাছ থেকে ফিরতি এসএমএসের মাধ্যমে ক্রেতারা পেতে পারেন গাড়িসহ লাখ লাখ টাকার নিশ্চিত উপহার। সংশ্লিষ্ট মার্সেল শোরুম কর্তৃপক্ষ ক্রেতাদের প্রাপ্য উপহার বুঝিয়ে দেবে।
উল্লেখ্য, বিক্রয়োত্তর সেবা কার্যক্রমকে অটোমেশনের আওতায় আনতে ‘ডিজিটাল কাস্টমার ডেটাবেইস’ গড়ে তুলছে মার্সেল। সে জন্য দেশব্যাপী চলছে ডিজিটাল ক্যাম্পেইন। ক্যাম্পেইন চলাকালীন পণ্য কেনার পর ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতিতে ক্রেতার নাম, মোবাইল নম্বর এবং পণ্যের মডেল নম্বরসহ বিস্তারিত তথ্য মার্সেলের সার্ভারে সংরক্ষণ করা হচ্ছে। ফলে ওয়ারেন্টি কার্ড হারিয়ে গেলেও দেশের যেকোনো মার্সেল সার্ভিস সেন্টার থেকে দ্রুত সেবা পাচ্ছেন গ্রাহক। অন্যদিকে সার্ভিস সেন্টারের প্রতিনিধিরাও গ্রাহকের ফিডব্যাক জানতে পারছেন। এ কার্যক্রমে ক্রেতাদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে ক্যাম্পেইনের প্রতিটি সিজনেই গ্রাহকদের নানান সুবিধা দিচ্ছে মার্সেল।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
২ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
৬ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
৬ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১০ ঘণ্টা আগে