কেনাকাটায় প্রতারিত হওয়া এড়াতে সকল গ্রাহক ও ক্রেতাদের দারাজের আসল ওয়েবসাইট ভিজিট করার আহ্বান জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। আজ বৃহস্পতিবার দারাজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই আহ্বান জানিয়েছে দারাজ।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দারাজের মাধ্যমে প্রতারণার কোনো সুযোগ নেই। দারাজের শুধুমাত্র এই ওয়েবসাইটের https://www.daraz.com.bd/ মাধ্যমেই ক্রেতারা পণ্য অর্ডার করতে পারবেন। এ ছাড়া দারাজ বাংলাদেশের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ এটি https://www.facebook.com/DarazBangladesh। ভুয়া ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ক্রেতাদের সঙ্গে প্রতারণার কারণে দারাজ এরই মধ্যে বনানী থানায় মামলা করেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, গতকাল বুধবার ডিএমপির সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন ডিভিশন (সিটিটিসি) প্রতারণার অভিযোগে একজনকে আটক করেছে। অভিযোগ অনুযায়ী আটককৃত ব্যক্তি দারাজ বাংলাদেশের নামে ভুয়া ওয়েবসাইট বানিয়ে ক্রেতাদের সঙ্গে প্রতারণা করে আসছিলেন।
ওই ব্যক্তি দারাজ বাংলাদেশের মূল ওয়েবসাইটের অনুকরণে দারাজ ডট সিএল ডোমেইন নামে ভুয়া ওয়েবসাইট ও ‘দারাজ বাংলাদেশ’ নামে ভুয়া ফেসবুক পেজের মাধ্যমে ক্রেতাদের সঙ্গে প্রতারণা ও অবৈধ পণ্য বিক্রি করতেন। এর ফলে দারাজের সুনাম নষ্ট এবং ক্রেতারা ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মের প্রতি আংশিকভাবে আস্থা হারিয়েছে।
বিভিন্ন এমএফএস অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে টাকা গ্রহণ করত এই চক্র। এই প্রতারক চক্র ক্রেতাদের কাছ থেকে এরই মধ্যে বিপুল পরিমাণ অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে। এর প্রেক্ষিতে দারাজ বাংলাদেশ এর মূল্যবান সকল ক্রেতাদের সন্দেহজনক কার্যক্রম থেকে দূরে থাকার ও দারাজের মূল ওয়েবসাইট ভিজিট করার অনুরোধ জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
এ ব্যাপারে দারাজ বাংলাদেশের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার এএইচএম হাসিনুল কুদ্দুস বলেন, ‘ডিএমপির সিটিটিসি ইউনিট থেকে আমরা পূর্ণ সহযোগিতা পেয়েছি। আমাদের ক্রেতা ও ই-কমার্স খাতের জন্য ইতিবাচক ফলাফল নিশ্চিতে দারাজ ডিএমপিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে। দারাজ ক্রেতাদের সব সময় গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করে এবং তাদের জন্য নিরাপদ শপিং নিশ্চিত করাকে অগ্রাধিকার দেয়।’
এ সময় তিনি ক্রেতাদের দারাজের মূল ওয়েবসাইট ভিজিট করার এবং লেনদেনের ক্ষেত্রে সঠিক চ্যানেল ব্যবহারের অনুরোধ করেন।
কেনাকাটায় প্রতারিত হওয়া এড়াতে সকল গ্রাহক ও ক্রেতাদের দারাজের আসল ওয়েবসাইট ভিজিট করার আহ্বান জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। আজ বৃহস্পতিবার দারাজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই আহ্বান জানিয়েছে দারাজ।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দারাজের মাধ্যমে প্রতারণার কোনো সুযোগ নেই। দারাজের শুধুমাত্র এই ওয়েবসাইটের https://www.daraz.com.bd/ মাধ্যমেই ক্রেতারা পণ্য অর্ডার করতে পারবেন। এ ছাড়া দারাজ বাংলাদেশের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ এটি https://www.facebook.com/DarazBangladesh। ভুয়া ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ক্রেতাদের সঙ্গে প্রতারণার কারণে দারাজ এরই মধ্যে বনানী থানায় মামলা করেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, গতকাল বুধবার ডিএমপির সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন ডিভিশন (সিটিটিসি) প্রতারণার অভিযোগে একজনকে আটক করেছে। অভিযোগ অনুযায়ী আটককৃত ব্যক্তি দারাজ বাংলাদেশের নামে ভুয়া ওয়েবসাইট বানিয়ে ক্রেতাদের সঙ্গে প্রতারণা করে আসছিলেন।
ওই ব্যক্তি দারাজ বাংলাদেশের মূল ওয়েবসাইটের অনুকরণে দারাজ ডট সিএল ডোমেইন নামে ভুয়া ওয়েবসাইট ও ‘দারাজ বাংলাদেশ’ নামে ভুয়া ফেসবুক পেজের মাধ্যমে ক্রেতাদের সঙ্গে প্রতারণা ও অবৈধ পণ্য বিক্রি করতেন। এর ফলে দারাজের সুনাম নষ্ট এবং ক্রেতারা ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মের প্রতি আংশিকভাবে আস্থা হারিয়েছে।
বিভিন্ন এমএফএস অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে টাকা গ্রহণ করত এই চক্র। এই প্রতারক চক্র ক্রেতাদের কাছ থেকে এরই মধ্যে বিপুল পরিমাণ অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে। এর প্রেক্ষিতে দারাজ বাংলাদেশ এর মূল্যবান সকল ক্রেতাদের সন্দেহজনক কার্যক্রম থেকে দূরে থাকার ও দারাজের মূল ওয়েবসাইট ভিজিট করার অনুরোধ জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
এ ব্যাপারে দারাজ বাংলাদেশের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার এএইচএম হাসিনুল কুদ্দুস বলেন, ‘ডিএমপির সিটিটিসি ইউনিট থেকে আমরা পূর্ণ সহযোগিতা পেয়েছি। আমাদের ক্রেতা ও ই-কমার্স খাতের জন্য ইতিবাচক ফলাফল নিশ্চিতে দারাজ ডিএমপিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে। দারাজ ক্রেতাদের সব সময় গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করে এবং তাদের জন্য নিরাপদ শপিং নিশ্চিত করাকে অগ্রাধিকার দেয়।’
এ সময় তিনি ক্রেতাদের দারাজের মূল ওয়েবসাইট ভিজিট করার এবং লেনদেনের ক্ষেত্রে সঠিক চ্যানেল ব্যবহারের অনুরোধ করেন।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রামচন্দ্রপুর খালে দুই দিনের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। গত ২০ ও ২১ জুন তারিখে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), ফুটস্টেপস বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে এই কার্যক্রমে অংশ নেয় আইডিএলসি ফাইন্যান্স।
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৩ ঘণ্টা আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
১২ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৬ ঘণ্টা আগে