নিরাপদ ইন্টারনেট দিবস (সেফার ইন্টারনেট ডে) উপলক্ষে ডিজিটাল নিরাপত্তা ও ব্যক্তিগত তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষায় গ্রাহকদের জন্য কার্যকরী কিছু পরামর্শ দিয়েছে বিশ্বখ্যাত ডিজিটাল পেমেন্ট প্রতিষ্ঠান ভিসা।
বর্তমানে বিশ্বব্যাপী অনলাইন জালিয়াতি ও তথ্য চুরির ঘটনা বাড়ছে, যার ঝুঁকি থেকে বাংলাদেশও মুক্ত নয়। বিষয়টি মাথায় রেখে গ্রাহকদের সচেতনতা বৃদ্ধি ও নিরাপদ লেনদেন নিশ্চিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে ভিসা।
ভিসার বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটানের কান্ট্রি ম্যানেজার সাব্বির আহমেদ বলেন, ‘আমরা প্রতিদিন বিভিন্ন কাজে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বা কেনাকাটার জন্য আরও বেশি অনলাইনের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছি। এই সুযোগে প্রতারকরাও নতুন নতুন কৌশলে গ্রাহকদের তথ্য ও অর্থ চুরির চেষ্টা করছে। তাই ডিজিটাল নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কিছু পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।’
ভিসার নিরাপত্তা পরামর্শ—
বায়োমেট্রিক তথ্য ব্যবহার করুন
ফোন ও ল্যাপটপে ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা ফেসিয়াল রিকগনিশন ব্যবহারের মাধ্যমে নিরাপত্তা আরও শক্তিশালী করা যায়।
বিশেষ করে ডিজিটাল পেমেন্টের ক্ষেত্রে বায়োমেট্রিক সিকিউরিটি খুবই কার্যকর।
বিশ্বস্ত ওয়েবসাইট ব্যবহার করুন
অনলাইন লেনদেনের ক্ষেত্রে ‘https://’ দিয়ে শুরু হওয়া ওয়েবসাইট ব্যবহার করা নিরাপদ।
অ্যাপ ডাউনলোডের সময় অফিশিয়াল অ্যাপ স্টোর (Google Play Store, Apple App Store) ব্যবহার করা উচিত।
প্রাইভেসি পলিসি ভালোভাবে পড়ুন
অনেক সময় আমরা না পড়েই শর্ত মেনে নিই, যা ঝুঁকির কারণ হতে পারে।
কোন কোন তথ্য শেয়ার করা হচ্ছে, তা জানার জন্য গোপনীয়তা নীতিমালা (Privacy Policy) পড়ে নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
প্রতারণার শিকার হলে দ্রুত ব্যবস্থা নিন
কোনো সন্দেহজনক লেনদেন হলে তাৎক্ষণিকভাবে ব্যাংক বা পেমেন্ট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের হেল্পলাইনে যোগাযোগ করুন।
অযাচিত লেনদেনের বিষয়ে বিস্তারিত অভিযোগ জানান।
ভিসার মতে, এই পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করলে গ্রাহকেরা আরও নিরাপদে অনলাইনে কেনাকাটা ও লেনদেন করতে পারবেন।
বর্তমানে বিশ্বের ২০০টিরও বেশি দেশ ও অঞ্চলে ডিজিটাল লেনদেন সহজ করতে কাজ করছে ভিসা। তাদের লক্ষ্য নিরাপদ, সহজ ও সুরক্ষিত পেমেন্ট ব্যবস্থা নিশ্চিত করা এবং অর্থনীতির গতি ত্বরান্বিত করা।
নিরাপদ ইন্টারনেট দিবসে সচেতন হোন, নিরাপদ থাকুন!
নিরাপদ ইন্টারনেট দিবস (সেফার ইন্টারনেট ডে) উপলক্ষে ডিজিটাল নিরাপত্তা ও ব্যক্তিগত তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষায় গ্রাহকদের জন্য কার্যকরী কিছু পরামর্শ দিয়েছে বিশ্বখ্যাত ডিজিটাল পেমেন্ট প্রতিষ্ঠান ভিসা।
বর্তমানে বিশ্বব্যাপী অনলাইন জালিয়াতি ও তথ্য চুরির ঘটনা বাড়ছে, যার ঝুঁকি থেকে বাংলাদেশও মুক্ত নয়। বিষয়টি মাথায় রেখে গ্রাহকদের সচেতনতা বৃদ্ধি ও নিরাপদ লেনদেন নিশ্চিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে ভিসা।
ভিসার বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটানের কান্ট্রি ম্যানেজার সাব্বির আহমেদ বলেন, ‘আমরা প্রতিদিন বিভিন্ন কাজে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বা কেনাকাটার জন্য আরও বেশি অনলাইনের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছি। এই সুযোগে প্রতারকরাও নতুন নতুন কৌশলে গ্রাহকদের তথ্য ও অর্থ চুরির চেষ্টা করছে। তাই ডিজিটাল নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কিছু পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।’
ভিসার নিরাপত্তা পরামর্শ—
বায়োমেট্রিক তথ্য ব্যবহার করুন
ফোন ও ল্যাপটপে ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা ফেসিয়াল রিকগনিশন ব্যবহারের মাধ্যমে নিরাপত্তা আরও শক্তিশালী করা যায়।
বিশেষ করে ডিজিটাল পেমেন্টের ক্ষেত্রে বায়োমেট্রিক সিকিউরিটি খুবই কার্যকর।
বিশ্বস্ত ওয়েবসাইট ব্যবহার করুন
অনলাইন লেনদেনের ক্ষেত্রে ‘https://’ দিয়ে শুরু হওয়া ওয়েবসাইট ব্যবহার করা নিরাপদ।
অ্যাপ ডাউনলোডের সময় অফিশিয়াল অ্যাপ স্টোর (Google Play Store, Apple App Store) ব্যবহার করা উচিত।
প্রাইভেসি পলিসি ভালোভাবে পড়ুন
অনেক সময় আমরা না পড়েই শর্ত মেনে নিই, যা ঝুঁকির কারণ হতে পারে।
কোন কোন তথ্য শেয়ার করা হচ্ছে, তা জানার জন্য গোপনীয়তা নীতিমালা (Privacy Policy) পড়ে নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
প্রতারণার শিকার হলে দ্রুত ব্যবস্থা নিন
কোনো সন্দেহজনক লেনদেন হলে তাৎক্ষণিকভাবে ব্যাংক বা পেমেন্ট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের হেল্পলাইনে যোগাযোগ করুন।
অযাচিত লেনদেনের বিষয়ে বিস্তারিত অভিযোগ জানান।
ভিসার মতে, এই পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করলে গ্রাহকেরা আরও নিরাপদে অনলাইনে কেনাকাটা ও লেনদেন করতে পারবেন।
বর্তমানে বিশ্বের ২০০টিরও বেশি দেশ ও অঞ্চলে ডিজিটাল লেনদেন সহজ করতে কাজ করছে ভিসা। তাদের লক্ষ্য নিরাপদ, সহজ ও সুরক্ষিত পেমেন্ট ব্যবস্থা নিশ্চিত করা এবং অর্থনীতির গতি ত্বরান্বিত করা।
নিরাপদ ইন্টারনেট দিবসে সচেতন হোন, নিরাপদ থাকুন!
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৬ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১০ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১০ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১৪ ঘণ্টা আগে