
অর্থনৈতিক অগ্রগতির পাশাপাশি বাড়ছে প্লাস্টিকের ব্যবহার এবং বাংলাদেশে তৈরি হচ্ছে ব্যবস্থাপনা ও নিয়ন্ত্রণহীন প্লাস্টিক বর্জ্য। দৈনন্দিন পরিবেশগত সংকটের মধ্যে প্লাস্টিকের দূষণ অন্যতম। অবস্থাপিত প্লাস্টিক বর্জ্য শহুরে অঞ্চলে বেশ কিছু জটিল চ্যালেঞ্জ তৈরি করে।
এই সমস্যা সমাধানে একটি কার্যকরী অংশীদারত্ব তৈরি করেছে দেশের অন্যতম বৃহত্তম টেকসই ও দায়িত্বশীল নিত্য-ব্যবহার্য পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান (এফএমসিজি) ইউনিলিভার বাংলাদেশ (ইউবিএল) এবং ইউএনডিপি বাংলাদেশ।
প্রতিষ্ঠান দুটি নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (এনসিসি) এর সঙ্গে সহযোগিতায় দেশের নগরাঞ্চলকে গুরুত্ব দিয়ে নারায়ণগঞ্জের মতো প্রধান শহরে চালু করেছে প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা মডেল (পিডব্লিউএম)।
সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনে (এনসিসি) অবস্থিত ইউনিলিভারের প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রকল্প (পিডব্লিউএমপি) পরিদর্শন করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটার্টন ডিকসন।
এই উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভী। আরও উপস্থিত ছিলেন ইউএনডিপি বাংলাদেশের ডেপুটি আবাসিক প্রতিনিধি ভ্যান গুয়েন, সংস্থাটির হেড অব প্রোগ্রাম ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড পার্টনারশিপ সাপোর্ট ইউনিট (পিএমপিএসইউ) এর সহকারী আবাসিক প্রতিনিধি সরদার এম. আসাদুজ্জামান, ইউনিলিভার বাংলাদেশ এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) জাভেদ আখতার, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম এবং প্রতিষ্ঠান সমূহের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
তারা এ সময় প্রকল্পের আওতাধীন প্লাস্টিক বর্জ্য সংগ্রহশালা পরিদর্শন ও প্লাস্টিক সংগ্রহ কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করেন, প্লাস্টিক বর্জ্য পৃথকীকরণ প্রক্রিয়া দেখেন, এছাড়া কমিউনিটির নেতা, বর্জ্য সংগ্রাহক, রাস্তা পরিচ্ছন্নতাকর্মী সঙ্গে আলোচনা করেন এবং সবশেষে প্রকল্পের ‘প্লাস্টিক ভ্যালু এডিশন সেন্টার’ ঘুরে দেখেন। দিনব্যাপী এই কার্যক্রমে অতিথিরা প্লাস্টিক বর্জ্যের চ্যালেঞ্জ সমূহ সম্পর্কে অবহিত হন এবং বহুজন অংশীদারত্ব কী করে দেশের জন্য মডেল তৈরি করতে পারে সে ব্যাপারে ধারণা লাভ করেন।
ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটার্টন ডিকসন বলেন, ‘প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রকল্পে ইউনিলিভার, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন, ইউএনডিপি এবং ব্রিটিশ হাইকমিশনকে একসঙ্গে কাজ করতে দেখে আমি বেশ আনন্দিত। নগরের প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় আরও সুযোগ তৈরি করতে আমাদের অবশ্যই পারস্পরিক সহযোগিতা অব্যাহত রাখা উচিত।’
ইউনিলিভার বাংলাদেশ এর সিইও এবং এমডি জাভেদ আখতার বলেন, ‘পৃথিবীর স্বাস্থ্যের উন্নতিতে ইউনিলিভার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং প্লাস্টিকের পুনঃচক্রায়নে আমাদের কম্পাস দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে, ২০২৫ সাল নাগাদ আমাদের লক্ষ্যমাত্রা হলো পণ্যের মাধ্যমে উৎপাদিত প্লাস্টিক বর্জ্যের চেয়ে বেশি পরিমাণ প্লাস্টিক সংগ্রহ করা। স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে পৌঁছানোর বিষয়ে ইউএনডিপি’র সক্ষমতা, আমাদের ব্যবসায়িক দক্ষতা ও নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের অটুট সহযোগিতার ফলে আমরা বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ পৌরসভা-কেন্দ্রিক প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রকল্প গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছি। আমরা বিশ্বাস করি আমাদের এই পদক্ষেপ বাংলাদেশের সবুজ নির্ভর প্রবৃদ্ধির কৌশল ও এসডিজির লক্ষ্যসমূহ পূরণে অন্যান্য কোম্পানি ও সরকারকে অনুপ্রাণিত করবে।’
ইউএনডিপির আবাসিক প্রতিনিধি সুদীপ্ত মুখার্জি বলেন, ‘প্লাস্টিক দূষণ বিশ্বজুড়ে আশঙ্কাজনক মাত্রায় বৃদ্ধি পেয়েছে এবং বাংলাদেশে স্থলভাগ কিংবা জলভাগে এই অবস্থা বেশ শোচনীয়। ব্যবসায়িক মডেলকে কেন্দ্র করে একটি কার্যকরী এবং টেকসই ক্যাম্পেইন সাধারণ মানুষের অভ্যাস পরিবর্তন করতে পারে, যাতে প্লাস্টিক পরিবেশ দূষণ না ঘটিয়ে পুনঃচক্রায়নের মাধ্যমে অর্থনীতির অংশ হয়ে থাকবে এবং এই সংকটকে প্রশমিত করবে। এই জরুরি সময়ে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান, ব্যক্তি উদ্যোগের ব্যবসা-বাণিজ্য এবং নাগরিকসহ সমাজের সকলের সমন্বিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। ইউনিলিভার এবং নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের সঙ্গে অংশীদারত্বের মাধ্যমে আমরা এই লক্ষ্যই বাস্তবায়ন করতে চাইছি।’
প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রকল্প (পিডব্লিউএমপি) এমন একটি ব্যবসায়িক মডেল যাতে প্লাস্টিক বর্জ্য পুনঃচক্রায়নের ভ্যালু চেইনে সংশ্লিষ্ট সবাই লাভবান হবেন। ইকো-সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (ইএসডিও) এই প্রকল্পের বাস্তবায়ন অংশীদার, এছাড়া আর্নস্ট অ্যান্ড ইয়ং গ্লোবাল (ইওয়াই) প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ে নাগরিকদের মধ্যে সচেতনতা তৈরিতে কাজ করছে। এই ধরনের উদ্যোগ শুধু মাথাপিছু পরিবেশগত প্রভাবই কমিয়ে আনবে না, একই সঙ্গে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের জীবনমান ও স্বাস্থ্যের উন্নয়ন এজেন্ডাগুলো বাস্তবায়নে ও কাজ করবে।

অর্থনৈতিক অগ্রগতির পাশাপাশি বাড়ছে প্লাস্টিকের ব্যবহার এবং বাংলাদেশে তৈরি হচ্ছে ব্যবস্থাপনা ও নিয়ন্ত্রণহীন প্লাস্টিক বর্জ্য। দৈনন্দিন পরিবেশগত সংকটের মধ্যে প্লাস্টিকের দূষণ অন্যতম। অবস্থাপিত প্লাস্টিক বর্জ্য শহুরে অঞ্চলে বেশ কিছু জটিল চ্যালেঞ্জ তৈরি করে।
এই সমস্যা সমাধানে একটি কার্যকরী অংশীদারত্ব তৈরি করেছে দেশের অন্যতম বৃহত্তম টেকসই ও দায়িত্বশীল নিত্য-ব্যবহার্য পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান (এফএমসিজি) ইউনিলিভার বাংলাদেশ (ইউবিএল) এবং ইউএনডিপি বাংলাদেশ।
প্রতিষ্ঠান দুটি নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (এনসিসি) এর সঙ্গে সহযোগিতায় দেশের নগরাঞ্চলকে গুরুত্ব দিয়ে নারায়ণগঞ্জের মতো প্রধান শহরে চালু করেছে প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা মডেল (পিডব্লিউএম)।
সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনে (এনসিসি) অবস্থিত ইউনিলিভারের প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রকল্প (পিডব্লিউএমপি) পরিদর্শন করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটার্টন ডিকসন।
এই উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভী। আরও উপস্থিত ছিলেন ইউএনডিপি বাংলাদেশের ডেপুটি আবাসিক প্রতিনিধি ভ্যান গুয়েন, সংস্থাটির হেড অব প্রোগ্রাম ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড পার্টনারশিপ সাপোর্ট ইউনিট (পিএমপিএসইউ) এর সহকারী আবাসিক প্রতিনিধি সরদার এম. আসাদুজ্জামান, ইউনিলিভার বাংলাদেশ এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) জাভেদ আখতার, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম এবং প্রতিষ্ঠান সমূহের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
তারা এ সময় প্রকল্পের আওতাধীন প্লাস্টিক বর্জ্য সংগ্রহশালা পরিদর্শন ও প্লাস্টিক সংগ্রহ কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করেন, প্লাস্টিক বর্জ্য পৃথকীকরণ প্রক্রিয়া দেখেন, এছাড়া কমিউনিটির নেতা, বর্জ্য সংগ্রাহক, রাস্তা পরিচ্ছন্নতাকর্মী সঙ্গে আলোচনা করেন এবং সবশেষে প্রকল্পের ‘প্লাস্টিক ভ্যালু এডিশন সেন্টার’ ঘুরে দেখেন। দিনব্যাপী এই কার্যক্রমে অতিথিরা প্লাস্টিক বর্জ্যের চ্যালেঞ্জ সমূহ সম্পর্কে অবহিত হন এবং বহুজন অংশীদারত্ব কী করে দেশের জন্য মডেল তৈরি করতে পারে সে ব্যাপারে ধারণা লাভ করেন।
ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটার্টন ডিকসন বলেন, ‘প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রকল্পে ইউনিলিভার, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন, ইউএনডিপি এবং ব্রিটিশ হাইকমিশনকে একসঙ্গে কাজ করতে দেখে আমি বেশ আনন্দিত। নগরের প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় আরও সুযোগ তৈরি করতে আমাদের অবশ্যই পারস্পরিক সহযোগিতা অব্যাহত রাখা উচিত।’
ইউনিলিভার বাংলাদেশ এর সিইও এবং এমডি জাভেদ আখতার বলেন, ‘পৃথিবীর স্বাস্থ্যের উন্নতিতে ইউনিলিভার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং প্লাস্টিকের পুনঃচক্রায়নে আমাদের কম্পাস দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে, ২০২৫ সাল নাগাদ আমাদের লক্ষ্যমাত্রা হলো পণ্যের মাধ্যমে উৎপাদিত প্লাস্টিক বর্জ্যের চেয়ে বেশি পরিমাণ প্লাস্টিক সংগ্রহ করা। স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে পৌঁছানোর বিষয়ে ইউএনডিপি’র সক্ষমতা, আমাদের ব্যবসায়িক দক্ষতা ও নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের অটুট সহযোগিতার ফলে আমরা বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ পৌরসভা-কেন্দ্রিক প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রকল্প গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছি। আমরা বিশ্বাস করি আমাদের এই পদক্ষেপ বাংলাদেশের সবুজ নির্ভর প্রবৃদ্ধির কৌশল ও এসডিজির লক্ষ্যসমূহ পূরণে অন্যান্য কোম্পানি ও সরকারকে অনুপ্রাণিত করবে।’
ইউএনডিপির আবাসিক প্রতিনিধি সুদীপ্ত মুখার্জি বলেন, ‘প্লাস্টিক দূষণ বিশ্বজুড়ে আশঙ্কাজনক মাত্রায় বৃদ্ধি পেয়েছে এবং বাংলাদেশে স্থলভাগ কিংবা জলভাগে এই অবস্থা বেশ শোচনীয়। ব্যবসায়িক মডেলকে কেন্দ্র করে একটি কার্যকরী এবং টেকসই ক্যাম্পেইন সাধারণ মানুষের অভ্যাস পরিবর্তন করতে পারে, যাতে প্লাস্টিক পরিবেশ দূষণ না ঘটিয়ে পুনঃচক্রায়নের মাধ্যমে অর্থনীতির অংশ হয়ে থাকবে এবং এই সংকটকে প্রশমিত করবে। এই জরুরি সময়ে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান, ব্যক্তি উদ্যোগের ব্যবসা-বাণিজ্য এবং নাগরিকসহ সমাজের সকলের সমন্বিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। ইউনিলিভার এবং নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের সঙ্গে অংশীদারত্বের মাধ্যমে আমরা এই লক্ষ্যই বাস্তবায়ন করতে চাইছি।’
প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রকল্প (পিডব্লিউএমপি) এমন একটি ব্যবসায়িক মডেল যাতে প্লাস্টিক বর্জ্য পুনঃচক্রায়নের ভ্যালু চেইনে সংশ্লিষ্ট সবাই লাভবান হবেন। ইকো-সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (ইএসডিও) এই প্রকল্পের বাস্তবায়ন অংশীদার, এছাড়া আর্নস্ট অ্যান্ড ইয়ং গ্লোবাল (ইওয়াই) প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ে নাগরিকদের মধ্যে সচেতনতা তৈরিতে কাজ করছে। এই ধরনের উদ্যোগ শুধু মাথাপিছু পরিবেশগত প্রভাবই কমিয়ে আনবে না, একই সঙ্গে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের জীবনমান ও স্বাস্থ্যের উন্নয়ন এজেন্ডাগুলো বাস্তবায়নে ও কাজ করবে।

অর্থনৈতিক অগ্রগতির পাশাপাশি বাড়ছে প্লাস্টিকের ব্যবহার এবং বাংলাদেশে তৈরি হচ্ছে ব্যবস্থাপনা ও নিয়ন্ত্রণহীন প্লাস্টিক বর্জ্য। দৈনন্দিন পরিবেশগত সংকটের মধ্যে প্লাস্টিকের দূষণ অন্যতম। অবস্থাপিত প্লাস্টিক বর্জ্য শহুরে অঞ্চলে বেশ কিছু জটিল চ্যালেঞ্জ তৈরি করে।
এই সমস্যা সমাধানে একটি কার্যকরী অংশীদারত্ব তৈরি করেছে দেশের অন্যতম বৃহত্তম টেকসই ও দায়িত্বশীল নিত্য-ব্যবহার্য পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান (এফএমসিজি) ইউনিলিভার বাংলাদেশ (ইউবিএল) এবং ইউএনডিপি বাংলাদেশ।
প্রতিষ্ঠান দুটি নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (এনসিসি) এর সঙ্গে সহযোগিতায় দেশের নগরাঞ্চলকে গুরুত্ব দিয়ে নারায়ণগঞ্জের মতো প্রধান শহরে চালু করেছে প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা মডেল (পিডব্লিউএম)।
সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনে (এনসিসি) অবস্থিত ইউনিলিভারের প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রকল্প (পিডব্লিউএমপি) পরিদর্শন করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটার্টন ডিকসন।
এই উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভী। আরও উপস্থিত ছিলেন ইউএনডিপি বাংলাদেশের ডেপুটি আবাসিক প্রতিনিধি ভ্যান গুয়েন, সংস্থাটির হেড অব প্রোগ্রাম ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড পার্টনারশিপ সাপোর্ট ইউনিট (পিএমপিএসইউ) এর সহকারী আবাসিক প্রতিনিধি সরদার এম. আসাদুজ্জামান, ইউনিলিভার বাংলাদেশ এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) জাভেদ আখতার, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম এবং প্রতিষ্ঠান সমূহের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
তারা এ সময় প্রকল্পের আওতাধীন প্লাস্টিক বর্জ্য সংগ্রহশালা পরিদর্শন ও প্লাস্টিক সংগ্রহ কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করেন, প্লাস্টিক বর্জ্য পৃথকীকরণ প্রক্রিয়া দেখেন, এছাড়া কমিউনিটির নেতা, বর্জ্য সংগ্রাহক, রাস্তা পরিচ্ছন্নতাকর্মী সঙ্গে আলোচনা করেন এবং সবশেষে প্রকল্পের ‘প্লাস্টিক ভ্যালু এডিশন সেন্টার’ ঘুরে দেখেন। দিনব্যাপী এই কার্যক্রমে অতিথিরা প্লাস্টিক বর্জ্যের চ্যালেঞ্জ সমূহ সম্পর্কে অবহিত হন এবং বহুজন অংশীদারত্ব কী করে দেশের জন্য মডেল তৈরি করতে পারে সে ব্যাপারে ধারণা লাভ করেন।
ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটার্টন ডিকসন বলেন, ‘প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রকল্পে ইউনিলিভার, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন, ইউএনডিপি এবং ব্রিটিশ হাইকমিশনকে একসঙ্গে কাজ করতে দেখে আমি বেশ আনন্দিত। নগরের প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় আরও সুযোগ তৈরি করতে আমাদের অবশ্যই পারস্পরিক সহযোগিতা অব্যাহত রাখা উচিত।’
ইউনিলিভার বাংলাদেশ এর সিইও এবং এমডি জাভেদ আখতার বলেন, ‘পৃথিবীর স্বাস্থ্যের উন্নতিতে ইউনিলিভার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং প্লাস্টিকের পুনঃচক্রায়নে আমাদের কম্পাস দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে, ২০২৫ সাল নাগাদ আমাদের লক্ষ্যমাত্রা হলো পণ্যের মাধ্যমে উৎপাদিত প্লাস্টিক বর্জ্যের চেয়ে বেশি পরিমাণ প্লাস্টিক সংগ্রহ করা। স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে পৌঁছানোর বিষয়ে ইউএনডিপি’র সক্ষমতা, আমাদের ব্যবসায়িক দক্ষতা ও নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের অটুট সহযোগিতার ফলে আমরা বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ পৌরসভা-কেন্দ্রিক প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রকল্প গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছি। আমরা বিশ্বাস করি আমাদের এই পদক্ষেপ বাংলাদেশের সবুজ নির্ভর প্রবৃদ্ধির কৌশল ও এসডিজির লক্ষ্যসমূহ পূরণে অন্যান্য কোম্পানি ও সরকারকে অনুপ্রাণিত করবে।’
ইউএনডিপির আবাসিক প্রতিনিধি সুদীপ্ত মুখার্জি বলেন, ‘প্লাস্টিক দূষণ বিশ্বজুড়ে আশঙ্কাজনক মাত্রায় বৃদ্ধি পেয়েছে এবং বাংলাদেশে স্থলভাগ কিংবা জলভাগে এই অবস্থা বেশ শোচনীয়। ব্যবসায়িক মডেলকে কেন্দ্র করে একটি কার্যকরী এবং টেকসই ক্যাম্পেইন সাধারণ মানুষের অভ্যাস পরিবর্তন করতে পারে, যাতে প্লাস্টিক পরিবেশ দূষণ না ঘটিয়ে পুনঃচক্রায়নের মাধ্যমে অর্থনীতির অংশ হয়ে থাকবে এবং এই সংকটকে প্রশমিত করবে। এই জরুরি সময়ে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান, ব্যক্তি উদ্যোগের ব্যবসা-বাণিজ্য এবং নাগরিকসহ সমাজের সকলের সমন্বিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। ইউনিলিভার এবং নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের সঙ্গে অংশীদারত্বের মাধ্যমে আমরা এই লক্ষ্যই বাস্তবায়ন করতে চাইছি।’
প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রকল্প (পিডব্লিউএমপি) এমন একটি ব্যবসায়িক মডেল যাতে প্লাস্টিক বর্জ্য পুনঃচক্রায়নের ভ্যালু চেইনে সংশ্লিষ্ট সবাই লাভবান হবেন। ইকো-সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (ইএসডিও) এই প্রকল্পের বাস্তবায়ন অংশীদার, এছাড়া আর্নস্ট অ্যান্ড ইয়ং গ্লোবাল (ইওয়াই) প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ে নাগরিকদের মধ্যে সচেতনতা তৈরিতে কাজ করছে। এই ধরনের উদ্যোগ শুধু মাথাপিছু পরিবেশগত প্রভাবই কমিয়ে আনবে না, একই সঙ্গে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের জীবনমান ও স্বাস্থ্যের উন্নয়ন এজেন্ডাগুলো বাস্তবায়নে ও কাজ করবে।

অর্থনৈতিক অগ্রগতির পাশাপাশি বাড়ছে প্লাস্টিকের ব্যবহার এবং বাংলাদেশে তৈরি হচ্ছে ব্যবস্থাপনা ও নিয়ন্ত্রণহীন প্লাস্টিক বর্জ্য। দৈনন্দিন পরিবেশগত সংকটের মধ্যে প্লাস্টিকের দূষণ অন্যতম। অবস্থাপিত প্লাস্টিক বর্জ্য শহুরে অঞ্চলে বেশ কিছু জটিল চ্যালেঞ্জ তৈরি করে।
এই সমস্যা সমাধানে একটি কার্যকরী অংশীদারত্ব তৈরি করেছে দেশের অন্যতম বৃহত্তম টেকসই ও দায়িত্বশীল নিত্য-ব্যবহার্য পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান (এফএমসিজি) ইউনিলিভার বাংলাদেশ (ইউবিএল) এবং ইউএনডিপি বাংলাদেশ।
প্রতিষ্ঠান দুটি নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (এনসিসি) এর সঙ্গে সহযোগিতায় দেশের নগরাঞ্চলকে গুরুত্ব দিয়ে নারায়ণগঞ্জের মতো প্রধান শহরে চালু করেছে প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা মডেল (পিডব্লিউএম)।
সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনে (এনসিসি) অবস্থিত ইউনিলিভারের প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রকল্প (পিডব্লিউএমপি) পরিদর্শন করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটার্টন ডিকসন।
এই উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভী। আরও উপস্থিত ছিলেন ইউএনডিপি বাংলাদেশের ডেপুটি আবাসিক প্রতিনিধি ভ্যান গুয়েন, সংস্থাটির হেড অব প্রোগ্রাম ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড পার্টনারশিপ সাপোর্ট ইউনিট (পিএমপিএসইউ) এর সহকারী আবাসিক প্রতিনিধি সরদার এম. আসাদুজ্জামান, ইউনিলিভার বাংলাদেশ এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) জাভেদ আখতার, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম এবং প্রতিষ্ঠান সমূহের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
তারা এ সময় প্রকল্পের আওতাধীন প্লাস্টিক বর্জ্য সংগ্রহশালা পরিদর্শন ও প্লাস্টিক সংগ্রহ কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করেন, প্লাস্টিক বর্জ্য পৃথকীকরণ প্রক্রিয়া দেখেন, এছাড়া কমিউনিটির নেতা, বর্জ্য সংগ্রাহক, রাস্তা পরিচ্ছন্নতাকর্মী সঙ্গে আলোচনা করেন এবং সবশেষে প্রকল্পের ‘প্লাস্টিক ভ্যালু এডিশন সেন্টার’ ঘুরে দেখেন। দিনব্যাপী এই কার্যক্রমে অতিথিরা প্লাস্টিক বর্জ্যের চ্যালেঞ্জ সমূহ সম্পর্কে অবহিত হন এবং বহুজন অংশীদারত্ব কী করে দেশের জন্য মডেল তৈরি করতে পারে সে ব্যাপারে ধারণা লাভ করেন।
ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটার্টন ডিকসন বলেন, ‘প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রকল্পে ইউনিলিভার, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন, ইউএনডিপি এবং ব্রিটিশ হাইকমিশনকে একসঙ্গে কাজ করতে দেখে আমি বেশ আনন্দিত। নগরের প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় আরও সুযোগ তৈরি করতে আমাদের অবশ্যই পারস্পরিক সহযোগিতা অব্যাহত রাখা উচিত।’
ইউনিলিভার বাংলাদেশ এর সিইও এবং এমডি জাভেদ আখতার বলেন, ‘পৃথিবীর স্বাস্থ্যের উন্নতিতে ইউনিলিভার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং প্লাস্টিকের পুনঃচক্রায়নে আমাদের কম্পাস দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে, ২০২৫ সাল নাগাদ আমাদের লক্ষ্যমাত্রা হলো পণ্যের মাধ্যমে উৎপাদিত প্লাস্টিক বর্জ্যের চেয়ে বেশি পরিমাণ প্লাস্টিক সংগ্রহ করা। স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে পৌঁছানোর বিষয়ে ইউএনডিপি’র সক্ষমতা, আমাদের ব্যবসায়িক দক্ষতা ও নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের অটুট সহযোগিতার ফলে আমরা বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ পৌরসভা-কেন্দ্রিক প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রকল্প গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছি। আমরা বিশ্বাস করি আমাদের এই পদক্ষেপ বাংলাদেশের সবুজ নির্ভর প্রবৃদ্ধির কৌশল ও এসডিজির লক্ষ্যসমূহ পূরণে অন্যান্য কোম্পানি ও সরকারকে অনুপ্রাণিত করবে।’
ইউএনডিপির আবাসিক প্রতিনিধি সুদীপ্ত মুখার্জি বলেন, ‘প্লাস্টিক দূষণ বিশ্বজুড়ে আশঙ্কাজনক মাত্রায় বৃদ্ধি পেয়েছে এবং বাংলাদেশে স্থলভাগ কিংবা জলভাগে এই অবস্থা বেশ শোচনীয়। ব্যবসায়িক মডেলকে কেন্দ্র করে একটি কার্যকরী এবং টেকসই ক্যাম্পেইন সাধারণ মানুষের অভ্যাস পরিবর্তন করতে পারে, যাতে প্লাস্টিক পরিবেশ দূষণ না ঘটিয়ে পুনঃচক্রায়নের মাধ্যমে অর্থনীতির অংশ হয়ে থাকবে এবং এই সংকটকে প্রশমিত করবে। এই জরুরি সময়ে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান, ব্যক্তি উদ্যোগের ব্যবসা-বাণিজ্য এবং নাগরিকসহ সমাজের সকলের সমন্বিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। ইউনিলিভার এবং নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের সঙ্গে অংশীদারত্বের মাধ্যমে আমরা এই লক্ষ্যই বাস্তবায়ন করতে চাইছি।’
প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রকল্প (পিডব্লিউএমপি) এমন একটি ব্যবসায়িক মডেল যাতে প্লাস্টিক বর্জ্য পুনঃচক্রায়নের ভ্যালু চেইনে সংশ্লিষ্ট সবাই লাভবান হবেন। ইকো-সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (ইএসডিও) এই প্রকল্পের বাস্তবায়ন অংশীদার, এছাড়া আর্নস্ট অ্যান্ড ইয়ং গ্লোবাল (ইওয়াই) প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ে নাগরিকদের মধ্যে সচেতনতা তৈরিতে কাজ করছে। এই ধরনের উদ্যোগ শুধু মাথাপিছু পরিবেশগত প্রভাবই কমিয়ে আনবে না, একই সঙ্গে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের জীবনমান ও স্বাস্থ্যের উন্নয়ন এজেন্ডাগুলো বাস্তবায়নে ও কাজ করবে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রভাব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। ঢাকায় সফররত সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না।
১৭ মিনিট আগে
কয়েক দিন চড়া থাকার পর রাজধানীর খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৫ টাকা কমেছে। তবে পাইকারি বাজারে দেখা গেছে ওঠানামা। সকালে কিছুটা বেড়েছে, বিকেলে আবার নেমেছে।
২০ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপার জন্য নির্বাচন কমিশন রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেড (কেপিএম) থেকে ৯১৪ দশমিক ০০৯ টন কাগজ কিনছে। এর আর্থিক মূল্য প্রায় ১১ কোটি ১১ লাখ টাকা। ইতিমধ্যে সরবরাহ সম্পন্ন হয়েছে ১৭৮ দশমিক ০০৯
২২ মিনিট আগে
দেশের সবগুলো ক্যাডেট কলেজে ভর্তি আবেদন ফি সহজেই দেওয়া যাচ্ছে ডাক বিভাগের মোবাইল আর্থিক সেবা ‘নগদ’-এর মাধ্যমে। বরাবরের মতো এবারও এ ক্ষেত্রে কোনো বাড়তি খরচ প্রয়োজন হবে না।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রভাব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। ঢাকায় সফররত সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না। তাদের পর্যবেক্ষণে, ব্যাংক লাইসেন্স বিতরণ থেকে শুরু করে খেলাপি ঋণকে ‘নীতি-সুবিধা’র আড়ালে বৈধ করা পর্যন্ত প্রতিটি স্তরেই প্রভাবশালী গোষ্ঠীর ছায়া স্পষ্ট, যা দেশের আর্থিক স্থিতিশীলতার জন্য বড় হুমকি ও গভীর উদ্বেগের বিষয় হয়ে উঠছে।
গতকাল সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকে অনুষ্ঠিত একাধিক বৈঠকে আইএমএফ মিশনের সদস্যরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করেন। বৈঠকে প্রধান আলোচ্য বিষয় ছিল, বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিগত স্বায়ত্তশাসন এবং স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণের বাস্তব পরিস্থিতি।
বৈঠকে উপস্থিত একাধিক সূত্র জানায়, আইএমএফ প্রতিনিধিদল বাংলাদেশের ব্যাংক খাতের সার্বিক কার্যক্রম নিয়ে ধারাবাহিকভাবে প্রশ্ন তোলে। তাদের মতে, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ (এফআইডি) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় অতিরিক্ত প্রভাব বিস্তার করছে। রাজনৈতিক বিবেচনায় ব্যাংক অনুমোদন, প্রভাবশালী ব্যবসায়ীদের বিশেষ সুবিধা দেওয়া এবং নিয়মের ফাঁকে খেলাপি ঋণ বৈধ করার প্রবণতাকেই আইএমএফ বাংলাদেশের ব্যাংক খাতের স্থিতিশীলতা ও বিশ্বাসযোগ্যতার জন্য বড় বাধা হিসেবে দেখছে।
আইএমএফ প্রতিনিধিরা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছেন, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় একটি স্বাধীন কেন্দ্রীয় ব্যাংক অপরিহার্য। কিন্তু রাজনৈতিক প্রভাব ও প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্ত নেওয়ার স্বাধীনতা এখন প্রায় নামমাত্র হয়ে পড়েছে। ফলে আর্থিক শৃঙ্খলা ও নীতিগত স্বচ্ছতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা এখন সময়ের দাবি।
তাঁরা সতর্ক করেছেন, ব্যাংক খাতের এ কাঠামোগত দুর্বলতা ভবিষ্যতে রিজার্ভ ব্যবস্থাপনা, মুদ্রানীতি বাস্তবায়ন এবং ঋণ নিয়ন্ত্রণে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। প্রতিনিধিদল ইঙ্গিত দিয়েছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা পুনরুদ্ধারকে তারা চলমান ঋণ কর্মসূচির আওতায় পরবর্তী কিস্তি ছাড়ের অন্যতম পূর্বশর্ত হিসেবে বিবেচনা করছে।
বৈঠকে আইএমএফ সদস্যরা অভিযোগ করেন, ২০০৯ সালে যেখানে খেলাপি ঋণ ছিল ২২ হাজার কোটি টাকা, সেটি এখন দাঁড়িয়েছে প্রায় পৌনে ৭ লাখ কোটিতে। অথচ এত দিন সরকারি পরিসংখ্যানে এটি দেখানো হতো মাত্র ২ লাখ কোটি টাকার মতো। সুদের হার ৯ শতাংশে বেঁধে রাখার নীতিকে তাঁরা ‘অবৈধ অর্থ পাচারে প্রণোদনা’ হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন। প্রতিনিধিদল জানায়, রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী কিছু গোষ্ঠী নাম-বেনামে ঋণ নিয়ে সেই অর্থ ডলার ক্রয়ে ব্যবহার করে বিদেশে পাচার করেছে। ফলে ২০২১ সালের মহামারিকালে ৪৮ বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ নেমে এসেছে ২০ বিলিয়নের ঘরে।
বৈঠকে আরও জানানো হয়, কিছু দুর্বল ব্যাংক কোনো কার্যকর তদারকি ছাড়াই প্রায় ৭০ হাজার কোটি টাকার ঋণ নিয়েছে। এ অবস্থায় আইএমএফ ব্যাংক খাতের ঝুঁকি মোকাবিলায় কঠোর জামানত ব্যবস্থা ও স্বচ্ছ তদারকি কাঠামো প্রবর্তনের পরামর্শ দিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান বলেন, আইএমএফ মিশনের নিয়মিত পরিদর্শন চলছে। তারা মূলত ঋণ কর্মসূচির শর্ত বাস্তবায়নের অগ্রগতি যাচাই করছে। কিছু ইস্যুতে তাদের উদ্বেগ থাকলেও সার্বিকভাবে তারা অগ্রগতিতে সন্তুষ্ট।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রভাব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। ঢাকায় সফররত সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না। তাদের পর্যবেক্ষণে, ব্যাংক লাইসেন্স বিতরণ থেকে শুরু করে খেলাপি ঋণকে ‘নীতি-সুবিধা’র আড়ালে বৈধ করা পর্যন্ত প্রতিটি স্তরেই প্রভাবশালী গোষ্ঠীর ছায়া স্পষ্ট, যা দেশের আর্থিক স্থিতিশীলতার জন্য বড় হুমকি ও গভীর উদ্বেগের বিষয় হয়ে উঠছে।
গতকাল সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকে অনুষ্ঠিত একাধিক বৈঠকে আইএমএফ মিশনের সদস্যরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করেন। বৈঠকে প্রধান আলোচ্য বিষয় ছিল, বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিগত স্বায়ত্তশাসন এবং স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণের বাস্তব পরিস্থিতি।
বৈঠকে উপস্থিত একাধিক সূত্র জানায়, আইএমএফ প্রতিনিধিদল বাংলাদেশের ব্যাংক খাতের সার্বিক কার্যক্রম নিয়ে ধারাবাহিকভাবে প্রশ্ন তোলে। তাদের মতে, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ (এফআইডি) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় অতিরিক্ত প্রভাব বিস্তার করছে। রাজনৈতিক বিবেচনায় ব্যাংক অনুমোদন, প্রভাবশালী ব্যবসায়ীদের বিশেষ সুবিধা দেওয়া এবং নিয়মের ফাঁকে খেলাপি ঋণ বৈধ করার প্রবণতাকেই আইএমএফ বাংলাদেশের ব্যাংক খাতের স্থিতিশীলতা ও বিশ্বাসযোগ্যতার জন্য বড় বাধা হিসেবে দেখছে।
আইএমএফ প্রতিনিধিরা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছেন, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় একটি স্বাধীন কেন্দ্রীয় ব্যাংক অপরিহার্য। কিন্তু রাজনৈতিক প্রভাব ও প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্ত নেওয়ার স্বাধীনতা এখন প্রায় নামমাত্র হয়ে পড়েছে। ফলে আর্থিক শৃঙ্খলা ও নীতিগত স্বচ্ছতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা এখন সময়ের দাবি।
তাঁরা সতর্ক করেছেন, ব্যাংক খাতের এ কাঠামোগত দুর্বলতা ভবিষ্যতে রিজার্ভ ব্যবস্থাপনা, মুদ্রানীতি বাস্তবায়ন এবং ঋণ নিয়ন্ত্রণে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। প্রতিনিধিদল ইঙ্গিত দিয়েছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা পুনরুদ্ধারকে তারা চলমান ঋণ কর্মসূচির আওতায় পরবর্তী কিস্তি ছাড়ের অন্যতম পূর্বশর্ত হিসেবে বিবেচনা করছে।
বৈঠকে আইএমএফ সদস্যরা অভিযোগ করেন, ২০০৯ সালে যেখানে খেলাপি ঋণ ছিল ২২ হাজার কোটি টাকা, সেটি এখন দাঁড়িয়েছে প্রায় পৌনে ৭ লাখ কোটিতে। অথচ এত দিন সরকারি পরিসংখ্যানে এটি দেখানো হতো মাত্র ২ লাখ কোটি টাকার মতো। সুদের হার ৯ শতাংশে বেঁধে রাখার নীতিকে তাঁরা ‘অবৈধ অর্থ পাচারে প্রণোদনা’ হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন। প্রতিনিধিদল জানায়, রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী কিছু গোষ্ঠী নাম-বেনামে ঋণ নিয়ে সেই অর্থ ডলার ক্রয়ে ব্যবহার করে বিদেশে পাচার করেছে। ফলে ২০২১ সালের মহামারিকালে ৪৮ বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ নেমে এসেছে ২০ বিলিয়নের ঘরে।
বৈঠকে আরও জানানো হয়, কিছু দুর্বল ব্যাংক কোনো কার্যকর তদারকি ছাড়াই প্রায় ৭০ হাজার কোটি টাকার ঋণ নিয়েছে। এ অবস্থায় আইএমএফ ব্যাংক খাতের ঝুঁকি মোকাবিলায় কঠোর জামানত ব্যবস্থা ও স্বচ্ছ তদারকি কাঠামো প্রবর্তনের পরামর্শ দিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান বলেন, আইএমএফ মিশনের নিয়মিত পরিদর্শন চলছে। তারা মূলত ঋণ কর্মসূচির শর্ত বাস্তবায়নের অগ্রগতি যাচাই করছে। কিছু ইস্যুতে তাদের উদ্বেগ থাকলেও সার্বিকভাবে তারা অগ্রগতিতে সন্তুষ্ট।

অর্থনৈতিক অগ্রগতির পাশাপাশি বাড়ছে প্লাস্টিকের ব্যবহার এবং বাংলাদেশে তৈরি হচ্ছে ব্যবস্থাপনা ও নিয়ন্ত্রণহীন প্লাস্টিক বর্জ্য। দৈনন্দিন পরিবেশগত সংকটের মধ্যে প্লাস্টিকের দূষণ অন্যতম
০৪ আগস্ট ২০২২
কয়েক দিন চড়া থাকার পর রাজধানীর খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৫ টাকা কমেছে। তবে পাইকারি বাজারে দেখা গেছে ওঠানামা। সকালে কিছুটা বেড়েছে, বিকেলে আবার নেমেছে।
২০ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপার জন্য নির্বাচন কমিশন রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেড (কেপিএম) থেকে ৯১৪ দশমিক ০০৯ টন কাগজ কিনছে। এর আর্থিক মূল্য প্রায় ১১ কোটি ১১ লাখ টাকা। ইতিমধ্যে সরবরাহ সম্পন্ন হয়েছে ১৭৮ দশমিক ০০৯
২২ মিনিট আগে
দেশের সবগুলো ক্যাডেট কলেজে ভর্তি আবেদন ফি সহজেই দেওয়া যাচ্ছে ডাক বিভাগের মোবাইল আর্থিক সেবা ‘নগদ’-এর মাধ্যমে। বরাবরের মতো এবারও এ ক্ষেত্রে কোনো বাড়তি খরচ প্রয়োজন হবে না।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কয়েক দিন চড়া থাকার পর রাজধানীর খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৫ টাকা কমেছে। তবে পাইকারি বাজারে দেখা গেছে ওঠানামা। সকালে কিছুটা বেড়েছে, বিকেলে আবার নেমেছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, পাইকারি বিক্রেতা ও ব্যাপারীরা দোলাচলে আছেন। সরকারের আমদানির ঘোষণা এবং নতুন মুড়িকাটা পেঁয়াজ বাজারে আসায় দাম কমার আশঙ্কায় রয়েছেন তাঁরা। ফলে কেউ মজুত পেঁয়াজ দ্রুত বিক্রি করতে চাইছেন, আবার কেউ আশা করছেন দাম বাড়বে।
গতকাল সোমবার রাজধানীর সেগুনবাগিচা বাজারের আগোরায় দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে কেজিপ্রতি ১১৫ টাকায়, পাশের কাঁচাবাজারে দাম ছিল ১১৫-১২০ টাকার মধ্যে। আগের দিন এসব বাজারে দাম ছিল ১২০-১২৫ টাকা।
তবে কোনো কোনো বাজারে ১১০ টাকায়ও পেঁয়াজ মিলছে। মুগদা বাজারের বিক্রেতা কাউসার বলেন, ‘গত রোববার পাইকারিতে ৯৫ টাকায় কিনেছি। পরিবহন খরচ, কুলি খরচ, নষ্টের ঝুঁকি ও সামান্য মুনাফা যোগ করে ১১০ টাকায় বিক্রি করছি।’
শ্যামবাজারে সকালে ভালো মানের পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে কেজিপ্রতি ১০৫, মাঝারি মানের ১০২ এবং ছোট পেঁয়াজ ৯৮-১০০ টাকায়। তবে দুপুরের পর দাম কমে যথাক্রমে ১০০-৯৮ এবং ৯৬-৯৭ টাকায় নেমেছে। আগের দিন এই বাজারে দাম ছিল ৯৭-৯৮, ৯৫-৯৬ এবং ৯২-৯৩ টাকা।
রাজধানীর প্রায় সব বাজারে নতুন মৌসুমের মুড়িকাটা জাতের পেঁয়াজ বিক্রি করতে দেখা গেছে। পাতাসহ এসব পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৭০-৮০ টাকা। বিক্রেতারা বলছেন, খেতের পেঁয়াজ ঘন হয়ে গেলে কৃষকেরা কিছু তুলে ফেলেন, যাতে বাকি গাছগুলো দ্রুত বড় হয় এবং কৃষক কিছু আয়ও পান। ভালো দাম পেয়ে কৃষকেরা এখন বেশি করে মুড়িকাটা পেঁয়াজ বাজারে আনছেন।

কয়েক দিন চড়া থাকার পর রাজধানীর খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৫ টাকা কমেছে। তবে পাইকারি বাজারে দেখা গেছে ওঠানামা। সকালে কিছুটা বেড়েছে, বিকেলে আবার নেমেছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, পাইকারি বিক্রেতা ও ব্যাপারীরা দোলাচলে আছেন। সরকারের আমদানির ঘোষণা এবং নতুন মুড়িকাটা পেঁয়াজ বাজারে আসায় দাম কমার আশঙ্কায় রয়েছেন তাঁরা। ফলে কেউ মজুত পেঁয়াজ দ্রুত বিক্রি করতে চাইছেন, আবার কেউ আশা করছেন দাম বাড়বে।
গতকাল সোমবার রাজধানীর সেগুনবাগিচা বাজারের আগোরায় দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে কেজিপ্রতি ১১৫ টাকায়, পাশের কাঁচাবাজারে দাম ছিল ১১৫-১২০ টাকার মধ্যে। আগের দিন এসব বাজারে দাম ছিল ১২০-১২৫ টাকা।
তবে কোনো কোনো বাজারে ১১০ টাকায়ও পেঁয়াজ মিলছে। মুগদা বাজারের বিক্রেতা কাউসার বলেন, ‘গত রোববার পাইকারিতে ৯৫ টাকায় কিনেছি। পরিবহন খরচ, কুলি খরচ, নষ্টের ঝুঁকি ও সামান্য মুনাফা যোগ করে ১১০ টাকায় বিক্রি করছি।’
শ্যামবাজারে সকালে ভালো মানের পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে কেজিপ্রতি ১০৫, মাঝারি মানের ১০২ এবং ছোট পেঁয়াজ ৯৮-১০০ টাকায়। তবে দুপুরের পর দাম কমে যথাক্রমে ১০০-৯৮ এবং ৯৬-৯৭ টাকায় নেমেছে। আগের দিন এই বাজারে দাম ছিল ৯৭-৯৮, ৯৫-৯৬ এবং ৯২-৯৩ টাকা।
রাজধানীর প্রায় সব বাজারে নতুন মৌসুমের মুড়িকাটা জাতের পেঁয়াজ বিক্রি করতে দেখা গেছে। পাতাসহ এসব পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৭০-৮০ টাকা। বিক্রেতারা বলছেন, খেতের পেঁয়াজ ঘন হয়ে গেলে কৃষকেরা কিছু তুলে ফেলেন, যাতে বাকি গাছগুলো দ্রুত বড় হয় এবং কৃষক কিছু আয়ও পান। ভালো দাম পেয়ে কৃষকেরা এখন বেশি করে মুড়িকাটা পেঁয়াজ বাজারে আনছেন।

অর্থনৈতিক অগ্রগতির পাশাপাশি বাড়ছে প্লাস্টিকের ব্যবহার এবং বাংলাদেশে তৈরি হচ্ছে ব্যবস্থাপনা ও নিয়ন্ত্রণহীন প্লাস্টিক বর্জ্য। দৈনন্দিন পরিবেশগত সংকটের মধ্যে প্লাস্টিকের দূষণ অন্যতম
০৪ আগস্ট ২০২২
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রভাব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। ঢাকায় সফররত সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না।
১৭ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপার জন্য নির্বাচন কমিশন রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেড (কেপিএম) থেকে ৯১৪ দশমিক ০০৯ টন কাগজ কিনছে। এর আর্থিক মূল্য প্রায় ১১ কোটি ১১ লাখ টাকা। ইতিমধ্যে সরবরাহ সম্পন্ন হয়েছে ১৭৮ দশমিক ০০৯
২২ মিনিট আগে
দেশের সবগুলো ক্যাডেট কলেজে ভর্তি আবেদন ফি সহজেই দেওয়া যাচ্ছে ডাক বিভাগের মোবাইল আর্থিক সেবা ‘নগদ’-এর মাধ্যমে। বরাবরের মতো এবারও এ ক্ষেত্রে কোনো বাড়তি খরচ প্রয়োজন হবে না।
৬ ঘণ্টা আগে৯১৪ টনের ক্রয়াদেশ ইসির
কাপ্তাই (রাঙামাটি) প্রতিনিধি

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপার জন্য নির্বাচন কমিশন রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেড (কেপিএম) থেকে ৯১৪ দশমিক ০০৯ টন কাগজ কিনছে। এর আর্থিক মূল্য প্রায় ১১ কোটি ১১ লাখ টাকা। ইতিমধ্যে সরবরাহ সম্পন্ন হয়েছে ১৭৮ দশমিক ০০৯ টন কাগজ, অবশিষ্ট ৭৩৬ টন ধাপে ধাপে উৎপাদন করে ২০২৬ সালের জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন কমিশনের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে।
কেপিএমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ শহীদ উল্লাহ্ গতকাল সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে নির্বাচন কমিশনের জন্য রঙিন (সবুজ, গোলাপি, এজুরলেইড) ও বাদামি সালফেট কাগজের মোট ৯১৪ টন ব্যালট ছাপার কাগজের অর্ডার এসেছে। ব্যালট ছাপার জন্য এসব বিশেষ কাগজের মান, ঘনত্ব ও টেক্সচার নিয়ে মিলের প্রযুক্তিবিদেরা ইতিমধ্যে নির্দিষ্ট মান নিশ্চিত করেছেন।
ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরও বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় নির্বাচন কমিশনের পাশাপাশি বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিস (বিএসও), বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ড, বিশ্ববিদ্যালয় এবং কিছু বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকেও এখন পর্যন্ত প্রায় ২,৮৯৪ টন কাগজের অর্ডার পেয়েছে কেপিএম, যার আর্থিক মূল্য প্রায় ৩৭ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। ৮ নভেম্বর পর্যন্ত আমরা ৯২৩ টন কাগজ সরবরাহ করেছি।’
কেপিএমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি অর্থবছরে মিলটির বার্ষিক কাগজ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৩,৫০০ টন, যার সম্ভাব্য বাজারদর ৪০-৪৫ কোটি টাকা। ৯ নভেম্বর পর্যন্ত উৎপাদন হয়েছে ১,০৯৩ টন কাগজ এবং উৎপাদন কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
কাপ্তাইয়ের এই কর্ণফুলী পেপার মিলস দেশের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী শিল্পপ্রতিষ্ঠান। ১৯৫৩ সালে স্থাপিত এ মিলটি দীর্ঘদিন ধরে সরকারি দপ্তর, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং সরকারি পরীক্ষার উত্তরপত্র ছাপানোসহ বিভিন্ন জাতীয় প্রয়োজনে কাগজ সরবরাহ করে আসছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে যন্ত্রপাতি সংস্কার, উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং ব্যবস্থাপনা দক্ষতা উন্নয়নের ফলে মিলটির উৎপাদন আগের তুলনায় অনেক স্থিতিশীল হয়েছে।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপার জন্য নির্বাচন কমিশন রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেড (কেপিএম) থেকে ৯১৪ দশমিক ০০৯ টন কাগজ কিনছে। এর আর্থিক মূল্য প্রায় ১১ কোটি ১১ লাখ টাকা। ইতিমধ্যে সরবরাহ সম্পন্ন হয়েছে ১৭৮ দশমিক ০০৯ টন কাগজ, অবশিষ্ট ৭৩৬ টন ধাপে ধাপে উৎপাদন করে ২০২৬ সালের জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন কমিশনের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে।
কেপিএমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ শহীদ উল্লাহ্ গতকাল সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে নির্বাচন কমিশনের জন্য রঙিন (সবুজ, গোলাপি, এজুরলেইড) ও বাদামি সালফেট কাগজের মোট ৯১৪ টন ব্যালট ছাপার কাগজের অর্ডার এসেছে। ব্যালট ছাপার জন্য এসব বিশেষ কাগজের মান, ঘনত্ব ও টেক্সচার নিয়ে মিলের প্রযুক্তিবিদেরা ইতিমধ্যে নির্দিষ্ট মান নিশ্চিত করেছেন।
ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরও বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় নির্বাচন কমিশনের পাশাপাশি বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিস (বিএসও), বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ড, বিশ্ববিদ্যালয় এবং কিছু বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকেও এখন পর্যন্ত প্রায় ২,৮৯৪ টন কাগজের অর্ডার পেয়েছে কেপিএম, যার আর্থিক মূল্য প্রায় ৩৭ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। ৮ নভেম্বর পর্যন্ত আমরা ৯২৩ টন কাগজ সরবরাহ করেছি।’
কেপিএমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি অর্থবছরে মিলটির বার্ষিক কাগজ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৩,৫০০ টন, যার সম্ভাব্য বাজারদর ৪০-৪৫ কোটি টাকা। ৯ নভেম্বর পর্যন্ত উৎপাদন হয়েছে ১,০৯৩ টন কাগজ এবং উৎপাদন কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
কাপ্তাইয়ের এই কর্ণফুলী পেপার মিলস দেশের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী শিল্পপ্রতিষ্ঠান। ১৯৫৩ সালে স্থাপিত এ মিলটি দীর্ঘদিন ধরে সরকারি দপ্তর, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং সরকারি পরীক্ষার উত্তরপত্র ছাপানোসহ বিভিন্ন জাতীয় প্রয়োজনে কাগজ সরবরাহ করে আসছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে যন্ত্রপাতি সংস্কার, উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং ব্যবস্থাপনা দক্ষতা উন্নয়নের ফলে মিলটির উৎপাদন আগের তুলনায় অনেক স্থিতিশীল হয়েছে।

অর্থনৈতিক অগ্রগতির পাশাপাশি বাড়ছে প্লাস্টিকের ব্যবহার এবং বাংলাদেশে তৈরি হচ্ছে ব্যবস্থাপনা ও নিয়ন্ত্রণহীন প্লাস্টিক বর্জ্য। দৈনন্দিন পরিবেশগত সংকটের মধ্যে প্লাস্টিকের দূষণ অন্যতম
০৪ আগস্ট ২০২২
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রভাব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। ঢাকায় সফররত সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না।
১৭ মিনিট আগে
কয়েক দিন চড়া থাকার পর রাজধানীর খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৫ টাকা কমেছে। তবে পাইকারি বাজারে দেখা গেছে ওঠানামা। সকালে কিছুটা বেড়েছে, বিকেলে আবার নেমেছে।
২০ মিনিট আগে
দেশের সবগুলো ক্যাডেট কলেজে ভর্তি আবেদন ফি সহজেই দেওয়া যাচ্ছে ডাক বিভাগের মোবাইল আর্থিক সেবা ‘নগদ’-এর মাধ্যমে। বরাবরের মতো এবারও এ ক্ষেত্রে কোনো বাড়তি খরচ প্রয়োজন হবে না।
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দেশের সব ক্যাডেট কলেজে ভর্তি আবেদন ফি সহজেই দেওয়া যাচ্ছে ডাক বিভাগের মোবাইল আর্থিক সেবা ‘নগদ’-এর মাধ্যমে। বরাবরের মতো এবারও এ ক্ষেত্রে কোনো বাড়তি খরচ প্রয়োজন হবে না।
বর্তমানে বাংলাদেশে ১২টি ক্যাডেট কলেজ রয়েছে, যার মধ্যে ৯টি ছেলেদের ও তিনটি মেয়েদের জন্য। ইতিমধ্যে এসব ক্যাডেট কলেজের ভর্তি আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এই প্রক্রিয়া চলবে আগামী ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
সব ক্যাডেট কলেজে যেকোনো আবেদনকারী নগদের মাধ্যমে ভর্তি আবেদন ফি দিতে পারবে কোনো রকম ঝামেলা ছাড়াই। তা ছাড়া নগদের এই ভর্তি ফির চার্জবিহীন পেমেন্ট সুবিধার ফলে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য ভর্তিপ্রক্রিয়া এখন আরও সহজ ও সাশ্রয়ী হয়েছে।
আবেদনকারী বা অভিভাবকেরা ক্যাডেট কলেজের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট
অথবা https://cadetcollegeadmission.army.mil.bd/ -এ গিয়ে অনলাইনে আবেদন সম্পন্ন
করে ফি পরিশোধ করতে পারবে।
‘Apply Now/Sign Up’-এ ক্লিক করে নাম, মোবাইল নম্বর, পাসওয়ার্ড, ই-মেইল অ্যাড্রেস, জন্মতারিখসহ প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে হবে। এরপর ‘User ID’ ও ‘Password’ দিয়ে লগইন করে ‘Payment’ অপশন থেকে ‘Nagad’ নির্বাচন করে দুই হাজার টাকা আবেদন ফি তাৎক্ষণিক পরিশোধ করা যাবে। নগদ ব্যবহারকারীদের ক্ষেত্রে এই ফি প্রদানে কোনো সার্ভিস চার্জ বা ট্রানজেকশন ফি প্রযোজ্য হবে না। পেমেন্ট সফলভাবে সম্পন্ন হলে আবেদনকারীর মোবাইলে সঙ্গে সঙ্গে একটি এসএমএস নিশ্চিতকরণ বার্তা পাঠানো হবে।
ক্যাডেট কলেজ ভর্তি ফি সম্পূর্ণ চার্জমুক্ত করার বিষয়ে নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সরওয়ার ভূঁইয়া বলেন, ‘আমরা নগদের মাধ্যমে ক্যাডেট কলেজে ভর্তি ফি প্রদান সম্পূর্ণ চার্জমুক্ত করেছি, যাতে সারা দেশের যেকোনো স্থান থেকে অভিভাবকেরা সহজে, দ্রুত ও সবচেয়ে কম খরচে প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে পারে। শিক্ষাসংক্রান্ত যেকোনো ডিজিটাল পেমেন্ট আরও সহজ করতে নগদ বরাবরই কাজ করে যাচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও এই ধারা অব্যাহত রাখবে।’
দেশের অন্যতম জনপ্রিয় মোবাইল আর্থিক সেবা নগদের মাধ্যমে বর্তমানে সরকারি ও বেসরকারি বহু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ভর্তি ও টিউশন ফি দিচ্ছে। এই সুবিধা শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য দ্রুত, নিরাপদ ও নির্ভরযোগ্য পেমেন্ট সলিউশন হিসেবে কাজ করছে।

দেশের সব ক্যাডেট কলেজে ভর্তি আবেদন ফি সহজেই দেওয়া যাচ্ছে ডাক বিভাগের মোবাইল আর্থিক সেবা ‘নগদ’-এর মাধ্যমে। বরাবরের মতো এবারও এ ক্ষেত্রে কোনো বাড়তি খরচ প্রয়োজন হবে না।
বর্তমানে বাংলাদেশে ১২টি ক্যাডেট কলেজ রয়েছে, যার মধ্যে ৯টি ছেলেদের ও তিনটি মেয়েদের জন্য। ইতিমধ্যে এসব ক্যাডেট কলেজের ভর্তি আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এই প্রক্রিয়া চলবে আগামী ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
সব ক্যাডেট কলেজে যেকোনো আবেদনকারী নগদের মাধ্যমে ভর্তি আবেদন ফি দিতে পারবে কোনো রকম ঝামেলা ছাড়াই। তা ছাড়া নগদের এই ভর্তি ফির চার্জবিহীন পেমেন্ট সুবিধার ফলে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য ভর্তিপ্রক্রিয়া এখন আরও সহজ ও সাশ্রয়ী হয়েছে।
আবেদনকারী বা অভিভাবকেরা ক্যাডেট কলেজের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট
অথবা https://cadetcollegeadmission.army.mil.bd/ -এ গিয়ে অনলাইনে আবেদন সম্পন্ন
করে ফি পরিশোধ করতে পারবে।
‘Apply Now/Sign Up’-এ ক্লিক করে নাম, মোবাইল নম্বর, পাসওয়ার্ড, ই-মেইল অ্যাড্রেস, জন্মতারিখসহ প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে হবে। এরপর ‘User ID’ ও ‘Password’ দিয়ে লগইন করে ‘Payment’ অপশন থেকে ‘Nagad’ নির্বাচন করে দুই হাজার টাকা আবেদন ফি তাৎক্ষণিক পরিশোধ করা যাবে। নগদ ব্যবহারকারীদের ক্ষেত্রে এই ফি প্রদানে কোনো সার্ভিস চার্জ বা ট্রানজেকশন ফি প্রযোজ্য হবে না। পেমেন্ট সফলভাবে সম্পন্ন হলে আবেদনকারীর মোবাইলে সঙ্গে সঙ্গে একটি এসএমএস নিশ্চিতকরণ বার্তা পাঠানো হবে।
ক্যাডেট কলেজ ভর্তি ফি সম্পূর্ণ চার্জমুক্ত করার বিষয়ে নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সরওয়ার ভূঁইয়া বলেন, ‘আমরা নগদের মাধ্যমে ক্যাডেট কলেজে ভর্তি ফি প্রদান সম্পূর্ণ চার্জমুক্ত করেছি, যাতে সারা দেশের যেকোনো স্থান থেকে অভিভাবকেরা সহজে, দ্রুত ও সবচেয়ে কম খরচে প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে পারে। শিক্ষাসংক্রান্ত যেকোনো ডিজিটাল পেমেন্ট আরও সহজ করতে নগদ বরাবরই কাজ করে যাচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও এই ধারা অব্যাহত রাখবে।’
দেশের অন্যতম জনপ্রিয় মোবাইল আর্থিক সেবা নগদের মাধ্যমে বর্তমানে সরকারি ও বেসরকারি বহু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ভর্তি ও টিউশন ফি দিচ্ছে। এই সুবিধা শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য দ্রুত, নিরাপদ ও নির্ভরযোগ্য পেমেন্ট সলিউশন হিসেবে কাজ করছে।

অর্থনৈতিক অগ্রগতির পাশাপাশি বাড়ছে প্লাস্টিকের ব্যবহার এবং বাংলাদেশে তৈরি হচ্ছে ব্যবস্থাপনা ও নিয়ন্ত্রণহীন প্লাস্টিক বর্জ্য। দৈনন্দিন পরিবেশগত সংকটের মধ্যে প্লাস্টিকের দূষণ অন্যতম
০৪ আগস্ট ২০২২
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রভাব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। ঢাকায় সফররত সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না।
১৭ মিনিট আগে
কয়েক দিন চড়া থাকার পর রাজধানীর খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৫ টাকা কমেছে। তবে পাইকারি বাজারে দেখা গেছে ওঠানামা। সকালে কিছুটা বেড়েছে, বিকেলে আবার নেমেছে।
২০ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপার জন্য নির্বাচন কমিশন রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেড (কেপিএম) থেকে ৯১৪ দশমিক ০০৯ টন কাগজ কিনছে। এর আর্থিক মূল্য প্রায় ১১ কোটি ১১ লাখ টাকা। ইতিমধ্যে সরবরাহ সম্পন্ন হয়েছে ১৭৮ দশমিক ০০৯
২২ মিনিট আগে