নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ আর্থিক সেবা প্ল্যাটফর্ম ‘বাংলাদেশ ফাইন্যান্স বীর’ আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল। এই প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে গ্রাহকেরা বিশেষ সঞ্চয় ও বিনিয়োগ সুবিধা পাবেন, যা কনভেনশনাল ও শরিয়াহভিত্তিক উভয় মডেলে গ্রহণ করা যাবে। এ ছাড়া, গ্রাহক ও তাদের পরিবারের সদস্যদের জন্য হোম লোন, এসএমই লোন, নারী উদ্যোক্তা ঋণ ও কৃষি ঋণ গ্রহণের সুযোগ থাকবে।
আজ বুধবার রাজধানীর ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ) আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এই প্ল্যাটফর্মের উদ্বোধন করা হয়। এ সময় প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মো. কায়সার হামিদ সেবাটির বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বাংলাদেশ ফাইন্যান্স বীর-এর বিশেষ সুবিধার মধ্যে রয়েছে সারা দেশ থেকে বিমানবন্দর পিকআপ ও ড্রপ-অফ পরিষেবা, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে লাউঞ্জ অ্যাকসেস ও মিট-অ্যান্ড-গ্রিট পরিষেবা এবং স্বাস্থ্য ও জীবন বিমা কভারেজ।
মো. কায়সার হামিদ বলেন, ‘প্রবাসী বাংলাদেশিরা তাদের মূল্যবান রেমিট্যান্স ও বিনিয়োগের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। এই সেবার নামটি বীর রাখার কারণ হলো তাদের এই অবদানের প্রতি আমাদের সম্মান ও কৃতজ্ঞতার প্রকাশ, যা তাদের অনন্য প্রয়োজন অনুযায়ী বিশেষায়িত আর্থিক সেবা প্রদান করবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই সেবা নেওয়ার জন্য কাস্টমারকে খুব বেশি পরিশ্রম করতে হবে না। একটা ফরম পূরণের পর তার আর কাজ নেই। কাস্টমারের ব্যাংক অ্যাকাউন্টের সঙ্গে এটি লিংক করা থাকবে।’
বিডি ফাইন্যান্সের সিইও মো. কায়সার হামিদ আরও বলেন, ‘আমাদের প্রথম লক্ষ্য থাকবে, যারা প্রবাস থেকে আসে তারা যাতে বিমানবন্দরেই আমাদের সেবাগুলো সম্পর্কে জেনে যায়।’
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ ফাইন্যান্স প্রবাসীদের জন্য নিরাপদ বিনিয়োগ, আর্থিক অন্তর্ভুক্তি এবং সর্বোচ্চ সেবার নিশ্চয়তা দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ‘বাংলাদেশ ফাইন্যান্স বীর’-এর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি প্রবাসীদের বিনিয়োগকে আরও সুবিধাজনক, সুরক্ষিত ও লাভজনক করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। সর্বোপরি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নই বাংলাদেশ ফাইন্যান্সের লক্ষ্য।
প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ আর্থিক সেবা প্ল্যাটফর্ম ‘বাংলাদেশ ফাইন্যান্স বীর’ আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল। এই প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে গ্রাহকেরা বিশেষ সঞ্চয় ও বিনিয়োগ সুবিধা পাবেন, যা কনভেনশনাল ও শরিয়াহভিত্তিক উভয় মডেলে গ্রহণ করা যাবে। এ ছাড়া, গ্রাহক ও তাদের পরিবারের সদস্যদের জন্য হোম লোন, এসএমই লোন, নারী উদ্যোক্তা ঋণ ও কৃষি ঋণ গ্রহণের সুযোগ থাকবে।
আজ বুধবার রাজধানীর ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ) আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এই প্ল্যাটফর্মের উদ্বোধন করা হয়। এ সময় প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মো. কায়সার হামিদ সেবাটির বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বাংলাদেশ ফাইন্যান্স বীর-এর বিশেষ সুবিধার মধ্যে রয়েছে সারা দেশ থেকে বিমানবন্দর পিকআপ ও ড্রপ-অফ পরিষেবা, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে লাউঞ্জ অ্যাকসেস ও মিট-অ্যান্ড-গ্রিট পরিষেবা এবং স্বাস্থ্য ও জীবন বিমা কভারেজ।
মো. কায়সার হামিদ বলেন, ‘প্রবাসী বাংলাদেশিরা তাদের মূল্যবান রেমিট্যান্স ও বিনিয়োগের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। এই সেবার নামটি বীর রাখার কারণ হলো তাদের এই অবদানের প্রতি আমাদের সম্মান ও কৃতজ্ঞতার প্রকাশ, যা তাদের অনন্য প্রয়োজন অনুযায়ী বিশেষায়িত আর্থিক সেবা প্রদান করবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই সেবা নেওয়ার জন্য কাস্টমারকে খুব বেশি পরিশ্রম করতে হবে না। একটা ফরম পূরণের পর তার আর কাজ নেই। কাস্টমারের ব্যাংক অ্যাকাউন্টের সঙ্গে এটি লিংক করা থাকবে।’
বিডি ফাইন্যান্সের সিইও মো. কায়সার হামিদ আরও বলেন, ‘আমাদের প্রথম লক্ষ্য থাকবে, যারা প্রবাস থেকে আসে তারা যাতে বিমানবন্দরেই আমাদের সেবাগুলো সম্পর্কে জেনে যায়।’
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ ফাইন্যান্স প্রবাসীদের জন্য নিরাপদ বিনিয়োগ, আর্থিক অন্তর্ভুক্তি এবং সর্বোচ্চ সেবার নিশ্চয়তা দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ‘বাংলাদেশ ফাইন্যান্স বীর’-এর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি প্রবাসীদের বিনিয়োগকে আরও সুবিধাজনক, সুরক্ষিত ও লাভজনক করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। সর্বোপরি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নই বাংলাদেশ ফাইন্যান্সের লক্ষ্য।
দেশের অন্যতম প্রধান শিল্পগোষ্ঠী ইফাদ গ্রুপ ১৯৮৫ সালে যাত্রা শুরু করে। অটোমোবাইল, লুব্রিকেন্ট, ইন্ডাস্ট্রিয়াল কম্প্রেসর, প্যাকেটজাত খাদ্য পণ্য, টয়লেট্রিজ, মিডিয়া ও তথ্যপ্রযুক্তি খাতে সফলভাবে ব্যবসা পরিচালনার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি ৪০ বছর পাড়ি দিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেবছরের পর বছর বিমা কোম্পানির দরজায় ঘুরেও টাকার দেখা পাচ্ছেন না গ্রাহকেরা। একসময় ভবিষ্যতের ভরসা ছিল এই খাত, এখন সেটিই পরিণত হয়েছে আস্থাহীনতার প্রতীকে। দেশের বিমা কোম্পানিগুলোর কাছে গ্রাহকদের আটকে আছে ৭ হাজার কোটি টাকা, অথচ বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানই নির্ধারিত সময়ের মধ্যে দাবি পরিশোধ করছে না।
৭ ঘণ্টা আগেসভায় স্বাগত বক্তব্যে ডিসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি রাজিব এইচ চৌধুরী বলেন, অর্থনীতির দ্রুতবর্ধনশীল ও সম্ভাবনাময় হালাল খাতের বৈশ্বিক বাজার আগামী ২০৩৪ সালের মধ্যে ৯ দশমিক ৪৫ ট্রিলিয়ন ডলারে উন্নীত হতে পারে। অথচ বাংলাদেশ মাত্র ৮৫০ মিলিয়ন ডলারের হালাল পণ্য রপ্তানি করে, যার বেশির ভাগ কৃষিভিত্তিক। হালাল
১ দিন আগেরপ্তানি করে না—এমন প্রতিষ্ঠান পাঁচটি শর্ত পূরণের মাধ্যমে প্রকৃত রপ্তানিকারকের কাছে পণ্য বা সেবা সরবরাহ করলে তা ‘প্রচ্ছন্ন রপ্তানি’ হিসেবে গণ্য হবে। সে ক্ষেত্রে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট প্রযোজ্য হবে না বলে জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
১ দিন আগে